নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাজের সময় কাজী। কাজ ফুরালে পাজি।

ইমরোজ৭৫

আমি একজন সাধারন মধ্যবিত্ত ছেলে।

ইমরোজ৭৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরাতন কিছু স্মৃতি ফিরে পাওয়া

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩১


এই বই ডট ৭ম শ্রেনীর। একটি হচ্ছে ৭ম শ্রেনীর ইংরেজী গাইড। আরেকটি ক্লাসের অতিরিক্ত সাবজেক্ট। এই বই গুলো নানী বাড়িতে যত্ন করে রেখে দিয়েছিলাম। গতকাল নানী এই বই গুলো আনে।

ইংরেজী বই এর আমার সবচেয়ে প্রিয় গল্প ছিলো “The Fox Without A Tail". এই গল্পটি বার্ষিক পরীক্ষায় মডেল হিসেবে এসেছিলো।

এই বই তে উল্লেখযোগ্য গল্প ছিলো Samira's Diary, A Picnic in the Hill, Ghost!, The Liberation War. Samira's First day at School, Karim, The poor Women, The Experiment, Dividing the Bread, Rofiq's Grandfather,

তিনটি কবিতা ছিলো, Travel, Sowing, The song of The farmer.

জানুয়ারি মাসে ইংরেজি বই ক্রয় করি। তখন নতুন বই পেলে থুব খুসি লাগতো। তখন Sowing এবং The song of The farmer কবিতাটি অশ্চার্য ভাবে পড়ি। তখন মনে করেন শীতের রাত, রাত ৯টা বা ১০টা। তখন আমি জয়পুরহাট ছিলাম। এই বই গুলা পেয়ে কি যে ভাল্লাগতাছে!

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ১৯৯৫/৬ সাল থেকে আব্বার দোকানে বসতাম। বছরের শুরুতে যখন নতুন বই আসতো, আমি ক্লাস ৩ থেকে ৯ পর্যন্ত সব ক্লাসের বই পড়ে ফেলতাম। সাধারণত বাংলা, ইংরেজী, সমাজ, বিজ্ঞান, ইসলাম, কৃষিশিক্ষা। ক্লাস ৯এর শুধুমাত্র বাংলা ও ইংরেজী পড়া হতো। আমাদের এলাকার স্কুল গুলিতে সরকারী পাঠ্য বইয়ের সাথে সাথে সহপাঠ বা আনন্দপাঠ নামে একটা বাংলা ও ইংরেজী বাড়তি গল্পের বই থাকতো। বিভিন্ন স্কুলে বিভিন্ন বই, সেগুলির গল্পও পড়ে ফেলতাম। সেই থেকে আমার বই পড়া শুরু।

আপনার শেয়ার করা ছবি দেখে সেই দিন গুলির কথা মনে পড়ে গেলো। লেজ কাঁটা শেয়াল কিভাবে অন্যদের লেজ কাঁটতে চায় তার ছবিটা স্বরণীয়।

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৬

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

২| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:




অনার্স শেষ করেছেন? এখন বইগুলো পড়ুন, বুঝতে সুবিধা হবে।

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৬

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এখন পড়ে কি লাভ? সামনে তো আর পরীক্ষা নাই।

৩| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: The fox without া tail এখনো আমি মুখস্থ বলতে পারব। ছোট বেলায় মুখস্ত করসিলাম।

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: তাই?

৪| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:২০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: English for today আমরাও পড়েছি। সমান্য কিছু মনে পরছে।

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

৫| ০৯ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শরফুদ্দিন মাহমুদ সিয়াম বলেছেন: ইংরেজি বইটির গল্প এবং ছড়া গুলো শীতের রাতে পড়তে অসাধারণ লাগত। তাছাড়া বর্ষার রাতেও ইংরেজি এবং বাংলা বইয়ের গল্পগুলো খুব ভালো লাগতো। ভীষণ মনে পড়ে ছোট বেলার সেই দিনগুলো। স্মৃতির পাতায় লিখা রয়ে যাবে দিনগুলো আজীবন।

৬| ০৯ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আবার নতুন করে পড়া শুরু করুন।
অনেক কিছু জানার এবং বোঝার
বাকী আছে। জানারতো কোন শেষ
নাই। আপনার নানীকে ধন্যবাদ বই
দুটি আপনাকে দেবার জন্য। তিনি
হয়তো বুঝতে পেরেছেন আপনার
জানার অনেক বাকী!

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এখন পড়ে কি লাভ? সামনে তো আর পরীক্ষা নাই। বিসিএস দেবার ইচ্ছে নাই। তার জানার ও দরকার নাই।

৭| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: হঠাত আপনাকে অতীত পেয়ে বসেছে কেন?

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এমনেই। বিচ্ছেদের আগুনের জ্বলার চেয়ে পুরানো মিষ্টি স্মৃতি মনে করা অনেক ভালো।

৮| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩০

গরল বলেছেন: আমাদের সময় বোধ হয় কোন নোট বই ছিল না, ছেলে পেলেরা কোন স্যারের হাতে লেখা নোট ফটোকপি করত দেখতাম। আপনি হয়ত আমার বিশ বছর পরে জন্ম নিয়েছেন তাই চিনতে পারলাম না বই গুলো।

১০ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৯

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ২০০৭ সালের বই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.