নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দু\'পয়সায় নিঃসঙ্গতা কিনেছি কোটি বছরের\nআস্তিনে সূর্য্যস্নান রেখে কালিমাখা চোঁখ হাঁ করে গিলে শহুরে পার্ক;\nবেঞ্চি ভরা ভালোবাসার লুটোপুটি আর ছেঁড়া গোলাপের পাপড়িতে আমি নিঃসঙ্গতা কিনেছি দু\'পয়সায়।\n\nনিজের সম্পর্কে তেমন কিছুই বলার নাই।\nনিজেকে বিচার করার ক্ষম

জুবায়ের আহমদ\nআইসিটি টেকনিশিয়ান\nউপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়\nসিলেট সদর, সিলেট।

জুবায়ের আহমদ

শুধু একজন মানুষ।

জুবায়ের আহমদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“ভাব” নিয়েই আমাদের হরেকরকম আয়োজন

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

ভাবটা আসলেই জটিল একটি স্টাইল হিসেবে আমাদের মাজে আর্ভিভাব ঘটেছে। আমরা সুযোগ পেলেই এরকম একটা স্টাইল দেখাতে পারি।
অপরিচীত এক ভাইকে সহযোগীতা করতে তার সাথে ঘুরে বেড়িয়ে ছিলাম
সিলেটের বিভিন্ন মোটেলগুলোতে।
অনেক মোটেলে ধর কশাকশির পর একটি মোটেল নির্ধারণ করলেন
থাকার জন্য। আমি রিক্সা নিয়ে স্বল্প সময়ের পরিচিত ভাইটির মালামাল নিয়ে হোটেলের সামনে দাড়িয়ে থাকলাম।
কিছু সময় পর ফোন করে বললেন রুম বুকিং দেয়া হয়েছে
মালামালগুলো নিয়ে কষ্ট করে ভীতরে যেতে।
হাসিমুখে সব মালামাল নিয়ে ভীতরে ঢুকলাম আর
“ভাব”টির কথা চিন্থা করলাম।
এভাবেই তো আমরা প্রতিদিন কত ধরণের ভাবের সম্মুখীন হই।
ভাবটিকে উপলব্ধি করতে পারলে মনের ভীতরটা অনেকটাই হাসিতে ভরে উঠে। আর সেই হাসি অনেক্ষন স্থায়ী থাকে যদি ভাবটি লোকটির সাথে না যায়।

হোটেলটি প্রায় ৩ ঘন্টা কাটালাম, এবং বিলাসিতা সম্পর্কে ধারণা পেলাম।
হোটেলের লিফটে উঠার সময় পরিচিত হলাম এক বিলেতী বোনের সাথে।
তারা বৎসরে ৬-৭ বার সিলেটে আসেন নিজ বাড়ীতে বেড়াতে।
প্রায় প্রতিবারেই উঠেন এই হোটেলটিতে।
গতবারের শুধু গাড়ী ভাড়াই হয়েছিল ৪৬০০০/= টাকা ।
এছাড়াও খরচের বিবরণগুলো আমার মত স্বল্প বেতনের চাকরিজীবির
ক্যালকুলেটরে আটবেনা বলেই আর হিসাব করিনি।
আগ্রহ নিয়ে এদের বাড়ীর অবস্থা জানতে চাইলে জানালেন
তিনতলা ভবন বিশিষ্ট দুটি বহুতল ভবন রয়েছে
গ্রামের বাড়ীতে। বিলাসীতার অর্থাৎ শহরের সব ব্যবস্থা রয়েছে
তারপরও এখানে থাকেন সৌখিনতার বসে।
এভাবেই চলেছে এদের প্রতিবারের গ্রামের বাড়ী ভ্রমণের “ভাব”।

লোকটির সময়দেয়া অনুযায়ী বিকাল ৪.০০ ঘটিকায় বাড়ীতে উপস্থিত হলাম। সেই থেকে অপেক্ষার প্রহর গুনছি কবে উনার নিদ্রা ধুর হবে
আর আমরা উনার সান্নিধ্য পাব।
অনেক অপেক্ষার পর সন্ধ্যা ৭.০০ টায় তিনি ঘুম থেকে জাগ্রত হলেন
কথা বার্তা বলে বেরিয়ে পড়ার পর আমি আবারও চিন্থায়
পড়লাম লোকটির “ভাব” দেখানো কথাগুলোর দিকে।
এভাবেই প্রতিনিয়তই আমরা কত ধরণের ভাবের সম্মুখীন হই।

পৃথিবীর রঙ্গিন মঞ্চে সবচেয়ে সুন্দর ভাবটি ফুটে উটে
যখন তার সাথে ভাবটির ওজন কমে যায়।
তার গুণাবলিতেই ভাবের আর্ভিভাব ঘটে।
আর এই গুণাবলিপূর্ণ ভাব সবার মাঝে ফুঠে উঠুক সেই প্রত্যাশা থাকল।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.