নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই মিথ্যে শহরে আমি থাকবনা তোমাদের মত

আহ অমরত্ব, তোমার উষ্ণ ঠোঁটে রাখি ঠোঁট, চোখ বন্ধ করে সবটুকু আনন্দ ভোগ করি। তোমার উষ্ণতায় বারেবারে বিলীন হয়ে যাই, দিতে পারিনি কিছুই, শুধু নষ্ট করে যাই।

ইমতিয়াজ ইমন

কবিতায় শুরু কবিতা শেষ

ইমতিয়াজ ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিলিয়াম শেষ হয়ে গেলে, ধর্ম বা রাজনীতি জ্বালবে না আগুন

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪১

আমার এক সহপাঠী জিজ্ঞেস করেছিল, হিন্দুর রক্ত মুসলমানের শরীরে দেয়া যাবে কিনা। আমি তার কথায় অবাক হয়েছিলাম। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প কতটুকু গভীরে প্রবেশ করলে , একজন মানুষ এরকম চিন্তা করতে পারে?



পত্রিকার পাতায় শিরোনাম আসে 'সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন'। আমি পড়ি 'বাংলাদেশীদের উপর নির্যাতন'। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে যেখানে সবার বাংলাদেশী হওয়ার কথা ছিল, সেখানে হয়েছে সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘুর বিভাজন।



মহাত্মা গান্ধী , জিন্নাহ , নেহেরুর মত নেতারা যেখানে দেশবিভাগ করেছিলেন ধর্মের ভিত্তিতে, সেখানে অবশ্য আশ্চর্য্যজনক কিছু নয়। সাম্প্রদায়িকতার কারণে এপারে কাবেরী আর ওপারে আয়েষারা তাই বারেবার মারা গেছে।



তবে আর একটা ব্যাপার হলো যে, এদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার শিকার হয় সাধারণত নিম্নবিত্ত কিংবা নিম্নমধ্যবিত্ত হিন্দুরা। গয়েশ্বর রায় কিংবা সুরন্জিত সেনেরা সবসময় এসবের আওতামুক্ত থাকেন। আর যারা হামলা করে তাদেরও বেশীরভাগ নিম্নবিত্ত কিংবা নিম্নমধ্যবিত্ত। আর এদের যারা উসকে দেয় তারা তাদের রাজনৈতিক উদ্দ্যেশ্য হাসিল করতে চায়।



সবার আগে নিজেকে মানুষ ভাবুন , তাহলেই সব সমস্যার সমাধাণ হয়ে যাবে। ধর্মপ্রাণ হোন ধর্মান্ধ নয়।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার বলেছেন! সহমত জানাই। এই সংখ্যালঘু শব্দটির উপর আমার আপত্তি আছে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪

ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ । এই সংখ্যালঘু আর সংখ্যাগুরু শব্দটা বাদ দেয়া উচিত।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সংখ্যালঘু আর সংখ্যাগুরু এই শব্দ দুইটা আমি ঘৃণা করি। এইগুলা হল নষ্ট রাজনীতির আবিষ্কার আর কিছু বুদ্ধিজীবী নামধারী বুদ্ধি বেশ্যাজীবীর টকশোর আলোচনার খোরাক।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: সবার একটাই পরিচয় হোক , বাংলাদেশী।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: তবে সাধারনত দেখা যায় যে যার ধর্মের লোকের ব্লাডই নেয়, বুঝেনই তো মানুষ অসুস্থ হইলে বেশী ধার্মিক হয়ে যায়, তবে বিপদে পড়লে .............................................।

তবে খালি চুরঞ্জিত আর গো-ইয়েশ্বর থেকে না , হাসিনা - খালেদা থেকেও আমাদের বাঁচতে হবে !

আগুন আর ভালো লাগে না !!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: গত পাঁচ বছর যাবত স্বেচ্ছায় রক্তদান নিয়ে কাজ করছি। বছরে ২০০০ ব্যাগের মত ব্লাড ডিস্ট্রিবিউট করা হয়। ৯৮ শতাংশ মানুষ রক্তের মধ্যে হিন্দু মুসলিম খুঁজে না। ২ শতাংশ মানুষ খুঁজে। আর এই ২ শতাংশই সব সমস্যার কারণ।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

এনামুল রেজা বলেছেন: ভালো বলেছেন। ++

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.