![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতায় শুরু কবিতা শেষ
রিকশাওয়ালা হতভম্ব অবস্থায় আছে। একটা মেয়ে তাকে চড় মারতে পারে সে এটা ভাবতেও পারেনি।
-এবার বলো, ভাড়া কত হয়েছে?
-আপা, তিরিশ টাকা।
-এতক্ষণ পঞ্চাশ পঞ্চাশ করছিলে কেন?
-আপা ভুলে হয়ে গেছে।
-ঠিক আছে, এই পঞ্চাশ টাকা রাখো। ত্রিশ টাকা তোমার ভাড়া আর বিশ টাকা চড়ের জন্য।
আমি অনেকক্ষণ ধরেই ব্যাপারটা দেখছিলাম। এবার নাক গলালাম।
-বর্তমান বাজারে একটা চড়ের জন্য বিশ টাকা, ভাবাই যায়না।
-আপনি এখানে নাক গলাচ্ছেন কেন?
-গ্রীণ হাউসের প্রভাবে তাপমাত্রা বাড়ছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রভাব নাকের উপর পড়েছে বোধ হয়।
-নাকের গলনাংকটা একটু বাড়ান। কোন ইয়ারে পড়েন?
-অর্ণব, সেকেন্ড ইয়ার।
-আমি নীতু , ফোর্থ ইয়ার। আপনার চেয়ে দুই বছরের সিনিয়র।
-আপনি আমাকে হতাশ করলেন।
নীতু আপার সাথে পরিচয়টা এভাবেই হয়েছিল। তারপর থেকে প্রতিনিয়ত তার জ্ঞানগর্ভ কথা শুনতে শুনতে এখন অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। সেদিন ক্যান্টিনে নীতু আপার সাথে বসে আছি। এইসময় নীতু আপা বললো,
-বুঝলি, কেউ কষ্ট পায় না, কষ্টটা সে নিজেই তৈরি করে নেয়।
-হুম।
-হুম, হুম করছিস কেন? তোর নিজের কি মত?
আমি ক্যান্টিনের বয় রফিককে ডাকলাম।
-রফিক, তুমি কতদিন বাড়িতে যাওনা।
-গত ঈদে গিয়েছিলাম। ভাড়ার টাকা জোগাড় হয়না। যা বেতন পাই বাড়িতে পাঠিয়ে দিতে হয়।
-তোমার খারাপ লাগেনা?
-খারাপ লাগার চিন্তা করলে হবে। আমাদের তো পেট চালাতে হবে।
আমি নীতু আপার দিকে তাকালাম। বুঝেছেন, মানুষ কষ্ট পায়, না কষ্ট তৈরী করে। নীতু আপা কিছু না বলে চুপ করে থাকলো।
-তোর কাছে এখন এক হাজার টাকা হবে?
-হ্যা, হবে।
নীতু আপা রফিককে ডেকে দুই হাজার টাকা দিয়ে বাড়ি থেকে ঘুরে আসতে বললো।
নীতু আপার নিজস্ব কিছু দুঃখ আছে। তার গায়ের রং কালো। যে মাত্রায় কালো হলে মেয়ের মা মেয়েকে শ্যামলা বলেন, নীতু আপা সেই মাত্রাও অতিক্রম করেছেন। এই দুঃখটা প্রকাশ না করলেও মাঝে মাঝে প্রকাশিত হয়ে যায়।
আমি মোবাইলের স্ক্রীনের দিকে থাকিয়ে আছি। এইমাত্র যে ফোনটি এসেছিলো, তাতে জানতে পারলাম নীতু আপা গতরাতে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল বিকেলে তার সাথে কথা হয়েছিল। এবারও পাত্রপক্ষ নাকি তার গায়ের রংয়ের জন্য পিছিয়ে গেছে। আমি নীতু আপাদের বাসায় যাওয়ার জন্য উঠে দাড়ালাম। পাশের ঘর থেকে টিভির আওয়াজ ভেসে আসছে। ফেয়ার এন্ড লাভলীর বিজ্ঞাপন চলছে, সৌন্দর্য্য হলো শক্তি। আসলেই তো তাই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৬
নীল জোসনা বলেছেন: গল্প নাকি সত্যি !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: এটা গল্প। আর এরকম সত্যি ঘটনা কিন্তু অনেক ঘটছে।
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগল
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা ।
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ভালো লাগল। বাস্তব গল্পের এই চিত্র বদলে যাক!
হিপোক্রেট থেকে আমরা দ্রুত মানুষ হই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
অগ্নিপাখি বলেছেন: ভাই, সত্যি কথা বলতে কি মনটা খারাপ হয়ে গেলো। বিশেষ করে আপনার শেষের লাইনগুলো পড়ে-
"আমি মোবাইলের স্ক্রীনের দিকে থাকিয়ে আছি। এইমাত্র যে ফোনটি এসেছিলো, তাতে জানতে পারলাম নীতু আপা গতরাতে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল বিকেলে তার সাথে কথা হয়েছিল। এবারও পাত্রপক্ষ নাকি তার গায়ের রংয়ের জন্য পিছিয়ে গেছে। আমি নীতু আপাদের বাসায় যাওয়ার জন্য উঠে দাড়ালাম। পাশের ঘর থেকে টিভির আওয়াজ ভেসে আসছে। ফেয়ার এন্ড লাভলীর বিজ্ঞাপন চলছে, সৌন্দর্য্য হলো শক্তি। আসলেই তো তাই।"
এই পৃথিবীতে যদি বর্ণবাদ এর জন্য কোন "এওয়ার্ড" দেবার প্রচলন থাকতো তাহলে নিঃসন্দেহে তা এই সব তথাকথিত "রঙ ফর্সাকারী" কর্পোরেট বেনিয়া কোম্পানি গুলো পেতো।
ভাবতে নিজের কাছেই লজ্জা লাগে যে এখনও এই ঘুন ধরা সমাজের তথাকথিত শিক্ষিতরাও গায়ের রঙ দিয়ে সব কিছু বিবেচনা করে যেখানে যোগ্যতার শিক্ষার কোনই মূল্য নাই। ধিক্কার সেই শিক্ষিত মুখোশ পরা অশিক্ষিতদের।
আপনার লেখা অনেক ভালো লাগলো।
প্রিয় তে নিলাম।
ভালো থাকবেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: আমাদের মানসিকতা এমন হয়ে গেছে যে, আমরা এখন সৌন্দর্য্য বলতে ধবধবে ফর্স গায়ের রংকেই বুঝি। এই মানসিকতার পরিবর্তণ প্রয়োজণ। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১১
স্বাধীন পাখি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দর সাবলীল বর্ণনা--------বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন গল্পে------ভাল লাগলো
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
সরকার পলাশ বলেছেন: কাল্পনিক হলেও সত্য মনে হয়েছে। ভাল লাগল
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
নিশা মাহমুদা বলেছেন: এই পোড়া সমাজে গায়ের রঙেই সব .......
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: বোধহয় বর্ণবাদের এখনো সমাপ্তি ঘটেনি
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
অপু তানভীর বলেছেন:
মন খারাপের গল্প !
মানুষ কি আসলেই মানুষ কষ্ট পায়, নাকি কষ্ট তৈরী করে ?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: আমার মনে হয় মানুষের কষ্ট তৈরি করার ক্ষমতা নেই, মানুষ যেটা তৈরি করতে পারে সেটা হল আনন্দ।
১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
ইমিনা বলেছেন: নিজের ভাবনার প্রতিচ্ছবি পেলাম বোধ হয়।
...
ভাবতে গেলে অবাক না হয়ে পারি না। শিক্ষিতের হার বাড়ছে অথচ এই শিক্ষিত মানুষগুলো অন্ধ ই রয়ে যাচ্ছে। মেয়েগুলোও সাত- পাাঁচ না ভেবে ওই অন্ধগুলোর অনুসারী হয়ে রং ফর্সা করার দীক্ষা নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ওদের বিজ্ঞাপনগুলো দেখলে মনে হয়, যেন ফর্সা হওয়াই মেয়েদের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত। বর্ণবাদের বিরুদ্ধে যেখানে সারা বিশ্বব্যাপী আন্দোলন চলছে, সেখানে এইসব বিজ্ঞাপন কিভাবে তৈরী করে সেটাই আশ্চর্য্যের ব্যাপার।
১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাটি বেশ চমৎকার হয়েছে। এবার আমার মতামত বলি : যে মেয়ে রিক্সাওয়ালাকে চড় মেরে কুড়ি টাকা দেয় বা বেয়ারাকে কর্জ করে দুহাজার টাকা দেয় বাড়ী যাবার ভাড়া সে মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারেনা। ভেবে দেখুন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কিংবা সিগমুন্ড ফ্রয়েডের মত ব্যাক্তিরাও কিন্তু আত্মহত্যা করেছিলেন। চরম যুক্তিবাদী মানুষগুলোও মাঝে মাঝে আবেগের কাছে হেরে যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: স্বার্থক অনুগল্প ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মনে হয় ভাবনা প্রতিচ্ছবি। সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্য এবং উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আপনার গল্পটি পড়ে একটি কথা মনে পড়ে গেলো। একটি দাওয়াতি ইন্টারভিউ বোর্ডে গেলাম। শহরের একটি বিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষক প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার। বিদ্যালয় প্রধান আমাদেরকে জানিয়ে দিলেন, 'একটি অমানবিক মন্তব্য করার জন্য আমি অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ করে নিচ্ছি। বাচ্চারা যাকে দেখতে পছন্দ হয়, তাদের প্রতি বেশি আগ্রহী থাকে। তাই, দেখতে শুনতে ভালে এমন প্রার্থীদেরকে আমরা বেশি গুরুত্ব দিতে চাই।'
আমি প্রথমে হতভম্ব হয়ে যাই। দু'পাশে তাকিয়ে দেখলাম অন্যরা ততটা বিস্মিত হন নি।
ধন্যবাদ, মুঠোগল্পের জন্য। নতুন ধারণা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: মানসিক সৌন্দর্য্যের চেয়ে, শারীরিক সৌন্দর্য্যটা বড় এটা শিশুকালেই মানুষ বুঝে যায়!! আসলেই মানুষ বড় বিচিত্র। ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সমাপ্তিটা অনাকাংখিত ছিলো!!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: এরকম সমাপ্তি হোক, তা আমি চাই না। তারপরও কেন যেনো সমাপ্তিগুলো এমন হয়ে যায়।:-(:-(
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১
স্বপ্ন বৃক্ষ বলেছেন: নির্মম সত্যি ...
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: এই সময়ে সত্যগুলো কেন যেন নির্মম হয়ে যাচ্ছে
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০২
আরিফুল আমির বলেছেন: খারাপ লাগলো নীতু আপার শেষ পরিনতির জন্য :-(
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: :-(:-(
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৪৫
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: যদিও এটা একটা গল্প! কিন্তু গল্পের ছায়াটা বাস্তবে ও বিদ্যমান!
আমরা এখনো ও সেই দৃস্টিভঙ্গি থেকে বের হয়ে আসতে পারিনাই ~!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন প্রয়োজণ
২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আমি মোবাইলের স্ক্রীনের দিকে থাকিয়ে আছি। এইমাত্র যে ফোনটি এসেছিলো, তাতে জানতে পারলাম নীতু আপা গতরাতে আত্মহত্যা করেছে। এখানে এস থমকে গেলাম।
কস্টে ভরে গেল মনটা।
সমাজ থেকে এই ঘৃণ্য রীতির কবে হবে অবসান?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: এই রীতির প্রতি ঘৃণার পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে , তাহলেই এর অবসান হবে।
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আমি মোবাইলের স্ক্রীনের দিকে থাকিয়ে আছি। এইমাত্র যে ফোনটি এসেছিলো, তাতে জানতে পারলাম নীতু আপা গতরাতে আত্মহত্যা করেছে। এখানে এস থমকে গেলাম।
কস্টে ভরে গেল মনটা।
সমাজের এই ঘৃণ্য রীতির কবে হবে অবসান?
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: গল্পটি চমৎকার করে উপস্থাপনা করেছেন ৷ ঘৃণা জানাই সকল বৈষম্যকে ৷ তবে আবেগটা খানিকটা বেশী প্রাধান্য পেয়েছে ৷ শিরোনামে মুঠোগল্প কেন বা অণুগল্প কেন নয় ?
বিদেশে গত শতাব্দির ৬০-৭০শতক থেকে 'Black is beautiful' নামে একটি আন্দোলন চলে আসচ্ছে ৷ কবে বাংলাদেশে ছড়িয়ে যাবে সেদিনের অপেক্ষা ৷ অদ্ভূত হল, আমেরিকা সহ বহুদেশে এ আন্দোলনের প্রধান পৃষ্টপোষক হচ্ছে আমেরিকান জায়েন্ট কোম্পানি P&G নামে বহুজাতিক প্রসাধনী প্রতিষ্টান ৷
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: 'ফ্ল্যাশ ফিকশন' শব্দটির সঠিক বাংলাটা খুজছিলাম। 'অণুগল্প' শব্দটা টিক মানানসই হচ্ছিল না। তখন নির্মলেন্দু গুণের 'মুঠোকাব্য' শব্দটি থেকে এই 'মুঠোগল্প' শব্দটি নেই।
আমাদের দেশেও 'black is beautiful' আন্দোলন শুরু হবে আশা করি। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এত বাস্তব একটা চিত্র । আজও আমাদের দেশের পুরুষেরা বড়-বড় ডিগ্রী নিয়ে প্রথমেই একটা ফর্সা বউ খোজে। শিক্ষা তাদেরকে এখনও ঐ বিবেকটুকু দিতে পারেনি।
অসম্ভব ভালো লিখেছেন। শুভকামনা রইল।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
মেঘপাখি আর বৃষ্টির গল্প বলেছেন: হঠাৎ করে ধাক্কা খেলাম...
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: যারা বর্ণপ্রথা বুকে লালন করে চলছে তারা যদি একবার ধাক্কা খেত, তাহলেই নীতু আপাদের আত্মহত্য করতে হতো না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ভালো।