![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) এর সবগুলো ছাত্র হল ছাত্রশিবিরের সম্পূর্ণ দখল ও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা যায়। এক্ষেত্রে প্রথম ও প্রধান ভুক্তভোগিরা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থিরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ এক বছর আগে বৈধভাবে হলের সিট বরাদ্দ পেয়েও আজও হলে উঠতে পারেননি। এব্যাপারে হলগুলোর প্রভোস্টদের সাথে যোগাযোগ করা হলে উনাদের সকলের কাছ থেকে প্রায় একই রকম বক্তব্য পাওয়া যায়। উনারা জানান ছাত্রশিবিরকে আমরা কিছু বলার সাহস করিনা। এই বিশ্ববিদ্যালয় নাকি ছাত্রশিবিরের! তাই আমরা বেশি কিছু বললে আমাদের চাপাতি দেখাবে। কি দরকার নিজের ভাত খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে উনারা বলেন সরকারি দলের নেতারা বড় বড় টাকা গুনতে ব্যস্ত! তারা সব সময় টেন্ডার আর গ্রুপিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাঁটায়। সাধারণ ছাত্রদের পাশে দাড়ানোর মত বাজে সময় তাদের আছে বলে মনে হয়না। সবকিছু মিলে বলা যায় বর্তমান সরকারের যদি কখনো পতন হয় সে পতনের পরিকল্পনাটাও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই হবে। প্রগতিশীলেরা মনে করেন সরকারের উধ্বঁতন কতৃপক্ষের এদিকে নজর দেওয়া উচিৎ
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০০
ইবি সংবাদ বলেছেন: ভাই মোস্তাফিজুর ফিরোজ, আপনার মন্তব্য পড়ে যথেষ্ঠ অবাক হলাম। আর এটাও নিশ্চিত হলাম যে আপনি হলে থাকেন না। এমনকি জীবনে কোন দিনও হলে থাকেননি। ইবি শিবিরের বর্বতা যে কোন যুগের নিকৃষ্ট ইতিহাসকে হার মানাবে! এখনো চলে শিবিরের চাঁদাবাদি, সাধারণ ছাত্রদের উপর অত্যাচার করে শিবির বানানো অথবা হল ত্যাগে বাধ্য করা, হলে রমরমা সিট বাণিজ্য, ডাইনিং ম্যানেজারদের কাছ থেকে মোটা অংকের ইয়ানত গ্রহণ, হলের আবাসিক ছাত্রদের ভয় ভীতি প্রদর্শন করে নানা অসামাজিক কাজে লিপ্ত করা, হলে ককটেল বোমা, গান ও অন্যান্য অস্ত্রপাতি সরবরাহ, হল প্রশাসনকে চাপাতি দেখিয়ে জামাতি উদ্দেশ্য সাধন, ছাত্রী সংস্থার মেয়েদের দিয়ে অস্ত্র বহনসহ এমন কোন ন্যাক্যারজনক কাজ নেই যেটা ওরা করেনা। তারপরও আপনি কেন যে ঐস্বাধীনতা বিরধী জঙ্গীদের পক্ষ নিচ্ছেন সেটাই আমাদের বোধগম্য নয়
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
মোস্তাফিজুর ফিরোজ বলেছেন: ভাইরে আপনি ক্যাডা সেটা জানি না, কোথায় থাকেন তাও জানি নাহ । আমি শিবির করিও নাহ, তারপরেও বলছি ইবিতে লীগ দিয়ে তাদের দলের লোক ছাড়া সাধারণ স্টুডেন্ট দের কোনো উন্নতি হইছে কিনা তা বলতে পারবো নাহ, কিন্তু তারপরে বলতে পারবো তাদের দুদিন পরপর চাকরির প্রত্যাশী দ্বারা গেট আটকানোর ঘটনা এই ছয় বছরে অনেক বার দেখেছি । আর হ্যা শিবিরের কোনো দোষ নাই তেমনো না কিন্তু । তারপরেও আপনি এখনকার হল গুলোতে আরো একটু খোঁজ নিয়ে তারপর পোস্ট টা করলে আরো ভালো হতো । খালি খালি সবার কাছে নিজের ভার্সিটির নামে দুর্নাম ছড়িয়ে লাভ টা কি?