![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবিগুলো ফেইসবুক পেইজ Duty & Feelings থেকে নেয়া
আয়েশা (রাঃ ) বলেন -" যদি কোরআনে সর্বপ্রথম নাজিল হতো যে তোমরা মদ খেয়োনা, তাহলে লোকে বলত আমরা মদ খাওয়া কখনই ছারব না। যদি সর্বপ্রথম এই আয়াত নাজিল হতো 'তোমারা যেনা ব্যাবিচারে লিপ্ত হইয়ো না তাহলে লোকরে বলত আমরা কখনই যেনা ব্যাবিচার থেকে বিরত হব না । কেন ? প্রথেমই যদি এই ধরনের আয়াত নাজিল হতো লোকেরা এগুলি থেকে নিজেদের সরিয়ে নিতে অস্বীকার করত। কিন্তু কোরআনে সবার আগে সে বিষয়টা বলা হয়েছে সেটা হলো জান্নাত এবং জাহান্নাম। মানুষের মন আল্লাহর দিকে আকৃষ্ট হওয়ার পর এসেছে হালাল এবং হারামের হুকুম গুলো যেন মানুষের হ্রদয় আল্লাহ (সুবঃ ) প্রতি অনুগত হতে পারে।এর পর আল্লা(সুবঃ ) হালাল এবং হারামের আয়াতগুলো প্রকাশ করা শুরু করলেন, যখন মানুষের অন্তরগুলো আল্লাহর হুকুম আহকাম মানার জন্য তৈরী হয়ে গেলো।
আর তোমরা নিরাশ হয়ো না আর দুঃখ করো না যদি তোমরা মুমিন হও তবে, তোমরাই জয়ী হবে
আল্লাহর নিকট আসমান ও যমীনের কোন বিষয়ই গোপন নেই। তিনিই সেই আল্লাহ, যিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে, যেমন তিনি চেয়েছেন। তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। তিনি প্রবল পরাক্রমশীল, প্রজ্ঞাময়। তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। সূরা আল ইমরান
সাত ব্যাক্তি হারশের নীচে ছায়া পাইবেঃ
হুজুরে আকরাম (সাঃ) এরশাদ করেন, যেইদিন আল্লাহর ছায়া ব্যাতীত অন্য কারো ছায়া হইবেনা, সেই দিন আল্লাহপাক সাত ব্যাক্তিকে আপন রহমতের ছায়ার নীচে আশ্রয় দান করবেন ।
১. ন্যায় পরায়ণ শাসক / বাদশাহ,
২. যেই যুবক যে যৈাবনে আল্লাহর ইবাদত করে,
৩.যাহার অন্তর মসজিদের সহিত সংযুক্ত থাকে,
৪. সেই দুই ব্যাক্তি যাহারা এক মাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যেই ভালোবাসে এবং সেই জন্য একত্রিত হয় এবং সেই জন্য পৃথক হয়,
৫.ঐ ব্যাক্তি যাহাকে কোন সুন্দরী নারী অপকর্মের জন্য নিজের দিকে ডাকে তখন সে বলিয়া দেয় যে, আমি আল্লাহকে ভয় করে ,
৬. যেই ব্যাক্তি এত গোপনে ছদকা করে যে, তাহার দ্বিতীয় হাতও উহা টের পায় না ।
৭. যে ব্যাক্তি নিরবে বসিয়া আল্লাহর জিকির করে ও তাহার চক্ষু হইতে অশ্রু প্রবাহিত হতে থাকে । (বোখারী-মুসলিম)
মুমিনের উদাহরন হল একটা সতেজ তরুলতার মত, যেদিক থেকে বাতাস আসে তা তাকে বাকিয়ে দেয়। আর যখন বাতাস প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় তা আবার সোজা হয়ে যায়। ঠিক এভাবেই মুমিন বান্দা তার জীবনের নানা ঘাত প্রতিঘাত আর বিপর্যয়ের সম্মুখীন হন কিন্তু ধৈর্য ধরে থাকেন যতক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ তার সমস্যা দূর করেন. আর একজন কঠিন মুনাফিক হল দেবদারু বৃক্ষের মত শক্ত ও সোজা থাকে যতক্ষন আল্লাহ তার মুলোতপাটন করেন
আয়েশা (রাঃ ) বলেন -" যদি কোরআনে সর্বপ্রথম নাজিল হতো যে তোমরা মদ খেয়োনা, তাহলে লোকে বলত আমরা মদ খাওয়া কখনই ছারব না। যদি সর্বপ্রথম এই আয়াত নাজিল হতো 'তোমারা যেনা ব্যাবিচারে লিপ্ত হইয়ো না তাহলে লোকরে বলত আমরা কখনই যেনা ব্যাবিচার থেকে বিরত হব না । কেন ? প্রথেমই যদি এই ধরনের আয়াত নাজিল হতো লোকেরা এগুলি থেকে নিজেদের সরিয়ে নিতে অস্বীকার করত। কিন্তু কোরআনে সবার আগে সে বিষয়টা বলা হয়েছে সেটা হলো জান্নাত এবং জাহান্নাম। মানুষের মন আল্লাহর দিকে আকৃষ্ট হওয়ার পর এসেছে হালাল এবং হারামের হুকুম গুলো যেন মানুষের হ্রদয় আল্লাহ (সুবঃ ) প্রতি অনুগত হতে পারে।এর পর আল্লা(সুবঃ ) হালাল এবং হারামের আয়াতগুলো প্রকাশ করা শুরু করলেন, যখন মানুষের অন্তরগুলো আল্লাহর হুকুম আহকাম মানার জন্য তৈরী হয়ে গেলো।
আর তোমরা নিরাশ হয়ো না আর দুঃখ করো না যদি তোমরা মুমিন হও তবে, তোমরাই জয়ী হবে
আল্লাহর নিকট আসমান ও যমীনের কোন বিষয়ই গোপন নেই। তিনিই সেই আল্লাহ, যিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে, যেমন তিনি চেয়েছেন। তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। তিনি প্রবল পরাক্রমশীল, প্রজ্ঞাময়। তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। সূরা আল ইমরান
সাত ব্যাক্তি হারশের নীচে ছায়া পাইবেঃ
হুজুরে আকরাম (সাঃ) এরশাদ করেন, যেইদিন আল্লাহর ছায়া ব্যাতীত অন্য কারো ছায়া হইবেনা, সেই দিন আল্লাহপাক সাত ব্যাক্তিকে আপন রহমতের ছায়ার নীচে আশ্রয় দান করবেন ।
১. ন্যায় পরায়ণ শাসক / বাদশাহ,
২. যেই যুবক যে যৈাবনে আল্লাহর ইবাদত করে,
৩.যাহার অন্তর মসজিদের সহিত সংযুক্ত থাকে,
৪. সেই দুই ব্যাক্তি যাহারা এক মাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যেই ভালোবাসে এবং সেই জন্য একত্রিত হয় এবং সেই জন্য পৃথক হয়,
৫.ঐ ব্যাক্তি যাহাকে কোন সুন্দরী নারী অপকর্মের জন্য নিজের দিকে ডাকে তখন সে বলিয়া দেয় যে, আমি আল্লাহকে ভয় করে ,
৬. যেই ব্যাক্তি এত গোপনে ছদকা করে যে, তাহার দ্বিতীয় হাতও উহা টের পায় না ।
৭. যে ব্যাক্তি নিরবে বসিয়া আল্লাহর জিকির করে ও তাহার চক্ষু হইতে অশ্রু প্রবাহিত হতে থাকে । (বোখারী-মুসলিম)
মুমিনের উদাহরন হল একটা সতেজ তরুলতার মত, যেদিক থেকে বাতাস আসে তা তাকে বাকিয়ে দেয়। আর যখন বাতাস প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় তা আবার সোজা হয়ে যায়। ঠিক এভাবেই মুমিন বান্দা তার জীবনের নানা ঘাত প্রতিঘাত আর বিপর্যয়ের সম্মুখীন হন কিন্তু ধৈর্য ধরে থাকেন যতক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ তার সমস্যা দূর করেন. আর একজন কঠিন মুনাফিক হল দেবদারু বৃক্ষের মত শক্ত ও সোজা থাকে যতক্ষন আল্লাহ তার মুলোতপাটন করেন
ছবিগুলো ফেইসবুক পেইজ Duty & Feelings থেকে নেয়া
©somewhere in net ltd.