নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্র সংস্কার, নাকি সারকারি চাকরি পাওয়ার গ্যারান্টি?

১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪১

গতবছর জুলাই এর সময় কোটা আন্দোলন হয়েছিলো। এই আন্দোলন করে করে কি লাভ হয়েছে? তারা কি সরকারি চাকরি পেয়েছে? সরকারি চাকরির পদ সংখ্যা বেড়েছে। আমার দৃষ্টিতে যেই লাই, সেই কদুর মত অবস্থা।

তারা রাষ্ট্র সংস্কার, সমতা, ন্যায় বিচার, সাম্যের কথা বলতাছে। আসলেই সেগুলো হচ্ছে। এখনো “জোর যার, মুল্লুক তার এই ভাবে দেশ” চলছে। ব্যাবসা ও প্রাইভেট কম্পানিতে অনেক কষ্ট। অনেক বুদ্ধি খাটিয়ে, অনেক ঘাম জরিয়ে টাকা ইনকাম করা লাগে। আর সরকারি চাকরি তে ঘুস আর ঘুস। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের যদি আজকে ভূমি অফিস, পাসপোর্ট অফিস, বিদুৎ অফিসে চাকরি দেওয়া হয়, তারা কি পারবে ‍ঘুস ছাড়া ফাইল ছাড়তে। আমি ১০০% শিউর যে সমন্বয়ক নাহিদ বলবে “আপনি ঘুস না দিলে, আমি আপনার জমি খারিজ করবো না। যান বাহির থেকে ২ টি সিঙ্গারা নিয়ে আসুন।” সমন্বয়ক সারজিস আলম বলবে “আপনার পাসপোর্ট এর ফরমে ভুল আছে।” ঘুস না দেওয়া পযর্ন্ত এই ফরমের ভুল, সংশোধন হবে না। সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বলবে “টাকা ছাড়া আপনাকে ঢাকায় পোস্টিং দিবো না।”

সরকারি চাকরি তে ঘুস আর ঘুস। আমাদের দেশে যার টাকা বেশী শ্বশুড় বাড়িতে তার খুব দাম। টাকা না থাকলে, তাকে বিয়ের জন্য মেয়ে দেয় না। সমস্যা হচ্ছে এই জায়গায়। দেশ প্রেম বলতে এই দেশে কিছু নাই। যারা সত্যিকারে দেশ প্রেমিক ছিলো, তাদের বাধা দেওয়া হয়। দরকার হলে তাদের মেরে ফেলা হয়। আমি মনে করি ভালো কাজ করতে করতে মইরা যাওয়া ভালো। আল্লাহ/সৃষ্টি কর্তা কাছের তো বলতে পারমু যে, ‘আমি ওরে উপকার করতে গেছিলাম, ওরা মেরে ফেলেছে’

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পাওয়া নাগরিকের অধিকার। তিতাসে ভাইভা দিয়েছিলাম, ছাত্রলীগের পোলাপান ৫/১০ লাখ টাকা দিয়ে পদ কিনলো, এখন চাকরি করছে। এরাই ঘুষ খায় বেশি। সরকারি-বেসরকারি সব চাকরিতে বেতন বাড়ানো উচিত। একজন দিনমজুর ৯-৫টা কাজ করে ৮০০-১০০০ টাকা আয় করে, একজন অটোওয়ালা মাসে ৩০ হাজার টাকা কামায়—যা অনেক সরকারি চাকরির স্কেলেও নেই। সেজন্যই ঘুষ খায়। মাছওয়ালা, সবজিওয়ালা এখন অনেক ভালো আয় করে। আমার ছোট ফুফা ফেনী শহরে ওষুধের দোকান দিয়ে ৫ তলা বাড়ি করছে, এবার ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা দিয়ে মহিষ কুরবানি দিয়েছে। অথচ আমার পরিবারে আমার বোন নন-ক্যাডার, আমি চাকরি করি, আমরা ৬০ হাজার টাকা দিয়ে ভাগে গরু দিয়েছি। যেভাবে ভাবছেন, এত আরাম নেই। ভারতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকের বেতন বাংলাদেশি শিক্ষকের দ্বিগুণ।"

২| ১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মেধার*

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.