নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসর পেলেই লিখতে ,পড়তে, ভাবতে ও শব্দ নিয়ে খেলা করতে ভালো লাগে।
কুসুম্বা মসজিদ আত্রাই নদীর পশ্চিমতীরস্থ নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার অন্তর্গত কুসুম্বা গ্রামের নাম অনুসারে পরিচিত। প্রাচীর দিয়ে ঘেরা আঙ্গিনার ভেতরে মসজিদটি অবস্থিত। এ আঙ্গিনায় প্রবেশের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় একটি প্রবেশদ্বার যেখানে প্রহরীদের দাঁড়ানোর জায়গা রয়েছে। বাংলায় আফগানদের শাসন আমলে শূর বংশের শেষ দিকের শাসক গিয়াসউদ্দীন বাহাদুর শাহ-এর রাজত্বকালে জনৈক সুলায়মান মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিনি সম্ভবত একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। পূর্বদিকের কেন্দ্রীয় প্রবেশদ্বারের উপরে স্থাপিত আরবিতে (শুধু নির্মাতা শব্দটি ফারসিতে) উৎকীর্ণ শিলালিপি অনুসারে এ মসজিদের নির্মাণকাল ৯৬৬ হিজরি (১৫৫৮-৫৯ খ্রি.)। মসজিদটি শূর আমলে নির্মিত হলেও এ মসজিদে উত্তর ভারতে ইতঃপূর্বে বিকশিত শূর স্থাপত্যের প্রভাব মোটেই দেখা যায় না, বরং এটি বাংলার স্থাপত্য রীতিতেই নির্মিত। ইটের গাঁথুনি, সামান্য বক্র কার্নিশ এবং সংলগ্ন অষ্টকোণাকৃতির পার্শ্ববুরুজ প্রভৃতি এ রীতির পরিচায়ক বৈশিষ্ট্যাবলি। এ মসজিদ ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। বর্তমানে এটি বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত।
মসজিদটির মূল গাঁথুনি ইটের তৈরী হলেও এর বাইরের দেওয়ালের সম্পূর্ণ অংশ এবং ভেতরের দেওয়ালে পেন্ডেন্টিভের খিলান পর্যন্ত পাথর দিয়ে আবৃত। এর স্তম্ভ, ভিত্তিমঞ্চ, মেঝে এবং পাশের দেওয়ালের জালি নকশা পাথরের তৈরী। আয়তাকার এ মসজিদ তিনটি ‘বে’ এবং দুটি ‘আইলে’ বিভক্ত। পূর্ব দিকে তিনটি এবং উত্তর ও দক্ষিণে একটি করে প্রবেশপথ রয়েছে। কেন্দ্রীয় মিহরাবটি পশ্চিম দেওয়াল থেকে সামান্য অভিক্ষিপ্ত।
অভ্যন্তরভাগের পশ্চিম দেওয়ালে (কিবলা দেওয়ালে) দক্ষিণ-পূর্ব দিকের এবং মাঝের প্রবেশপথ বরাবর মেঝের সমান্তরালে দুটি মিহরাব আছে। তবে উত্তর-পশ্চিম কোণের ‘বে‘তে অবস্থিত মিহরাবটি একটি উচু প্লাটফর্মের মধ্যে স্থাপিত। পূর্বদিকে স্থাপিত একটি সিঁড়ি দিয়ে এ প্লাটফর্মে উঠা যায়।
মিহরাবগুলি খোদাইকৃত পাথরের নকশা দিয়ে ব্যাপকভাবে অলংকৃত। এগুলিতে রয়েছে বহুখাজ বিশিষ্ট খিলান। সূক্ষ্ম কারুকার্য খচিত পাথরের তৈরী স্তম্ভের উপর স্থাপিত এ খিলানগুলির শীর্ষে রয়েছে কলস মোটিফের অলংকরণ। স্তম্ভগুলির গায়ে রয়েছে ঝুলন্ত শিকল ঘন্টার নকশা। মিহরাবের ফ্রেমে রযেছে প্রায় সর্পিল আকারে খোদিত আঙ্গুর গুচ্ছ ও লতার নকশা। এ ছাড়া রয়েছে প্রায় বিন্দুর আকার ধারণকারী কলস, বৃক্ষলতা ও গোলাপ নকশা। প্লাটফর্মের প্রান্তেও রয়েছে আঙ্গুর লতার অলংকরণ। আর এ প্লাটফর্মের ভারবহনকারী খিলানের স্প্যান্ড্রিল এবং মসজিদের কিবলা দেওয়াল জুড়ে রয়েছে গোলাপ নকশা।
বাইরের দেওয়ালে আস্তরণ হিসেবে ব্যবহূত পাথরগুলি অমসৃণ এবং এতে রয়েছে গভীর খোদাইকার্য। বাইরের দিকে সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন অলংকরণ গুলি ছাঁচে ঢালা। এগুলি দেওয়াল গাত্রকে উচু নিচু অংশে বিভক্ত করেছে। এ ছাড়া বক্র কার্নিশ জুড়ে, পাশ্ববুরুজগুলিকে ঘিরে, কার্নিশের নিচে অনুরূপ অলঙ্করন বিস্তৃত। পূর্ব, উত্তর ও দক্ষিণ দেওয়ালের গায়ে আয়তাকার খোপ নকশাকে ঘিরে ফ্রেম হিসেবে ছাঁচে ঢালা অলংকরণ রয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের খিলানের স্প্যান্ড্রিল ছোট ছোট কলস ও গোলাপ নকশায় পরিপূর্ণ। উত্তর ও দক্ষিণ দেওয়ালে রয়েছে জালি ঢাকা জানালা। নিচে কিছু ছবি দিলাম আশা করি পাঠককে তৃপ্তি দেবে।
মসজিদটির ভিতরের দৃশ্য। সুউচ্চ মেমবারটিতে পাতানো সিংহাসনে বসে রাজা বিচার সালিস করত (দাদার মুখে শোনা)।
মসজিদটির রাতের দৃশ্য- ছবিটি পেছনদিক থেকে তোলা।
মসজিদটির সামনে সুবিশাল দিঘি।
মসজিদ থেকে দিঘিতে নামার সিড়ি। মুসল্লিরা এই দিঘির পানিতে অযু করে মসজিদে সালাত আদায় করেন।
প্রাকৃতি দৃশ্য দেখার জন্য ইউটিউব লিংক দিলাম।
বিদ্রঃ ছবি ও তথ্য ইনটারনেট থেকে সংগ্রহ করা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২
এ.এস বাশার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাকু ভাই। প্রথম মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে ধন্য.....
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
জাতির বোঝা বলেছেন:
এক সময় ৫ টাকার পয়সাও চালু হইয়াছিল।
উহা কি এখন আর আছে?
নাকি উধাও হইয়া গিয়াছে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
এ.এস বাশার বলেছেন: জি একটু ভুল হয়েছে জনাব ৫ টাকার নোট উল্লেখ্য।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা....
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
আপনার পোস্ট খুব সুন্দর।
আমার ব্লগে এক বার ঘুরে আসার দাওয়াত রইলো।
দয়া করে আসবেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯
এ.এস বাশার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে এক বার ঘুরে আসার দাওয়াত রইলো। জি ভাইয়া চা রেডি করেন সাথে এটা বিসকুট দিয়েন.....
আপনার উদ্দেশ্য মহৎ এগিয়ে যান.....ব্লগ ঘুরে আসলাম মন্তব্য করেছি লাইকও দিয়েছি,,,,,,
প্রথম পাতাই আগমনের অপেক্ষায় থাকলাম.....
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কুসুম্বা মসজিদে গিয়েছি আমি। এর উত্তরদিকে একটা তেঁতুল গাছ ও পূর্বদিকে বড় দিঘি আছে। কয়েকটা ছবিও তোলা আছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
এ.এস বাশার বলেছেন: হ্যাঁ ভাই মজা পাইছেন না। চাইলে ছবি গুলো শেয়ার করতে পারেন....পোস্ট ভালো লেগেছে যেনে আনন্দিত।
অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন....্
একটা জিনিস লক্ষ করেছি আপনি মন্তব্য করেন কিন্তু নিজে কোন লেখা পোস্ট দেননা।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পোস্টে ভালোলাগা
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় বাশারভাই,
সুন্দর পোস্ট । বেশ ভালো লাগলো।
একটি প্রশ্ন,
এখান থেকে নওগাঁ ডালপট্টি কত দূরে, কিমবা নওগাঁ সরকারি বালিকা বিদ্যালয় ।
শুভকামনা জানবেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
এ.এস বাশার বলেছেন: ডালপট্টি না বোধ হয় সম্ভবত তালপট্টি জায়গাটার নাম অসম্ভব সুন্দর জাইগা। রাজশাহী থেকে ১১০ কিমি হতে পারে।
বাকি পথ আপনি যোগ করে নিন।
নওগাঁ সরকারি বালিকা বিদ্যালয় নওগাঁ স্টান্ড থেকে রিকসায় ২০ টাকা ভাড়া তবে এই স্থানটিকে ডালপট্টি বলে কি না জানা নাই ভাইয়া। পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
অনেক অনেক ভালোবাসা জানবেন....
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
হাবিব ইমরান বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ ভাই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৮
এ.এস বাশার বলেছেন: মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমা করি উৎসাহ যোগাবেন....
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
তথ্যবহুল পোস্ট।
ভাবছিলাম ছবিগুলো আপনার হাতে তুলা!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
এ.এস বাশার বলেছেন: ভাবছিলাম ছবিগুলো আপনার হাতে তুলা! @ না ভাইয়া ছবি গুলো গুগোল থেকে সংগ্রহ করা।
আমার তোলা ছবিও আছে কোন একদিন ছবি ব্লগ হিসেবে পোস্ট দিব....
মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা....
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: অনেককিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ বাশার ভাই
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
এ.এস বাশার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। সবাই যেন জানতে পারে সে উদ্দেশ্যেই পোস্টটি দিয়েছি।
পাঠক জেনে উপকৃত হলেই আমার লেখা স্বার্থক।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
এ.এস বাশার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা জানবেন জনাব.....
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৪
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: কুসুম্বা মসজিদের ভেতরের ছবি আজই প্রথম দেখলাম। এত তথ্যবহুল পোষ্ট এর জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
এ.এস বাশার বলেছেন: পাঠক জেনে উপকৃত হলেই আমার লেখা স্বার্থক।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিয়েন......
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখনকার মসজিদগুলো যত আধুনিকই হোক না কেন পুরোনো মসজিদ গুলো দেখলে আসলেই মন ভালো হয়ে যায়...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
এ.এস বাশার বলেছেন: জি ঠিক বলেছেন জনাব। পুরোনো মসজিদ গুলোর কারুকার্য দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়,,,,,,,,,,
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা.....
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট; ভাল লাগলো৷
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
এ.এস বাশার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা জানবেন চৌধুরী ভাই। আপনার অনুবাদ গুলো চমৎকার....
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
এ.এস বাশার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা জানবেন রাজীব ভাই....
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
বাকপ্রবাস বলেছেন: বেশ সুন্দর, এগুলো সংরক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতা করলে পর্যটক স্পটও হতে পারে আশেপাশে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
এ.এস বাশার বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া এখানে প্রতিনিয়ত পর্যটকদের আনাগোনা আছে.... এখন আসপাশ বেশ জাকজমক...শীতের মৌসুমে বিদেশী পর্যটকরা আসে ... ছবি গুলো গুগোল থেকে নেয়া সেখানে আসেপাশের ছবি পাইনি,,,,,,,এটা একদম আমার বাড়ির পাশে....ছবিও উঠানো আছে কিন্তু সে গুলো বাড়ির কম্পিউটারে।চাকরির সুবাদে দীর্ঘদিন ধরে ঢাকাই.......
দেশে আসলে উত্তর বঙ্গের পর্যটন গুলো দেখার নিমন্ত্রণ রইলো...........
১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি যখন মাস্টারী করতাম তখন ৫ টাকার কয়েন ছিল। বেশী ভারী। তবে কারা যেন উহা বাজার থেকে তুলে নিয়ে পাচার করে দিত। কারণ উহার মুদ্রা মান ৫ টাকার চেয়ে বেশী ছিল ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
এ.এস বাশার বলেছেন: এখনো ৫ টাকার কয়েন আছে তবে আপনার আমলের ৫ টাকার কয়েনের চেয়ে বেশি ভারি কি না জানিনা। মানি ব্যাগে ২ এর অধিক বহন করা মুসকিল বটে।
আশা করি ভালো আছেন সাজ্জাদ ভাই..........
১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
ভালোলাগা++
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
এ.এস বাশার বলেছেন: মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। পাঠককে ভালো কিছু দিতে পারাই লেখকের স্বর্থকতা।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিয়েন............
১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
সজল_ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
এ.এস বাশার বলেছেন: ধন্যবাদ..... ভালো থাকবেন....
১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২২
এ.এস বাশার বলেছেন: আমি চির ধন্য পোস্ট থেকে অনেক কিছু জেনেছেন জেনে......
মাহমুদুর ভাই প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিয়েন....
২০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার কাজ হয়েছে। চমৎকার উপস্থাপনা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
এ.এস বাশার বলেছেন: মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ.....
২১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর একটি জিনিস তুলে ধরেছেন। কলেজে পড়ার সময় বলিহারির রাজবাড়ি ও সেখানে একটি পিকনিকের অায়োজনে সামিল হয়েছিলাম। চমৎকার মসজিদ। এত বছর আগের তবুও সুন্দর। যদিও পরে সংস্কার করা হয়েছে।
বিশেষ করে দীঘিটা বিশালতা নিয়ে তার উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। পাহাড়পুর বিহার, কান্তজীর মন্দিরের মতো এটাও উত্তরবঙ্গের তথা দেশের সম্পদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
এ.এস বাশার বলেছেন: বলিহার আমার নিজ জেলায়। আমার বাড়ি থেকে কিলো ২০ হবে। বলিহার আমার কোনদিন যাওয়া হয়নি। কুসুম্বা একাধিক বার গিয়েছি। সত্যি কথা বলতে দিঘিটার সামনে দাঁড়ালে মন ভালো হয়ে যায়। এত স্বচ্ছ পানি কাঁচের মত ঝকঝকে।পাহাড়পুর বিহার, কান্তজীর মন্দিরেও একাধিকবার গিয়েছি। আপনার বাড়ি কোথায় জানতে পারি কি?
অনেক অনেক ভালোবাসা জানবেন.....
২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা।
প্রিয়তে রেখে দিচ্ছি।
এখানে আমি বেড়াতে গিয়েছি।
ইতিহাস জানানোর জন্য এবং মনে করিয়ে দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়ামনি।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
এ.এস বাশার বলেছেন: শায়মা আপুনি আপনাকে মন্তব্যে পেয়ে আমি ধন্য। ভাইয়ামনি@ এমন আদুরে ডাক যে ভাই তার বোনের মুখে শুনে সে ভাইয়ের ভালোবাসা পূর্ণ কলিজা যে কতগুণ বৃহত্তর হয়ে যায় তা বুঝাবার ভাষা আমার জানা নেই। তবে যদি আবার কখনো কুসুম্বা বেড়াতে আসেন তাহলে এই অধম ভাইটিকে স্মরণ করবেন কারন আমার বাড়ি এখানেই। উত্তর বঙ্গের বিশেষ করে রাজশাহী বড়ই মায়ার জায়গা.... আনন্দ ভ্রমনের নিমন্ত্রন রইলো.....
অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো আপুনির জন্য....
২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
শায়মা বলেছেন: রাজশাহীতে অনেক অনেকবার গেছি। আসলেই রাজশাহী এক মায়ার দেশ। বিশেষ করে পদ্মার পাড়। অবশ্য তখন যত মায়াময় ছিলো এখন একটু হই চই হয়ে গেছে। আর নঁওগাতেও গিয়েছি আমি । নঁওগা নিশ্চয় তোমার দেশ ভাইয়া।
আর আমার মন্তব্যে তোমার ভালোলাগা বুঝতেই পারছি। ভাইয়ামনি বা তুমি ডাকটা আজকাল নতুনদেরকে একটু ভয়ে ভয়েই ডাকি যদিও পুরোনোরা আমাকে ভালোই জানেন তবে নতুনেরা আবার তুমি বলায় লাঠি নিয়ে মারতে আসে নাকি এটা ভেবে একটু সাবধানে থাকি আর কি !
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
এ.এস বাশার বলেছেন: রাজশাহীতে আমি পড়াশুনা করেছি প্রায় ১১ বছর কেটেছে সেখানে। এখন চাকরির তাগিদে গাজীপুরে থাকা হয় এখানেও প্রায় দুবছর কেটে গেল। আগে মন খারাপ হলে নদীর কাছে ছুটে যেতাম এখন বদ্ধ রুমেই কাটাতে হয়।
আর আপনার সম্পর্কে আমি আমার ব্লগীয় যাত্রার শুরু থেকেই জানি। আমি সেফ হওয়ার পর আপনার লেখা পাইনি তাই আপনার সাথে দেখা হয়নি....
আপনার লাস্ট পোস্ট দেখলাম ....পরে একদিন পড়ে আসব... এখন নামাজের সময়....
ভালো থাকবেন আপুনি.....
২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩
শায়মা বলেছেন: গুড গাজীপুরও অনেক সুন্দর!
একেবারে বদ্ধ নয় অবশ্য!
যাইহোক আমার সম্পর্কে জানো!!!!
কেমনে কেমনে!!!!!!!!!
ভালো ভালো নাকি মন্দ মন্দ!!!
বন্ধু বন্ধু নাকি শত্রু শত্রু!!!
কে বলেছে কে বলেছে!!!
নাকি কে বকেছে কে বকেছে!!!!
রাগে রাগে নাকি খুশিতে খুশিতে!!!!
হা হা হা হা হা
হ্যাঁ তুমি জানতেই পারো আমার কথা তবে আমি কিন্তু একটা মাত্র নিকেই লিখি তাহা নহে কাজেই সেফ হবার পরে লিখিনি তাও নাও হতে পারে।
কিন্তু আসল সত্য আমি ইদানিং একটু ঝামেলায় দিয়ে বেশি বেশি যাচ্ছি। যদিও আনন্দময় কাজ নিয়েই বিজি........তবুও জানোই ঝামেলা ইজ ঝামেলা !!!!!!! কি আর করা .....
তবে কাজই জীবন..... তার মাঝেই বেঁচে থাকার আনন্দ!
তাই সৃষ্টি সুখের উল্লাসে আজ চোখ হাসে মোর মুখ হাসে .....
২৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ছবিগুলো দেখলাম ।।। সুন্দর উপস্থাপন করেছেন।।। ভালোবাসা রইলো
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
এ.এস বাশার বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই.....
২৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
নজসু বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও শেখার মতো একটি পোষ্ট। কাগুজে নোটের উপর যে ছবিগুলো দেয়া থাকে সেগুলো যেনতেন ছবি নয়। দেশের ঐতিহ্য বহন করে এমন সব ছবি। এদের ইতিহাস জানার মতো।
আপনাকে ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপনার জন্য।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০
এ.এস বাশার বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপনার জন্য। @ মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন.....
আপনাদের কে তথ্যবহুল কিছু দিতে পেরেছি যেনে আনন্দিত......
২৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: তথ্যবহুল চমকপ্রদ পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
এ.এস বাশার বলেছেন: আপনার জন্যেও শুভকামনা রইলো।
২৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
পুলক ঢালী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট কুসুম্বা মসজিদ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানলাম ভিতরের কারুকার্য দেখে অবাক হয়ে ভাবছি এত সূক্ষ্ণ কাজ যে শিল্পীরা করেছেন তাদের কোন পরিচিতির কথা লেখা আছে কিনা। শুনে ভাল লাগলো যে প্রত্নতত্ব বিভাগ এটাকে সংরক্ষন করছে। ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪২
এ.এস বাশার বলেছেন: পুলক ভাই আমিও অনেক খুঁজেছি এত সূক্ষ্ণ কাজ যে শিল্পীরা করেছেন তাদের পরিচয় পাওয়ার জন্য।বাহাদুর শাহ এর শাসন কালে নির্মিত এটা সত্য কিন্তু জৈনক সুলায়মান মসজিদটি নির্মান করেন কি না সে বিষয়ে খটকা আছে। তাই শিল্পীদের পরিচয় পাওয়া অসম্ভব প্রায়। কিছুটা রূপ কথার মত দাদার মুখে শোনা এই ধরনের কারুকার্য ও নির্মান কাজে যে করিগররা জড়িত ছিল তাদের হত্যা করা হয়েছে। এই মসজিদকে কেন্দ্র করে অনেক রূপকথা আছে কিন্তু সেগুলো বিশ্বাস যোগ্য নয়। আমি যে তথ্যগুলো দিয়েছি তার সবই উইকিপিডিয়া থেকে। এর আগে সামুতে অনেকেই এই মসজিদকে কেন্দ্র করে পোস্ট দিয়েছে কিন্তু সেগুলো তথ্যবহুল ছিলনা। তাই আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
প্রত্নতত্ব বিভাগের কাছে নির্ভরযোগ্য তথ্য থাকতে পারে।
ধন্যবাদ আপনাকেও। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
রাকু হাসান বলেছেন: েএত কিছু জানা ছিলো না অামার । জানানোর জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা বাশার ভাই । ভালো লিখেছেন ।