নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের মহাকাশ অনেক বিশাল। এত বিশাল যে যা বলার বাহিরে। আমার কাছে মহাকাশ একটি রহস্যময় জিনিস লাগে। কতই না গুপ্ত রহস্য এই মহাকাশে রয়েছে। আমাদের ইসলাম ধর্মে “সূর্য দেবতা, চন্দ্র দেবতা, সূর্য গ্রহনের সময় রক্ষস সূর্য খেয়ে ফেলে” এসব বিশ্বাস করে না। বরং সূর্য, পৃথিবী, চন্দ্রের কেরামতিতে সূর্য গ্রহন হয় সেটা কোরআনে দেয়া আছে।
আমাদের ইসলাম ধর্মে এই মহাকাশ কে সাত ভাগে ভাগ করেছেন। এক একটি আসমানের আকৃতি কত বড় সেটার বিবরন ও কোরআনে দেয়া আছে। আমাদের নবী আল্লাহর সাথে দেখা করার জন্য সাত আসমানের উপরে চলে যান। এই ঘটনাটি মেরাজ নামে পরিচিত।
মেরাজের সময় আমাদের নবী যে বাহন ব্যাবহার করেছিলেন তার নাম বোরাক।
আমি এই বাহন কে কোন প্রানী বলবো না। এই বোরাক কে আমি স্পেস সীপের সাথে তুলনা করতে পছন্দ করিবো। সে সময় সল্প শিক্ষিত আরবগণ এই স্পেপ সীপ কে প্রাণী মনে করে ভুল ভাবতে পারে। আল্লাহর আরশে সময় কাজ করে না। কারন আল্লাহ সময় কে সৃষ্টি করেছে। সময় আল্লাহর অধীন। আল্লাহ সময় কে নিয়ন্ত্রন করে। সময় আল্লাহর উধ্বে না।
আমি ভাবছি অন্য কিছু। মনে করেন। ২০০ আলোক বর্ষ দূরে আমাদের মত একটি গ্রহ আছে। সেখানে আমাদের মত সভ্যতা আছে। আমরা যদি এই করোনা মহামারি তে পৃথিবীতে প্রণী অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেলে ঐ গ্রহের প্রনীদের কি এসে যেতো!!
Buzz Light Star কমান্ড কার্টুনে দেখেছিলাম। সেখানে সময়, মহাকাশ, গতি ইত্যাদি থিউরি নিয়ে একটি কার্টুন তৈরি করেছিলো। যা দেখে আমার ভালো লেগেছিলো।
এখন আবার চলে আসা যাক পৃথিবীতে। মনে করেন আমারা করোনা মহামারি তে সবাই মরে গেছি। মানুষ বলতে কিছু নাই। শুধু মাত্র মঙ্গল গ্রহে এবং স্পের্শে হাজার হাজার স্যাটেলাইট মানুষের অসিস্ত মহাকাশে জানান দিবে।
দূরের কোন ছায়পথের; কোন সৌর মন্ডলের; কোন গ্রহের উন্নত সভ্যতা কেমন হতে পারে…। সেখানে ধর্ম আর বিজ্ঞান সংর্ঘসিক না। সেখানে হয়তো সে গ্রহের বাসিন্দারা আল্লাহ কে চিনেন। আল্লাহ অস্তিত অনুভব করেছেন। এই গ্রহের মানুষের মত হয়তো সেখানে সব কিছু উমুক বাবার কেরামতি চলে না।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমি বলতে চাচ্ছিলাম যে তাদের কে বুঝানো জন্য অনেক শব্দ চয়ন করা হয়েছিলো। যা পরে ওরা লেজে গোবরে করেফেলেছিলো। আমরা তো শিক্ষিত। তো ধর্ম কে নতুন দৃষ্টি ভঙ্গিতে দেখি।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাহ!! অনেক কিছু জানা হলো। বাইলেও মহাকাশ বিদ্যায় ভরপূর। Learn cosmology with Bible
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৯
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: কোরআন হচ্ছে লেটেস্ট ভার্সন।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরি, শব্দটি 'বাইলেও' না বাইবেলেও হবে।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
যে জিনিস ভালো জানেন না সেটি নিয়ে কেনো টানা হেচরা করতে যান?
বোরাকের লেজ ধরে টানাটানি করে আপনি লেজে-গোবরে অবস্থা করে ফেলেছেন মিয়া।
আমি এই বাহন কে কোন প্রানী বলবো না। এই বোরাক কে আমি স্পেস সীপের সাথে তুলনা করতে পছন্দ করিবো। সে সময় সল্প শিক্ষিত আরবগণ এই স্পেপ সীপ কে প্রাণী মনে করে ভুল ভাবতে পারে।
নবী বোরাকে করে মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত গিয়েছে। সেই বোরাককে আপনি স্পেস সীপ বানায়া ফেললেন!!
কল্পনার ঘোড়ায় লাগাম গালান।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৬
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আপনিই বিস্তারিত বলুন।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর বাইবেল হচ্ছে গডের পক্ষ হতে একমাত্র আদি ও অকৃত্তিম ভার্সন, গডের কখনো ভার্সনের প্রয়োজন হয় না।
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইমরোজ সাব তার বউয়ের চিন্তায় মাথা আউলা ঝাউলা করে ফেলছেন!
মথা নষ্ট করে সেই মথা দিয়া আমাদের মাথা নষ্ট কইরেন না।
বোরাককে আপনি ক৮ ভাবলেন; না ভাবলেন তা নিজের মধ্যেই
রাখুন। আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়া আমাদের থাকতে দিন।
আচ্ছা নাহল তরকারী কি আপনার সহধর?
দু জনেই খুব জ্ঞানের কথা বলেন!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৬
পোড়া বেগুন বলেছেন:
মহাকাশ নিয়ে আপনার চিন্তা ভাবনা অসাধারণ,
যে কোন সময় নোবেল প্রাপ্তি ঘটতে পারে।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৮
ককচক বলেছেন: বোরাক সম্পর্কিত হাদিস পড়ে যা বুঝলাম, বোরাক এমন একটা প্রাণী যে.. খচ্চর অপেক্ষা ছোট কিন্তু গাধা অপেক্ষা বড়, রঙ সাদা; যার গতি এতো বেশি যে কোনো প্রাণীর চোখে দেখা সম্ভব নায়।
আপনার ধারণা একদম অযৌক্তিক নয়, ১৪০০ বছর পূর্বের আরবদের যদি বলা হইতো, বোরাক একটা বস্তু, যে দেখতে গাধা ও খচ্চরের কাছাকাছি তাহলে হয়তো অনেকেই বিশ্বাস করতো না। তবে আল্লাহকে বিশ্বাস করলে, আল্লাহর কাছে আধুনিক স্পেসশিপের থেকেও গতিশীল জীবন্ত প্রাণী থাকতে পারে এটাও বিশ্বাস করা উচিত।
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩১
বিটপি বলেছেন: মিরাজের অভিযান কমপ্লিট করতে রাসূল (স) এর দীর্ঘ ২৯ বছর লেগেছিল। এই যাত্রায় বোরাকে করে তিনি একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করেছিলেন। তারপর এমন এক জায়গায় বোরাক চলে এল, সেখান থেকে তার আর যাবার ক্ষমতা নেই। তখন আরেকটি বাহন তাঁকে নিতে এল যার নাম রফরফ। সম্ভবত এই বাহনটি সময় এবং স্থানের মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে আরশে আজীমে উনাকে পৌঁছে দিয়েছে।
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: পোড়া বেগুন বলেছেন:
মহাকাশ নিয়ে আপনার চিন্তা ভাবনা অসাধারণ,
যে কোন সময় নোবেল প্রাপ্তি ঘটতে পারে।.
# হা হা হা
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথিবীর চারিদিকে একটা সুর্য ও একটা চাঁদ আর কিছু গ্রহ নক্ষত্র আছে তাই আমাদের ধর্ম চিন্তাও সেই সব সুর্য ও চাঁদ কেন্দ্রিক। ধরুন এমন এক গ্রহ যেখানে প্রান আছে তার আশে পাশে দুইটা সূর্য দশটা চাঁদ হাজার টা গ্রাহ আছে তারা কি ধরনের ধার্মিক চিন্তা করবে তাহলে?
আসলে আমরা যা দেখি তার উপর নির্ভর করেই আমাদের চিন্তাভাবনা বিস্তার লাভ করে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১১
কামাল৮০ বলেছেন: তারা নাহয় স্বল্প শিক্ষিত ছিল,আপনিতো উচ্চ শিক্ষিত,ধর্মকে টেনে এনে লেজে গোবরে করে ফেলেছেন।