![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পণ্যের দাম এমন করে দেওয়া এখন যেন ১টা নিয়ম হয়ে গেছে। মারকেটিং এর ভাষায় এই রকম ভাবে পণ্যের দাম দেওয়াকে বলে 'odd number pricing' or 'psychological pricing'। এই রকম দাম দিলে নাকি ক্রেতার পণ্যটা কিনার আগ্রহ বাড়ে তাই এটার নাম সাইকোলজিক্যাল প্রাইজ।
তবে এই দাম দেওয়ার পদ্ধতি প্রথম কিন্তু ক্রেতাদের আকর্ষণ করার জন্য সৃষ্টি করা হয়নি। এই পদ্ধতি প্রচলের পিছনে প্রধান কারণ ছিল,যেন প্রত্যেক লেনদের সময় দোকানিকে ক্যাশবক্স খুলে ভাংতি দিতে হয়।এর ফলে প্রত্যেক বিক্রয়ের রেকর্ড থেকে যাবে এবং দোকানি টাকা চুরি করতে পারবে না। ধরেন আপনার দোকানের ক্যাশ ২ জায়গায়। আপনি ১ জায়গায় বসেন এবং আপনার কর্মচারী বসে আরেকটিতে। এখন যদি ১টা প্যান্টের দাম সরাসরি ১০০০ টাকা হয় তাহলে ক্রেতা তাকে ১০০০ টাকার ১টা নোট দিলে সে দ্রুত পকেটে ডুকিয়ে ফেলতে পারবে। হয়তো তার জন্য ২ সেকেন্ডও টাইম লাগবে না। কিন্তু দাম যদি হয় ৯৯৫ টাকা তাহলে আপনার কর্মচারীকে ক্যাশবাক্স খুলে ভাংতি ৫টাকা ক্রেতাকে দিতে হবে এবং তার জন্য কিছু সময় নিবে এবং আপনি দেখার সুযোগ পাবেন। এখন কিন্তু সে লক্ষ্য আর নেই এখন এতা ব্যাবহার করা হয় ক্রেতার কাছে যেন দামটা কম মনে হয় তার জন্ন।কেউ কেউ মনে করে এইভাবে প্রাইজ দিলে টেক্সের ক্ষেত্রেও সুবিধা পাওয়া যায়..........................................
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫
গাজী মোহাম্মদ জাবেদ বলেছেন: জি ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: হতেই পারে