![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের রায়ে সুপ্রিমকোর্টের আপীল বিভাগ যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদন্ডের সাজা পরিবর্তন করে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছে৷ এতে আসামীপক্ষ ও বাদীপক্ষ উভয়ই নাখোশ! অবাক ব্যাপার! বাদীপক্ষ যেহেতু সরকারীদল সেহেতু পুর্বের ঘটনাবলী (যেমনঃ স্কাইপ কেলেঙ্কারি, প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী আসামীরপক্ষে সাক্ষী দিতে চাওয়ায় সাক্ষীকে গুমসহ ইত্যাদি) থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় সরকার আদালতকে প্রভাবিত করে রায় নিজেদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করেছে বা নিয়েছে৷ সুতরাং আসামী পক্ষ বিচারের প্রতি সন্দিহান হবে এবং তার প্রতিবাদ করতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক! কিন্তু বাদীপক্ষের লোকজন যখন দাবী করে ফাঁসি দিতেই হবে৷ তখন বিষয়টা খুব ভাল দেখায় না৷ এর আগেও দেখেছি কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদন্ড হওয়ায় গণজাগরণ মঞ্চের দাবী অনুযায়ী আইন সংশোধন করে তাকে ফাঁসির দন্ডে দণ্ডিত করা হয়!
কথা হল- ফাঁসি দেওয়াটাই যখন একমাত্র উদ্দেশ্য হবে এবং প্রয়োজনে আইন সংশোধন করে হলেও ফাঁসি দিতে হবে তাহলে আর বিচারের দরকারটা কি? বিচারের নামে এত প্রহসন না করে দিন তারিখ ঠিক করে বলে দিলেই তো হয় যে 'তাকে ফাঁসি দেওয়া হবে অমুক তারিখে৷' আর বিচারের উপর যদি নির্ভর করতে হয় তাহলে কেন বলা হবে ফাঁসি ছাড়া অন্য কোন বিচার মানি না? হয় বিচারের রায় মানতে হবে, না হয় বলতে হবে বিচার না করে সরাসরি ফাঁসি দেওয়া হোক৷
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৯
আমায় ডেকো না বলেছেন: সাঈদী ম্যাশিনম্যান ওরফে দেইল্ল্যা রাজাকারের নিঃশর্ত ফাঁসী চাই।