নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।
বাংলাদেশের হলোটা কী!
কখনো স্বৈরাচার রাজ করে, তাদের হটালে আরেক অত্যাচারী অপেক্ষায় থাকে। যেন দেশটা মগের মুল্লুক। বাপ দাদার সম্পত্তি। খেয়ে যান, চেটে যান।
অন্তর্বর্তীতে যারা আসে তাদের কেউই সাহায্য করে না। বরং তাদেরকে হটানোর জন্য অত্যাচারী আর স্বৈরাচারীর অনুসারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে থাকে। যে দেশে সাধারণ জনগণই চায় না দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা হোক, সে দেশে ড. ইউনুস কেন খোদ ফেরেস্তা দিয়ে শাসন করলেও দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না।
মাঝেমধ্যেই একটা প্রশ্ন মনে আসে, মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে এ দেশটা শান্তিপূর্ণভাবে কখন ঠিকঠাক চলছিলো?
সরকারের কথা বলি না, এ দেশে একজন সাধারণ মানুষের কাছেই আরেকজন সাধারণ মানুষ নিরাপদ না, এই দেশে কেয়ামত পর্যন্তও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব না।
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১
বিমুঙ বলেছেন: উপদেষ্টা মনে হয় কালা,কানা, বধির । এতো এতো অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তবুও এদের বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করছেনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৪
আদিত্য ০১ বলেছেন: বৈষম্যবিরোধী নামক এক দলটির (ঢাবি ও জাবিতে পুলিশ আটক করেছে,দেশের আনাছে কানাচে এমন মৃত্যুর মিছিল) যে নিরপরাধ মানুস মারছে, ৫ আগস্টের পর বিচারবহির্ভূত গনহত্যা হচ্ছে, হিসাব করলে ১ হাজার ছাড়িয়ে যাবে, প্রতিদিন ২/৩ জনের বেশি কোন দিন আরও বেশি মরছে (কমই বলছি, এর বেশি হবে) মানুস বৈষম্যবিরোধী নামক মানুসখেকো দলটির হাতে মরেছে।
আমার শরিরে গোশত এই বৈষম্যবিরোধী নামক মানুসখেকো শকুনদের দিতে চাই যদি তাদের মানুস খাওয়ার ক্ষুদা মেটে
এই বাংলাদেশে এদেরও গনহত্যার বিচার হবে, বেচে থাকলে দেখে যেতে পারবেন আশা করি