![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু একজন মানুষ।
এক নজর দেখা না হলে হৃদয়ের ভীতরটাতে কেমন জানি খুব দাগ কাঠে।
গল্পে বসলে কেমনে যে অনেক রাত হয়ে যায় তার হিসাব কষাটাও কঠিন।
তারউপর গল্পের ভাজে কত ধরণের আয়োজন তো পরিবেশকে আরও আন্তরীক করে ।
সেদিনের সেই আড্ডাগুলোর কথা মাজে মাজে মনকে ভীষণ কাদায়।
আমি যে কারণে লিখতে বসেছি, বা যা লিখার চেষ্টা করছি জানি না
তা কতটুকু ঘুছিয়ে লিখতে পারব , কিন্তু কেন জানি মনে হল অগুছালো ভাবেও কথাগুলো
লিখা উচিত যাতে বন্ধুত্বের খুটিনাটিগুলো সবার কাছে ধরা পড়ে।
আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে যখন গল্পে বসি তখন প্রায়ই একজনকে বোঁকা বানাবার চেষ্টা করি।
যাতে আড্ডাটা প্রানবন্ত হয়ে উঠে, কিন্তু আমরা কি এটা দেখার চেষ্টা করি, আমরা আমাদের যে
বন্ধুকে বোকা বানাবার চেষ্টা করছি তার মনের অবস্থা কেমন হচ্ছে। সে কি প্রকৃত অর্থে এই বন্ধুত্বের স্থায়ীত্ব
কামনা করছে। নাকি শুধু বন্ধুত্বেরে জন্য নিজের ভিতরে কষ্টগুলো চেপে রাখছে।
বন্ধুত্বের এই দিকগুলো একটু ভাল ভাবে চিন্থা করা উচিত।
কেননা, অনেক সময় বন্ধুটিকে বোকা বানাতে গিয়ে ওর প্রাণচঞ্চলতার বারটা বেজে যায়।
এক সময় এই সকল বন্ধুদের কাছ থেকে নিজেকে আলাড় করার চেষ্টা করে।
বন্ধুত্ব ঘুটিয়ে নেয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা প্রয়োগ করে।
বন্ধুত্ব শব্দটি তো এত নরম কিছু না যে চাইলেই ফেলে দিয়ে নতুন করে
নিজেকে গড়ে তুলবে। আবার বন্ধুত্বকে ঠিক রাখতে গিয়ে নিজের সাথে প্রচন্ড যুদ্ধে
নামতে হয় সেই বোকা সাজানো বন্ধুটিকে।
যুদ্ধের কলাকৌশল ঠিকমত কাজে লাগাতে পারলে বিজয়ীর ভেসে বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখে।
আর যুদ্ধের রণাঙ্গণ যদি বেশি উত্তপ্ত হয় তাহলে তো যুদ্ধের সরণঞ্জামাদি ঘুঠিয়ে সেই পুরোনো অবস্থায় ফিরে চলে।
বন্ধুত্ব গড়ে উঠার পূর্ব মুর্হুত্বে ।
তাই বলতে হচ্ছে বন্ধুদের সাথে আড্ডার সময় অবশ্যই এ দিকটা একটু না হলেও খেয়াল রাখা উচিত।
©somewhere in net ltd.