![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসা বিন শামসের: ডেকোটা গ্রপের মালিক তার সমম্ত টাকা উপা্র্জন করেছেন আদম ব্যবসার মাধ্যমে। তিনি প্রথম আদম ব্যবসা শরু করেন ১৯৭৪ সালে। তিনি ১৯৯৭ সালে ইংলেণ্ডর লেবার পাটির নেতা টনি ব্লেয়ারকে ৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিতে চেয়েছিলেন। তার মোট সম্পতির পরিমান ১২.৫ বিলিয়ন ডলার। তার এই বিশাল সম্পত্তি দিয়ে ৪টি যমুনা সেতু তৈরি করা সম্ভব।
উল্লেখ, মুসা বিন শমসের বাংলাদেশের ‘বিজনেস মোগল’ নামে পরিচিত। বিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুযায়ী বর্তমানে তিনিই বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি।
মুসার রাজপ্রাসাদ ভিডিও
তারেক রহমান: তার মোট সম্পতির পরিমান ১.৫ বিলিয়ন ডলার। তার বেশির ভাগ সম্পত্তি তার বাবা জিওয়ার রহমানের ব্যবসা থেকে উপার্জন করেন। তারেক রহমান দু্রনিতির মাধ্যমে টাকা উপারজনের জন্য অভিযুত্ত
সজিব ওয়াজেদ জয়: তার মোট সম্পতির পরিমান ১ বিলিয়ন ডলার। যদিও জয় পলিটেকেলি সক্রিয় নয় তার সম্পত্তি উপা্র্জন বিতর্কমূলক। জয় "ডিজিটাল বাংলাদেশ" স্লোগানের জন্য পরিচিত।
সাঈদ আবুল হোসেন: সংসদ সদস্য সাঈদ আবুল হোসেন ১ বিলিয়ন ডলার এর মালিক। সাঈদ আবুল হোসেন শাকো ইনটারনেশানাল প্র্র্থিটিত করেন ১৯৭৫ যেটা সরকারের সাথে বিদেশিদের বিনিয়গ করার জন্য কাজ করে শাকো। তার সম্পতি দ্রুত বৃদ্ধি পায় রাজনিতিতে যোগ দেয়ার পর। যমুনা সেতুর দু্রনিতির জন্য তিনি অভিযুত্ত
আহমেদ আকবর সোবহান: শিল্পপতি আহমেদ আকবর সোবহানর মোট সম্পতির পরিমান ৯৮০ মিলিয়ন ডলার। বসুন্দরা গ্রপের মালিক ওনেক কাজ তৈরি করেছেন স্থানীয় মানুষের জন্য। তার ব্যবসার মধ্য অাছে প্রকৌশল, কাগজ, টিস্যু, সিমেন্ট, এলপি গ্যাস, স্যানিটারি ন্যাপকিন, বহু কাগজ, ড্রেজিং, শিপিং, খাদ্য ও পানীয়, galvanized লোহার পাইপের ব্যবসা।
©somewhere in net ltd.