নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সময়ের চাহিদার সঙ্গে ব্যাবসা বুঝা উচিত কি?

২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪



এটা হচ্ছে আমাদের মেঘনা ব্রীজ। উত্তর দিকে সোনারগাঁও উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ। আর দক্ষিণ সাইডে হচ্ছে গজারিয়া উপজেলা, মুন্সীগঞ্জ জেলা।

২০০৪ সালের জরিপ অনুযায়ী ৯,৭০৪ টি গাড়ি যাতায়াত করে। এই ব্রীজটি ঢাকা-চট্টগ্রাম এর একটি অংশ। ১৯৯১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এই ব্রীজ চলাচলের জন্য উমুক্ত করা হয়।

এই ব্রীজ টি যদি না থাকতো, তাহলে কি হতো? চট্টগ্রাম পোর্ট এর সাথে ঢাকার সহজে সড়ক যোগাযোগ হতো না। কোন পন্য সেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া দিয়ে ঘুরে নিয়ে যাওয়া লাগতো।

এখন এই ব্রীজের জন্য আমাদের উপজেলা বেশ লাভবান হয়েছে। কিভাবে জানেন? আমাদের উৎপাদি আলু সারা দেশে পৌছে দিতে পারছি। ঢাকায় সহজে যাওয়া যায়। তারপরে মনে করেন, আমাদের উপজেলা তে বসুন্ধরা পেপার মিল, জেএমআই এর মেডিক্যাল ইকুয়িমেন্ট ফেক্টরি, শাহ সিমেন্ট ও কয়েকটি রডের ফ্যাক্টরি আছে। আবার মনে করেন আমাদের উপজেলা তে হোন্ডা কম্পানির একটি ফ্যাক্টরি আছে। এসব ফ্যাক্টরি তে আমাদের এলাকার পোলাপান সহ আরো অনেক এলাকার লোকজন এর এখানে কর্মসংস্থান হয়েছে। অন্য এলাকা থেকে লোকজন আমাদের উপজেলা তে কাজের জন্য আসার কারনে আমাদের এলাকাতে ঢাকা শহরের মত ভাড়া চলে।

এখন ব্রীজ হওয়াতে কাদের ক্ষতি হযেছে? যারা মেঘনা নদীতে, নৌকা চালিয়ে জীবিকা চালাতো তাদের ক্ষতি হয়েছে। নৌকার মাঝিদের মধ্যে যারা ব্যাবসা পরিবর্তন করেছে, যারা অন্য পেশায় দক্ষ হয়েছেন, যারা বেবি টেক্সি ক্রয় করেছেন, তারাও লাভবান হয়েছেন।

এখন যদি ঐ নৌকা ওয়ালারা ব্রীজ না বানানোর জন্য আন্দোলন করতো, আর সরকার তাদের কথা শুনে ব্রীজ না বানাতো তাহলে আমাদের ফেরী ঘাটে কমলা বিক্রী করতে হতো।

এখন চ্যাট জিটিপি কি আমাদের জন্য ভালো নাকি খারপ হবে জানি না। আমাদের এখন আপডেট হতে হবে। কিভাবে আপডেট হবো জানি না।

চিত্র: বেবি টেক্সি

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অন্য জেলার মানুষ এখনও কি মুন্সিগঞ্জে আলু তুলতে যায়?

২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

নাহল তরকারি বলেছেন: এখন অন্য জেলার মানুষ আলু তুলতে মুন্সীগঞ্জে আসে না। তবে আমাদের এখানে কল কারখানা প্রচুর। সেই কল কারখানা তে কাজ করার জন্য অন্য জেলা থেকে আমাদের গজারিয়া উপজেলা তে আসে।

২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সময়ের চাহিদা অনুযায়ী আগে থেকেই পরিকল্পনা করতে হবে ব্যবসা সম্পর্কে। পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে চলা শিখতে হবে।

২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৭

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:১৬

দারাশিকো বলেছেন: শেষ কথাটা চমৎকার। যেহেতু এআই নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে দুই পক্ষই বেশ ভারী সেহেতু এআই নিয়ে গবেষণা হতেই থাকবে, এখানে আরও বেশি উন্নতি হবে এবং ভালো ও মন্দ প্রভাব দুই-ই থাকবে। আমরা কোন পক্ষে থাকবো এবং কিভাবে এডপ্ট করে নিবো সেটাই আসলে মূল কথা।

২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রীনগর কখনও গিয়েছেন?
তিন দোকান, আলামিন বাজার, বালাসুর চিনেন?

২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৯

নাহল তরকারি বলেছেন: মুন্সীগঞ্জ তেমন ঘুরা হয়নি। আমি মুন্সীগঞ্জ শহরে গিয়েছি মোট ১০ বার। শ্রীনগর উপজেলা তে যাওয়া হয় নি।

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৩৯

চাঙ্কু বলেছেন: সময়ের প্রয়োজনে ব্যবসায়িক চাহিদা না বুঝার কারনেই কোডাকের মত কম্পানি নাই হয়ে গেছে।

২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৩০

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.