![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা অর্থ কি দাড়ায় জানি না; তবে আমার যতটুকু জ্ঞান তা’তে যা মনে হয় এটার মানে দাড়ায় - নগ্ন বা ল্যাংটো হওয়ার চর্চা। ব্যাপারটা কার কাছে কিরকম লাগছে বুঝতে পারছি না; তবে আমার কাছে উদ্ভট লাগছে না। উদ্ভট না লাগার কিছু কারন আছে। আমি এবনরমাল সাইকোলজী বা মানুষের অস্বাভাবিকতা নিয়ে কিঞ্চিৎ পড়াশোনা করেছি। তা’তে বুঝলাম - কিভাবে মানুষের অস্বাভাবিক আচরনগুলো স্বাভাবিক হয়ে যায়।
আমি দেখেছি একসময়ের মধ্যবিত্ত-ফ্যান্টাসী কিভাবে ক্রমান্বয়ে তাদের জীবনাচরনের অংশ হয়ে দাড়ায়। আমার কোন এক বন্ধুর সাথে ডাচ-ক্লাবে গিয়েছিলাম। সেথায় সে আমায় তার এক পরিচিত কাপল এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। স্বামীর সাথে করমর্দনের পর তিনি যাকে তার স্ত্রী বলে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি প্যান্ট-শার্ট পরিহিত এক ধোপ-দুরস্ত যুবক। চোখের পলক পড়েছে ঠিকই কিন্তু আকাশ থেকে পড়িনি। বুঝে নিয়েছি তারা গে-সেক্সুয়ালিটি।
ন্যুডিজম আমি সমর্থন করি কি করি না তা পুরোটাই আমার নিজস্ব ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ব্যাপার। আমি কেবল বুঝাতে চেষ্টা করছি - ন্যুডিজম বা নগ্ন হওয়ার সংস্কৃতিতে আমরা ধিরে ধিরে কিভাবে নিমজ্জিত হচ্ছি।
ন্যুডিজম'র মানে এ নয় যে কেউ কাপড়-চোপড় খুলে চৌ-রাস্তায় ট্রাফিক-কন্ট্রোল করছে। ন্যুডিজম'র প্রকৃত সঙ্গা যা'ই হোক, আমি মনে করি নারী-নর যেকোন উপায়ে তার দেহশৌষ্ঠভ সমষ্টির সামনে প্রকাশ করার প্রবনতা'র নামই ন্যুডিজম বা নগ্নতা।
আপনি ভাবুন তো সমষ্টির সামনে আপনার লুঙ্গির গিটটা খুলে গেল বা শাড়ি-পরা কোন তরুনি রিকশা থেকে পড়ে তার আঁচল রয়ে গেছে রিকশার হুডে, আর তিনি পড়ে আছেন আলু-থালু বেশে রাস্তায়। আপনারা তো লজ্জায় লাল-নীল হয়ে যাবেন। এবার আমি দু'টো বিজ্ঞাপন-চিত্রের কথা বলব।
লাক্সের বিজ্ঞাপন। তরুনি স্টেজে পারফর্ম করতে ওঠার সময় কোন কিছুতে লেগে তার একটা স্লিভের কিছুটা ছিড়ে গেছে। তরুনি লজ্জা তো পেলেনই না, অপ্রস্তুতও নয়। তিনি দুহাতের পুরো স্লিভই ছিড়ে স্লিভলেস হয়ে ফুল-বোল্ড-স্টেপ'এ মঞ্চে দাড়িয়ে বগল-সৌন্দর্য প্রদর্শন-পূর্বক সবাইকে হাত নাড়িয়ে উষ্ণ সম্ভাষন করলেন। করতালির মাধ্যমে পুরো অডিয়েন্স তাকে স্বাগত জানাল। বিজ্ঞাপনে তো পণ্যের প্রচার পেলো, আর ভিন্ন আঙ্গিকে নগ্নতাকে উৎসাহিত করা হল।
সূর্য-কিরণ-প্রতিরক্ষাকারী কোন লোসনের বিজ্ঞাপন। মডেল উরুর মধ্যভাগ অবধি স্লিভ-লেস ফ্রক পরা। কোন এক দালান থেকে বের হয়ে বাস-স্টপে যাবেন। কিন্তু কড়া রোদ। তাই তিনি দালানের এক পাশের ছায়ায় ছায়ায় ফুটপাথ অবধি গেলেন। তারপর কোন এক অপরিচিত পুরুষের ছাতার তলে করে কিছুদুর যাওয়ার পর দেখলেন, পুরুষের গন্তব্য একদিকে, বাস-স্টপ অন্যদিকে। পুরো বিপদ!!! ঠিক সে সময় ত্রাতার ভুমিকায় লোসন কো. এগিয়ে এলো - তাদের লোসন মাখলে আপনি শরীর উদোম করেও কড়া রোদে নির্বিগ্নে চলতে পারবেন। তবু নারী তুমি পোষাক দিয়ে নগ্নতা'কে ঢেকো না।
উদোম শরীরে একসময় কোন নায়ককে দেখা যেতো না। এখন সুইমিং পুল, সিবিচ, পার্কের সিনে তো কথাই নেই, ফরমাল পোষাকেও ব্লেজারের নিচে শার্ট পেট অবধি উন্মুক্ত করে শরীরের ৬/৮ প্যাক দেখানো চাই।
মিডিয়া বহু আগ থেকেই নারীর বুকের উপত্যকা দর্শন শুরু করেছে। এখন পুরুষদেরও দু-পায়ুর ভাঁজ ও আন্ডারওয়ারের ব্র্যান্ড দেখানো শুরু হয়ে গেছে। এখন তরুনরা টেইলার্সে গিয়ে আর বলে না, আমার কোমরের মাপ নিন, বলে - আমার হিপের মাপ নিন।
মিডিয়া এগুলোর মাধ্যমে ক্রমশ নগ্ন হওয়ার চর্চার দিকে এগিয়ে নিচ্ছে। আর আমরা সেগুলো ঢোক গেলার মত একটা একটা করে গিলছি।
সাবাস!?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: হুম
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
ডরোথি গোমেজ বলেছেন: সাবাস বলতে হয়। এইসব বিজ্ঞাপনের বিপরীতে কখনো কিছু শোনা যায় না।
এবং আমরা সেগুলো এনজয় করি।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: খুব.......
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
জাহিদ নীল বলেছেন: Apner vabna ta osadaron amon jode sobai vabta parto somaj ta aro sundor hoito.....
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: জী...
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
কল্লোল পথিক বলেছেন: এখন তরুনরা টেইলার্সে গিয়ে আর বলে না, আমার কোমরের মাপ নিন, বলে - আমার হিপের মাপ নিন।
মিডিয়া এগুলোর মাধ্যমে ক্রমশ নগ্ন হওয়ার চর্চার দিকে এগিয়ে নিচ্ছে। আর আমরা সেগুলো ঢোক গেলার মত একটা একটা করে গিলছি।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: খুব জোরে।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ইকবাল হোসেন,
আপনি তো দেখছি একটা ক্ষেত, এখনও আধুনিক হ’তে পারলেন না! হাহ হাহ। ঢোক গেলার মত না গিললে এমনই শুনতে হয়। তাই গিলে যাচ্ছে আর আধুনিক হচ্ছে ... আমরাও এনজয় করে যাচ্ছি
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: হয়ত....
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
টোকাই রাজা বলেছেন: আজকাল ছেলেমেয়েরা আর ‘কিউট’ ‘সুইট’ ‘বিউটিফুল’ শুনে মুগ্ধ হয়না,
তাদের কাছে আজকাল মুগ্ধতার বিশ্লেষণ- সেক্সি, ওয়াইল্ড, সোঅঅঅঅঅ হট, অ্যাপিলিং.
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: আবার জিগায়?
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: চমৎকার চিন্তা ভাবনা৷ হয়ত অনেকেই এটা নিয়ে ভাবে৷ তবে এত গুছিয়ে লেখা বা উপস্থাপনের কথা খুব কম লোকেই ভাবে ৷
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫২
মোঃ নাজমুল হাসান [নাজমুল] বলেছেন: অসাধারণ ভাবনা ... !
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খারাপ সব সময়ই খারাপ।
অনেকে তো আবার বলে ন্যুডিজম একটা আর্ট। তাদের চিন্তা ভাবনা দেখে অবাক হই।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: ওটা একটা মুখোস
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯
ধমনী বলেছেন: দরিদ্রের পোষাকহীনতা আর শৌখিনের(!) পোশাকহীনতার মধ্যে পার্থক্য হলো অভাব আর স্বভাব। একটি মানবিক, অন্যটি পাশবিক।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩১
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
একটু অন্য প্রসঙ্গ তবে একেবারে আকাশ-পাতাল তফাৎ নয়। এই যেমন পরুষদের জন্মনিরোধকের যে বিজ্ঞাপনগুলো আজ থেকে বিশ-পচিঁশ বছর আগে দেখানো হতো তাতে একটা গৎবাধাঁ বাক্য ব্যবহার করা হতো। "দায়িত্ববান পুরুষের প্রথম পছন্দ/শুধু পছন্দ....................।" মানে দর্শকদের এটাই বোঝানো যে যারা বিবাহিত, তাদের পরিবারের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনে রাখতে জন্মনিরোধক ব্যবহার করতে হবে এবং এভাবেই তারা তাদের দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবে।
যাই হোক কালক্রমে ব্যবসায়ী (যারা জন্মনিরোধক নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য করেন) মানুষ বুঝে গেছে এতো দায়িত্ব বিষয়ক বচনঅমৃত আম-জনতার মাঝে বিলিয়ে লাভ নেই (কারন বিবাহিত মানুষদের মার্কেট সেগমেন্ট আর কতটুকুই বা বড়?)। এখন ব্যবসায়ীরা প্রেম ভালোবাসার অমৃতবানীতে (বিজ্ঞাপনেই তা বুঝিয়ে দেয়া হয়) আম-জনতাকে (একেবারে সদ্য বয়োসন্ধিকাল পেরোনো কিশোর কিশোরী থেকে আরম্ভ করে ভার্সিটিগামী যুবক যুবতী যারা অবশ্যই অবিবাহিত এবং যারা বিবাহিত, আবার যারা বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও প.......কিয়া সম্পর্ক রক্ষা করে চলেন) ভাসিয়ে দিচ্ছেন। খেয়াল করেন এই মার্কেট সেগমেন্টা কত্ত বড়। মানে প্রেম-ভালোবাসা করা এটা খারাপ কিছুই না, খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। যেকোন বয়সেই এটা ঘটতে পারে। যদিও নিরোধকের বিজ্ঞাপনে সরাসরি বলা হচ্ছে না যে যারা অবিবাহিত তারা অশরীরি প্রেম ছেড়ে শরীরি প্রেমে ঝাঁপিয়ে পড় কিন্তু সেখানে কি কোন ইঙ্গিত নেই?
তবে যাই হোক গর্ভবতী হওয়া যাবে না। বিয়ের আগে গর্ভধারন? প্রশ্নই ওঠে না। তখন কে বাপু ক্লিনিকে দৌড়াবে, গর্ভপাত ঘটানোর জন্য? আর যারা প.......কিয়া করছেন তাদের বেলায়ও একই কথা। এইডসে্র কথা নাই বললাম। কারন এসব বহুগামী মানুষের মাঝে এইডস্ সংক্রমনের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। সুতরাং এই বিপদ থেকে বাচঁতেও নিরোধক কিনুন।
নিরোধক ব্যাবসায়ীদের বিজ্ঞাপনের ডামাডোলে নামক শব্দটিকে ইদানীং খুব অচেনাই মনে হয়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: আমরা
মিডিয়া দেখি,
মিডিয়া খাই,
মিডিয়াতে ঘুমিয়ে,
মিডিয়া খোয়াবে দেখি।
আমরা তাই মিডিয়াময়।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৪
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
১১ নাম্বার মন্ত্যবের সংশোধনীঃ
শেষ লাইনটা পড়ুন< নিরোধক ব্যাবসায়ীদের বিজ্ঞাপনের ডামাডোলে //নৈতিকতা// নামক শব্দটিকে ইদানীং খুব অচেনাই মনে হয়।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: গভীর ভাবনার প্রকাশ- চমৎকার ...।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২০
আব্দুল্লাহ রিফাত বলেছেন: পশ্চিমাদের কালচার আমাদের সমাজে ঢুকছে বলেই দিন দিন আমাদের সমাজের আল্ট্রা মর্ডান নর-নারীদের পোশাক দিন দিন ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে।কিন্তু আমরা কত জনে জানি যে,পশ্চিমাদের পারিবারিক ব্যবস্থা কেমন!!!তাদের সমাজ ব্যবস্থা কেমন!!!
পশ্চিমাদের পোশাক নিয়ে নিজেদের শরীরে লাগানোর আগে আমাদের সচেতন হওয়া উচিত তাদের সমাজ ব্যবস্থা ও পারিবারিক ব্যবস্থার উপর।যেই সমাজ ব্যবস্থা এবং পারিবারিক ব্যবস্থার কারণে তাদের আত্নহত্যার মাত্রা সবচেয়ে বেশি।
যারা এই রকম আল্ট্রা মর্ডান খেতাবে নিজেদেরকে ভূষিত করতে গিয়ে নিজেদের পোশাক ছোট বানাচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ পশ্চিমাদের পরিবার এবং সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে স্টাডি করুন।নিজের ভাল বুঝতে শিখুন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: কেউ শেখে ইশারায়,
কেউ ঠেকে শেখে -
আর আমরা বার বার ঠেকি
তবু শিখি না।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
সোহানী বলেছেন: আরে ভাই, কাপড়-চোপর না খুললে.... ক্রিম সাবান না মাখলে ব্যবসা হবে কেমনে.... সবই কর্পোরেট বেনিয়ার খেলা। পৃথিবীর প্রথম বিশ্বের অনেক দেশই ঘুরলাম কোথাও কাপড় খোলা সাবানের এড পাইলাম না.... খালি আমােগো কাপড় খুইলা তেল সাবানের এড করতে হয়...........
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: তাই তো......রে ভাই!
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: সাবাস!
যেই অবস্থা থেকে পৃথিবী এখনকার অবস্থানে - সেইটা থেকেই আবার ঐ অবস্থানেই আমরা ফিরে যাচ্ছি।
শুধু পার্থক্য - ঐ যুগে মানুষগুলোকে বলা হত আন সিভিলাইজড - এখন বলা হয় স্মার্ট।
সত্যি কথা বলতে - এখন যদি শরীর প্রদর্শিতই না হয় - তাহলে স্মার্টনেস আসবে কিভাবে!!!
সাবাস!!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: .....বুঝবেন কিভাবে ...ল’টা কেমন?
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮
অন্তু নীল বলেছেন: চমৎকার ভাবনা তুলে ধরেছেন।
উন্নত বিশ্বে বিজ্ঞাপনের কিছু নিয়ম কানুন আছে। তাদের রাষ্ট্রযন্ত্র সেটার ভালোই দেখভাল করে। তবে অবশ্যই সেগুলো তাদের কালচারের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
যেমন ধরুন জাপানের কথা। সে দেশে দুপুরের এবং রাতের খাবারের সময় টয়েলেট ক্লিনার এবং ওই জাতিয় কোনো পন্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া নিষিদ্ধ। আর আমাদের দেশে.......!!!!
রাষ্ট্রকেই এর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: ভাল বলেছেন....
নিয়ম,
তারপর আবার কানুন.....
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
আহলান বলেছেন: হুম ....কঠিন ভাবনা ... ! খারাপ সারা জীবনই খারাপ ... সে যত মানুষই দেখুক বা মানুক ...