নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিরোনামহীন

ইছমাইল

ইছমাইল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ট্রাভেল এক্সিকিউটিভ নেটওয়ার্ক আরব আমিরাতের ডেজার্ট সাফারি সম্পন্ন...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩





সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্হানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংঘঠন বাংলাদেশ ট্রাভেল এক্সিকিউটিভ নেটওয়ার্ক” এর বার্ষিক পারিবারিক বনভোজন ও ডেজার্ট সাফারি অনেক সুন্দরভাবে আনন্দঘন উৎসব মুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছ. দুবাই, শারজাহ, আবুধাবি তথা সংযুক্ত আরব আমিরাতের ছোট বড় মিলে ৩৮০ জন উপস্হিতি ছিলেন এই অনুষ্ঠানে। দুপুর ২টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত ছলে অনুষ্ঠান।



অভূতপূর্ব উৎসবমুখর মিলন উৎসবে পরিনত হয়েছিলো এ অনুষ্ঠান, ফ্যামিলি প্রোগ্রাম হলে ও এই অনুষ্ঠানে ফ্যামিলি সদস্যদের পাশাপাশি কিছু ব্যচেলরের উপস্হিতি ছিলো উল্লেখ করার মত, যাদের আড্ডা, হাসি, উচ্ছলতা অনুষ্ঠানে আগত ফ্যামিলি সদস্যদেরকে বাড়তি আনন্দ দিয়েছে।



উষ্ণ বালির বুকে নওশের আংকেল ও নাহিদা আন্টির সাথে..



ব্যচেলরদের উচ্ছলতা শূরূ যেখান থেকে...



আমরা যখন মরুভুমির জাহাজের আরোহী

আনন্দের পাশাপাশি কিছুটা ভয় ও কাজ করে

হাঁসির কারণ নাহিদা আন্টির হাতে বানানো পেয়াজু....



ডেজার্ট সাফারি, কেমেল রাইড, তানুরা ডেন্স, বেলী ডেন্স, মহিলাদের হাতে মেহেদি লাগানো, আরবিদের জগৎ বিখ্যাত খোরমা খেজুর, গাওয়া, রং চা আনলিমিটেড কোল্ড ড্রিংকস, এরাবিক শিসা, বুফেট ডিনার সহ অনেক আয়োজনে ভরপুর ছিলো পারিবারিক বনভোজন অনুষ্ঠান.



আমাদের এ দু'বোন ব্যস্ত রেফেল ড্র'র টিকেট বিক্রিতে.

উনারা ব্যস্ত পরানো বাংলা গান নিয়ে.



মাগরিবের নামাজের পরে শুরু হয় ডেজার্ট সাফারির মূল আকর্ষন Tanoura (dance) যা সত্যিই বড় ছোট উপস্হিত সবার মনে আনন্দ দিয়েছে, Tanoura (dance) এর পরই চলে আরবদের বিখ্যাত বেলি ডেন্স।



মাগরিবের নামাজের পরে শুরু হয় ডেজার্ট সাফারির মূল আকর্ষন Tanoura (dance) যা সত্যিই বড় ছোট উপস্হিত সবার মনে আনন্দ দিয়েছে, Tanoura (dance) এর পরই চলে আরবদের বিখ্যাত বেলি ডেন্স।







বেলি ডেন্সারের সাথে আমাদের দুই আপু, অতি আভেগ নিয়া স্টেজে উঠলেও ৩০ সেকেন্ড ও স্টেজে থাকতে পারেন নাই..



আন্ডা নোয়াখাইল্লা আপা আর হেতেনর জামাই



নিজেদেরকে বাংলা ঐতিহ্যের সাথে মিলিয়ে পুরাতন বাংলাগান নিয়া ব্যস্ত ছিলেন অনুষ্ঠানে আগত আংকেলদের একটা অংশ, আরবি শিশায় টান দিতে ব্যস্ত ছিলেন আগতদের অনেকেই যেখানে ছেলে মেয়ে কেউই সুযোগের হাতছাড়া করেনি, এর মাঝেই চলতে থাকে রাত্রের বুফেট ডিনার, রেফেল ড্র সহ অনেক আয়োজন.



উষ্ণ বালির বুকের শীতের তীব্রতা নিয়ে অনেকেই বাসায় ফিরেছেন, কারণ অনেকে এসেছেন শীতের কাপড ছাড়া!!!



সবশেষে



বারে বারে যেন আসি ফিরে এমন দেশে



উষ্ণ বালির বুকে সূর্য যেথায় ওঠেন হেসে,



ভালোবাসা কত আশা ছড়ানো এই বাতাসে



স্বপ্ন মাখা মেঘের নকশা জড়ানো এ আকাশে



স্বপ্ন জড়ানো মন চেয়ে থাকে অনুক্ষণ



এ কথা জানাই বারেবারে,



সোনালী প্রান্তরে.......

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

তূর্য হাসান বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ বিশেষ করে ছবির জন্য।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.