নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Habib Imran, B.A. & M.A. (Philosophy), University of Chittagong. Current City : Riyadh, Kingdom Of Saudi Arabia. Email: [email protected]

হাবিব ইমরান

বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।

হাবিব ইমরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড. ইউনুস সাহেব শেষ পর্যন্ত ইজ্জত নিয়ে ফিরতে পারবেন কিনা সন্দেহ আছে!

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২১




ইউনুস সাহেব যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, মনে হচ্ছে না তিনি সফল হবেন। তাকে তার কাজ করতেই দেয়া হবে না। এদের এই অজুহাত, ওদের ওই অজুহাত করে করে তার সময় শেষ হবে, ফলে তিনি ব্যর্থ সরকারের তকমা নিয়ে গদি ছাড়বেন। তাকে সুষ্ঠুভাবে দেশ চালানোর জন্য আরও কঠোর হতে হবে। তার-
১. সংবিধান সংশোধন করা উচিত।
২. হাসিনা সরকারের পালিত রাষ্ট্রপতিকে বিদায় দেয়া উচিত।
৩. রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয় প্রভাবমুক্ত করা উচিত। এই কয়েকটি বিষয় নিয়ে এই মুহুর্তে না ভাবলে ইউনুস সাহেব খালি ব্যাগ নিয়ে ফিরতে হবে।

এক সময় হয়তো গণ-আন্দোলনের মুখেও পড়তে পারেন।

সদ্য বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের কর্মকাণ্ড সকলেরই জানা। সে বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা নিষ্প্রয়োজন। আওয়ামী লীগের রেখে যাওয়া সবচেয়ে ভীতিকর তিনটা দিক হলো,
১. প্রশাসন সেক্টর দলীয়করণ :
২. প্রতিটা সেক্টরে অবাধ দুর্নীতির সুযোগ :
৩. শিক্ষার হার বাড়াতে গিয়ে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস :
এ তিনটা দিক বাংলাদেশকে অন্তত ১০০ বছরের জন্য পিছিয়ে রাখবে।

অবাধ দুর্নীতি আর শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের প্রভাব এবং ফলাফল সবারই জানা। একটা দেশকে ধ্বংস করার জন্য এবং লোভী আর মূর্খ জাতি গড়তে হলে প্রথমে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করতে হবে। তারপর দুর্নীতি প্রতিটা নাগরিকের চিন্তা চেতনায় ঢুকিয়ে দিতে হবে। প্রতিটা কাজ ‘টাকা ছাড়া হয় না ’, ‘স্পীড মানি লাগবে’, ‘মামা-খালু লাগবে’ এই সিস্টেমে নিয়ে আসাই হলো ছোটখাটো দুর্নীতি। যে জাতির মন-মগজে এই সিস্টেম জানা থাকবে সে জাতির পতন ঠেকানো অসম্ভব।

কিন্তু প্রশাসন দলীয়করণের কারণে নতুন সরকারের খুব একটা লাভ নেই। সরকার বড়জোর উদ্যোগ নিবে, কিন্তু বাস্তবায়ন করতে পারবে না। তারা নতুন সরকারকে কোনভাবেই সাহায্য করবে না। প্রতিটা সেক্টরে দাবি, কর্মসূচি, কর্মবিরতি নামক অজুহাত দিতে থাকবে। এই মুহুর্তে তা চলমান। কার্জত পুলিশ এই মুহুর্তে কিছুই করছে না। গা ছাড়া একটা ভাব। আনসার আন্দোলন করলো কিছুদিন আগে। পল্লীবিদ্যুৎ কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে রেখেছে। এইভাবে প্রতিটা সেক্টরে দুর্নীতি, দলীয়করণের কারণে দেশের জনগণ সুফল পাবে না। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দল নির্বাচনের জন্য চাপ দিতে থাকবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফল নিতে আসবে।

এই হলো ভবিষ্যত বাংলাদেশের কিছু কর্মকাণ্ড। আশাকরছি কিছুদিন পর বিস্তারিত দেখতে পাবেন।
ইউনুস সাহেব নিজের ভালো মানুষী দিয়ে বাঙালি সোজা করতে পারবেন না।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: তার উচিত কাজের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপুর্নটাই বাদ গেছে । সেটা হচ্ছে আওয়ামি সেনাপ্রধানকে দ্রুত সরানো উচিত। এই কাজটা না করতে পারলে তিনি পুরোপুরি ব্যার্থ হবেন এবং ব্যার্থ হবে দেশ। তবে মনে হচ্ছে বিষয়টা দুরুহ। কিন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য নির্ভর করছে এই ইস্যূর উপড়।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

হাবিব ইমরান বলেছেন:

সেনাপ্রধান আর রাষ্ট্রপতি মূলত সংবিধানের দোহাই দিয়েই ইউনুস সাহেবকে সরিয়ে দিবে।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: শুধু ইজ্জত না, প্রাণ নিয়ে পালাতে পারে কিনা দেখেন।
দেশ চালানো সহজ না। উনি মির্জা ফখরুলের এক ঝাটকিতে তাড়াতাড়ি রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসে গেলেন। ইসলামি দলগুলোরে গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নাই। এরা টাকা দিলেই চুপ হয়ে থাকে।

ইউনুস সরকারকে আঘাত করা হবে ধীরে ধীরে। এরপর চারদিকে থেকে সংকট এমনভাবে তৈরি হবে উনি তখন সেনাপ্রধানকে ডেকে বলবেন, জেনারেল সাহেব এরা আমার কথা শুনে না। আপনি দায়িত্ব নিন।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৫

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বাঙালি দেখেছে, বাঙালির প্যাঁচ দেখেনাই। সতর্ক না হলে সবই বৃথা যাবে।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যতদিন অ্যামেরিকা ডঃ ইউনুসের পিছে আছে ততদিন কেউ কিছু করতে পারবে না ওনার। সেনাবাহিনীও পারবে না। বিশ্বের বর্তমান প্রেক্ষাপটে তৃতীয় বিশ্বে সেনারা অ্যামেরিকা বা অন্য কোন প্রভাবশালী দেশের আশীর্বাদ ছাড়া ক্ষমতায় আসতে পারে না। সেনারাও সেটা বোঝে। আর ডঃ ইউনুসকে যতটা দুর্বল মনে করছেন উনি কিন্তু সেই রকম দুর্বল না। উনি লো প্রোফাইলে থাকেন কিন্তু তীক্ষ্ণ বুদ্ধির অধিকারী। নিজ যোগ্যতায় যুক্তরাষ্ট্র সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের সাথে তার যোগাযোগ আছে। অ্যামেরিকা ভরসা না দিলে উনি ক্ষমতা নিতেন না। বিপদ হল অ্যামেরিকাই কয়েকদিন পরে অন্য কোন চাল খেলতে পারে। তখন উনি সহ বাংলাদেশ বিপদে পড়বে। ভারতের চাপে অ্যামেরিকা নমনীয় হতে পারে।

দেশের বর্তমান দাবি, আন্দোলন এগুলি তেমন কোন ব্যাপার না। আর আমলারা হল বহুরুপি এদেরকে যেভাবে চালানো হবে সেভাবে চলবে। সাহস করে এদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে হবে। আমলারা বেশীর ভাগই মেরুদণ্ডহীন আর স্বার্থপর।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৯

হাবিব ইমরান বলেছেন:

উনি অর্থনীতিবিদ। রাজনৈতিক এই দুর্গম পথ পার করা চ্যালেঞ্জিং। উনি সতর্ক না হলে এই গণ-আন্দোলন পথ হারাবে।

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনাকে পরামর্শ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এই ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারেন। ভারত এবং চিনের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। তাই যুক্তরাষ্ট্র নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশের কর্মকাণ্ড। ডঃ ইউনুস শুধু সামনে আছেন। ভুল করলে ওনাকে জানিয়ে দেবে অ্যামেরিকা। অ্যামেরিকাই মূল এখানে। অ্যামেরিকা না চাইলে একদিনও ডঃ ইউনুস ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। কারণ বাংলাদেশ এই অঞ্চলের আন্তর্জাতিক রাজনীতির কেন্দ্রে আছে। বিপদ হবে ভারতের সাথে অ্যামেরিকার কোন সমঝোতা হলে। সেই ক্ষেত্রে ভারতের ইচ্ছাকে অ্যামেরিকা প্রাধান্য দিবে। গত নির্বাচনে ভারতের অনুরোধে অ্যামেরিকা বাংলাদেশের ব্যাপারে নিরপেক্ষ হয়ে যায়। ১৯৭১ সালেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক রাজনীতির ফাঁদে পড়েছিল। এবারও হতে পারে।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিএনপি/ জামাতের কাছ থেকেও ডঃ ইউনুস কোন সাপোর্ট পাচ্ছে না। দুই প্রধান বিরোধী দলের একজনেও আওয়ামী আমলে সংগঠিত গনহত্যার বিচার নিয়ে কোন বক্তব্যই দিচ্ছে না। মির্জা ফখরুল কথাবার্তা পুরাই আতকে উঠার মত।

ডেইলি স্টার: বিএনপির সঙ্গে অতীতের যাবতীয় দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলতে আগ্রহী সজীব ওয়াজেদ জয়। বিএনপির সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে চাই বলেও মন্তব্য করেছেন জয়। আপনি কীভাবে দেখেন জয়ের এই আহ্বানকে?
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর: আজকে আওয়ামী লীগকে তার গত ১৫ বছরের কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি করতে হবে। দেশের রাজনীতি, অর্থনীতিকে কীভাবে তারা ধ্বংস করেছে, তার জন্য তাকে তো জবাবদিহি করতে হবে। তারা জবাবদিহি করে গণতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করলে আমাদের তো কোনো আপত্তি নেই। আমরা বিশ্বাস করি- যেকোনো দলের যে কোনো ব্যক্তির রাজনীতি করার অধিকার আছে, সেভাবে করবে।


আওয়ামিলীগের সকল অপকর্মের বিচার করার আশ্বাস না দিয়ে তিনি জবাবদিহিতার কথা বলে কি বোঝাতে চাইছেন????? মনেতো হচ্ছে আওয়ামি লুন্ঠনের হাজার কোটি টাকার ভাগ চাচ্ছে তারা। তাইলেই মনে হচ্ছে জবাবদিহিতা সম্পন্ন হয়ে যাবে!!!

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১০

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বিএনপি হলো মাথামোটা গর্দভ টাইপ একটা দল। এদের না আছে রাজনৈতিক জ্ঞান, না আছে বুদ্ধিবৃত্তিক ভিশন। এরা কিসের পেছনে দৌড়াচ্ছে সেটা ১৫-১৬ বছরে দেখেছেন।
তীব্র নিন্দা আর ইদের পর আন্দোলনের মধ্যে এরা সীমাবদ্ধ। এদের সমর্থকেরা আরও বেশি গর্দভ। এরা আন্দোলনের নাম শুনলেই ঘরে লুকিয়ে যেত। হরতাল দিয়ে রাস্তায় থাকতো না। বিএনপির সাথে জামাত থাকার কারণে তাদের অস্তিত্ব টিকে ছিলো।

বিএনপি আর আওয়ামী লীগের একই কোয়ালিটির। ধান্ধাবাজ। যখন দেখবেন তৃতীয় কোন দল ক্ষমতা পেয়ে যাচ্ছে তখন দুই দল জোট করে ফেলবে।

ছোট বেলায় একটা গান শুনতাম।
নৌকা আর ধানের শীষ,
দুই সাপের একই বিষ।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: নির্বাচনের জন্য জাতিকে প্রস্তুত করা এখন প্রধান কাজ।দুই তিনটা নিবার্চন সঠিক হলে জাতি একটা সঠিক পথে এসে যাবে।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৪

হাবিব ইমরান বলেছেন:

সেটাই।
এই মুহুর্তে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু দুর্নীতিবাজরা সুযোগ খুঁজছে।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: দেশের মানুষ ও আমেরিকা সহ শক্তিশালী কিছু বিদেশী রাষ্ট্র উনার সাথে আছে। বিএনপি মাঝে মাঝে হইচই করলেও কুটনৈতিক কারণে এই সরকারের সাথেই থাকবে। ভয় পাওয়ার কোন কারণ নাই।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৭

হাবিব ইমরান বলেছেন:

আপাতত বিএনপিকেই নিয়েই যত ভয়। আওয়ামীলীগের পক্ষে পাল্টা আক্রমণের ক্ষমতা কম। দিলেও মোকাবিলার সক্ষমতা আছে দেশের জনগণের। কিন্তু বিএনপি হলো গর্দভ আর দুর্নীতি পরায়ণ একটা দল। এদেরকে আওয়ামী লীগের পাচারের টাকার একটি অংশ দিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করলে এরা সমঝোতা করে ফেলবে। কিন্তু কয়েক বছরে এদের সাথে কি হয়েছে তা বেমালুম ভুলে যাবে। এজন্য গর্দভ দিয়ে হালচাষ আর বিএনপি দিয়ে দেশ চালানো একই কথা।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

কিরকুট বলেছেন: ইউনুসের লোটা কম্বল বাধাই আছে । সিগন্যাল দেখলেই পলান দেবে ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৮

হাবিব ইমরান বলেছেন:

আপনি কোনপক্ষ?
সংস্কার পক্ষ নাকি অতীতের লুটেরা পক্ষ?

ইউনুস সাহেব হারলে দেশ হেরে যাবে সেটা মনে রাখবেন।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: খারাপ কে ভাল করার জন্য , যে খারাপ তার থেকে আরও বড় খারাপ হতে হয় - যা আপাততঃ ড. ইউনুস এর মাঝে দেখা যাচছেনা। তিনি বুঝিয়ে শুনিয়ে এবং আইনের মাঝে থেকে কিছু করতে চাচছেন। তবে আমরা আসলে সেই কালচারে যুগ যুগ ধরে অভ্যস্ত নই কিংবা কেউ আমাদের ভাল আচরনের মাধ্যমে ভাল হওয়ার সুযোগই দেয়নি আমাদের অতীত ইতিহাসের কারনে।

এখন ড. ইউনুস কিংবা আম জনতা দু তরফেই একটা সুযোগ এসেছে - নতুন কিছু করার। সেই সুযোগ যদি আমজনতা কাজে লাগাতে না পারে তবে ড. ইউনুসের হারাবার খুব বেশী কিছু না থাকলেও দেশবাসী যা হারাবে -তা আর কখনো পূরণ হবেন। এর ফলে জাতিকে গোলামীর শিকল কয়েক যুগ নয় ,কয়েক সালের জন্য পড়তে হতে পারে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৪

হাবিব ইমরান বলেছেন:

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: খারাপ কে ভাল করার জন্য , যে খারাপ তার থেকে আরও বড় খারাপ হতে হয় - যা আপাততঃ ড. ইউনুস এর মাঝে দেখা যাচছেনা।

এটাই ভয়। মাঝেমধ্যে কুকুর সাইজের মুগুর লাগে, কুকুরের কুরকুরানি কমাতে।
ভালো দিয়ে খারাপকে জয় করা যায় তখন, যখন সে ভালো হওয়ার নিয়ত করে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে ভালো হওয়া সম্ভবত অসম্ভব। দেশের মানুষদের জন্য অনেকে ভাবছেন দেশের উপরে শান্তি আসুক। কিন্তু কিছু বদমাশ চাচ্ছে না তারা ভালো থাকুক। গুজব আর আফসোস তাদের শেষ হচ্ছে না।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭

নতুন বলেছেন: আপসোসলীগ তো আফসোস করবেই যে শেখ হাসিনার চেয়েও খারাপ সরকার আসতে যাচ্ছে।

ড: ইউনুসের সরকার শেখ হাসিনার চেয়ে খারাপ হবেনা। সেটার গ্যারান্টি আছে।

কিন্তু জনগন যদি চায় দূনিতি মুক্ত সমাজ গড়তে, বৈষম্যবিহিন সমাজ গড়তে তবে এখনো সময়।

জনগন যেদিকে যাবে দেশ সেইদিকে যাবে।

এখন যদি আফসোসলীগের সাথে দূনিতিবাজেরা যুক্ত হয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করার চেস্টায় সফল হয় তবে দেশে আবারো শেখ হাসিনার আয়ামীলীগের চেয়েও বড় দানব সৃস্টি হবে।

সিদ্ধান্ত জনগনের সামনে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৭

হাবিব ইমরান বলেছেন:


এখন যদি আফসোসলীগের সাথে দূনিতিবাজেরা যুক্ত হয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করার চেস্টায় সফল হয় তবে দেশে আবারো শেখ হাসিনার আয়ামীলীগের চেয়েও বড় দানব সৃস্টি হবে।


তারা চক্রান্ত করে যাচ্ছে অবিরত। দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করেছে, ধ্বংস করার টার্গেটে আছে।

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২

আহলান বলেছেন: সবাই যার যার মতো করে পরিস্থিতির ব্যাখ্যা করছেন। একটা বিষয় পরিষ্কার আমরা একটি শ্রেণী নৌকা বা ধানের শীষে অভ্যস্ত, কিন্তু তাদের অপকর্মের পুনরাবৃত্তি চাই না। যার কারণে আমরা মনে প্রাণে চাই ডঃ ইউনুসের মাধ্যমে সত্যিকার অর্থে একটি শুদ্ধ সংস্কার। এই পথ খুবই ভয়ঙ্কর তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে আমার মনে হয়, ড. ইউনুস মাহস করে একবার নেমে পড়লে ভয়ংকরও সুন্দর হয়ে যাবে। আমরা এখন মাদকসেবী রোগীর মতো এখনো দূর্নীতিতে আচ্ছন্ন হয়ে আছি। ধীরে ধীরে এই ট্রমা কেটে গেলে সুস্থ্য একটি ভোর আমরা ইনশাল্লাহ দেখতে পাবো। তবে ততটা সময় আমাদের ধর্য্য ধরতে হবে।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ দেখতে চাই। এর জন্য বর্তমান সরকারকে সবাই সহযোগিতা করা চাই। যারা খারাপ সংখ্যা ভালর চেয়ে বেশি হবে না দেখবেন। চাই শুধু ধর্য আর অন্যায়ের মোকাবেলা।

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: কিন্তু বিএনপি হলো গর্দভ আর দুর্নীতি পরায়ণ একটা দল।
এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা আর আওয়ামী প্রপাগান্ডার অংশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.