নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাজের সময় কাজী। কাজ ফুরালে পাজি।

ইমরোজ৭৫

আমি একজন সাধারন মধ্যবিত্ত ছেলে।

ইমরোজ৭৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শরনার্থী সমস্যা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮



বাংলাদেশের শরনার্থী সমস্যা দেখা দিয়েছে। মায়ানমার এ রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার শুরু হয় তারপর থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ শুরু করে।

এখন রোহিঙ্গারা এক প্রকার শরনার্থী। তারা আমাদের মেহমান, সেটা অল্প সময়ের জন্য। এখন আমাদের কি করা উচিৎ?

স্মরণ করুন ১৯৭১ সালের কথা। ইন্দিরা গান্ধী যদি শরনার্থী হিসেবে যদি আমাদের জায়গা না দিতো তাহলে আমাদের কি হতো?

তারপর ভরত যদি আমাদের Diplomatic সাহায্য করেছিলেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে আমাদের জন্য সাহায্য করেছিলো। তারপর যুদ্ধের জন্য ট্রেনিং দিয়েছিলো। শেষের দিকে ভারতীয় সেনাবাহিনী সাহায্যে আমাদের দেশ স্বাধীন হয়।

আমাদেরও উচিৎ ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে রোহিঙ্গাদের আর্টিলার, ম্যালেটারি, Diplomatic ভাবে সাহায্য করে তাদের সাহায্য করা। তা নাহলে আমাদের ফিলীস্তিনী ও ইসরাইলের মত হবে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০

নাহল তরকারি বলেছেন: এই রোহিঙ্গা, তুমরা বিদায় হও। নিজের দেশ কে স্বাধীন করো।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩

জ্যাকেল বলেছেন: রোহিংগাদের সমস্যা আর ৭১ সেইম কেম্নে হয়?

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী সেনাবাহীনি আমাদের অত্যাচার করেছিলো। ঠিক তেমনি, মায়ানমান এর আরাকান প্রদেশের রোহিঙ্গাদের অত্যাচার করেছিলো। শরনার্থী এবং অত্যাচারিত দৃষ্টিকোণ হিসেবে এই সমস্যা এক।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

জ্যাকেল বলেছেন: ওদের প্রেক্ষাপট/আমাদের সাথে সেইম না। আমাদের এখানে ৫২, ৬৯, ৭০ এরপর ৭১। ইতিহাসের আংগিকে দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন। উহাদের অত্যাচার করেছে সেটা সত্য, কুটনৈতিক উপায়ে রোহিংগা সমস্যার সমাধান লাগবে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: তাহলে উপায়? আপনি যা বলেছেন তা ঠিক। ৫২, ৬৯, ৭০ এর পর ৭১। তাহলে রোহিঙ্গারা কিভাবে নিজেদের অধিকার আদায় করবে?

শেখ হাসিনা তো কম কূটনৈতিক চেষ্টা করছে না! আর জাতিসংঘ তো আমাদের কথা কানেই নিচ্ছে না। তাছাড়া এই রোহিঙ্গাদের না তাড়ালে ফিলিস্তীনি ভাগ হয়ে যেমন ইসরাইল হয়েছিলো। ঠিক তেমনি প্রাণের বাংলাদেশ দুই ভাগ হতে পারে।

তখন রোহিঙ্গা আরাকান দখল না করে আমাদের কিছু ভূখন্ড দখল করে স্বাধীনতা ঘোসনা দিবে।

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা নোবেল পাওয়ার পর ওদের ঝাটা মেরে বিদায় করবো।

ওরা আরামে আছে। থাকা খাওয়ার চিন্তা নাই।
কিন্তু ওরা মারামারি করছে। যৌন ব্যবসা করছে। ইহা অন্যায়।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমাদের কিছু শক্ত পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: রোহিঙ্গা বাংলাদেশের শুধু চিরস্থায়ী মেহমানই নয়, আত্মীয়। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের রোহিঙ্গাদের সাথে বিয়ে দিয়ে এই আত্মীয়তার বন্ধন আরও সুদৃৃঢ় করব।

কি খুশি তো?

জন্মলগ্ন থেকেই ভারতের যে কূটনৈতিক সক্ষমতা ছিল তা বাংলাদেশের কোন কালে ছিল? বাংলাদেশের আগে পিছে ডানে বায়ে
আছে কোন পরাশক্তি? বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবে অর্থব একটা দেশ। তাই আগ পিছ বিবেচনা না করে ঢালাওভাবে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ মূল অপরাধী মায়ানমারকে দায়মুক্ত করে দিয়েছে।

রোহিঙ্গা সমস্যার স্হায়ী সমাধানের পধ স্হায়ীভাবেই রূদ্ধ করে দিয়েছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: কি করা উচিৎ। আপনিও কিছু উপদেশ দিন।

৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জ্যাকেল বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে উপায়? আপনি যা বলেছেন তা ঠিক। ৫২, ৬৯, ৭০ এর পর ৭১। তাহলে রোহিঙ্গারা কিভাবে নিজেদের অধিকার আদায় করবে?

শেখ হাসিনা তো কম কূটনৈতিক চেষ্টা করছে না! আর জাতিসংঘ তো আমাদের কথা কানেই নিচ্ছে না। তাছাড়া এই রোহিঙ্গাদের না তাড়ালে ফিলিস্তীনি ভাগ হয়ে যেমন ইসরাইল হয়েছিলো। ঠিক তেমনি প্রাণের বাংলাদেশ দুই ভাগ হতে পারে।

তখন রোহিঙ্গা আরাকান দখল না করে আমাদের কিছু ভূখন্ড দখল করে স্বাধীনতা ঘোসনা দিবে।

তেমনটি করতে পারবে না। ইহা নিশ্চিত তবে দেশে গন্ডগোল হইবার ভাল চান্স আছে। শেখ হাসিনা একা কত করবে? আমাদের কাছে বর্তমানে ডিপ্লোমেটিক ভাল ভাল অপশন আছে মনে হইতেছে। রোহিংগা তাড়ানোর। কিন্তু সরকারের এ দিকে মনযোগ না থাকলে আর কি করবেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: রোহিঙ্গা যে একটি গন্ডোগল করবে সেটা আপনি, আমি ও অন্যান সচেতন নাগরিক অনুভব করছি। আমাদের ভয় হচ্ছে আমাদের ভবিষৎ প্রজন্ম হুমকির মুখে।

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জুল ভার্ন বলেছেন: স্বাভাবিক নিয়মে কিম্বা কুটনৈতিক উপায়ে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে না। দশ লক্ষ রোহিঙ্গাদের বসিয়ে ঘুমিয়ে না খাওয়ায়ে দুই লক্ষ রোহিঙ্গাদের অস্র আর ট্রেনিং দিয়ে মায়ানমার জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়া হলেই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এটাই আমি বলতে চেয়েছিলাম। বাঙ্গালীরা যেমন ১৯৭১ সালে অস্ত্র ধরে স্বাধীন বাংলাদেশ করেছিলো ঠিক তেমনি তাদের উচিৎ এভাবে বসে না থেকে স্বাধীন আরাকান গড়ে তুলা।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: পাগল বা মাথা খারাপ বা রহিঙ্গা ছারা এমন যুক্তি সম্ভব নয় (!)
(এখন রোহিঙ্গারা এক প্রকার শরনার্থী। তারা আমাদের মেহমান, সেটা অল্প সময়ের জন্য। এখন আমাদের কি করা উচিৎ? স্মরণ করুন ১৯৭১ সালের কথা। ইন্দিরা গান্ধী যদি শরনার্থী হিসেবে যদি আমাদের জায়গা না দিতো তাহলে আমাদের কি হতো?)
আমারা (নারী ,শিশু, বয়স্ক ) ভারত গিয়েছিলাম ,বাংলাদেশে ফিরে আসার জন্য।স্বামর্থবান বাপ্ ভাই ছিলেন দেশে বা যুদ্ধে ফিরেছিলেন ,লেজ গুটিয়ে রিফুজি হবার জন্য নয়। ৩০ লক্ষ শহীদ ,৯ মাসে বিজয় ,পরবর্তী ৩ মাসে বাংলাদেশে স্থায়ী ,আল্লাহু আকবর

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আসুন আদের স্বাধীনতার জন্য উদ্ভত করি।

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

বিটপি বলেছেন: ইন্দিরা গান্ধী যদি শিওর হোত যে বাংলাদেশ কোনদিন স্বাধীন হবেনা - জীবনেও এসব শরনার্থীর বোঝা মাথায় নিতনা। সীমান্ত থেকে ঝেটিয়ে বিদায় দিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর হচ্ছে দয়ার শরীর। স্বার্থ থাকুক বা না থাকুক, রোহিঙ্গাদেরকে এ দেশে ঢুকতে দিতেই হবে। এবার বোঝ ঠ্যালা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.