নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানে দুইটি স্থান। একটি আলোকিত স্থান, আরেকটি অন্ধকার স্থান। মনে করেন আপনি অন্ধকার স্থানে বসে আছেন। আলোর গতিবেগ 186285 কিমি/সেকেন্ড যদি হয়, তাহলে আলোর আপনার কাছে আসতে কত ক্ষন সময় লাগবে। নিশ্চই ১ সেকেন্ড ও লাগবে না। তাহলে আলো আপনার কাছে আসতাছে না কেন? আমরা কিন্তু ঠিকই বুঝতেছি; সেখানে আলো আছে।
আমার ধারনা, হয় আলো স্থীর না হয় আলো একটি নিদিষ্ট গন্ডি পযর্ন্ত আলোকিত করতে পারে। এর বাহিরে সে নিজের অসস্তিত জানান দেয়।
ঠিক তেমনি। আকাশের ঐ তারাগুলো যে আলো এগুলো নিজেদের জানন দিচ্ছে। এবং একটি নিদিষ্ট অঞ্চল আলোকিত করছে। নিদিষ্ট এলাকার বাহিরে যেহেতু সে আলোকিত করতে পারছে না। সুতরাং এগুলো যে পুরাতন ছবি কি না সেটা নতুন করে ভাবতে হবে।
ব্যাক হোল এর রং কালো। কারন আলো এর থেকে আলো রিফলেক্ট হয় না। এর অভিকর্ষন ভর এত শক্তিশালী যে আলোও বাহির হয়ে আসতে পারে না।
আমার পেন্ট (কাপড়), কী বোর্ড, লেপটপ, মোবাইল এদের রং ও কালো। এদের কাছে আলো গেলে সেই আলো আর বাহির হয়ে আসতে পারে না। সেই আলো কেন বহির হতে পারলো না সেটা আমি এখনো বুঝলাম না। আমি কিন্তু এসব বস্তুতে তেমন ম্যাগনেটিভ ফিল্ম অনুভব করছি না।
এটা শুধু আমার ব্যাক্তিগত অভিমত। এটা কোন গবেষনাগার থেকে প্রপ্ত তথ্য না। আমি শুধু কিছু প্রশ্ন করেছি মাত্র।
২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৫৯
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমি তো সাইন্সের ছাত্র ছিলাম না।
২| ২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৫৭
বিটপি বলেছেন: ১। যে স্থানটা অন্ধকার, সেখানে আলো আসতে কোন কিছু বাধা দিচ্ছে, মানে ছায়া তৈরি করছে। আপনি যদি আলোর উৎস দেখতে পারেন, তার মানে হল আলো ঠিকই আপনার কাছে আসছে - উজ্জ্বলতা কম বেশি হতে পারে।
২। দ্বিতীয় ছবির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। ছায়ার কারণে অন্ধকার স্থান তৈরি হচ্ছে - দূরত্বের কারণে নয়। কাজেই ওগুলো পুরাতন ছবি নয়।
৩। আলোহীন অন্ধকার আর কালো রং এক জিনিস নয়। কালোর মধ্যেও অনেক রং আছে যা মানবচক্ষু সনাক্ত করতে পারেনা। ব্ল্যাক হোল কালো, কারণ তা কোন আলো ছড়ায় না। কিন্তু আপনার ল্যাপ্টপের রং কালো, কারণ ওটা যে প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, তাতে কালো রং মেশানো আছে - এজন্য কোন ম্যাগনেটিক ফিল্ড অনুভূত হয়না।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনি গুরু কোন ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স করেছেন?
এতো দিন দেখেছি আপনি জ্ঞ আর ঞ্জ এর তফাত বুঝেন না।
এখন দেখতেছি আপনি কিলোমিটার আর মাইলের তফাতও জানেন না।
লিখছেন আলোর গতিবেগ 186285 কিমি/সেকেন্ড।
গুরু আলোর গতি সেকেন্ডে ১,৮৬,০০০ (এক লক্ষ ছিয়াসি হাজার) মাইল বা ৩,০০,০০০ (তিন লক্ষ) কিলোমিটার।
এতো ভুলভাল লিখলে হবে?
৪| ২০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ মরুভূমির জলদস্যু ঠিকই কইছে।
৫| ২০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
রেজাউল৯০ বলেছেন: সুন্দর
৬| ২০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪
নতুন বলেছেন: আমার পেন্ট (কাপড়), কী বোর্ড, লেপটপ, মোবাইল এদের রং ও কালো। এদের কাছে আলো গেলে সেই আলো আর বাহির হয়ে আসতে পারে না। সেই আলো কেন বহির হতে পারলো না সেটা আমি এখনো বুঝলাম না।
কোন জিনিসে আলো পড়লে যেই আলো টুকু প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে সেটাই আমরা দেখতে পাই। আমাদের চোখে আলো না পৌছাতে পারলে সেটা আপনি দেখতে পাবেন না।
আমাদের বাতাসে ধুলাবালীর কারনে আমাদের আলো বাধা পেয়ে আপনার চোখ পযন্ত আসেনা তাই দেখতে পান না। মহাকাশে ধুলাবালি কম তাই আলো অনেক দুর যায়। আর এই তারা গুলিও অনেক বড় কিন্তু অনের দুরের কারনে ছোট্ট দেখায়।
৭| ২০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের চারিপাশে যা আছে, যা ঘটছে, সায়েন্সই শুধু সেটাকে সঠিকভাবে ব্যাখা করছে; সেই সায়েন্সই আপনি পড়েননি, এখন বুঝুন, আপনার পড়ালেখার কি অবস্হা!
৮| ২০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৮
কামাল৮০ বলেছেন: সহজ বিষয়ে থাকুন।প্রশ্ন করা ভালো।মনে প্রশ্ন জাগাও ভালো।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২১
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার চোখ কিভাবে কাজ করে সেটা তো ক্লাস টেনই পড়ানোর কথা.... তাই আপনি অন্ধকারে বসেই আলোকে দেখতে পারেন