![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের শ্রীলংকা সফরের একটি অংশ শেষ হয়েছে। টেস্ট সিরিজে উজ্জীবিত পারফরম্যান্স দেখিয়ে সমগ্র ক্রিকেট বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে বঙ্গ শার্দূলরা। অনেক পাওয়ার এই সিরিজে যেমন প্রাপ্তির আনন্দ আছে, ঠিক তেমনিই আছে অপ্রাপ্তির বেদনাবোধ। আর এইসব অপ্রাপ্তির পিছনে আছে কিছু ভুল সিদ্ধান্ত, যেগুলো অনেকদিন ধরেই চলে আসছে অথবা এই সিরিজে নতুন করে আবির্ভূত হয়েছে। ভূমিকা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল প্রসঙ্গে চলে যাওয়া যাক।
প্রথমেই আসা যাক, মাহমুদল্লাহ রিয়াদ প্রসঙ্গে। তিনি অলরাউন্ডার, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়ক। দেশের মাটিতে সাম্প্রতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের সফরে তাঁর পারফরম্যান্স ছিল আশা জাগানিয়া। কিন্তু এই সফরের দুটো টেস্টে তাঁর মোট রান ৮। তিন ইনিংসে ০, ৮, ০। ফেসবুকে অনেক পেজেই তাঁর মুন্ডুপাত চলছে। এছাড়াও আরো অনেকেই অনেক কথাই বলছেন। কিন্তু আমরা যদি একটু খেয়াল করি, দেখতে পাবো, এ সিরিজে তাঁকে ব্যাট করানো হয়েছে ৫ নম্বরে। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে তিনি ৭/৮ নম্বরে ব্যাট করতে অভ্যস্ত। ওই পজিশনেই তাঁর ভারতের সাথে টেস্ট সেঞ্চুরি (৮ নম্বরে ব্যাট করে) আছে, আছে অনেক ম্যাচজয়ী স্মরণীয় সন ইনিংস। তিনি টেল এন্ডারদের নিয়ে শেষের দিকে ভালো ব্যাটিং করে অনেকবারই দলকে সম্মানজনক স্কোর এনে দিয়েছেন। আবুল হাসানের টেস্ট সেঞ্চুরির পিছনেও ওই ইনিংসে তাঁর ৭৬ রানের অনেক অবদান রয়েছে। তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন "ফিনিশার" এর ভূমিকায়। কিন্তু এই সিরিজে তাঁকে নিয়ে অহেতুক এক্সপেরিমেন্ট করা হলো। অনভ্যস্ত পজিশনে ব্যাট করানো হলো তাঁকে। যার ফলশ্রুতিতে ইনফর্ম থাকার পরেও এই সিরিজে তিনি ব্যার্থ। আমাদের মনে রাখতে হবে, এক্সপেরিমেন্ট তাঁকে নিয়েই করা চলে, তিনি ফর্মে নেই, দলে যার জায়গা নিশ্চিত নয় অথবা আনকোরা কোন খেলোয়াড়কে পরখ করার জন্য। একজন ইনফর্ম ব্যাটসম্যান কে তাঁর পজিশন বদলে অন্য পজিশনে পাঠালে
হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রেও সেটিই হয়েছে।
সাকিবের অনুপস্থিতে মুশফিক ৫ এ ব্যাট করতে পারতেন। নাসির ৬/৭ এ ব্যাট করেন, তাঁকে ৭ এ না খেলিয়ে ৬ এ পাঠিয়ে রিয়াদকে ৭ এ পাঠালে হয়তো তিন ইনিংস মিলিয়ে তাঁর ৮ রান আমাদের দেখতে হতো না।
এরপর আসা যাক বাঁহাতি স্পিনার প্রসঙ্গে। বহু বছর ধরেই আমাদের বোলিং এর মূল শক্তিই এই বাঁহাতি স্পিন। এখানে প্রথম টেস্টে ইলিয়াস সানিকে খেলানো হলো। দ্বিতীয় টেস্টে কাউকেই খেলানো হলো না! ১০ বছরে এরকম ঘটনা এই প্রথম। অভিজ্ঞ আব্দুর রাজ্জাক কে ঢাকা থেকে উড়িয়ে এনে বসিয়ে রাখা হলো। হয়তো তাঁর অতীত টেস্ট রেকর্ড ভালো নয়। কিন্তু তাই বলে সেটা আজীবনই খারাপ থাকবে, সেটা নির্বাচকরা ভাবলেন কিভাবে? মোহাম্মদ রফিকের গায়েও তৎকালীন নির্বাচকেরা ওয়ানডে বোলারের লেবেল লাগিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে সেই তিনিই হয়েছেন টেস্টে ১০০ উইকেট পাওয়া প্রথম বাংলাদেশী বোলার। রাজ্জাক বিগত মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রচুর উইকেট নিয়েছেন। এনামুল জুনিয়রের অনুপস্থিতে একটা সুযোগ তাঁর প্রাপ্যই ছিল। কিন্তু তাঁকে সে সুযোগ দেওয়া হলো না, আমাদের দেখতে হলো "হেরাথ শো।"
আবুল হাসান মূলত বোলার। বলে ভালো গতি আছে। কিন্তু অভিষেকেই এক অসাধারণ সেঞ্চুরি করে তিনি তাঁর ব্যাটিং দক্ষতা আমাদের দেখিয়েছেন। তাঁর সেই সেঞ্চুরি যে "ফ্লুক" ছিল না, সেটা তাঁর পরবর্তী টেস্ট
ইনিংসগুলোর দিকে তাকালে বোঝা যায়। প্রথম টেস্ট এর প্রথম ইনিংসে ৬০ বলে অপরাজিত ১৬, দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৭ বলে অপরাজিত ২৫, যাতে ছিল ২ টি বিশাল ছয়ের মার। তার চেয়ে বড় কথা যেভাবে তিনি ব্যাট করেছেন, সেই মেজাজটা ছিল দারুণ। বিশুদ্ধ ব্যাটসম্যানের মতোই তাঁর ডিফেন্স। টেস্টে এখনই না হোক, ওয়ানডে অথবা টি-টোয়েন্টিতে তাঁকে টপ-অর্ডারে পিঞ্চ হিটার হিসেবে পাঠানো যেতে পারে। সোহাগ গাজীর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তাঁদের দুইজনেরই ব্যাট এর হাত দারুণ, প্রচুর শটস আছে হাতে। বলা যায় না, উপরে ব্যাট করার সুযোগ পেলে অসাধারণ কিছু ইনিংসও আমরা দেখে ফেলতে পারি। আফ্রিদী, জয়াসুরিয়া এরা প্রত্যেকেই স্পেশালিস্ট বোলার হিসেবে দলে এসেছিলেন। কিন্তু আজ মানুষ তাঁদের মনে রেখেছে বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান হিসেবে। এক্সপেরিমেন্ট করতে হলে এরকম কিছু এক্সপেরিমেন্টই করা উচিৎ। এসব বোঝার জন্য জহুরির চোখ থাকার চেয়ে থাকা দরকার সাহস। যেটা আমাদের দেশের নির্বাচকদের কোনকালেই ছিল না।
পেস বোলিং নিয়েও কিছু কথা বলা দরকার। অনেক আগে থেকেই আমি বলে আসছি, নাজমুল কেন দলে নেই, এটা আমাকে অবাক করে। ৯ বছরের ক্যারিয়ারে ৩৪/৩৫ টা ওয়ানডে এবং ১ টি মাত্র টেস্ট তিনি খেলেছেন। সেটাও ২০০৪ সালে। অথচ তিনি যখনই সুযোগ পেয়েছেন, কিছু না কিছু করেছেন। এই অনভিজ্ঞ পেস আক্রমণ থাকা স্বত্বেও তাঁকে কেন টেস্টে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, আমার মাথায় ঢোকে না। টিম কম্বিনেশন, তাঁর দুর্ভাগ্য এসবের ধুয়া তুলে তাঁকে না নেওয়াটা আমি ব্যাক্তিগতভাবে মানতে পারি না। মাশরাফি দেশসেরা পেসার। তাঁর অনুপস্থিতে নাজমুল কে অনতিবিলম্বে টেস্ট দলে নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। আমার সাথে এই বিষয়ে অনেকেই একমত হবেন। সৈয়দ রাসেল এর কথা এখন শোনাই যায় না। তাঁকে বিপিএল এও বিবেচনা করা হয় না। কিন্তু তিনি অত্যন্ত কার্যকর একজন সুইং বোলার। তাঁকে মোটামুটি বিস্মৃতির অতলে ফেলে রেখেছেন নির্বাচকেরা। তাসকিন আহমেদ এর বয়স মাত্র ১৭। এত অল্প বয়সে তাঁকে দলে নিয়ে প্রেশার কুকারে ফেলার চেয়ে অভিজ্ঞ পেসারদের দিয়ে অন্তত ২ বছর খেলালে ভালো ফল আসবে বলে আমি মনে করি। ততদিনে রুবেল, শফিউল, রবিউলও আরো অভিজ্ঞ হবেন।
দলে একজন লেগ স্পিনারের অভাব প্রকট হচ্ছে। টেস্ট ক্রিকেটে আক্রমণাত্মক বোলিং এর শেষ কথা লেগ স্পিন বোলিং। অফ স্পিন দিয়ে রান আটকানো যায়। কিন্তু ব্যাটসম্যান কে প্রলোভনে ফেলে আউট করতে পারেন লেগ স্পিনাররা। বোলিং এ বৈচিত্রও আসে। লেগ স্পিন এখন অন্যান্য দেশেও খুব একটা দেখা যায় না। কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দেশে যেভাবে বাঁহাতি স্পিনার আসছে, তৃণমূল পর্যায় থেকে সেভাবে যদি ২/৩ জন ভালো লেগ স্পিনার আমরা পাই, দলের জন্য সেটি ভালো কিছু বয়ে আনবে। এ ব্যাপারে ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তিন ধরণের ক্রিকেটে তিন ধরণের দলের কথা আমি আগের এক লেখায় বলেছি। এর কোন বিকল্প নেই। সবাই সব ধরণের প্রতিভা নিয়ে জন্মায় না। গতানুগতিক ধারার বাইরে না গিয়ে প্রচলিত ধ্যান ধারণা নিয়ে পরে থাকলে উন্নতির পথটা সঙ্কীর্ণ হয়ে যায়। দল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এক্সপেরিমেন্ট করার সাহস থাকতে হবে, প্রক্রিয়াটা হতে হবে যথাযথ। যদি এক্সপেরিমেন্ট ভালো ফল বয়ে নিয়ে না আসে, তাহলে তৎক্ষণাৎ সেটা বাদ দিতে হবে। ঘরোয়া ক্রিকেটের সাথেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে মিলানো যাবে না। সেখানে কোন খেলোয়াড় এক পজিশনে ভালো খেলে জাতীয় দলে আরেক পজিশনেও সফল হতে পারেন। সেই সফলতা যাতে বজায় থাকে, সে চেষ্টাই করতে হবে। সামনে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ আছে। দলের উজ্জীবিত পারফরম্যান্স দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। আমার এই বিশ্লেষণ যদি ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট কেউ পড়ে থাকেন, একবার আমার প্রস্তাবনাগুলো ভেবে দেখার অনুরোধ করছি। বাংলাদেশ ক্রিকেটে দলের একজন আজন্ম সমর্থক হিসেবে দলের অসংখ্য বিজয় দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০২
কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: অনেক ভালো বিশ্লেষণ করেছেন।
বিশেষভাবে নাজমুলের ব্যাপারটা বলব।
বুঝি না ওকে কেন দলে নেওয়া হয় না??
আর আবুলেক দেখতে পারি না।
সরি টু সে :/
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২০
আদম আদোনিস বলেছেন: @ সৌম্যঃ মোশাররফ দারুণ বোলার। ওয়ানডে সিরিজে দলে আছেন। আশা করি ভালো খেলবেন।
@ শিহাবঃ আবুল হাসান কে আরেকটু সময় দেওয়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। দেখা যাক, কতদূর তিনি যেতে পারেন। কিন্তু তাঁর ব্যাটিং এর হাত দারুণ।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২০
পড়শী বলেছেন: খুব ভালো পর্যবেক্ষণ। তবে ক্রিকেটে ডিসিশান মেকিং লেভেলের কেউ ব্লগ পড়েন বলে আমার মনে হয় না। তাদের দর্শক ফিডব্যাক নেবার সময় কোথায়?
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৮
আদম আদোনিস বলেছেন: @ পড়শীঃ আপনি ঠিক ই বলেছেন। কিন্তু আমার মনে হয় এটার প্রয়োজন আছে। যেহেতু ক্রিকেট আমাদের অনেকের কাছে শুধু নিছক একটি খেলা নয়, জীবনেরও অংশ। বাংলাদেশের ওয়ানডে- টি টোয়েন্টি ম্যাচ থাকলে সেদিন সব কাজ বাদ রাখেন এমন অনেক মানুষ আছেন। সিস্টেম টা চালু করা দরকার। গঠনমূলক পরিবর্তন সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাহমুদুল্লাহ এর ব্যাপারে একমত না। তার ভালো ইনিংসগুলা ৭/৮ নাম্বারে নাইমা করসে বৈলা তারে ঐ পজিশনেই রাখতে হবে এমন কোন কথা নাই। সে ভালো টেকনিকের একজন কুল ব্যাটসম্যান। তাকে টপ অর্ডারে খেলান এক্সপেরিমেন্ট না, প্রমোশন। নাজমুলের ব্যাপারে একমত। দ্বিতীয় টেস্টে বাঁহাতি স্পিনার না খেলানোয় আমিও অবাক হইসি। সোহাগ গাজী আর আবুল হাসানকে বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করা উচিত। লেগ স্পিনারের অভাব প্রকট। বিপিএল এ তো দেখলাম সব বাঁহাতি স্পিনার। এত বাঁহাতি দিয়া হবেটা কী!
পোস্ট ভালো লাগসে।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩২
আদম আদোনিস বলেছেন: @ হাসানঃ রিয়াদ কুল ব্যাটসম্যান, সেটা আমিও মানি। কিন্তু অতীতেও ৪/৫ নম্বর পজিশনে ব্যাট করতে নেমে তিনি কিছু করতে পারেন নি। সেখানে তিনি যদি ৭/৮ এ নেমে ভালো খেলতে পারেন, সেটাই কি ভালো নয়? গিলক্রিস্ট যদি টেস্টে বিশ্বের সেরা ৭ নম্বর ব্যাটসম্যান হতে পারেন, ৫০ এর উপরে অ্যাভারেজ রাখতে পারেন, তাহলে রিয়াদ কেন পারবেন না? তিনি ৭/৮ এ ব্যাট করেই ৩২ এর মত অ্যাভারেজ রেখেছেন, টেস্টে সেঞ্চুরিও করেছেন। তিনি যেখানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেখানেই তাঁকে খেলানো উচিৎ। দলে ফিনিশারের অভাব তিনি এবং নাসির অনেকাংশেই পুরণ করেছেন। তারা সেই কাজটাই করুক না। এতে তাঁদের নিজেদেরও লাভ, দলেরও লাভ।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: রাজ্জাককে কেন খেলানো হয় নি এটা আমাকেও অবাক করেছে। রাসেলকে আসলে গননায় ধরছেন না কেউ। কারণ হতে পারে ওর বলে সুইং থাকলেও প্রচুর মার খায়। আর ও বল করে খুব স্লো!
আসলে সাকিব না থাকলে দলটাকে কেমন জানি লাগে! এদিকে রিয়াদকে দিয়ে পরীক্ষা নিরিক্ষা না করিয়ে ওর উপযুক্ত পজিশনেই খেলানো উচিত।
আপনার পোস্টে ++++++
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০১
সৌম্য বলেছেন: হুম। ভালো অবজার্ভেশন।
বাঁ হাতি অফস্পিনার হিসাবে আমি টেস্টে রাজ্জাকের চেয়ে এগিয়ে রাখবো মোশারফ রুবেল কে। বিপিএল এবং ন্যাশনাল লীগে রাজ্জাক আর এনামুল জুনিয়রের সঙ্গে খুব বেশী পার্থক্য না থাকলেও বোলিং বৈচিত্রে বেশ এগিয়ে। ন্যাশনাল লীগের উরাধুরা ম্যাচ না খেলে টপ কোয়ালিটির ম্যাচ (যেমন এনামুল জুনিয়রকে রঞ্জিতে পাঠাইলো) কিংবা আন্তর্জাতিক ম্যাচে ভালো ব্যাটসম্যানদের সাথে খেলালে খুব অল্পদিনেই সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে।