![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতায় শুরু কবিতা শেষ
ছেলেটির বাবা খুব অল্প বয়সে ইহধাম ত্যাগ করেন। তাই পিতৃহীন এই সন্তানকে ইতিহাস শেখানোর মত কেউ ছিলো না। তার জননী ছিলেন অল্পশিক্ষিতা। তিনি ইতিহাসের চেয়ে বরং পাতিহাসের ডিম এবং মাংস রান্নায় সিদ্ধহস্ত ছিলেন। তার রান্না ডিমের সালুন খেয়ে নাকি এক পাকিস্তানী সৈনিক তার প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। যাই হোক আমরা ছেলেটির কথায় আসি। ছেলেটি ছোটবেলা থেকেই খুবই সৃজনশীল ছিলো। কিন্তু আফসোসের বিষয় ছেলেটির বাল্যকালে সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় সে এই গৎবাধা শিক্ষা ব্যবস্থায় সে বেশী অগ্রসর হতে পারলো না। কিন্তু আগুনকে কি ছাই দিয়ে ঢাকা যায়। তারপর ছেলেটি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলো।
ছেলেটির পিতৃদেব মৃত্যুকালে স্ত্রী সন্তানদের জন্য একটি ভাঙ্গা সুটকেস আর কয়েকটি ছেড়া গেন্জী রেখে গিয়েছিলেন। ছেলেটি তার সৃজণশীল প্রতিভা কাজে লাগিয়ে সেই ভাঙা সুটকেস থেকে কয়েকটি ফ্যাক্টরী আর ছেড়া গেন্জী থেকে কয়েকটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী তৈরী করে ফেললো। মাত্র পাঁচ বছরের ব্যবধাণে প্রথম বাঙালী মুসলমান হিসেবে সে বিলিয়ন ডলারের মালিক হয়ে গেল। গণিতে তার অবদান পিথাগোরাসকেও ছাড়িয়ে গেল। টেন পার্সেন্ট সূত্র আবিষ্কার করে সে বিশ্বকে অবাক করে দিলো। গণিতে নোবেল না থাকায় সে নোবেল পায়নি, তবে শান্তিতে নোবেল পাওয়ার একটি সমূহ সম্ভাবণা ছিলো। বিদ্যুৎ ছাড়া বিদ্যুতের খুটি স্থাপণে তার অবদান আলভা এডিসনের কথাই মনে করিয়ে দেয়।
এ দেশে প্রতিভার কদর কখনো হয়নি। তাই এই মেধাবী ছেলেটিও তার প্রতিভার দাম পেলো না। কতিপয় দুষ্কৃতিকারী ছেলেটির মেরুদন্ড ভাঙিয়া দেয়। কিন্তু এতে ছেলেটিকে দমিয়ে রাখা যায়নি। স্টিফেন হকিন্সকে তখন সে আদর্শ মেনে নেয়। হুইল চেয়ারে বসে সুদূর বিলেতে সে ব্যারিষ্টারি পড়তে থাকে। এদিকে ছেলের মাতৃদেবী দেশে বসে কাঁদেন, চোখের জলে তার শিফন শাড়ী ভিজে যায়।
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছেলেটি এবার ইতিহাসে মনযোগ দিয়েছে। বাংলার ইতিহাসকে আমূল পাল্টে দেয়ার প্রত্যয়ে সে এগিয়ে চলছে। তার অগাধ জ্ঞান দ্বারা সে প্রমাণ করেছে যে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন তার পিতৃদেব। শেখ মুজিব বঙ্গদেশের বৈধ প্রধাণমন্ত্রী নন এই বিষয়ে তার নতুন গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে সে।মুঘল স্রাম্যাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা তার পিতৃদেব এ ব্যাপারে সে এখন গবেষণা করছে। ইতিহাস নিয়ে তার নতুন তত্ত্বের প্রত্যাশায় জাতি।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: এরকম বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী তো বাংলাদেশে এক জনই আছে। :-)
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
হতাশ নািবক বলেছেন:
খালি হাসতেই আছি।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: :-):-)
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
রোহান খান বলেছেন: I know the name You mean ...
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: উনার মত মহান ব্যাক্তিকে কেনা চিনে। উনি তো বাংলার গর্ব। :-)
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
ফিলিংস বলেছেন: বাপ বেটা দুজনই প্রথম.......
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: উনাদের বংশে দ্বিতীয় বলে কিছু নেই :-)
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
মোঃ মিথুন হাসান বলেছেন: এমন প্রতিভাবান বালককে কে বা কারা দেশ থেকে বিতারিত করলো? নিশ্চয়ই নাস্তিকের দল
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: উনার মত একজন আস্তিককে জাতি মিস করছে :-(
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: উনার পিতা প্রথম এভারেস্ট বিজয়ী..
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৬
সাজিদনজরুল বলেছেন: bhaijan nawe (nowka) boya putu mara khaile kinba chinta korle sowab hoybo, chetona re san den re bhai ektu baba sebon koyra hoyleo chetona boyla kotha
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
বনসাই বলেছেন: ছেলেটি কে? ঠাহর করতে পারলাম না।
তবে আপনি যে প্রতিভাবান সেটা বুঝতে পারলাম বেশ।
প্রাণ খুলে হাসুন, শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।