![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
এখন দেশে অচল টাকার প্রবাহ বেশী। ছিড়া, কসটিভ দেওয়া, ঘামে দুর্বল হওয়া ছিড়া টাকা এর প্রবাহ বেশী। বাংলাদেশের টাকা টাকশাল ছাপালেও, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে উক্ত প্রতিষ্ঠান টাকা ছাপায়।
হিসেবে টাকা ছাপায় বাংলাদেশ ব্যাংক। আমার বাপ, তমুকের বাপ টাকা ছাপায় না। যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংকই টাকা ছাপিয়ে ডিসট্রিবিউশন করে, সেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত, পুরাতন নোট ফেরত নিয়ে সম পরিমান নোট বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া।
এই ব্লগের প্রেক্ষাপট:
০১। আম্মু আমার মামাকে কিছু টাকা পাঠাবে। সেই টাকা নিয়ে আমি ব্যাংকে যাই। ইদুরে একটি টাকা খুব খারাপ ভাবে নষ্ট করে। তাই একট নোট তারা নিবে না। আমি ক্যাশিয়ার কে বললাম “আপনি এই টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে এক্সচেইন করেন।” তিনি রিপ্লাই দিলেন যে, “এমন ১০০টি নোট জমা না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক এক্সচেইন করে না।” এই টাকা নিয়ে দুই তিনটি ব্যাংকে গেলাম। সবাই একই কথা বলে। এখন এই নোট তো আমি ছাপাই নাই। এই নোট ছাপাইছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেহেতু আইনগত ভাবে টাকা ছাপাতে পারে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিৎ এই অচর টাকা ফেরত নিয়ে এর সমপরিমান টাকা ছাপানো। পরে বাধ্য হয়ে গুলিস্থান থেকে ৫০০ টাকার সেই নোট এর বিনিময়ে ৪৫০ টাকা পেয়েছিলাম। যাতায়াত ভাড়া তো আলাদা।
গুলিস্থান থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্টাফ, অফিসার গর্ভনর কমিশন পায় কিনা দেখতে হবে।
০২। কোন একদিন কোন এক কাজে ১০ টাকার ২ টা ভান্ডেল দরকার ছিলো। এই ১০ টাকার ভান্ডেল এর মধ্যে ৪০% ছিলো ব্যাবহারের অযোগ্য। আমার প্রশ্ন। এসব অচল টাকার পরিবর্তে বাংলাদেশ ব্যাংক সম পরিমান নতুন নোট সাপ্লাই দেয় না কেন? গুলিস্থান থেকে কমিশন পাইলে তো তফসিল ভুক্ত ব্যাংকে নতুন নোট যাবে না। সব নতুন নোট গুলিস্থান বিক্রি হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাকে ছেঁড়াফাড়া টাকা গছিয়ে দেয়। এখন দেখেটেখে নিই। আপনিও একটু সতর্ক থাকবেন টাকা নেওয়ার সময়।