নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের দর্শন

পৃথিবীটা এমন একটি জায়গা যেখানে সবাই সুখী হতে চায়। কিন্তু খুব কম ব্যক্তিই সুখ উপভোগ করতে পারে। আর তাই সুখের পিছনে না ছুটে যে অবস্থায় আছেন, সেই অবস্থায়ই জীবনটাকে উপভোগ করুন।

প্রবাসী ভাবুক

সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।

প্রবাসী ভাবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দূতাবাসঃ প্রবাসীদের জন্য এক বিড়ম্বনার নাম৷

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৩

প্রবাসীদের জন্য আর এক যন্ত্রনার নাম বাংলাদেশী দূতাবাস। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য ও পুর্ব এশিয়ার দেশগুলোর যেখানে প্রচুর বাংলাদেশী শ্রমিক কাজ করে সেসব দেশের দূতাবাসগুলোর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যবহার চরম খারাপ। তাদের ভাব দেখলে মনে হয় তারা বাংলাদেশী শ্রমিকদের সহযোগিতার জন্য নয়, শ্রমিকরাই তাদের সেবা করার জন্য সেখানে কাজ করে। এসব দেশের বাংলাদেশী দূতাবাসগুলোর সেবার মান জঘন্য।



সেখানে কোন কাজের জন্য গেলে তারা ঠিকমত শুনতে চায় না। যে কাজ দুই দিনে হওয়া সম্ভব সেই কাজের জন্য দুই সপ্তাহ ঘুরতে হয়। আবার অনেককে তার কর্মস্থলের কাজ ফেলে দিনের পর দিন আম্ব্যাসিতে দৌড়াতে হয়। কখনও কখনও অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে হয়।



এখানকার দূতাবাসের লোকজন কাজের জন্য আশা লোকজনের সাথে কখনও কখনও চরম খারাপ ব্যবহার করে। এরা নাকি সেবার জন্য এসব দেশে কর্মরত!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৪৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: দুতাবাসগুলোতে মন্ত্রী প্র. মন্ত্রীদের পছন্দের লোককেই সব সময় এমব্যাসাডর / হাইকমিশনারসহ অন্য স্টাফ নিয়োগ দেয়া হয়। এদের কোন জবাব দিহিতা নেই, পেশাগত ভাবে এরা প্রচন্ড অদক্ষ, প্রত্যেকে মহা দুর্ণীতিবাজ, সবসময় টাকার ধান্ধায় থাকে আর কোন অপরাধ করলেও মন্ত্রীর সুপারিশে বেচে যায়! আমাদের ১০০% দূতাবাসগুলোতে সব একই অবস্থা। এত জঘন্য দূতাবাস দুনিয়াতে কারো নেই!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:০২

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: দূতাবাসগুলো অবস্থিত মুলত সেবাদানের জন্য হলেও এদের কাজ হল সাধারণ মানুষদের হয়রানি করা। কাজ করতে গড়িমসি করার কারণে অনেকে ঘুষ দিয়ে দ্রুত কাজ করিয়ে নিতে বাধ্য হয়। কারণ বারবার দূতাবাসে আসতে গেলে চাকরি হারানোর ভয় থাকে। আমাদের দেশে আসলে অসুস্থ রাজনীতির কারণে অযোগ্য, অদক্ষ লোক নিয়োগ পায়। আর এর কষ্টকর ফলাফল ভোগ করে সাধারণ মানুষ।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:১৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ঢাকাবাসী বলেছেন: দুতাবাসগুলোতে মন্ত্রী প্র. মন্ত্রীদের পছন্দের লোককেই সব সময় এমব্যাসাডর / হাইকমিশনারসহ অন্য স্টাফ নিয়োগ দেয়া হয়। এদের কোন জবাব দিহিতা নেই, পেশাগত ভাবে এরা প্রচন্ড অদক্ষ, প্রত্যেকে মহা দুর্ণীতিবাজ, সবসময় টাকার ধান্ধায় থাকে আর কোন অপরাধ করলেও মন্ত্রীর সুপারিশে বেচে যায়! আমাদের ১০০% দূতাবাসগুলোতে সব একই অবস্থা। এত জঘন্য দূতাবাস দুনিয়াতে কারো নেই! মোটামুটি সহমত, দুএকজন নিশ্চয়ই ব্যতিক্রম কিন্তু সাধারনভাবে দূতাবাসগুলোর সেবার মান এক কথায় জঘণ্য

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৩৬

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ব্যতিক্রম সবখানে থাকে। তবে সেবার মান খারাপ হলে ব্যতিক্রম ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে না।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৪১

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বেশির ভাগ বাংলাদেশী এম্বেসির অবস্থা খুবই খারাপ। বিশেষ করে মিডল ইস্টের গুলো মনে হয় বেশি খারাপ। ওরা মানুষকে মানুষ মনে করে না। তবে ব্যতিক্রমও আছে। আমি ওয়াশিংটন ডিসির এম্বেসিতে গিয়েছিলাম। আমি খুবই ভাল এবং প্রফেশনাল ব্যবহার পেয়েছি। এমন উদাহরন সব জায়গায় ছড়িয়ে যাক।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৪৬

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ইউরোপের দূতাবাসগুলোর মানও মোটামুটি। তবে মধ্যপ্রাচ্য ও মালেশিয়ার দুতাবাসের অবস্থা চরম খারাপ। কিন্তু এসব জায়গায়ই ভাল সেবা বেশি প্রয়োজন।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

সোহানী বলেছেন: আমরা প্রবাসী রেমিটেন্স নিয়ে আহ্লাদিত হই কিন্তু তাদের প্রতি কোন দায়িত্ব আছে বলে তো মনে হয় না। সব সরকারই বড় বড় কথা বলে কিন্তু সত্যিকার কিছুই করে না তাদের জন্য। এটলিস্ট দূতাবাসগুলোর সেবার মান যদি বাড়ানো যেত তাহলে কিছুটা হলেও দায় এড়ানো যেত।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সব সরকার চিন্তা করে ক্ষমতা নিয়ে৷ প্রবাসীরা তো সাধারণত ভোট দিতে পারে না প্রবাসে থাকায়৷ তাই তাদের সেবার মান খারাপ হলেও তাদের কিছু আসে যায় না৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.