নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সোনালী ব্যাংকে একটি একাউন্ট আছে। সোনালী ব্যাংকে একাউন্ট খোলেছি কারন, সোনালী ব্যাংকের শাখা প্রত্যেক থানায় একটা করেও আছে। আমি বাংলাদেশে যে কোন প্রান্তে সোনালী ব্যাংকের শাখা পাবো। মনে করেন আমি যমুনা ব্যাংকে একউন্ট খুললাম। আর আমি গাইবন্ধা জেলায় গেলাম। সেখানে আমার টাকা জমা দেওয়ার প্রয়োজন পড়লে আমাকে বগুরা যেতে হবে। কারন গাইবান্ধা জেলায় যমুনা ব্যাংকের কোন শাখা নাই।
এখন আসি আসল কথায়। আমি কত টাকা জমা দিবো এটা আমার ব্যাপার। আমি ১০ হাজার ৫ টাকা জমা দিবো নাকি ২০ হাজার টাকা জমা দিবো এটা আমার ব্যাপার। আর বড় কথা হলো নিদিষ্ট পরিমান টাকা পেলে তো হয়। ১০ টাকার ৫০ টা নোট দিবো নাকি ৫০ টাকার ২০ টা নোট দিবো এটাও আমার ব্যাপার। ক্যাশিয়ারের উচিৎ টাকার পরিমান ঠিক আছে কি না।
সমস্যা হচ্ছে আমি ১৯০০ টাকা জমা দিতে গেছিলাম। সেখানে ১০০০ টাকার একটি নোট, ৫০০ টাকার একটি নোট, ১০০ টাকার ৩টি নোট ছিলো। আর বাকি ১০ টাকা ২০ টাকার নোট ছিলো।
এখন এই ১৯০০ টাকা ক্যাশিয়ার মিলাতে পারছিলো না। এর জন্য আমাকে যা ইচ্ছা তাই বলতে ছিলো। এই যদি হয় ব্যাংকের অবস্খা তাহলে আমরা কই যাবো?
টাকা জামা নেওয়ার এত সমস্যা হলে অন লাইনে টাকা জমা নেবার সিস্টেম চালু করেন। তাহলে তো আপনাকে কষ্ট করে টাকা গনতে হয় না। ঘরে বসে, বাসে বসে যে কোন স্থান থেকে টাকা জমা দিতে পারি।
ব্যাপারটা নেয়ে চিন্তা করা উচিৎ।
২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:০১
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: সরকার ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থ।
পৃথিবীর সব দেশে সরকারী প্রতিষ্ঠানের সেবা উন্নত হয়। সে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল বা স্কুল হোক।
আমাদের দেশে উল্টা।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫০
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৩| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঐ ব্যাংক কর্মচারীর আচরণ ঠিক নাই। আপনার বৈধ টাকা যা খুশি তা নিতেই তারা বাধ্য।
তবে, আপনার এক জায়গায় বোঝার ভুল হচ্ছে, যা নিয়ে এর আগেও আপনি পোস্ট দিয়ে ছিলেন। আপনি ঘরে বসে কোথাও টাকা জমা দিতে পারবেন না, টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন এক অ্যাকাউন্ট/মিডিয়াম থেকে আরেক অ্যাকাউন্টে। আমি রিপিট করছি কথাটা : আপনি ঘরে বসে কোথাও টাকা জমা দিতে পারবেন না, টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন এক অ্যাকাউন্ট/মিডিয়াম থেকে আরেক অ্যাকাউন্টে। টাকা জমা দেয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোনো এক জায়গায় যেতে হবে, হয় অন্য কোনো ব্যাংক, বিকাশ, বা অন্য কোনো মাধ্যমে, সেখান থেকে ট্রান্সফার করতে হবে। ছোটো ছোট অনেক ব্যাংক টেকনোলজিতে এগিয়ে, সোনালী ব্যাংক সব ধরনের ডিপোজিট/ট্রান্সফার সিস্টেম অ্যাডাপ্ট করেছে কিনা তা আমার জানা নেই।
আপনি ঘরে বসে টাকা জমা দিতে চাইলে প্রথমে ঐ ব্যাংকের একটা ব্রাঞ্চ আপনার ঘরে ওপেন করে নিতে হবে তা যদ্দিন না হচ্ছে, তদ্দিন উপরে যা বললাম আপনাকে তা অনুসরণ করতে হচ্ছে
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০০
ইমরোজ৭৫ বলেছেন:
প্রথমে আমি লেপটপ এ গেলাম।
নিদিষ্টি ব্যাংকের ওয়েব ডাইডে ঢুকলাম।
পরে আমি আমার একাউন্ট নম্বর প্রবেশ করালাম। তারপর কত টাকা নিদিষ্ট অংকের টাকা প্রবেশ করলাম।
পরে এই সিস্টেমে টাকা জমা হবে। এতে করে ছোট খাটো লেনদেন করা যাবে। ১০ লাখ বা কোটি টাকা লেনদেন তো শাখাতেই বিশ্বাস যোগ্য।
৪| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৩
নতুন বলেছেন: এটিএম মেশিনে নগন জমার ব্যবস্থা চালু করতে হবে। তখন মানুষ ২৪ ঘন্টা টাকা জমা দিতে পারবে।
বাইরের দেশে ব্যংক জনবল কমাচ্ছে কারন জনগনকে এখন বেশ কমই ব্যংকে আসতে হয়।
আমার ক্রেডিট কাডের বিল ব্যংকের এপপস থেকে দিয়ে দেই। নগদ জমা এটিএমএ। গত ৬ মাসে ব্যংকে যেতে হয়েছিলো কিনা মনে পড়ছেনা।
৫| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৪
নতুন বলেছেন:
এখন এই ১৯০০ টাকা ক্যাশিয়ার মিলাতে পারছিলো না। এর জন্য আমাকে যা ইচ্ছা তাই বলতে ছিলো। এই যদি হয় ব্যাংকের অবস্খা তাহলে আমরা কই যাবো?
কোন কর্মকতা যদি খারাপ আচরন করেন তবে তার ম্যানেজারের সাথে কথা বলুন। আপনি ঠিক থাকলে তারা সরি বলতে বাধ্য।
৬| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:২২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে আমি ১৯০০ টাকা জমা দিতে গেছিলাম। সেখানে ১০০ টাকার একটি নোট, ৫০০ টাকার একটি নোট, ১০০ টাকার ৩টি নোট ছিলো। আর বাকি ১০ টাকা ২০ টাকার নোট ছিলো।
আপনার ১৯০০ টাকার হিসাব আপনিই মিলাতে পারেন নি। ১০০ টাকার একটি নোট... আবার ১০০ টাকার ৩টি নোট.... প্রথমটা মনে হয় ১০০০ হবে
যাই হোক। ব্যাংকিং সেক্টরে ডিজিটালাইজেশন এখনও অনেক পিছিয়ে। সেখান সোনালী ব্যাংক তো এখনও প্রাগঐতিহাসিক যুগে পড়ে আছে! থানায় থানায় ব্রাঞ্চ থাকা তার একটা বড় প্রমান।
৭| ২৯ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সঠিক টেকনোলজিটা না বুঝলে আপনার আইডিয়াটা ক্লিয়ার হবে না। আমার উপরের কমেন্টে একবার লিখেছি - টাকা ট্রান্সফারের কথাটা। টাকা জমা দেয়া আর টাকা ট্রান্সফার করা এক জিনিস না। আপনি সোনালী ব্যাংকে গিয়েছিলেন টাকা 'জমা' দেয়ার জন্য। টাকা কোথাও জমা দিতে হলে আপনাকে ঘর থেকে বের হতেই হবে। হয় আপনি, ব্যাংকে যান, কিংবা বিকাশ, কিংবা এটিএম বুথ বা কোনো আউট-লেটে যান, যেটা আপনার পক্ষে সম্ভব। ঘরে বসে অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দেয়ার সিস্টেম পৃথিবীর কোনো দেশে আজো আবিষ্কৃত হয় নাই ব্রো। শুধু এ জিনিসটা ভাবুন, আপনি ঘরে বসে সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে ১৯০০০ টাকা ডিপোজিট করলেন, কিন্তু টাকাটা রয়ে গেল বাসায়, আপনার কাছেই। তো, ব্যাংক ওয়ালারা এই ১৯০০০ টাকার ক্যাশের হিসাবে কীভাবে মিলাবে ব্যাংকে বসে? এজন্য, এ টাকাটা ব্যাংকের কেশিয়ারের কাছে জমা দিতে হবে, কিংবা তাদের কোনো আউটলেট (যদি থাকে) বা এটিএম বুথে। সেজন্য আপনাকে ঘর থেকে বের হতেই হবে।
অন্য কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, বিকাশ বা এটিএম বুথে টাকা জমা দেয়ার পর আপনি সেখান থেকে অন্য কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, বিকাশ, নগদ, পে-পল, ইত্যাদিতে (যেখানে যে সুবিধা আছে) টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। আমি কথাটা রিপিট করছি, এর নাম মানি ট্রান্সফার। ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফার/ট্রান্সজ্যাকশনের জন্য যে সিস্টেমটা আছে, তার নাম 'আই-ব্যাংকিং'। এর সাথে মোবাইল ব্যাংকিং ও বিকাশ বা নগদ, যেটা যে-ব্যাংকের সাথে আছে, সেইসব ব্যাংকে আপনি ট্রান্সফার করতে পারবেন।
তার জন্য প্রথমে আপনাকে আই-ব্যাংকিঙের জন্য অ্যাপ্লাই করতে হবে। আপনার অ্যাকাউন্টে বেনিফিশিয়ারি সেটিংস ঠিক করতে হবে। এ কাজগুলো শুরুতে অনেক ঝামেলা মনে হয়, পরে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন।
আমি এতকিছু লিখলাম, যেন আপনার বেসিকা আইডিয়াটা ক্লিয়ার হয়। আমি বহুদিন ধরে ঘরে বসে টাকা লেনদেনের কাজ সারছি। যেসব ছবি আপনি দিয়েছি, তার চাইতে অনেক বেশি সিস্টেমের সাথে আমাকে কোনো না কোনো কাজ করতে হয়েছে।
ডাচ বাংলা সহ গুঁটিকতক ব্যাংক টেকনোলজিতে অনেক এগিয়ে। সোনালী ব্যাংক সেদিক থেকে এখনো পিছিয়ে।
আশা করি ক্লিয়ার ব্যাপারটা।
২৯ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৫০
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: মনে করেন আমার বিকাশ বা নগদ একাউন্টে টাকা আছে ৫০ হাজার। এই টাকাটা আমার সোনালী ব্যাংকে জমা করলাম। বা অন্যের একাউন্টে জমা করার দরকার। আমার নগদ একাউন্ট এ যদি টাকা থাকে বা আমি যদি এখন অফিসে ব্যাস্ত থাকি তাহলে এবাবে ডিপোজিট করলে সুবিধা হতো না!
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারী সমস্ত ব্যাংক গুলো একই রকম। তাদের ব্যবহার খুবই বাজে।