নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Habib Imran, B.A. & M.A. (Philosophy), University of Chittagong. Current City : Riyadh, Kingdom Of Saudi Arabia. Email: [email protected]

হাবিব ইমরান

বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।

হাবিব ইমরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানবিক করিডোর: অযথাই ভয় পাচ্ছি সম্ভবত

০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:১৬

ড.ইউনূসের ভালো কাজগুলোর সমর্থন করি। কিন্তু রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি এমন কাজ সমর্থন করি না।

আমার চিন্তাভাবনায় ভুল থাকতে পারে। কিন্তু ভয় কাটানোর কোন বাস্তবিক উপায় আছে?

রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক করিডোর সমর্থন দিয়ে দেশকে ফি-লিস্তিন বানানোর জন্য এটাই যথেষ্ট। ই-সরায়েল এভাবে প্রথমে লেজ ঢুকিয়েছে, পরে সেই লেজ দিয়ে পুরো ফিলিস্তিন গিলে ফেলেছে। সেই ই-সরায়েলের পেছনে যারা আছে, এখানেও তারা। গিলতেও পারবো না, ফেলতেও পারবো না। আল্লাহর কাছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সাহায্য চাই। আমাদের শাসক একেকটা মাশাল্লাহ। কার আগে কে দেশ বিক্রি করবে আল্লাহই জানে। একটা ইন্ডিয়ারে দিয়ে দেয়, আরেকটা পাকিস্তানরে। এখন নোবেলম্যান দেখি আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে।
লা হাওলা ওলা...........

তাছাড়া সার্বভৌমত্বের হুমকির জন্য প্রধান কারণ হলো- বাংলাদেশের দুর্বল পররাষ্ট্রনীতি আর রাজনৈতিক নেতাদের অদূরদর্শী চিন্তাভাবনা। বেশিরভাগ নেতাই অশিক্ষিত তেলবাজ। এদের দিয়ে হাল চাষ সম্ভব, দেশ চালানো সম্ভব নয়। এদের চালচলন বাংলাদেশকে আরেকটা গাজা বানাতে সময় নিবে না।

ভারতকে মোকাবিলার আমাদের ক্ষমতা নেই, আমরা আমেরিকাকে শক্ত হাতে কিভাবে মোকাবেলা করব? মোকাবেলার জন্য আমাদের কী আছে?
না আছে সামরিক শক্তি না আছে অর্থনৈতিক শক্তি। প্রচুর পরিমাণ জনগণ আছে ঠিকই, কিন্তু নিরস্ত্র। ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো। অবশ্যই আমাদের ছাত্রলীগ আছে। কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি এতক্ষণে। যারা নিজের দেশের জনগণের উপর এরকম আক্রমণাত্মক, তারা অবশ্যই বিদেশিদের নেংটু করে ছাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।

কিন্তু অদক্ষ জনশক্তি রাজনৈতিক ভোট ব্যাংক মাত্র, মিসাইল নয়।
ট্রেনিং থাকলে একেকটা বাঙালি, একেকটা মিসাইল হতে সময় নিবে না।

ইন্টেরিমকে দেশ সংস্কার করতে দিয়েছি, কিন্তু তারা দেশের অস্তিত্ব সংস্কার করে ফেলবে জানতাম না।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ করিডোর দিলে চীন-আমেরিকার প্রক্সিতে জড়িয়ে যেতে পারে।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:২০

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বিশ্ব রাজনীতির ঝামেলার মারপ্যাঁচ বুঝার ক্ষমতা বাংলাদেশের আছে? সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে?
আমার মনে হয় না। দেখা যাবে বেরিয়ে আসার জন্য আরেক দেশের বগলের নিচে আশ্রয় নিতে হলো। তখন আবার তারা লূটে পুটে খাবে।

৪৭ থেকে ৭১_পাকিস্তান খেয়েছে।
পাকিস্তান থেকে বের হওয়ার জন্য ভারতকে মনও দিয়েছে, দেহও দিয়েছে। তারা খেয়েছে পালাক্রমে। এখন তাদের থেকে বের হওয়ার জন্য আমেরিকা আর চীনের সাথে একই দেহ দুই ভাবে বন্টণ করতেছে। মধ্যস্থতায় সেই পুরনো ভাতার পাকিস্তান। সবার টার্গেট ভারতকে শিক্ষা দেয়া।
এক প্রেমিকের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে তিন প্রেমিকের যাওয়া, এই চাপ কিভাবে সামাল দিবে বাংলাদেশ?

এক সময় দেখা যাবে ধর্ষিতার আত্মহত্যার প্রচেষ্টা। তখন নতুন কেউ আবার টেনে নিবে। আবার নতুন ধর্ষণ। পালাক্রমে চলতেই থাকবে।

গ্রামের একটা কথা আছে। গরীবের বউ সবার ভাবী। :D

২| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

কাঁউটাল বলেছেন: ভারত-সমর্থিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসন বাংলাদেশের সিভিল-মিলিটারি প্রশাসন, মিডিয়া, সংস্কৃতি কেন্দ্রসহ সকল পেশাজীবী ক্ষেত্রকে RAW-এর দপ্তরে পরিণত করেছে। এই গভীর প্রভাব মোকাবিলা করার একমাত্র উপায় হলো—আমেরিকা ও পশ্চিমা শক্তিকে বাংলাদেশে সম্পৃক্ত করে ভারতের আধিপত্য ধীরে ধীরে পরিষ্কার করে একটি "বাংলাদেশ-বান্ধব" ব্যবস্থা গড়ে তোলা।

আরাকান করিডোর যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সুযোগ। বাংলাদেশের দুর্বল সামরিক শক্তি, মীরজাফর-সুলভ আমলাতন্ত্র ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অত্যধিক প্রভাবের কারণে টিকে থাকার জন্য একটি বড় শক্তি যেমন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে জোট অপরিহার্য। মিয়ানমার সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশ যদি তাদের কৌশলগত মিত্রে পরিণত হয়, তবে তা বাংলাদেশের জন্য বিশাল সুবিধা বয়ে আনবে।

এখানে বাংলাদেশের হারানোর কিছু নেই। একমাত্র চীনকে ম্যানেজ করতে হবে, যা ইতিমধ্যেই ড. ইউনুসের চীন সফরের মাধ্যমে কিছুটা নিষ্পত্তি হয়েছে। এই আরাকান করিডোরই ছিল সেই বিষয়, যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র QUAD গঠন করেছিল—কিন্তু ভারত বারবার যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যর্থ করেছে, অথচ কালাদান প্রকল্পের মাধ্যমে সব সুবিধা লুটে নিয়েছে। বাংলাদেশ যদি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মিত্র হয়, তবে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বিস্তারে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের উপর নির্ভরতা কমবে।

এটি একটি উইন-উইন সিচুয়েশন:

যুক্তরাষ্ট্র তার ভূ-রাজনৈতিক খেলায় এগিয়ে যাবে,

বাংলাদেশ পাবে তার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ—"স্বাধীনতা", যা গত এক দশক ধরে ভারত-ঘেঁষা মীরজাফরদের হাতে হারিয়ে গিয়েছিল।

বাংলাদেশকে আর কখনও ভারতের আঙুলের নাচানো পুতুল বা বলির পাঁঠা হতে দেওয়া যাবে না। আমাদের মুক্ত ও মর্যাদাশীল থাকতে হবে। আর সেজন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শক্তিশালী কৌশলগত সম্পর্কই সর্বোত্তম বিকল্প।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:২৫

হাবিব ইমরান বলেছেন:

আমেরিকার ছায়াতলে যারাই গিয়েছে সঠিকভাবে মন ভরাতে না পারলে আম আর ছালা দুইটাই গেছে। আমেরিকার মত বন্ধু খুবই বিপজ্জনক।

আমেরিকার প্রশ্রয়ে থাকা উইন উইন সিচুয়েশন, সেটা মানি। কিন্তু আমেরিকাকে সঠিকভাবে হ্যান্ডেল করতে না পারলে তখন কি হবে?

৩| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

কাঁউটাল বলেছেন: চীন ও ভারতের ভৌগোলিক ও কৌশলগত উত্থান আজকের বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করেছে। এর মাঝখানে দক্ষিণ এশিয়া এবং বিশেষ করে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ‘জিওস্ট্র্যাটেজিক স্পট’-এ অবস্থান করছে, যার গুরুত্ব শুধু তার ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে নয়, বরং তার সম্ভাব্য ভূমিকার কারণেও। তবে দুঃখজনকভাবে, গত এক যুগে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় তার প্রভাব বিস্তারে যে "লুক ইস্ট পলিসি" গ্রহণ করেছিল, সেটি একটি বড় কৌশলগত ভুলে পর্যবসিত হয়েছে। সেই ভুলটির নাম—ভারত।

ভারত নিজেকে যতই পশ্চিমাদের মিত্র বলে দাবি করুক না কেন, বাস্তবে সে একটি বৃহৎ ভূখণ্ডভিত্তিক রাষ্ট্র যার নিজস্ব উচ্চাকাঙ্ক্ষা—একটি আঞ্চলিক হেজেমন হওয়ার। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার অংশীদারিত্ব কখনোই সমতা বা যৌথ স্বার্থের ভিত্তিতে হয়নি। বরং ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যবহার করেছে নিজের অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে, বিশেষত বাংলাদেশের ওপর দীর্ঘমেয়াদে ‘নীরব দখলনীতি’ প্রয়োগ করতে।

যুক্তরাষ্ট্রের বড় ভুল ছিল ভারতকে দিয়ে চীনকে মোকাবেলা করার আশা। বাস্তবে ভারত চীনকে রুখে দাঁড়ায়নি, বরং তার নিজস্ব জাল বিস্তার করেছে—বাংলাদেশকে প্রায় কবজা করে ফেলেছে, এবং কলাদান প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বাইপাস করে মিয়ানমার পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে কিছুই দেয়নি, শুধু নিয়েছে। ফলাফল: মার্কিন প্রভাব দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষীণ হয়ে গেছে, QUAD হয়েছে এক ফাঁকা বুলি।

এই অবস্থায় একটি বাস্তবসম্মত, কৌশলগত বিকল্প দরকার—এবং সেটি হতে পারে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশের সঙ্গে একটি গভীর কৌশলগত জোট গঠন করে, যেখানে AKSA, GESOMIA-এর মতো চুক্তি এবং মিয়ানমারমুখী করিডোর সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ায় সম্মানজনক অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে, তবে সেই জোট হবে বহুপাক্ষিক স্বার্থ রক্ষার ভিত্তি।

বাংলাদেশের জন্য এই পদক্ষেপ হবে ভারতের একতরফা প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার দিক। বাংলাদেশ আবারও একটি স্বাধীন, আত্মমর্যাদাসম্পন্ন অবস্থানে ফিরে যেতে পারবে—যেখানে কোনো বৈদেশিক শক্তি তাকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রও তার বহুদিনের আকাঙ্ক্ষিত বঙ্গোপসাগর-কেন্দ্রিক কৌশলগত প্রবেশপথ লাভ করবে, যা ভারত-চীন প্রতিযোগিতার মাঝখানে একটি Game Changer হয়ে উঠতে পারে।

একটি ছোট কিন্তু কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি আদর্শ মিত্র। তার জনসংখ্যা, অর্থনীতি, সামরিক অবকাঠামো এবং ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান সব মিলিয়ে একে দক্ষিণ এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডিপ ফ্রন্ট’ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তবে এজন্য দরকার সাহসী নেতৃত্ব ও স্পষ্ট বিদেশনীতি—যেখানে দ্বিধা নয়, কৌশলগত স্বার্থ হবে অগ্রাধিকার।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৩২

হাবিব ইমরান বলেছেন:

আমরা ভারতের উত্তম বিকল্প আশা করি। আশা করি প্রিয় জন্মভূমি সফলভাবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

৪| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: প্রেস সচিব মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে কোনও আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিশ্বের বড় কোনও শক্তি এই করিডোরের সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে যে প্রতিবেদন করা হয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা ও প্রপাগান্ডা বলেছেন তিনি।

তিনি বলেছেন , রাখাইনে জাতিসংঘের লজিস্টিক সহায়তা প্রদানে বাংলাদেশের রুট ব্যবহ্রত হতে পারে। বাংলাদেশের রুট ছাড়া সেখানে সাহায্য পাঠানোর আর কোন রাস্তা নাই। লাখো রোহিঙ্গাদের ঢল ঠেকাতে এটাই সর্বত্তোম পন্থা। আরাকান আর্মি বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজী না। পর্যাপ্ত খাদ্য সহায়তা পেলে পরবর্তীতে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য হবে।

বিষয়টা নিয়ে অযথা বাজে প্রপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:২৯

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসা কাউকেই বিশ্বাস করা বোকামি। কাউকে না, বিএনপি আর আওয়ামী লীগ বলেন জামাত জাতীয় পার্টি বলেন সব সুযোগ সন্ধানী।

এখন জাতিসংঘ আর আমেরিকানপন্থী সরকার ক্ষমতায়। এখন যা হবে সব আমেরিকার স্বার্থেই হবে।

দেখা যাক।

৫| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @মেঠোপথ২৩, লজিসটিক রুট আর মানবিক করিডোরের মধ্যে ডিফারেন্স কোথায় ? এসব লজিসটিক যাবে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে রাখাইনে। প্রেস সচিব বাংলাদেশের মানুষ কে বেকুব ভাবেন। আশার কথা হচ্ছে দুইপক্ষের সম্মতি ছাড়া এরকম করিডোর দেয়া যায় না। মিয়ানমার জান্তা সরকার রাজি না।

৬| ০১ লা মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১২

যামিনী সুধা বলেছেন:




ব্যুরোক্রেটরা ও সেনাবাহিনী জাতিসংঘের টাকা ডাকাতী করার জন্য "মানবিক করিডোর" জোর করেই দিবে।

৭| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকা মানবিক করিডোরের কথা বলেই ঢুকে,গড়ে তোলে সামরিক ঘাঁটি।

৮| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৫

কাঁউটাল বলেছেন:

৯| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:৫২

কাঁউটাল বলেছেন:

১০| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:৩১

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: যামিনী সুধা বলেছেন:
ব্যুরোক্রেটরা ও সেনাবাহিনী জাতিসংঘের টাকা ডাকাতী করার জন্য "মানবিক করিডোর" জোর করেই দিবে।

এই কথাটার সাথে একমত। বিএনপি ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে ডাকাতির ভাগ পাবার জন্য দিয়ে দেবে। কিন্ত ডক্টর ইউনুস যদি দেয় সেটা দেবে দেশের স্বার্থে। কাউটালের বক্তব্যনুযায়ী যদি পর্দার অন্তরালে কিছু হয় , তবে সেটা আমাদের দেশের জন্যতো খুবই ভাল।

১১| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১০:৫৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: করিডোরের সাথে চট্টগ্রামটা মায়ানমারকে দিয়ে দেন, তাইলেই তো আরও মানবিক হবে, আরেকটা নোবেল আপনাদের থলিতে দিয়ে দিবে মায়ানমার জান্তা সরকার

১২| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:০৯

ঊণকৌটী বলেছেন: যা বুঝলাম তাতে খেলা হবে এই অঞ্চলে |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.