![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
বর্তমানে পরিস্থিতিটা এমন হয়েছে আওয়ামী লীগ না করলে দেশের ১৬ কোটি মানুষই স্বাধীনতাবিরোধী, রাজাকার৷ তিনি যদি মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, এমনকি মুক্তিযুদ্ধের উপ-সেনাপ্রধানও হন তিনি রাজাকার৷ দেশটাকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
অন্যদিকে, আওয়ামী লীগ করলে মুক্তিযুদ্ধকালীন স্বীকৃত রাজাকারও মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হয়ে যায়! এমকি সে যদি রাজাকার বা শান্তি বাহিনীর প্রধানও হয়, তবুও সে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি৷
বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদের হাতে নিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধনী বিলের বিরোধীতা করায় এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, সংবিধান প্রণেতা ডঃ কামাল হোসেন এবং আমীর-উল ইসলাম স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে হাত মিলিয়েছেন! কি বলব! এই বিলের বিরোধীতা তো দেশের সব সচেতন মানুষই করছে৷ তাহলে দেশের বেশিরভাগ মানুষই স্বাধীনতাবিরোধী!
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যেন কিছু মানুষ তামাশা শুরু করেছে৷ দেশ হল তাদের কাছে চারণভূমি৷ আর দেশের মানুষ যেন তাদের কাছে কিছু অসহায় গৃহপালিত জীবজন্তু যাদেরকে যা বলা হয় বা যা করতে বলা তা বাধ্য হয়ে করতে হয়৷ না হলে জোর করে নাকে দড়ি বেঁধে করতে বাধ্য করা হয়৷
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৭
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আমি বুঝাতে চেয়েছি, শাসকগোষ্ঠী মনে করে দেশের মানুষগুলো যেন তাদের কাছে জন্তু জানোয়ার৷ আমার লেখার শেষ প্যারায় সেটা ব্যাখ্যা করেছি৷ গৃহপালিত জন্তু জানোয়ারকে জোর করে যেভাবে বাধ্য করে রাখা হয় তারা সাধারণ মানুষদের জোর করে না হয় আইনের মারপ্যাঁচে বাধ্য করে রাখছে৷ তারা যেভাবে চালাচ্ছে আমরা সেভাবেই চলতে বাধ্য হচ্ছি৷
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ৩৪ বছর শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ দখল করে রেখে উহাকে চোর-ডাকাত-মাফিয়ার দল বানায়েছে।
শেখ সাহেবের বিপরিতে প্রশাসন চালায়ে উনার ছবিতে ফুল দেয় চোরগুলো।
মুক্তিযোদ্ধা খন্দকারকে গালি দিচ্ছে ডাকাতগুলো; নাহিদ ব্যতিত সবগুলো ডাকাত; বিএনপি ও জামাতের মতই অধম।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২২
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সরাসরি মুজিব বিরোধী জাসদের নেতা মন্ত্রীসভায়! জামায়াতের কোন কোন নেতাকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি বানিয়েছে৷
আওয়ামী নেতারা মনে করে তারা যেটা বলে সেটাই ঠিক৷ তা জনগণ মানুক আর নাই মানুক৷
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটিও পড়ুন
http://blog.bdnews24.com/mmdhw/158923
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৪
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন:
স্বাধীনতার ঘোষক ও ঘোষণা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের৷ আসলে স্বাধীনতা কে ঘোষণা করেছিল এটা নিয়ে যেহেতু বিতর্ক রয়েছে এবং সেই সময়ে যেহেতু আমার জন্মই হয়নি কোনটা সঠিক সে বিষয়ে এখনও স্থির হতে পারিনি৷৷ বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বলে আওয়ামী লীগ ইদানিং দাবী করে আসছে৷ এখানেই যত বিপত্তি৷ তাজউদ্দিন আহমদের বক্তব্য ও তার মেয়ের সদ্য প্রকাশিত লেখনী, লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ, সাংবাদিক নিরমল সেন, সেক্টর কমান্ডার শওকত আলী বীর বিক্রম, কবি শামসুর রহমান, মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকারসহ অনেকেই বলেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ঐসময়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি৷ আর যেসব ব্যক্তিবর্গ এসব কথা বলেছেন, তারা সক্রিয়ভাবে শুধু মুক্তিযুদ্ধ করেননি, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বস্থানীয় ছিলেন৷ আর এই কথাটি শুধু প্রমাণ নয় বুঝার জন্যও কোন বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই৷ ১৯৭০ সালে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত পর্যন্ত বিভিন্ন জনের সাথে বৈঠক করে চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য৷ ৭ই মার্চ যদি তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েই থাকেন তাহলে বাংলাদেশে থেকে তিনি কেন ২৫ মার্চ পর্যন্ত চেষ্টা চালাবেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে? এ থেকে নিশ্চিত ভাবে বুঝা যায়, তিনি ৭ই মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি৷
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কবি শামসুর রাহমান
ত্রুটি স্বীকার করে লজ্জিত হয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থণা করে পত্রিকায় বিবৃতি ছাপিয়েছেন।
আহামেদ ছফা - চ্যালেঞ্জের জবাবে দ্বিধান্বিত, ঠিকঠাক মনে নেই বলে স্বীকার করছেন,
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বাংলাদেশের তারিখ’ বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে দুঃখ্যপ্রকাশ করে বইটি থেকে জয়পাকিস্তান শব্দটি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
বাকি লেখকরা শামসুর রহমান ও মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের বইয়ের উধৃতির রেফারেন্স দিয়েই লিখেছেন
কিন্তু ‘জিয়ে পাকিস্তান’ পন্থি স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ও ছাগুপ্রেমিরা এখনো তাদের বই থেকে উধৃতি দিয়ে লাফাচ্ছে …..
সত্য খুজতে টাইম মেসিনে চড়া লাগেনা।
মুল ব্যাপারটা হচ্ছে ইতিহাস নিয়ে আগে কোন বিতর্ক বিকৃতি ছিলনা। মুজিবকে হত্যার পর হত্যাকারি চক্র ও তাদের দোশররা সুপরিকল্পিত ভাবে ইতিহাস বিকৃতি সুরুকরে।
মুল সত্য জানতে শত্রুপক্ষ অর্থাত পাকিস্তান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অফিসিয়াল রিপোর্ট দেখুন। ৭১এ মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন ও বহুল আলোচিত হামিদুর রহমান কমিশন রিপোর্টে জিয়াউররহমানের ভুমিকার কথা লেখা নেই, শত পাতার রিপোর্টিতে ৭১এর সমগ্র ঘটনা নিয়ে তদন্ত হয়েছে, এসব রিপোর্টে পাকিস্তান ভাঙ্গার জন্য সুধু মুজিব ও আওয়ামীলীগকে কে দায়ী করা হয়েছে। জিয়ার কোন নাম খুজে পাবেন না ঘোষনা তো দুরের কথা।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৮
আবু শাকিল বলেছেন: দেশের মানুষগুলো যেন সব জন্তু জানোয়ার!!
এটা কিভাবে বলেন?? সবাই কে একসাথে মিশিয়ে দেয়া কি ঠিক ??
আশা করি আপনার শুভ বুন্ধির উদয় হবে।
ভাল থাকবেন।