নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন যদি মানুষের উপকারে না আসে, সেই জীবনের মূল্য নেই। সবার মাঝে বিলিন হতে পারাই জীবনের স্বার্থকতা। কান্না নিজের জন্য আর হাসি সবার জন্য।

ইসমাঈল আযহার

মেইল[email protected], স্বপ্ন দেখি শুদ্ধ মানুষ হওয়ার, সোনার বাংলা গড়ার। শখ, লেখালেখি, ঘুরে বেড়ানো। সঙ্গি বই। ভালবাসি মাকে, নিজেকে, আমার বাবাকে।

ইসমাঈল আযহার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জননী! এই ভিক্ষার কোনও দরকার ছিলো না তাদের

০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৬



করোনাভাইরাসের কারণে বাংলাদেশের কতো লাখ বা কতো কোটি মানুষ কষ্টে আছে তা হয়ত হিসেব করা যাবে না। বিরাট এই সংখ্যার মধ্যে বড় একটা অংশ দেশের হুজুর সমাজ। কয়েকদিন ধরে পত্রপত্রিকায় তাদের কষ্টের কথা উঠে আসছিল। কওমি সংস্থা বেফাক হুজুরদের পাশে দাঁড়াবে কিনা সেটা নিও হুজুরদের মধ্যে মারামারি হচ্ছিল। অবশ্য অনেক ইসলামিক সংস্থা দেশের সাধারণ নাগরিকসহ হুজুরদেরও কিছুটা সহয়তা করেছেন।

কিন্তু হুজুররাও দেশের নাগরিক। সরকারের কাছে প্রাপ্য তাদেরও আছে।

বিভিন্ন খাতে প্রনোদণা দিতে শুরু করলেন হাসিনা আপা। একসময় শোনা গেলো হুজুররাও বাদ যাবেন না। হুজুর সমাজের জল্পনাকল্পনার অবসান হলো। হাসিনা আপা ৬ হাজার ৯ শ ৫৯ টি মাদরাসায় ৮ কোটি টাকা অনুদান দিলেন। এই টাকা ভাগ করলে মাদরাসার একজন বাবুর্চির বেতনও হবে না। কয়েকটি মাদরাসায় অনুদান হুজুরদের হাতে তুলে দেয়ার পর তাদের হাসি হাসি ছবি তুলতে ব্যর্থ হলো সাংবাদিকরা।

সরকারের এই দান বা ভিক্ষা হুজুররা গ্রহণ করবে কিনা তা নিয়েও মারামারি। প্রথমে অনেকে পক্ষে থাকলেও পরে অনেকেই পিছিয়ে এসেছেন পরিমানের দিকে খেয়াল করে। অনেক মাদরাসা তো তালিকা থেকে বাদই পড়েছে। লিস্টে যেসব মাদরাসার নাম আছে তাদের দারিদ্র অংশের কাছে এই অর্থ ভাগ করে দিলে অর্থ পাবে না, চার আনার একটি চকলেট পেতে পারে। সেটি চুষেই আপাতত তাদের শান্ত থাকতে হবে। করোনার মধ্যে বিনোদনের বেশ অভাব পড়েছিলো। সেই অভাব হয়ত কিছু কমেছে একটা শ্রেণির। কারণ....।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাদ্রাসার ছাত্রদের স্কুলে নিয়ে আসার দরকার; এবং তাদের পড়ালেখা ও খাবার ফ্রি করে দেয়ার দরকার।

২| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: মাদরাসা শিক্ষক ও ছাত্রদের খুব একটা সমস্যা হবে না। এই রমজান মাসে ধনীরা নিশ্চয়ই টাকা পয়াসা দিবেন মাদরাসা গুলোতে। ।

৩| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মাদ্রাসা নামে আলাদা কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই থাকা উচিত নয়। ধর্মীয় শিক্ষায স্কুলেও দেওয়া সম্ভব । প্রয়োজনবোধে পৃথক ধর্মীয় শাখা স্কুলে প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। অনগ্রসর শ্রেণীকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসা উচিত।

৪| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৮:২৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মাদ্রাসায় আরো সরকারি অনুদান বাড়ানো দরকার । কর্মময় ও বিজ্ঞানবৃত্তিক বিষয় পড়ানো দরকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.