নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনজিও এর ক্ষুদ্র ঋণ করে কি দারিদ্র্য দূর করা যায়?

৩১ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

মনে করেন, মজিদ চাচা কোন এক এনজিও থেকে ঋন নিয়েছে। সেই টাকা দিয়ে সে একটি গরু ক্রয় করেছে। সে দুধ বিক্রি করে সংসার চালায় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করে।

যারা আপনারা ব্যাবসা করেন, তারা বুঝেন। ব্যাবসা কোন সময় ভালো যায়, আবার কোন সময় খারাপ যায়। একদিন মজিদ চাচার দুধ বিক্রি হয় নি। তাই সে কিস্তির টাকা দিতে পারে নি। এর পরের সপ্তাহে মজিদ চাচার গরু অসুস্থ হয়েছে। সেখানে মজিদ চাচার অনেক টাকা খরচ হয়েছে। পরের সপ্তাহেও তিনি কিস্তির টাকা শোধ করতে পারে নাই। ফলে এনজিও ওয়ালারা গরু নিয়ে গেছে।

এখন আমার আপনাদের কাছে প্রশ্ন ক্ষৃদ্র ঋণ মজিদ চাচাকে কিভাবে উপকার করলো?

এটতো একটা গল্প মাত্র। বাস্তবে অনেকে জায়গা জমি বিক্রি করে কিস্তির টাকা পরিশোধ করে। ফলে গরিব ভিক্ষুক হয়ে যায়। এই ক্ষদ্র ঋণের কারনে কারা কারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে; সেটা নিয়ে সামাজিক গবেষণা্ করা দরকার। কয়জন লোক উপকৃত হয়েছে আর কয়জন লোক বাড়ি ঘর হারিয়ে ভিক্ষক হয়েছে সেটার একটি পরিসংখ্যান দরকার।

তাহলে মজিদ চাচাকে কিভাবে বড়লোক করা যায়? মজিদ চাচাকে যদি দুইটি গরু উপহার দেওয়া হয়, এবং গরুর যাবতীয় খরচ এক বছর এনজিও বহন করবে, এবং দুধ বেচার টাকা শুধু মজিদ চাচা পাবে। এতে করে মজিদ চাচা আস্তে আস্তে বড়লোক হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.