নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেইল[email protected], স্বপ্ন দেখি শুদ্ধ মানুষ হওয়ার, সোনার বাংলা গড়ার। শখ, লেখালেখি, ঘুরে বেড়ানো। সঙ্গি বই। ভালবাসি মাকে, নিজেকে, আমার বাবাকে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ফেনীর সোনাগাজীর মাদরাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। এই রায়ে নুসরাত হত্যা মামলার ১৬ আসামিকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে ফেনী আদালত।
ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মামুনুর রশিদের আদালতে আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর মামলার দুই পক্ষের যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে বিচারক এই দিন ধার্য করেন।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ১৬ আসামি হলেন—সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা, সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি রুহুল আমিন, সোনাগাজী পৌরসভার কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম, মাদ্রাসার শিক্ষক আবদুল কাদের, প্রভাষক আফসার উদ্দিন, মাদরাসার ছাত্র নূর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন শামীম, সাইফুর রহমান মোহাম্মদ যোবায়ের, জাবেদ হোসেন ওরফে সাখাওয়াত হোসেন জাবেদ, কামরুন নাহার মনি, উম্মে সুলতানা পপি ওরফে তুহিন, আবদুর রহিম শরিফ, ইফতেখার উদ্দিন রানা, ইমরান হোসেন মামুন, মোহাম্মদ শামীম ও মহি উদ্দিন শাকিল।
নুসরাত হত্যা মামলাটি দায়ের করা হয় গত ৮ এপ্রিল। নুসরাতের ভাই নোমান এই মামলার বাদী। ১০ এপ্রিল থানা থেকে মামলাটি পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। মোট ৩৩ কার্যদিবসে ১৬ জন আসামিকে অভিযুক্ত করে মামলার চার্জশিট দেয় পিবিআই। পরে ২০ জুন চার্জগঠন এবং ২৭ জুন সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। চার্জশিটে মোট ৯১ জনকে সাক্ষী করা হয়। এর মধ্যে ৮৭ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার্থী ছিলেন নুসরাত জাহান রাফি। ওই মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে তিনি যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। এই ঘটনায় নুসরাতের মা শিরিন আক্তার বাদী হয়ে ২৭ মার্চ সোনাগাজী থানায় মামলা দায়ের করেন।
৬ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে আলিম পর্যায়ের আরবি প্রথম পত্রের পরীক্ষা দিতে ওই মাদরাসার কেন্দ্রে যান নুসরাত। এসময় তাকে পাশের বহুতল ভবনের ছাদে ডেকে নিয়ে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হয়। ১০ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নুসরাত মারা যায়।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: হুম সবাই এটাই চেয়েছিল। আদালতকে ধন্যবাদ। এই প্রথম বাংলাদেশে ভাল কিছু দেখল জনগণ
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ন্যায়বিচার।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১
নতুন বলেছেন: দৃষ্টান্তমূলক সাজার দরকার ছিলো।
উচ্চ আদালতে হয়তো কমে যাবে, কিন্তু এই রকমের কাজের দ্রুত সাজার দরকার।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: উচ্চ আদালতে হয়তো কমে যাবে, কিন্তু এই রকমের কাজের দ্রুত সাজার দরকার।
ঠিক বলেছেন নতুন।
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯
বিজন রয় বলেছেন: সমাজ থেকে সকল অশুভ দূর হোক।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭
ইসিয়াক বলেছেন: ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হোক ।সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে।
ধন্যবাদ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হোক। জি। একমত।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক বিচার হয়েছে।
দেখা যাচ্ছে যে, সরকার চাইলে কম সময়ে সঠিক বিচার করতে পারে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: হিম, সরকাল চাইলে অবশ্যই পারে কিন্তু করে না।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: অল্প সময়ে ন্যায় বিচার হয়েছে।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: কম সময়ে এবং দলনিরপেক্ষ হয়ে নুসরাত হত্যার বিচার করা হয়েছে, বিষয়টি সরকারের সফলতা বলাই যায় এবং বিষয়টি আসলেই প্রশংসার্হ। কিন্তু আসামী ষোলজনের সবাইকেই মৃত্যুদণ্ড কিভাবে ন্যায়বিচার?
এভাবে জনগণকে খুশি করার নামে স্রেফ ভাইরাল কেসগুলোতে ন্যায়বিচার কিভাবে নিশ্চিত হবেন? এটাই এখন প্রশ্ন?
তবে আশার কথা হলো, জনরোষ কিভাবে বিচারকার্যকে প্রভাবিত করে, সেটার উৎকৃষ্ট উদহারণ এই নুসরাতহত্যা মামলার রায়। কিন্তু জনরোষকে ঠেকাতে লঘুঅপরাধের গুরুশাস্তি হোক, এটা কাম্য নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আলহামদুলিল্লা, এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিই চেয়েছিলাম ।