নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
বিজ্ঞান আসলে কি?
বিজ্ঞান হচ্ছে কোন বিষয়ের গবেষণালব্দ জ্ঞান। যে কোন জিনিসে যে স্থানে গবেষণা করা হয় সে স্থান হচ্ছে গবেষণাগার বা laboratory।
জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ইজ্ঞিনিয়ারিং, মেডিক্যাল, বোটানি, মহাকাশ সব কিছুর জন্য গবেষণাগার রয়েছে।
বর্তমানে সব শিক্ষিত লোক অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে যায়। কেউ এখন কবিরাজের কাছে যায় না। কারন কবিরাজের জ্ঞানের কোন ভিত্তি নাই। তাহার জ্ঞান কোন গবেষণাগারে গবেষণা করা হয় নি। কবিরাজের জ্ঞান কে গবেষণা করে যাচাই করা হয় নি। তাই তার কোন প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি নাই।
অন্যদিকে ডাক্তারের বিদ্যার গবেষণাগারের গবেষণালব্দ জ্ঞান। তাই তার বিদ্যার, তার জ্ঞানের প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি রয়েছে।
আমাদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও এক প্রকার বিজ্ঞান। রাষ্ট্র নিয়েও গবেষণা করা হয়। রাষ্ট্রই হচ্ছে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের গবেষণাগার।
এখন জানতে হবে, গবেষণা কিভাবে করে? প্রথমে নিদিষ্ট কিছু তথ্য সংগ্রহ করে। তারপর সেগুলো গবেষণাগারে পরীক্ষা করে। গবেষণা সফল হলে বা কোন জিনিস প্রমাণিত হলে, কোন তত্ত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। মাঝে মাঝে গবেষণা বিফল হয়। তখন আবার নতুন করে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে পুনরায় গবেষণা করা হয়। অনেক সময়ে একটি তত্ত্ব আবিষ্কার করতে গিয়ে অন্য আরেক তথ্য আবিষ্কার হয়ে যায়।
ধর্ম নিয়ে কোন গবেষণা আমাদের দেশে নাই। ধর্ম নিয়ে তর্ক হয়, বিতর্ক হয়, মারামারি হয়। কিন্তু ধর্ম নিয়ে গবেষণা হয় না। যার কারনে অনেক মিথ্যা জিনিস ধর্মে চলে আসে। আর মানুষ সেগুলো অন্ধের মত বিশ্বাস করে।
ধর্মের গবেষণাগার হবে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। গবেষণা করবেন উক্ত ধর্মের উচ্চ পযার্য়ে জ্ঞানী লোকজন, যাদের নিজ ধর্মগন্থ নিয়ে সচ্ছ, পরিষ্কার জ্ঞান আছে।
ধর্ম নিয়ে গবেষণা করা এখন সময়ের দাবি।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীর সকল জ্ঞানের উৎস মহাগ্রন্থ আল কোরআন।
আল কোরআন পাঠ করার পর মানব রচিত আর কোন গ্রন্থ পাঠ করার কি কোন দরকার আছে?
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার পোস্টটি পড়ে ভলো লাগলো। আমার কাছে মনে হয় নতুন প্রজন্মকে আবার বর্তমান বিশ্বের আলোকে আরো একবার রাস্ট্র নিয়ে গবেষণা করা দরকার।
ইসলাম ধর্মএ বলা হয়েছে “পড়”। তারমানে পড়তে হবে। জানতে হবে, বুঝতে হবে, তারপর চর্চায় যেতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ মাদ্রাসায় পাঠাগার ব্যবস্থা গড়ে উঠে নাই। প্রতিটি আয়াতের তাফসীর থাকে-সেটা অনেকেই জানে না। প্রতিটি মসজিদ হতে পারে শিক্ষার জন্য সুন্দর একটি স্থান। যেখানে বিভিন্ন ধরণের ধর্মীয় বই থাকবে। আমরা যারা আম জনতা তাদের ধর্মীয় জ্ঞান নিতে হয় তথাকথিত হুজুরদের নিকট হতে। আমরা না পড়েই হুজুরদের নিকট দৌড়াই--অনেকে ভুল ব্যাখ্যা দেয়। পবিত্র কোরআন ঘরে থাকা অবস্থাতেও অনেকে খুলে দেখে না, আবার আরবীতে পড়লেও অনেকে এর বাংলা অর্থ জানে না।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বিজ্ঞান হলো প্রকৃতির আচরণগুলো সময়ের ব্যবধানে বুঝার প্রয়াস।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদশের প্রতিটি মাদ্রাসাই এক একটি ইসলামিক রিসার্স সেন্টার বিশেষ করে কওমী মাদ্রসা।তাছাড়া দেশের ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর কাজ কি? মাদানী বিশ্ববিদ্যালয় তথা মধ্যপ্রাচ্যের অনেক নামী ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামের উপর পিএইচডি ধারি প্রচুর গবেষক রয়েছে এই দেশে। তারপরেও ধর্ম নিয়ে নতুন করে গবেষণা লাগবে আপনার? প্রতিটি দেশেই নিজ নিজ ধর্মের উপর এমন প্রচুর রিসার্স সেন্টার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যার নাম দিয়েছি আমি গুজামিল সেন্টার।
এক কাজ করা যেতে পারে আমাদের মহাজাগতিক চিন্তাধারাকে প্রধান করে দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে ইসলামিক রিসার্স সেন্টার গড়ে তুলার জন্য ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার উচিত প্রচুর পড়াশোনা করা। তারপর লেখা।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১২
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম ধর্মের নবী নিজে লেখাপড়া জানতেন না।বোকা ফেরেশতা এসে বলছে,পড়।নবীর উত্তর ,আমি পড়তে জানি না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমার এখনো ব্লগে কোন পোস্ট দেবার আগে বুক কাঁপে! আপনার সাহস আছে বলতে হবে মাইরি
কি কঠিন সব বিষয় নিয়ে অবলীলায় পোস্ট দিয়ে যাচ্ছেন- ব্রাভো