নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০১্। যাদের সামার্থ্য আছে তাদের কুরবানী দেয়া উচিৎ।
০২। আমি হাটে গরু ক্রয় করার চেয়ে, খামারে গুর কেনা বেচার পক্ষে। কারন এক মাত্র খামারীরা সঠিক ভাবে গরু পরিচর্যা হয়।
আমার দুই একদিনে জন্য গরু কিনি। গরু পালার সঠিক নিয়ম না মানার কারনে আমরা গরুর তেমন যত্ন করতে পারি না। তাই খামার থেকে গুরু কিনি তাহলে সে ইদ পযর্ন্ত পালন করে দিবে।
এতে করে কি হয়:-
আমরা রিলাক্সে থাকতে পারি। খামারীর কাছে গরু থাকার কারনে গরু ভালো যত্ন পায়। যেখানে সেখানে হাট বসে না। যার কারনে গরুর গুতা খাওয়ার ভয় থাকে না। আবার অনেক সময় দেখা যায় গরুকে ঠেলাঠেলি করে নিয়ে যাওয়া হয়। এটা খুব অমানবিক। খামার থেকে ক্রয় করলে এমন অসুবিধা হয় না।
কুরবানী গোন্ত:
নিয়ম যে কুরবানীর গোস্ত এক ভাগ গরিব পাবে। ওরা কি করে! ওরা প্রয়োজনের বেশী গোস্ত সংগ্রহ করে এবং বাজারে বিক্রি করে। এতে করে কি হয়? যে গরিব গোস্ত পায় না, সে পায়ই না। আর যে পায় সে বেশী পায়।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব:
গরু কেনা জন্য ব্যাংকের টাকা নাই হয়ে যায়? বরং এই কুরবানী ঈদ কে কেন্দ্র করে বিদেশীরা টাকা পাঠায়। দেশে ডলার আসে। আবার মনে করেন কুরবানীর টাকা সংগ্রহের জন্য মানুষ টাকা ইনকাম করে। যা জিডিপি তে অবদান রাখে। গরু পরিবহন করার জন্য যানবাহন শ্রম দেয়। এখানেও টাকার স্রোত বয়। এই টাকা স্রোত ঘুরে ফিরে আবার সেই বোল্ট এ চলে আসে।
০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৪
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলে কথা।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
রেজাল্ট হয়েছে, নাকি হয়নি?
০৯ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৫
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: রেজাল্ট দূরে থাক। এখনো ভাইবা পরীক্ষা হয় নি।
৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: খামার থেকেও অনেক গরু হাটে এসে থাকে।
০৯ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৪
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমাদের তো গরু পালন করার অভিজ্ঞতা নেই। যার কারনে গরু কিভাবে যত্ন করতে হয় তা জানি না।
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি গরুর মাংস খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি।
০৯ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৭
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমারা ও গরু খাই না৷ খাসি কুরবানী দেই। অধিকাংশ গোস্ত বিলি বন্টন হয়ে যা
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:২৬
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি জানতাম, যাদের উপর যাকাত ফরজ হয়, তারাই কুরবানী দিতে পারে। সূত্র]
বর্তমানে কিছু জায়গায় এটাও লোক দেখানো হয়ে গেছে। যদিও এখনো পর্যন্ত কেউ ব্লগে নিজ গরুর ছবি আপলোড করেন নি। তবে করবেন বলেই মনে হচ্ছে।
কিছু এলাকায় দেখা যায়, গোইনা গোইনা চার টুকরা দিতাছে আর সেল্ফি উঠাইতাছে। আবার বস্তা দিয়াও যে সেল্ফি উঠানো ঠিক তাও না। কিন্তু অধিকাংশ অবস্থা এখন কেবল নিজেরে খাওয়ানো। সেটা মানসিক ভাবে হোক কিংবা উদরে।
'ইসলামি মতে, কুরবানী হচ্ছে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট ব্যক্তির আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পুরস্কার লাভের আশায় নির্দিষ্ট পশু জবেহ করা।' সুত্র, উইকিপিডিয়া।
এখন, আমরা যদি নিজের থেকে আমাদের প্রতিবেশী ও গরিবদেরকে মুল্যায়ন করতে না পারি, তবে এই কুরবানী আমাদেরকে কী রকম পরিশুদ্ধতা দিলো? যদি দিন শেষে আমরা নিজের চিন্তাই করি, তবে কুরবানীর করলামটা কী? আকামে পশুটার উপর নির্যাতন করলাম!
আর খামারের কথা যে কইলেন, গরিবদের চুইষা খাইবেন নি? খাবার আছে, খামার থাকবে। যাদের প্রয়োজন তারা নিজেদের সুবিধামত যেখান থেকে ভালো সেখান থেকে কিনবে। কিন্তু সবাই যদি খামার মুখি হয়, তবে গরিবদেরকে অল্প দামেই ব্যবসায়ী খামারিদের কাছে ও খামারিদের দালালদের কাছে সব বিক্রি করতে হবে। ক্ষতিটা শেষে গরিবদেরই হবে। কুরবানীর যে অর্থ তা আর আদায় হলো কই? কুরবানী তো আর সবার জন্য থাকলো না। ঈদটা হয়ে গেলো অর্থবিত্তবানদের সম্পদ।
এমনটা আমরা না ভাবলেই ভালো। গরিবদের যেটুকু আছে, তা নিয়ে তাদের বাঁচতে দিন।
০৯ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:১২
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমি কিন্তু বাণিজ্যিক খামার থেকে ক্রয় করতে হবে সেটা বলছি না। গৃরস্থ্য থেকেও গরু ক্রয় করার কথা বলছি।
তাছাড়া আমার এখন কুরবনীর খাসি পালতে অসুবিধা হচ্ছে। আপনি খাসি পেলে দিন।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:২৮
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: মিস্টেক করে ফেললাম! কী থেকে কী হয়ে গেলো! একটা লিংক কেটে আরেকটা লিংকে সব চলে গেলো!
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: চলতি বছর গুরু ব্যাপারীদের কারসাজিতে অনেকেই সামর্থ্যের মধ্যে কোরবানি দিতে পারবেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয়েছে?