![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “তার সরকার দেশের সকল নিবন্ধিত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তিন দফায় জাতীয়করণের ব্যাপারে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রস্তাবিত নীতির আওতায় সরকার পূর্ব অনুমতি ব্যতিত কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেবে না।”
তিনি রোববার সকালে তার কার্যালয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক পরিষদের (বিএনপিটিইউসি) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠককালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার অধিকতর উন্নয়নে নিবন্ধিত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর জাতীয়করণ বিষয়ে নীতি প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকার সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ দেয়ার মাধ্যমে শিক্ষার ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করছে, কারণ কাক্ষিত উন্নয়ন অর্জনে এর বিকল্প কিছু নেই।”
এ প্রসঙ্গে তিনি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অধিকতর উন্নয়নে সময়োপযোগী শিক্ষা নীতি প্রণয়নসহ সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন।
নতুন শিক্ষানীতির বিষয়ে তিনি বলেন, “আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলাতে প্রাথমিক শিক্ষাকে অস্টম শ্রেণী পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়েছে।”
শেখ হাসিনা আরো উল্লেখ করেন যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা, জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা ব্যবস্থা চালুর ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যকার পাবলিক পরীক্ষা সম্পর্কিত ভীতি দূর হয়েছে এবং পাসের হারও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ বছর অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার চমৎকার ফলাফলের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন যে ভবিষ্যতে পাসের হার শতকরা একশ’ ভাগে উন্নীত হবে। তিনি প্রাথমিক শিক্ষাকে শিক্ষার মূল ভিত্তি উল্লেখ করে এই শিক্ষা কার্যক্রম আরো জোরদার করার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, “প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে স্বাধীনতার পরপরই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন।”
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী ডা. আফসারুল আমিন, প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর এমপি, প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব নজরুল ইসলাম খান, পরিষদের উপদেষ্টা মনসুর আলী, চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম, কো-চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মিয়া, সদস্য সচিব আবদুর রহমান বাচ্চু ও যুগ্ম সদস্য-সচিব মাহবুব আলম বক্তৃতা করেন।
উল্লেখ্য, দেশে বর্তমান ২২ হাজার ৯৬১টি নিবন্ধিত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব স্কুলে ৯০ হাজার শিক্ষক ও ৪১ লাখ ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।
২| ২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
মুখ ও মুখোশ বলেছেন:
এটা কি ঘরে ঘরে চাকরী দেওয়ার মত?
৩| ২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:০৭
রাফা বলেছেন: শুধু মুখে বললে হবেনা আমরা এর বাস্তবায়ন দেখতে চাই।এবং তখনই ধন্যবাদ দেওয়া হবে অন্তরের অন্তস্থল থেকে।
৪| ২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:২৫
এস এম ফারুক হোসেন বলেছেন: জাতীয় করনের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
৫| ২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
রমিত বলেছেন:
শিক্ষকের লাশ
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:৪৮
মোস্তফা ১২ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ।