নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শাহেনশাহ সিমন

ফাজলামৗ ও বিটলামি, খোঁচা এবং গুতা,

শাহেনশাহ

শাহেনশাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

The Ten Commandments

২০ শে নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ২:০১

মুসা নবী যে টেন কমান্ডমেন্টস দিয়েছিলেন এইগুলাই কি সেটা?



পী্লজ জানাবেন।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:৩৭

অতিথি বলেছেন: সেইটারই প্রচলিত অনুবাদ।

স্যাবাথ ডে, বা শনিবার বিশেষ ভাবে পালন ছাড়া বাকি সবগুলো কমান্ডমেন্ডসই কুরআনে পাওয়া যায়। স্যাবাথ ডে পালন ঈসা (আ) নিজেই ভঙ্গ করা শুরু করেন, কারন ততদিনে ঐ দিনটি পালন নিয়ে হিপোক্রেসি শুরু হয়ে গিয়েছিলো।

খ্রিস্টানরা টেন কমান্ডসমেন্ট পালনে ব্যর্থ হয়েছে দ্্বিতীয় কমান্ডমেন্টে এসে যেখানে মূর্তিকে পুজা করা নিষেধ করা হয়েছে।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:২৪

অতিথি বলেছেন: তার মানে 2য় ও 4র্থ ছাড়া বাকিগুলোও কোরআনে আছে?

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৭:৩১

অতিথি বলেছেন: 4র্থ(স্যাবাথ দিন পালন) টা ছাড়া বাকি সবগুলোই নির্দেশই কুরআনে আছে।

এবং বনী ইসরাইলীদের স্যাবাথ দিন অপবিত্র করার কথাও আছে।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৭:৫৩

অতিথি বলেছেন: মুর্তিপুজা কেন পাপ!

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৭:৫৫

অতিথি বলেছেন: 'শেষ নাহি যার', সেই স্রষ্টা সম্পর্কে লিমিটেড ধারনা একে দ্যায় বলে।

'তোমার শেষ নাহি তাই শূণ্য সেজে
শেষ করে দাও আপনাকে যে!' - রবীন্দ্রনাথ।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৮:০৮

অতিথি বলেছেন: অদৃশ্য কাউকে বিশ্বাস করা আর মুর্তি কে পুজা করা কি মরমী অর্থে এক হয়ে যায় না!

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৯:১৬

অতিথি বলেছেন: মরমী কথা তুলে রাখি।

একটা সোশ্যাল কারন বলি, মূর্তি পুজা প্রসঙ্গে। থিওলজির কারনটাও বাদ থাকুক।

অন্য একটা জায়গা আছে যেখান থেকে কেন মূর্তি পুজা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। প্রত্যেকে পরমপুরুষ (নবী বলেন বা অন্য নামে) তাদের অন্যতম মূল লক্ষ্যটা ছিলো মানবতাকে একীভূত করা, Unify করা।

মূর্তি পুজা স্রষ্টাকে এক ফর্ম দেওয়া। কিন্তু সমস্যা হলো সেই ফর্ম দিতে গিয়ে মানুষ নিজেদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করে অনেক বেশি। বিভেদটা এতটাই মারাত্নক যে দেখা যায় দুই তাবুর দুই গোত্রের স্রষ্টার দুই মূর্তি।

ভারতের অঞ্চল ভেদে, এমনকি পরিবার ভেদেও মূর্তির আকার ভিন্ন। থিওলজীক্যাল পয়েন্ট অফ ভিউতে স্রষ্টা এক, নিরাকার। তাই তাকে আকার দেওয়া ভুল। কিন্তু সোশ্যাল পয়েন্ট অফ ভিউতে মূর্তি পুজার আরেকটা বড় সমস্যা হলো মানুষের ভিতরে বিভেদ তৈরী করা।

আর যেহেতু পরমপুরুষদের অন্যতম মিশন ছিলো মানবতার মিলন, গোত্র , জাত প্রথা তুলে দিয়ে গাহি সাম্যের গান, সেহেতু সেই সাম্য প্রতিষ্ঠার অন্যতম নিয়ামক ছিলো এক ও অদ্্বিতীয়, নিরাকার সার্বজনীন স্রষ্টা। সুতরাং সেই পয়েন্ট অফ ভিউতে মুর্তি তৈরী ও পুজা অসাম্য সৃষ্টি করে।

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ সাদিক ভাই ও কোশিক ভাই

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৮:৩০

অতিথি বলেছেন: ওয়েলকাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.