![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দলটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তিনদিনব্যাপী বিশাল সমাবেশের আয়োজন করেছে৷ কিন্তু অদ্ভুত ও রহস্যজনক কারণে এই সমাবেশ সুপার ডুপার ফ্লপ হতে চলেছে বলে মনে হচ্ছে!
সমাবেশের প্রথমদিনে সমাবেশস্থলে নেতারা উপস্থিত হলেও দর্শকরা উপস্থিত হয়নি৷ ফলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সমাবেশে বক্তৃতা দেওয়ার কথা থাকলেও দর্শকশুন্য সমাবেশে আসার প্রয়োজনীয়তা মনে করেননি৷ আজ দ্বিতীয় দিনেও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী একই কারণে সমাবেশস্থলে আসেননি৷
ব্যাপারটা বড়ই অদ্ভূত মনে হচ্ছে! এত জনপ্রিয়(তাদের নিজেদের ভাষায়) সরকারী দলের প্রতি সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিলেও কমপক্ষে তাদের সুবিধাভোগী ও মনে প্রাণে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের অন্তত সভাস্থলে উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল৷
ক্ষমতাসীন দলটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান সুপার ফ্লপ হওয়ার কিছু কারণ অবশ্য অনুমান করা যাচ্ছে৷
সাধারণ জনগণ দলটি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেও নিশ্চয় মনেপ্রাণে ও ঐতিহ্যগতভাবে কিছু সমর্থক নিশ্চয় রয়েছে৷ কিন্তু দলটির কার্যক্রম এত নিচু পর্যায়ে পৌছেছে যে, কেউ আওয়ামী লীগ করলেও লোকলজ্জার ভয়ে তা প্রকাশ করতে সাহস পায় না৷
আবার সুবিধাভোগীরা না আসার কারণ হল তারা এসব সমাবেশ টমাবেশে বিশ্বাসী নয়৷ তারা ব্যস্ত লুটেপুটে খাওয়া নিয়ে৷
আবার কিছু লোক আসেনি একারণে যে, সমাবেশে বক্তারা কি কথা বলবে তা তাদের জানা আছে৷ শুধু তারা নয় দেশের সকল জনগণই জানে৷
কেউ কেউ আসেনি একারণে যে, যদি কেউ দেখে ফেলে যে, সে আওয়ামী লীগ করে তাহলে লজ্জায় সমাজে মুখ দেখাতে পারবে না!
এগুলো শুধুই আমার ধারণা৷ এগুলো বিশ্বাস করতে হবে এমন কোন কথা নেই৷ তবে কথাগুলো একেবারে ভূয়া বলে উড়িয়ে দেওয়ারও কারণ নাই৷ যাইহোক আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা যত তাড়াতাড়ি দলটির বর্তমান অবস্থা বুঝতে পারবে ততই তাদের জন্য মঙ্গল হবে৷
২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সময় তো অবশ্যই বলবে৷ তবে বর্তমান পরিস্থিতিই বলতে শুরু করেছে অনেকটা!
২| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
মদন বলেছেন: মানুষ না আওয়ামীলীগ ???
৩| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০
মদন বলেছেন: কর্মীর অভাবে পণ্ড আ. লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা
কর্মীর অভাবে শুরুই হলো না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দ্বিতীয় দিনের আলোচনা সভা। লতিফ সিদ্দিকীসহ হাতে গোণা ক’জন নেতা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থলে এলেন বটে, কিন্তু নেতাকর্মীর আকাল দেখে হয়ে পড়লেন মহাবিরক্ত। শেষ পর্যন্ত বিরক্তির ষোলকলা পূর্ণ করে আলোচনা সভাস্থল ত্যাগ করলেন তারা।
আর নেতা শূন্য মঞ্চে দর্শক ছাড়াই কবিতা আবৃত্তি ও সঙ্গীত পরিবেশন করলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শিল্পীরা।
বৃহস্পতিবার বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নির্ধারিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল মঞ্চ সাজানো। মিডিয়া সেন্টার আর পুলিশ কন্ট্রোল রুমও আছে। সারি সারি চেয়ারও পাতা। কিন্তু চেয়ারে বসার মানুষ নেই। আসছে না নেতাকর্মীদের মিছিল। আসেননি নির্ধারিত আলোচক, এমনকি আলোচনা সভার পূর্ব নির্ধারিত সভাপতি সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীও।
Click This Link
জয়বাংলা
২৭ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আসলে নিবেদিতপ্রাণ কোন কর্মী এখন আর নেই আওয়ামী লীগে৷ কারণ যার মধ্যে ন্যূনতম পরিমাণ নৈতিকতাবোধ রয়েছে সে আওয়ামী লীগের বর্তমান কর্মকান্ডকে সমর্থন করতে পারে না৷ আর নীতিহীন যেসব কর্মী রয়েছে তারা শুধু লুটেপুটে খাওয়া নিয়ে ব্যস্ত৷ তারা এসব সমাবেশ টমাবেশ নিয়ে সময় নষ্ট করতে প্রস্তত না৷
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৮
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আপনার অনুমান সঠিক বা সঠিক নয়, তা সময়ই বলে দেবে।