নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।
ছবি: [পত্রিকা ওয়েবসাইট ]
মূলকথাঃ
জুনিয়র বিচারক অসুস্থ তাই আজকে শুনানি হয়নি।
ব্যাপারটা ছোটবেলার স্কুলে যাওয়ার আগে পেট ব্যথার অজুহাতের মত।
অনেক্ষণ ভাবলাম, হাসলাম। খারিজ করার তো প্রশ্নই আসে না। ঠিক এ মুহুর্তে এটা হবে আত্মঘাতী। কিন্তু আদেশও দেয়া যাবে না। দিলেই সরকারের গদি থাকবে না।
কি একটা অবস্থা।
অতএব, বিচারক অসুস্থ। শুনানি স্থগিত।
(কোর্ট নিয়ে হাসাহাসি ঠিক হয়নি, হাসাহাসি উঠিয়ে নিচ্ছি, সরি)
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
হাবিব ইমরান বলেছেন:
দেশ খুবই জঘন্য পরিস্থিতিতে আছে। কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। এভাবে চললে তো হবে না।
২| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০২
কামাল১৮ বলেছেন: ধারা১৫৩(ক) দন্ডবিধি ৯৬-১০৬ধারা বলে পুলিশ নিজের বা জনগনের জানমাল রক্ষায় আগ্নয়াস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১
হাবিব ইমরান বলেছেন:
অধিকার চাওয়া অপরাধ?
এখন পর্যন্ত সরকার শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পরিবেশ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সৃষ্টি করতে পারলো না কেন?
এখন জানমাল রক্ষা নয়, একচেটিয়াভাবে জনগণের জানমাল ধ্বংস করে চলছে পুলিশ। যা গণহত্যা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। গণহত্যার বিচার কী? এর ধারাটা বলে যান।
৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নয়া পাঠক বলেছেন: যাদের পকেটে ভর্তি আছে জনগণের চুরির টাকায়, তাদের আর কি ছলের অভাব দূর হবে। সাথে আছে কিছু দালাল, যারা বিদেশে বসে এদেশের চোরদের সাপোর্টে কথা বলে যাচ্ছে।
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪১
হাবিব ইমরান বলেছেন:
ওদের কথা আর বলবেন না। হারাম খাইতে খাইতে অন্তর মরে গেছে। এখন কোনটা আর কোনটা বেঠিক বুঝে না।
৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৯
কিশোর মাইনু বলেছেন: @habib bhai... By mistake, I commented twice, once with no reference, and once with a mixture of my writing and Jahid Bhai. I appreciate it if u delete the 1st one, or better, copy-paste my writing with Jahid bhai's name and writing and organize it if u can. will appreciate it... Or u can entierely comment all of my comment and I do all the work again and in more details.
thanks
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
হাবিব ইমরান বলেছেন: আমি দ্বিতীয়টা ডিলিট করে দিয়েছি ভুলে। আপনি পুনরায় আবার কমেনন্টা করুন দয়া করে।
৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
কিশোর মাইনু বলেছেন: আরেকজন আসছে আইন মারাইতে। এইসব ধারা মিলেনিয়ামদের কাছে গিয়ে ঝারিয়েন। Gen Z-র কাছে না।
বাংলাদেশ দন্ডবিধি ১৮৬০ General Exception চ্যাপ্টার এ ৯৬-১০৬ পর্যন্ত আত্মরক্ষা নিয়ে বলা হয়েছে। পুলিশ যারে ইচ্ছা তারে মারতে পারবে বলা হয় নাই।
৯৬ ধারা অনুযায়ী ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার জন্য আপনি কোনো অধিকার প্রয়োগ করে থাকলে আপনার করা কোনো কাজই আইনে অপরাধ বলে গণ্য হবে না।
৯৭ ধারায় রয়েছে, মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর এমন যে কোনো অপরাধের বিরুদ্ধে নিজের ও অন্যের শরীর রক্ষার অধিকার আপনার আছে। চুরি, দস্যুতা, অনিষ্ট সাধন বা অনধিকার প্রবেশের মাধ্যমে নিজের বা অন্য ব্যক্তির স্থাবর কিংবা অস্থাবর সম্পত্তি রক্ষার জন্যও আপনি এই প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। তবে সেই অধিকার আপনাকে কিছু বিধি নিষেধ অনুযায়ী প্রয়োগ করতে হবে যা দণ্ডবিধির ৯৯ ধারায় উল্লেখ করা আছে।
৯৮ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, অক্ষম বা মাতলামির কারণে কেউ কোনো অপরাধ করলে তার সেই কাজের জন্য তাকে অপরাধী করা যাবে না। কিন্তু এমন মানসিকভাবে অক্ষম, বিপর্যস্ত ব্যক্তির হাত থেকে আপনার যুক্তিসঙ্গত প্রতিরক্ষার অধিকার থাকবে। একইভাবে ভুল ধারণায় বা না জেনে কেউ যদি আপনাকে আক্রমণ করে, তার বিরুদ্ধেও আপনার আত্মরক্ষার অধিকার থাকবে।
৯৯ ধারায় বলা হয়েছে, সরকারিভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা তার নির্দেশে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো ব্যক্তি যদি সরল বিশ্বাসে কোনো কাজ করে সেই ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আপনার ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার থাকবে না। যদিও সংশ্লিষ্ট ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাজটি আইনের দৃষ্টিতে অযৌক্তিক হয়। তবে এই ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু কিংবা গুরুতর শারীরিক জখমের ঝুঁকি থাকলে তখন আত্মরক্ষার অধিকার থাকবে। যেমন পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলে যদি আইনের কিছুটা লঙ্ঘনও করে বসে তাও আপনি পুলিশকে বাধা দিতে পারবেন না। যতক্ষণ পর্যন্ত না ওই পুলিশ মৃত্যু বা গুরুতর জখম ঘটানোর পর্যায়ে যায়।
১০০ ধারায় আছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে আপনি আত্মরক্ষা করতে গিয়ে অন্য কারো মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারেন। আর এগুলো হলো নিজের নিশ্চিত মৃত্যু ঠেকাতে, মারাত্মক আঘাত থেকে রক্ষা পেতে যেখানে পরবর্তীকালে আপনার মৃত্যু হতে পারে এমন সম্ভাবনা রয়েছে, ধর্ষণ বা অস্বাভাবিক কাম লালসাথেকে বাঁচতে, অপহরণের হাত থেকে রক্ষা পেতে ও কেউ যদি আপনাকে এমনভাবে আটক করতে পারে বলে মনে হয় যেখান থেকে আপনি সরকারি কর্তৃপক্ষের যেমন পুলিশ বা র্যাবের কাছ থেকে আর কোনো সাহায্য নিতে পারবেন না।
তবে ১০১ ধারা অনুযায়ী সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যাবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না অন্য কোনোভাবে আত্মরক্ষা করা যায়। যেমন: বন্দি থাকাকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যদি যোগাযোগের সুযোগ থাকে, সেই ক্ষেত্রে অপরাধীর মৃত্যু ঘটানোর অনুমতি আইন দেবে না।
এই অধিকার অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার দেহ বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা থাকবে। আশঙ্কা কেটে যাওয়ার পর ওই অধিকার আর আপনি পাবেন না। যা ১০২ ধারায় উল্লেখ আছে।
১০৩ ধারায় উল্লেখ আছে, কখন আপনি সম্পত্তি রক্ষা করতে গিয়ে কারো মৃত্যু ঘটাতে বা অন্য কোনো ক্ষতি করতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনাকে ৯৯ ধারায় বর্ণিত বিধি নিষেধের কথা মনে রেখে তা করতে হবে। এগুলো হলো- দস্যুতার শিকার হলে, কেউ রাতে অপথে গৃহে প্রবেশ করলে, বাসা বা সম্পত্তি সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত বিল্ডিং, তাঁবু, জাহাজে আগুন লাগার ক্ষতি এড়াতে। এছাড়াও চুরি, অনিষ্ট বা ঘরে অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রে যদি এমন কোনো অবস্থার উদ্ভব হয় যে সেখানে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা না হলে কারো মৃত্যু বা গুরুতর আহত হওয়ার আশঙ্কা থাকে তখন।
১০৪ ধারা অনুযায়ী অবস্থা গুরুতত না হলে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে দুর্বৃত্তদের অন্য কোনো ক্ষতি করা গেলেও অন্তত কারো মৃত্যু ঘটানো যাবে না।
১০৫ ধারায় আছে, কখন কারো সম্পত্তি রক্ষার ক্ষেত্রে এই অধিকারের শুরু হয় এবং কতক্ষণ পর্যন্ত এই অধিকার অব্যাহত থাকবে। যেমন কারো সম্পত্তির ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিরক্ষার অধিকার শুরু হবে। চুরির ক্ষেত্রে চোর পালিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত বা সরকারি কর্তৃপক্ষের সাহায্য লাভ না করা পর্যন্ত অথবা ওই সম্পত্তি উদ্ধার না করা পর্যন্ত আপনার প্রতিরক্ষার অধিকার থাকবে।
আর সর্বশেষে ১০৬ ধারায় বলা আছে, আপনার মৃত্যু হতে পারে এমন কোনো আক্রমণে আত্মরক্ষা করতে গিয়ে যদি কোনো নিরাপরাধ মানুষেরও ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে তাহলেও আপনি এমন ঝুঁকি নিয়ে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। যেমন আপনি নিজেকে বাঁচাতে কোনো কোনো উচ্ছৃঙ্খল জনতার ওপর গুলি চালাতে পারেন। এতে যদি ওই জনতার মধ্যে থাকা কোনো শিশুও যদি আহত বা নিহত হওয়ার ঝুঁকি থাকে তাহলেও আপনি দায়ী হবেন না।
এর মধ্যে কোন ধারাতেই পুলিশকে weapon ব্যাবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। এই ধারাগুলোই হলো সাধারণ মানুষের আত্মরক্ষা নিয়ে।
আইন সম্পর্কে যাদের কোন ধারণা নেই, তাদের গিয়ে আইন শেখান। এইখানে না।
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৯
হাবিব ইমরান বলেছেন:
কিশোর মাইনু:
ধন্যবাদ আপনাকে পুনরায় কমেন্টটি দেয়ার জন্য। আসলে এসএসসি পাস কনস্টেবল দিয়ে যদি দেশ চালাতে যায় তাহলে আইন রক্ষা দূরে থাক আইন ধ্বংস হবে এটা নিশ্চিত। কিছুদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের গায়ে হাত তুলেছে পুলিশ। আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের গায়ে হাত তুলেছে পুলিশ। দেশ সম্পর্কে আর কিছু বলার নেই।
৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২২
আমি নই বলেছেন: কিশোর মাইনু আপনাকে ধন্যবাদ বিস্তারিত দেয়ার জন্য।
কামাল, হাসান কালবৈশাখী এরকম কয়েকটা উজবুক আছে ব্লগে, যারা নিজেরাতো থাকে বিদেশে যেখানে কোনো ছাত্ররাজনীতি নাই, জনগনের অধিকারকে গুরুত্ব দেয়া হয় এমন দেশে, আর নিজের দেশে যদি ঐসকল দেশের মত অধিকার চাওয়া হয় তাহলেই এদের পাছায় আগুন ধরে যায়।
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৯
হাবিব ইমরান বলেছেন:
ওনারা অধিকার আর আইন, এগুলোর সঠিক সংজ্ঞা জানে কিনা জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করছে। দেশের এই অবস্থার জন্য ঠান্ডা রুমের মানুষগুলোই দায়ী। দুর্নীতি, অপরাধ আর আইনভঙ্গ শিক্ষিত মানুষই বেশি করে। গরীব আর অশিক্ষিতরা এসব বুঝেও না, এসব নিয়ে নাকও গলায় না, তাই দুষ্ট শিক্ষিতরা সুযোগ পেয়ে বারবার আঘাত করে। ইউরোপ আমেরিকার মত যদি বাংলাদেশের সকল মানুষ নিজেদের অধিকার নিয়ে সোচ্চার হত তাহলে কয়েকবছর পর পর এসব ঐতিহাসিক আন্দোলন দেখতে হতো না। কিছুদিন পর পর বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় আরেকটা অধ্যায় যোগ হয়ে যায়। পরবর্তী জেনারেশন আবার তা গলা ফাটিয়ে পড়তে থাকে। কিন্তু নিজের অধিকার নিয়ে সচেতন থাকলে বারবার ইতিহাস পাল্টানো লাগতো না। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ নিহত হয় কয়েকবছর পর পর নিজেদের অধিকার রক্ষা করতে গিয়ে।
৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
পাইকার ১.১.২ বলেছেন: @কামাল১৮, আপনার দুটো যে পায়ের পাতা পর্যন্ত ঝুলে গিয়েছে সেটা সবাই জানে। ওগুলো ব্লগে দেখিয়ে বেড়িয়ে খুব একটা লাভ নেই। তার চেয়ে ফেসবুকে যান, ২৪ঘন্টার মধ্যে সেলিব্রেটি হয়ে যাবেন। আর আইন %%%%%%%% ঠিকমতো ঢুকেছে কিনা জানাবেন কিন্তু।
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
হাবিব ইমরান বলেছেন:
অনেকক্ষণ হাসলাম।
ইয়ে দুটো ঝুলে যাওয়া কিন্তু সহজ ব্যাপার নয়। এটা একমাত্র এরকম জ্ঞানীদের(!)ই ঝুলে। যাদের ঝুলে যায় বুঝবেন তারা এই টাইপ জ্ঞানী। দেশকে আলোকিত করবেন ইয়ে দুটো দিয়ে। ডিবি হারুনের মত।
৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
নব অভিযান বলেছেন: ব্লগ কর্তৃপক্ষ কি তাদের নিয়ম মেনে চলছে?
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
হাবিব ইমরান বলেছেন:
নব অভিযান :
আপনাকে ব্লগে স্বাগতম।
প্রচুর লিখতে থাকুন। কমেন্ট করুন সবার পোস্টে। আশা করছি খুবই দ্রুত আপনি প্রথম পৃষ্ঠায় আপনার মূল্যবান লিখা পোস্ট করার সুযোগ পাবেন। তা থেকে আমরাও কিছু শিখতে পারবো।
একদম উপরের দিকে প্রোফাইলের নিচে একটা অপশন আছে “ সহযোগিতা”, সেখানে আপনার সমস্যা জানাতে পারেন।
৯| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০০
নব অভিযান বলেছেন: সমস্যা জানানোর অপসিন কাজ করছে না!
১০| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অছিলার কোন অভাব নেই।
১১| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: এই কোর্ট কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছিল, কেন মৃত্যুদন্ড দেয়নি, তাও সুন্দর করে ব্যাখ্যা করে দিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে শাহবাগের সো কল্ড মব জাস্টিসে প্ররোচিত হয়ে আর প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে যাবজ্জীবন হয়ে গেল ফাঁসী।
সাঈদীর মামলার রায় হয়েছিল ফাঁসী। কিন্তু পরবর্তীতে সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়া নিয়ে সারা দেশে অশান্তি ও গোলযোগ শুরু হলে ভারতের পরামর্শে উচ্চতর আদালতে সেই রায় হয়ে গেল যাবজ্জীবন।
জাতীয় পার্টির নেতৃত্ব নিয়ে দেবর ভাবীর দ্বন্দ্ব শুরু হলে শেখ হাসিনার ইচ্ছায় আদালত দেবরকে ধমক দিয়ে চুপ করিয়ে দেয়, কারণ তখন ভাবীর গ্রুপ ছিল সরকার ঘনিষ্ঠ।
এইরকম আদালতের কাছ থেকে আপনি সুবিচার কিভাবে আশা করেন?
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আরোগ্য বলেছেন: কুট কৌশল আর কুবুদ্ধিতে পরিপূর্ণ এরা।