![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
যেই দেশের প্রধানমন্ত্রী কোন দুর্নীতিবাজকে দেশপ্রেমিক বলে সার্টিফাই করে, বিশেষ করে যার দুর্নীতির জন্য বিশ্বব্যাংক ঋণ বন্ধ করে দেয়, দেশের মানুষের প্রাণের দাবী পদ্মাসেতু বন্ধ হয়ে যায় বা দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসীদের গডফাদারকে নিরাপত্তা প্রদান ও তার বিরুদ্ধে হত্যা, গুম, খুন এর স্পষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও তার পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে জনসমক্ষে ঘোষণা করে, যাকে কিনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করেছে, সেই প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতিমুক্ত ও গুম, খুন, হত্যামুক্ত ভাবে দেশ পরিচালনা করবে, এই কথা যারা ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে এটা নির্দিধায় বলে দেওয়া যায়৷
উক্ত ব্যক্তিদ্বয়ের ঘৃণিত কর্মের জন্য শুধু দেশ নয় বিদেশেও বাংলাদেশের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে৷ যদিও আমি দুজন ব্যক্তির উদাহরণ দিলাম৷ এরকম আরও রথী মহারথী রয়েছে আমাদের দেশে যারা রাজনীতিকে ব্যবহার করে দেশের শুধু ক্ষতিই করছে৷ অথচ দলীয় প্রধানরা ক্ষমতার লালসায় নীতি বিসর্জন দিয়ে তাদের পক্ষে সাফাই গেয়েই চলেছে৷
আমি বলছি না যে, এই প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়ে অপর বৃহৎ দলের দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রীর পদে অধিষ্ঠিত হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে৷ তবে দেশে ক্ষমতার পালাবদল থাকলে সেখানে জবাবদিহিতার সুযোগ তৈরি হয়৷ কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় একতরফাভাবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য এই সব গডফাদারদের দালালী করা ছাড়া অন্য কোন উপায় নাই৷
যেই প্রধানমন্ত্রী প্রকাশ্যে দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের পক্ষ নেয়, তার পক্ষে কোন নীতিকথা বলাটাই অশোভন বলে মনে হবে৷ আর যারা সেই নেত্রী বা নেতার গুণগান গায় তারাও স্পষ্টত নিজ স্বার্থে সমস্ত নীতি বিসর্জন দিয়েছে, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়৷
যেই দেশের দেশ পরিচালনাকারীরা এরকম ঘৃণিত হয়, সেই দেশের একজন নাগরিক হিসেবে বহির্বিশ্বের মানুষের সামনে পরিচয় দিতে নিজেকে কতটা গর্বিত মনে হতে পারে!!!
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ২:৫৮
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এই কথাটা সাধারণ জনগণও বোঝে না তা নয়৷ কিন্তু এইসব রাজনীতিবিদরাই বড় বড় নীতির কথা বলে৷ যা আমরা বুঝে শুনে মেনে নিতে বাধ্য হই৷
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
কানা দাজ্জাল বলেছেন: আপনেরে কোন হুজুরে কইছে উনারা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়? এইটা রাজনৈতিক খেলা। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করলে রাস্তা জমি বেদখল, ইলিগ্যাল গাড়ি রিক্সা, মাদক, গুম, ফরমালিন সব বন্ধ করতে হইব। আর এইডি বন্ধ করলে চামচা তথা পাতি নেতারা কি কইরা খাইব? এই পাতি কুত্তারাই তো উনাগরে ক্ষমতায় বসায়, জনগন না। এই ছোট্ট কথাটা কেন কেউ বুঝতে চায় না?