নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশ, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক ধরোহরের সমন্বয়ে পর্যটন শিল্প তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশের বৃহত্তর অংশ সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সুসজ্জিত জলবায়ু, নদী, বন, আরও অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে, যা দেশের পর্যটকদের আকর্ষণীয় করে তোলে। সেইসাথে দেশটির সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য অনেক মূল্যবান, যা পর্যটকদের ভালোভাবে প্রকাশ করা হয় ভারত এবং পাকিস্তান সার্কাসের মধ্যে অবস্থিত এই দেশের বিশেষত্ব।
বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কক্সবাজার, সুন্দরবন, সিলেট, স্বাত্বীর্য এবং সাজেক বিভিন্ন খচিয়াড়ে দর্শনীয় স্থান। ঢাকা দেশের রাজধানী এবং বিশ্বের একটি মেগাসিটি, যেখানে সময়ের গতি সাথে অন্তর্নিহিত সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য অনুভব করা যায়। ঢাকা জিলার আইতিহ্যগত স্থানের মধ্যে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ রয়েছে আহসানমানজিল, লালবাগ কেল্লা, ধাকেশ্বরী মন্দির, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, স্বাধীনতা স্মৃতি সৌধ, জাতীয় স্মৃতি সৌধ ইত্যাদি।
চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর এবং বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ পোর্ট শহর। এখানে সাগরের তীরে উপস্থিত কক্সবাজার সমৃদ্ধ সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। আপনি যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলি হল: পটেনগাও সী-বিচ, ফয়েজল মিয়া এভিনিউ, পাটিয়া সমুদ্র সৈকত, বাকলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, চকর বিশ্ববিদ্যালয়, ফয়েজল স্টেডিয়াম, ক্ষুদিরাম বিকেশি ইত্যাদি।
সিলেট বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহরের মধ্যে এবং সুন্দরবন বাংলাদেশের বৃহত্তম নদীবন্ধু এলাকা এবং পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাঙ্গ্রোভ জঙ্গলের অভ্যন্তরীণ বন্য সংস্থান। সুন্দরবন একটি বিশেষ বন্য জীবনযাপনের স্থান, যেখানে সমৃদ্ধ বন্য প্রাণী সমৃদ্ধির উপভোগ করা সম্ভব। সিলেটে আপনি জাফলং ইউনিভার্সিটি, কাজি নজরুল ইসলাম উঞ্চাশয়ন, রতনপুর বিশ্ববিদ্যালয়, বিস্বেশ্বরি বিশ্ববিদ্যালয়, রতনপুর মধুপুর এবং হোমনদই বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদির মধ্যে কয়েকটি বিশেষ স্থান পাবেন।
পর্যটন শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং প্রচুর সংখ্যক লোকের জীবিকামুল্য সৃষ্টি করে। এটি স্থানীয় বেকারদের, হোটেলের প্রশাসকগণের, গাইডগণের, যাত্রী বহনের সার্ভিস প্রদানকারীদের উদ্দীপনা দেয় এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসেবে দাখিল করে। যাত্রীরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মগ্ন হয়ে উদ্দীপনা পেতে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যিক স্থানে ভ্রমণ করতে পছন্দ করে এবং তাদের অভিজ্ঞতা বিশ্বব্যাপী বিজয়ী হয়।
সোমবার্তা, সুবর্ণবর্ণা, ট্যুরিস্ট রিভিউ ও অন্যান্য প্রকাশিত পত্রিকা এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ খবর পেতে প্রচুর সুযোগ রয়েছে। সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানরা দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নতি ও বিকাশে একত্র সম্পদ ব্যয় করছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ আরও একটি ভালো পর্যটন গন্ধব্য হিসেবে পরিচিত হতে সক্ষম হতে পারে।
২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
নাহল তরকারি বলেছেন: মৌলভীবাজার।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- heritage কে গুগল ধরোহর অনুবাদ করে দিয়েছে।
- আমার ধারনা এই লেখাটি আপনি গুগল অনুবাদক দিয়ে তৈরি করেছেন।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখায় বানান ও বাক্য তৈরীর ক্ষেত্রে যথেষ্ট অস্বাভাবিকতা দৃশ্যমান, বিষয়গুলোতে আরো যত্নবান হওয়ার অনুরোধ থাকছে। ধন্যবাদ।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: নিরাপত্তার অভাব।সমুদ্র সৈকত হলো আনন্দ ফুর্তি করার স্থান।যেটা আমাদের দেশে সম্ভব না।আমাদেরকেই আমাদের দেশ ঘুরে ঘুরে দেখতে হবে।পর্যটন স্থানে বড় বড় দৃষ্টি নন্দন মসজিদ নির্মান করে দিতে হয়ে।তবেই দেশীয় পর্টকদের আকর্ষণ করা যাবে।বিদেশিদের আসার তো সম্ভাবনা নাই।
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প আজ থেকে ৩০ বছর আগেও ভালো ছিলো না, আজও ভালো নেই। কোথাও ভ্রমনে গেলে সেটা হারে হারে টের পাওয়া যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি পর্যটন শিল্পের কোন জেলাকে সবচেয়ে এগিয়ে রাখবেন?