![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শরৎ! খুব প্রার্থিত শরৎ! নরম রোদের বিস্তৃতি পাহাড়বালিকার কাঁধ ছুঁয়ে ফিরে যায় মার্সেনারি পাখিদের ডানায় বর্ষণের পাঠশালা শেষ হয়ে গেলে সব মেঘেরা যায় পাহাড়ে বেড়াতে তখন এ্যামেচার কিছু মেঘ এসে ভীড় জমায় আমার জানলায় শরতের ক্যানভাসে আমি আর আমার জানলাবর্তী মেঘ... মেঘগুলো শুধু বলে যাবো যাবো ... --- অমিত চক্রবর্তী
সমুদ্রের তীর ঘেঁষে হাঁটছে তারা দু’জন।
পৃথিবীতে আর কেউ নেই তাদের। কেবল তারা দু’জনই আছে পরষ্পরের।
মা আর মেয়ে।
বিকেল পড়ে এসেছে। সমুদ্রে এখন ভাঁটার টান। মিষ্টি একটা ঝিরঝিরে বাতাস বইছে থেকে থেকে। তার মধ্যেই সমুদ্রের বিশাল বালিয়াড়ির ওপর দিয়ে এলোমেলো পা ফেলে হেঁটে যাচ্ছিলো তারা।
- আচ্ছা মা, তোমাকে কোনও ছেলে কখনো প্রোপোজ করেনি? (ফিচকে হাসি)
- কি সব বলিস নীপু! সেরকম দিনকাল ছিলো নাকি আমাদের?
- ও হ্যাঁ, মনে পড়েছে। বাবাই তো তোমাকে প্রোপোজ করেছিলো। কিন্তু বাবা না, অন্য কেউ কখনও... ইউ নো হোয়াট আই মিন... করেনি?
- থাক আর প্যাঁচাল পাড়তে হবে না। চুপ কর তো!
- বাবা প্রোপোজ করার সময় কি বলেছিলো তোমাকে? বলোই না... এখন তো আর ছোট্ট খুকিটি নেই আমি!
- আচ্ছা নীপু তুই হাঁটতে হাঁটতে পানির এত ভেতরে চলে যাচ্ছিস কেন? একটু ধার দিয়ে হাঁট।
- আরে ধুর, সমুদ্র দেখতে আসবো আর গা ভেজাবো না তাই কি হয় নাকি? ওটাই তো মজা।
- তাও এত পানির মধ্যে দিয়ে যাস না মা। তুই তো সাঁতার জানিস না, বড় ভয় করে আমার। কত সাধ ছিলো তোকে সাঁতার শেখানোর, তা তো আর হলো না।
- হিহি! মা আমার হাতটা একটু ধরো তো দেখি!
মা সভয়ে হাত বাড়িয়ে দিতেই মেয়েটি খিলখিল করে হেসে উঠে মাকে হ্যাঁচকা টানে নিয়ে আসে বুক সমান গভীর জলের মধ্যে।
ওরে দস্যি মেয়ে! মা কপট রাগে চেঁচিয়ে ওঠে।
কিন্তু বাইরে বাইরে চিৎকার করলেও মায়ের ভালো লাগে মনে মনে। কতবছর পর আজ আবার সমুদ্র দর্শনের সুযোগ হলো। একঘেয়ে নিস্তরঙ্গ জীবনে এটুকুই তো কত বড় পাওয়া। মেয়েটা খুব পাগলামি করলো বলেই আসা হলো এভাবে। একটা সময় ছিলো যখন প্রতিবছর নিয়ম করে আসা হতো। কত ভালো লাগতো সমুদ্রের গম্ভীর গর্জন আর বিশালতার আলিঙ্গনের মাঝে হারিয়ে যেতে। দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইলো না...
মায়ের সংবিত ফেরে মেয়েটির আকাশ কাঁপানো ভয়াবহ চিৎকারে।
মাআআআআআআআআআআআ..............................
আমি......... ডুবে যাচ্ছিইইইইইইইই.....................
বাঁচাআআআআআআআআও...............
মাআআআআআআ..........
জলের আলোড়নে হারিয়ে যায় মেয়েটির কন্ঠস্বর।
সাঁতার জানা হতচকিত মা প্রাণপনে টেনে তোলার চেষ্টা করে সাঁতার না জানা মেয়েটিকে। কিন্তু প্রবল জলের তোড় আর ভাটার টান তাদেরকে সরিয়ে নিয়ে যায় সমুদ্রের আরও গভীরে।
তখন আর দিগবিদিক জ্ঞান নেই। মা পাগলের মত হাঁচড়ে পাঁচড়ে জলের গহবর থেকে তুলে আনে মেয়েকে। কিন্তু তবু শেষ রক্ষা হয় না, আবার তারা পরষ্পরকে হারিয়ে ফেলে । একবার, দু'বার, বারবার। কত অগাধ জল চারিদিকে, বেঁচে ফেরে সাধ্যি কার! ক্রমাগত ডুবন্ত আর ভাসন্ত দু’টি অস্তিত্ব তাদের সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করতে থাকে ডাঙায় এসে ভেড়ার।
ও নীপু, নীপু... ধর আমাকে শক্ত করে। আমি তোকে তীরে টেনে নিয়ে যাবো। ... কই দেখি, তোর হাত দু'টো দে আমার কাঁধে!
হ্যাঁ, এই তো হয়েছে! ভালো করে ধরে থাক।
এই তো, আর একটুখানি! আর একটুখানি এগোতে পারলেই পাড়ে যাওয়া যাবে।
এ কি, তুই এভাবে পানির তলায় ঠেলে দিচ্ছিস কেন আমাকে!
ও নীপু, ছাড়! ছাড়! ডুবে যাচ্ছি তো আমি!
জলের তীব্র ঘুর্ণিতে হাবুডুবু খেতে থাকে মানুষ দু'টি।
মেয়ে প্রাণপণে ধরে থাকে তার মাকে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে। ছাড়তে চায় না। কিছুতেই না। জীবনের শেষবিন্দু দিয়ে সে ক্রমাগত চেষ্টা করে যায় একটু বাতাসের সংস্পর্শ পাওয়ার। কিন্তু তার নাকে মুখে স্রোতের মত ঢুকতে থাকে বেনোজল। জলের অতলে মায়ের শরীর প্রচন্ড শক্তিতে আঁকড়ে ধরে সে নেমে যেতে থাকে আরও অতলের দিকে। প্রাণের তীব্র তাড়নায় সে শক্ত করে ধরে রাখে মাকে...ভাবে মাকে ধরে রাখলেই সে বেঁচে যাবে! হ্যাঁ, যাবেই তো! মা-ই তো তাকে টেনে নিয়ে যাবে তীরে! মায়ের মত এমন ত্রাতা আর কে আছে এ জগতে?
কিন্তু এ যে আরও গভীর জল! ... ঠাঁই নেই কোথাও।...
শুধু জল... আর জল...
শরীরে প্রবল চাপ নিয়ে মা সর্বশক্তি দিয়ে ছটফটিয়ে উঠে ঠেলে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে মেয়েকে। কিন্তু পারে না। মেয়ে যে তার সমস্ত ওজন নিয়ে মাকে আঁকড়ে রেখেছে! তাকেও তো বাঁচতে হবে! ...
প্রবল জলের ধাক্কা আর মেয়ের টান সরাতে আকূল মায়ের দু’হাত, বেঁচে থাকার আদিম তাড়নায় সাঁড়াশির মত প্রাণপণে টিপে ধরে মেয়ের গলা!
আহ... এই তো একমুঠো বাতাস!
শান্তি।
............................
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৫১
প্রবাসী রনি বলেছেন: পুত্তুম পিলাচ
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:১০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন:
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৫১
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: কেন?
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:১১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ঐ যে বললাম।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:০৬
কাব্য বলেছেন: ভাগ্যিস তারাসংকরের কিছু পড়িনি ,নচেত্ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার কুনু প্রশ্নই ওঠেনা
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:১২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তাও বটে!
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তারাশঙ্করের গল্পটা আমি পড়িনি। তবে ঠিক এরকম থিমের গল্প পড়েছিলাম। নাসিরুদ্দীন হোজ্জার গল্প ছিলো ওটা। রাজা প্রশ্ন করেছিলো যে মানুষ সবচে বেশি কাকে ভালোবাসে? সবাই বলল সন্তানকে। কিন্তু হোজ্জা বলল যে মানুষ নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। প্রমাণ দেখাতে বলা হলে একটা বানর আর তার সন্তানকে খালি একটা কুয়োর মধ্যে রেখে পানি ঢালা হয়। মা বানরটা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা করে সন্তানকে বাঁচানোর, তাকে ওপরে তুলে ধরে থাকে। কিন্তু যখন দেখে যে নিজেই ডুবে যাচ্ছে, তখন তার সন্তানটাকে ছুড়ে ফেলে দেয়।
যাই হোক, এক থিম নিয়ে একাধিক গল্প হতেই পারে। যেহেতু তারাশঙ্করের গল্পটা আগে পড়েছিস, তাই সম্ভবত এটা তোর অবচেতন মনে ছিলো। ব্যাপারনা। আমার কাছেতো একই থিমের বিভিন্ন রকম প্রেজেন্টেশন দেখতে ভালোই লাগে। তোরটা ভালো হয়েছে। অন্তরঙ্গ আলাপ থেকে হঠাৎ দুর্ঘটনা, তারপর জীবনের এক নির্মম সত্য, বেশ ফ্লুয়েন্টলি এসেছে ব্যাপারগুলো। অণুগল্প হিসেবে সার্থক বলা যায়।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:১৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: বলছিস! আহ... শান্তি পাইলাম শুইনা।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৩৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: পানির মধ্যে চুবানি খাইলে আর কারো কথা মনে থাকেনা।
যাউকগা এত কইরা কইলেন যখন মাফ কইরা দিলাম। লগে পেলাস দিলাম ফ্রী।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ধন্যবাদ। জীবনের মায়া বড় জটিল জিনিস...
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৪১
স্তব্ধতা' বলেছেন: হাহাহাহা....তারাশঙ্করের গল্পটা আমিও পড়িনি।কিন্তু গল্পটা আমার জীবনের একটা গল্পের সাথে মিলে যাচ্ছে।ঠিক একই বিপদে পড়েছিলাম ডুবন্ত একজনকে বাঁচাতে গিয়ে।আমার মাথার চুল খামচে ধরে আমাকে পানির নীচে ঠেসে ধরে সে বাঁচতে চেয়েছিলো।সে যাত্রায় কোনভাবে দু'জনই রক্ষা পেয়েছি।জীবনের মায়া আমাদের বড় স্বার্থপর দেয়।বিষয়টি ছোট্ট পরিসরে তুলতে পারায় লেখায় +++ ভালোকথা, তারাশঙ্করের কোন গল্পটা বলুনতো?
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অথৈ পানির তলে হাবুডুবু খাওয়াটা যে কি পরিমাণ কষ্টকর তার বেশ ভালো অভিজ্ঞতা আছে আমার। এই গল্পে আমি যে বক্তব্যটা তুলে ধরেছি সেটা খুব অমানবিক হলেও অবাস্তব নয় বোধহয়। আপনার অভিজ্ঞতাটাও কিছুটা সেইরকমই।
গল্পটার নাম আমার এই মুহূর্তে ঠিক খেয়াল নেই। মনে পড়লে বলবো। অসম্ভব সুন্দর ছিলো গল্পটা। তুলনাহীন।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৪৫
এরশাদ বাদশা বলেছেন: পড়িনাই, পড়ে পড়ুম। স্বজনপ্রীতির প্লাস দিয়া ঘুমাইতে গেলাম। ঠা ঠা।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: প্লাস নয় ব্রাদার, পড়া চাই।
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৫৮
প্রাকৃত বলেছেন: শান্তি......
কোন পারের?
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: কেউ কি বলতে পারে তা? জানি না...
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:০৪
রাজসোহান বলেছেন: তারা ভাইয়ের গল্প দেখি কেউই পড়ে নাই
সেই দিক দিয়া আপু তুমার গল্প সার্থক
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: শুধু সেই দিক থেকে সার্থক? এমনিতে পড়তে ভালো লাগেনি বুঝি?
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:২০
মেহেরুবা বলেছেন: বিশ্বাস হতে চায়না। আমার মনে হয় আমি নিজের জীবন দিয়ে হলেও বাচাতে চাইবো আমার মেয়ে কিংবা মা'কে। এই দুজনই আমার কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ!
তবে জানিনা মৃত্যুর মুখোমুখি দাড় করিয়ে দিলে আমার এই অহমিকা ভেঙে পড়বে কিনা! কারণ আমিতো মানুষ; সর্বশ্রেষ্ঠ স্বার্থপর প্রাণী!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমিও তো সেটাই বিশ্বাস করি। ইন ফ্যাক্ট আমরা সবাই সেটা বিশ্বাস করি এবং করতে চাই। তবু সবসময় তো হয় না এমন...
আসলে আমি এই গল্পে যেটা লিখেছি সেটা কেবল একটা কাহিনীমাত্র। বাস্তবে এটা যেমন হওয়া সম্ভব, তেমনি এর উল্টোটা হওয়াটাও নিশ্চয়ই সম্ভব। নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই সম্ভব।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: আমার মনে হয় ৯০% ক্ষেত্রে গল্পটার থিমের রিভার্স রেজাল্ট পাওয়া যাবে । মাতৃস্নেহের কাছে জীবনের মায়া তুচ্ছে পরিণত হবে।বোথ ড্রন ইন্টু ডিপ ও হতে পারে । দায়িত্ববোধ VS জীবনের মায়া VS স্নেহ-মায়া-মমতা-ভাল্বাসা
তারাশঙ্কর পড়িনাই । গল্প ভাল হৈসে । জীবনের মায়ার শাসন ত্যাগ করতে পারেনা আসলে মানুষ । জীবনের প্রতি তার মায়া-মমতা ত্যাগ করা সহজ কথা নয়!
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হ্যাঁ, নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে। এই গল্পে আমি যেটা বলেছি সেটাই অমোঘ, তা অবশ্যই নয়। কিন্তু লিখতে গিয়ে এই থিমটাই চলে এলো মাথায়।
শেষের কথাগুলোর সাথে একমত হলাম।
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:২৫
চতুষ্কোণ বলেছেন: আমাদের স্কুলের কর্মচারী বিবিজানের কথা মনে পড়ল। ৯১ এর ঘূর্ণিঝড়ের সময় ১০ ফুট জল থেকে বাঁচার জন্য নিজের তিন/চার বছর বয়সি ছেলেকে কোল থেকে ছেঁড়ে দিয়েছিলেন পানিতে।
এটাকে গল্প না বলে অনুগল্প বলা যেতে পারে। বর্ণনাটা সরল। অনুগল্প ভাল্লাগছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অবাক হলাম তোমার ঘটনাটা শুনে। এরকম বাস্তবে সত্যিই হয় তাহলে?...
ধন্যবাদ চতু। ভালো লাগলো তোমার কমেন্ট পেয়ে।
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২৪
সকাল রয় বলেছেন:
গল্প ভালো লাগলো তাই !!
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে এরকম কাহিনীর গল্পের সাথে এমন ছবি মানাচ্ছে না বোধ করি।
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
বেঁচে থাকার আদিম প্রবৃত্তি। মানুষ বড় অসহায়।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেকদিন পর আমার কোনও গল্পে একটা সিরিয়াস কমেন্ট দিলি।
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
ভাঙ্গন বলেছেন:
গল্পটা পড়ে আসলেই আমার ভিতরে একটা প্রবল আন্দোলন হল। মানুষ কিংবা মায়েরা কী আসলেই জীবনের জন্য এত লালায়িত!
সন্তানের জীবন না বাঁচিয়ে নিজের জীবন?
পারষ্পরিক জীবন-মরণ সিদ্ধান্তে-অনুসিদ্ধান্তে আসলে সর্ম্পকটা একটা আপেক্ষিকতায় দাঁড়িয়ে যায়। সেখানে স্থির সিদ্ধান্ত নেয়া ভীষণ কঠিন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,
গল্প জমজমাট!
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তোমার কাছ থেকে 'জমজমাট' সার্টিফিকেট পেয়ে ভালো লাগলো ভাঙ্গন স্যার। আচ্ছা আবার ভদ্রতা করে বললে না তো?
১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৪
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
না রুক্সানাপু, বাস্তব জীবন চিন্তা করলে সম্ভবত এটাই ঠিকআছে... মানুষ বড্ড বেশি নিজেকে ভালোবাসে...
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: এটা আসলে নিজের অজান্তেই জেগে ওঠা বেঁচে থাকার তীব্র তাড়নাবোধ... ঠিক নিজের প্রতি ভালোবাসা কি বলা যায় একে?
১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
আসলে এটা একধরণের ইন্সটিনক্ট। ভালোবাসা শব্দটা আপেক্ষিক।
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: মন্দ বলিসনি।
১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: উফফফফ.....................
দম বন্ধ করে পড়ছিলাম। বাস্তব সবসময়ই খুব বেশি কঠিন। কিন্তু এত কঠিন!!
আমি কখনো কল্পনা করতে পারিনা আমার মামনি নিজের জন্য এমন কিছু করবে বা আমি........কি জানি কল্পনার বাইরেও তো কত কি থাকে। সুন্দর হয়েছে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস সমুদ্র কন্যা। ব্যাপারটা আসলেই কল্পনা করাটা কষ্টকর। বুঝতে পারি।
২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
প্রতীক্ষা বলেছেন: অসাধারণ লাগল!
এটা আসলেই সত্যি! এরকম পরিস্থিতি আসলে মা নিজেকেই বাঁচাবে!এখানে ঠিক ভালবাসা টাসা ব্যাপার না! তখন কিন্তু তার মাথায় এত কিছু কাজ করবে না! সে অবচেতন ভাবেই সন্তানকে মেরে নিজেকে বাঁচাবে! এর মধ্যে ঠিক নিষ্ঠুরতা নেই, বরং বাস্তবতা আছে!মানুষকে বানানোই হইছে এমন করে!
++
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আপনি ধরতে পেরেছেন এই গল্পের মূল সুরটা। খুব ভালো লাগলো দেখে। ভালো থাকবেন।
২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শিরীষ বলেছেন:
অন্যরকম থিম। এরকম জটিল অবস্থায় পড়লে মা-ই বা কী করবেন। ব্যাপারটা যতটা না বেশি সাইকোলজিক্যাল তার চেয়েও বেশি নিজের জীবন কে বাঁচানোর মস্তিষ্কপ্রসূত সেলফ ডিফেন্স মেকানিজম বলে মনে হয় আমার।
ভাল লাগলো ভিন্নতা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস শিরীষ। আমিও আসলে এটাই বলতে চেয়েছি এখানে। এটা মায়ের ইচ্ছাকৃত নিষ্ঠুরতা নয় বরং কেবল তার বেঁচে থাকার আদিম তাড়না, যা আমাদের প্রত্যেকের জন্মলগ্নেই ঈশ্বর আমাদের মাঝে বুনে দিয়েছেন।
আপনার কমেন্টে প্লাস।
২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৮
ব্যতিক্রমী বলেছেন: বুবুজান দেখি ফটুকটা চেঞ্জ করছেন। খুব সুন্দর হইছে। কেমন র্আছেন?
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: গল্পটা মনে হয় তেমন ভালো হয়নি, না?
২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৯
এরশাদ বাদশা বলেছেন: আমি লেখার সমালোচনা করতে পারিনা। খালি ভালো লাগছে বইলা ফুটি। ভালা লাগছে, এবার যাই।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ভালো না লাগলেও বিন্দাস বলবেন, কোনও সমস্যা নাই। লেখা খারাপ বললে আমি কখনও মাইন্ড করি না এরশাদ সাহেব।
২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৩
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ঠিক আছে।
২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৫
কথক পলাশ বলেছেন: তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের গল্পটা আমি পড়েছি, কিন্তু নাম মনে করতে পারছিনা। ওখানে বানের পানিতে ভেসে যাবার সময় স্বামী তার স্ত্রীকে মেরে ফেলে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ইয়াপ, ইউ আর রাইট।
২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০২
এন এইচ আর বলেছেন: বাস্তবতার নিরিখে বিচার করতে গেলে হয়তো গল্পটা শুধুই গল্প হবে। কিন্তু তাতে গল্পের আকর্ষন কোন ভাবেই হ্রাস পায় না। ছোট্ট একটা লেখা কিন্তু মনকে দোলা দেয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস নাজমুল। ভালো লাগলো আপনার কথাটা।
২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:৩২
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: অন্যরকম, চিন্তা-ভাবনা করবা মত গল্প। তারাশংকরের গল্পটা পড়ি নাই। তবে পড়লেও আপনার গল্পটার স্বাদ আমার কাছে একটুও পাল্টাতো না মনে হয়।
ভালো লাগলো।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস সৎকারবিহীন। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আপনার কবিতাগুলো খুব ভালো লাগে... কিন্তু বলা হয়নি কখনও।
২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
আনিকা শাহ বলেছেন: খুব ভাল লাগল গল্পটা। শুরুর দিকে বুঝি নাই শেষটা এমন হবে। তবে শুরু থেকে শেষ, পুরোটাই চমৎকার লাগল।
১১ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস আনিকা। আমার নিজের তেমন ভালো লাগেনি তো, তাই কেউ ভালো বললে খুবই আনন্দ হচ্ছে।
২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:০৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার গল্পের ফডুটার মানে বুঝতাম্পার্তাসিনা ।
১৪ বেষ্ট কোমেন
সর্বাধিক ব্যবহৃত ইমু
১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ফডুর কুনো মানে নাই ভ্রাতা। আইজকাইল চেষ্টা কর্তেসি মানেবিহীন ফডু দেয়ার।
ইমুডা আমার ভাল্লাগে। এম্নেতেও আমি সবসময় হাসিখুশি থাকি কিনা!
১৪ বেস্ট কমেন মানে বুঝলাম না। কিতা কন?
৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৪০
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: কঠিননননননননননননননননননননননননননননন
১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: এত 'ন' যুক্ত কমপ্লিমেন্ট!
৩১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ১৪ নং হৈত ।
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): নত ও সংকুচিত... ;
য়াফা এইডার মানি কি ?
১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:১৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: এইডার মানে তো পেরথম কমেন্টেই কয়া দিসি ভাইডি। পড়েন্নাই?
৩২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০৪
হিমু ব্রাউন বলেছেন: ভালো লাগল....................All the best....
১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:১৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হিমু।
৩৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৩৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: আমি ভাবতাসিলাম বিষয়বস্তুর সাথে 'নত ও সংকুচিত' এর মিল কৈ । এই জন্য আরো দুইবার পোড়ছি ।
অহোন বুঝছি । 'নত ও সংকুচিত' । এডানিং জেলিফিসের চেয়ে আরো বুকা টিউব্লাউট হৈয়া যাইতাসি ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:২৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হাহা! যতই টিউব্লাইট হন ভাইডি আমারে ছাড়ায়া যাইতারবেন্না এই আমি কয়া দিলাম।
৩৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
আলিম আল রাজি বলেছেন: ফ্যান হয়ে গেলাম। ++++++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: কি সর্বনাশের কথা!
৩৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: তারাশঙ্কর পড়া হইছে কম , গল্প শেষে তাব্দা খাইলাম!!!
ফিনিশিং বেশি ভালু পাইলাম ।
আমার মনে হচ্ছে এইটা এখন পর্যন্ত আপনার সেরা!
থিম, ফিনিশিং সুন্দর ,সাবলীল ।
তবে সত্যতায় লইজ্জা পাইলাম
চলতে থাকুক গল্প বলা গল্প করা গল্প লেখা... ।
শূণ্যের গান এর কথা বলতে ভুলে গেছিলাম জট্টিল একটা গান আপু ।
অনেক অনেক থ্যাঙ্কস
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তোমার কাছ থেকে এত ভালো ভালো কথা শুনে লজ্জাই পেলাম ব্রাদার। এখন পর্যন্ত এটাই আমার সেরা? ভাবালে দেখছি। স্বজনপ্রীতি না তো আবার? হাহা!
শুন্যের গান ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। লাগলে বোলো আরও দেয়া যাবে।
৩৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৩৪
আকাশ অম্বর বলেছেন: হুম। আদিম তাড়ণাগুলোর খোড়াখুঁড়ির প্রচেষ্টাকে স্বাগতম জানানো যাক। নত ও সংকুচিত হওয়ার কোন কারণ নেই। বাস্তবতা অন্য কথা বলতে পারে অথবা ঘটনার পুনরাবৃত্তিও ঘটাতে পারে। কাগজে বা স্ক্রিনে আটকে থাকা শব্দগুলোই আপাততঃ স্বস্তি দেয়। তবে বিবর্তনের টিকে থাকার আদিম তারণাগুলো জননীর সাথে রহস্যময় আচরণ করে। জননী এক্ষেত্রে আত্মহত্যা করলেও সেটা তার ঔরসজাত সন্তানকে বাঁচাতে বিবর্তনের এক অতীব সাধারণ ঘটনা হোতো।
will to live!!
উস্কে দিলো ছাইচাপা চিন্তা।
বিগ হ্যান্ডস্, সিস্টার।
দারুণ!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: এই ব্লগে আপনি হচ্ছেন এমন একজন মানুষ যার কাছ থেকে খুব সামান্য বাহবা পেলেও মনটা ভরে যায়। সেই আপনি যখন 'বিগ হ্যান্ডস' বলেন সেটা যে কত বড় পাওয়া তা যদি বলে বোঝাতে পারতাম ভ্রাতা!
ভ্রাতার ছাইচাপা চিন্তা উস্কে দিতে পেরে ভ্রাত্রী সম্মানিত।
৩৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১০
সায়েম মুন বলেছেন: কারেন্ট গেল বলে পড়া হলোনা
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে। নো প্রবলেম।
৩৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৬
নস্টালজিক বলেছেন: তোমার লেখার সরল আঙ্গিকটা ভালো লাগে।।
গুড ওয়ান জিপসী।।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কু হে কবি ভাই। কেমন লিখি নিজেই বুঝি না হাহা!
৩৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৬
সায়েম মুন বলেছেন: গল্প ভাল লাগল যদিও পরিণতিটা খারাপ!
তবে এটাই সত্যি মানুষ শেষ পর্যন্ত নিজেকেই বেশী ভালবাসে!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমিও আসলে সেটাই দেখাতে চেয়েছিলাম সায়েম ভাই।
কারেন্ট আসার পর কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪১
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: মন খারাপ হল, আপুর গল্প অনেক ভাল হয়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস সুপ্তিমণি। মন খারাপ করে না।
৪১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: এমন কি হয়??
ভাবতেও তো পারিনা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আসলেই ভাবাটা খুব কঠিন রেজোওয়ানা আপা।
৪২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৫
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: স্বজন প্রীতি তো কিছুটা থাকেই,
অন্য গল্প গুলার বেলায় যেটা মনে পড়ছে সেটা হলো বিভিন্ন বিষয় ভালো লেগেছে, শেষে এসে টাশকি খাওয়া বা এই রকম কিছু হয় নি, পাঠক হিসেবে ধাক্কার বিরাট ফ্যান আমি ,নিজেও শেষে এমন কিছু রাখার প্ল্যান করি যাতে পাঠক ধাক্কা খায় , বিষয়টা সহজ না মোটেও ।
আর ট্রানজিশান ও ভালো হইছে বলে । আর টপিক টা এক দিক দিয়ে স্পর্শকাতর কিন্তু!!!
শুভ নববর্ষ আপু ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আসলে আমিও তোমার মত গল্পের লাস্টে এসে ধাক্কা খাওয়া বিরাট ফ্যান (অনেকেই মনে হয় তাই)। কিন্তু লিখতে গেলে সেরকম কিছুই মাথায় আসে না, কি করবো বলো?
ট্রানজিশন ভালো লাগার জন্য থ্যাঙ্কস। আর বিষয়টা আসলেও খুব স্পর্শকাতর। আমি তো ভেবেছিলাম এই গল্প পড়ে পাবলিক আমাকে আবার মাইরই না দেয়!
৪৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৪২
সাগর রহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে প্রিয় কথাশিল্পী।
শুভ নববর্ষ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস সাগর ভাই। নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকেও।
৪৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:৪১
কায়কোবাদ বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম খুব রোমান্টিক একটা গল্প হবে বোধহয়, শেষে এসে ভিমড়ি খেয়ে গেলাম। আমার মনে হয় ৬০-৭০% ক্ষেত্রে এরকমই হবে। তারমানে কি, মা কি তার মেয়েকে ভালোবাসে না? ব্যাপারটা মোটেই সেরকম না। এটাকে ন্যাচারাল ইনসটিংক্ট বলা যায়, মানুষ প্রাকৃতিকভাবেই যেকোন বিপদে আগে নিজের সেইফটির কথা ভাবে।
আপনি সত্যি সত্যি চমৎকার লিখেন।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কায়কোবাদ। ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে। নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।
৪৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০৭
আনিকা শাহ বলেছেন: নিজের গল্প নিজের ভাল না লাগা একদিক দিয়ে ভাল... এর মানে আপনি এর চেয়েও ভাল করার চেষ্টা করছেন... নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন... It's a good thing.
১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:১৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তোমার চিন্তার অ্যাঙ্গেলগুলো আমার ভালো লাগে। সত্যি বলছি। আগে বলা হয়নি কখনও।
৪৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৫০
প্রতীক্ষা বলেছেন: মেঘ আপু শুভ নব বর্ষ!!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: শুভ নববর্ষ প্রতীক্ষা। ভালো থাকুন।
৪৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৩
রাজসোহান বলেছেন: মেঘাপু , লেইট নববর্ষ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তোমাকেও লেট শুভ নববর্ষ।
৪৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:২০
প্রতীক্ষা বলেছেন: আচ্ছা ভাল থাকব!
প্রোফাইলের এই পুতুল টা কার! আপনার না অন্য কারও!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:২৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: যে নেবে তার!
৪৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৮
ভাঙ্গন বলেছেন: মেঘু, কম কম দেখি মনে হয়??
১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হ্যাঁ ভাঙ্গন স্যার... সময়টা ভালো যাচ্ছে না। মায়ের মত একজনকে হারিয়েছি কিছুদিন আগে, এবার তেমনই আরেকজনকে হারাতে যাচ্ছি... আমার মত দূর্ভাগ্য যেন আর কারও না হয় ভাঙ্গন স্যার, আর কারও না হয়।
৫০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৬
ভাঙ্গন বলেছেন: শক্ত হও!
ইউ স্যুড টেইক কেয়ার অল অব দ্যাম...
১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হ্যাঁ শক্ত হতে হবে। ... এই তো জীবন... চলতে হয়, চালিয়ে নিতে হয়... শুধু ভাবি, যাকে হারাচ্ছি তার অভাব পূর্ণ হবে কিভাবে? মা হারানোর জ্বালা যে বড় কঠিন জ্বালা...
৫১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:২৬
সিনসিয়ার বলেছেন: অােগ েদখিছলাম, পড়া হয় নাই, এখন পড়লাম....
ভােলা লাগেছ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৪১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস সিনসিয়ার। ভালো থাকুন।
৫২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৪
পাথুরে বলেছেন:
নত ও সংকুচিত...
?
?
২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ১ নং কমেন্ট দ্রষ্টব্য।
৫৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:২৬
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: গল্পখানা পড়ে চিত্ত বিকল হয়েছে।
২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমারও।
৫৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
রাজসোহান বলেছেন: আশা করি ঠিক হয়ে যাবে মেঘাপু।
২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক কেঁদেছি আর কাঁদতে পারি না...
৫৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৩
সকাল রয় বলেছেন: কেমন আছেন
দেওয়ান গোলাম মর্তুজা
৫৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৩
নীল ভোমরা বলেছেন:
আমি যে'বার ইউকসু'র নির্বাচিত বার্ষিকী সম্পাদক..... সেই সংসদের ভিপি, আমার বন্ধু রুহুল ও আরও ৩ সহপাঠী বুড়িগঙ্গায় ডুবে মারা যায়। শোভন খুব ভাল সাঁতার জানতো... কিন্তু রুহুল-কে বাঁচাতে গিয়ে দু'জনই মারা যায়। আপনার গল্পটা পড়ে পুরনো কষ্ট-টা জেগে উঠলো।
গল্প-টা ভাল হয়েছে! কিন্তু বড্ড কষ্ট জাগানিয়া গল্প!
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হ্যাঁ... আসলেই তাই।
ভালো থাকুন ভোমরা ভাই।
৫৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: কঠিন সত্য। ভালো লাগলো। অনেক শুভেচ্ছা।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।
৫৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৯
প্রতীক্ষা বলেছেন: ইশ এমন খারাপ সময় যাচ্ছে শুনে খুব খুব মন খারাপ হল আপু!!
অনেক অনেক দোয়া রইল!
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন:
নক্ষত্রেরা চুরি করে নিয়ে গেছে
ফিরিয়ে দেবে না তারে আর...
৫৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৩
ওমর নাসিফ বলেছেন: শেষের ডিসক্লেইমারের জন্য ধন্যবাদ মেঘুজী (এ নামে আপনি বেশ পরিচিত, বলতে বেশ ভাল লাগছে আমারও!)। তারাশঙ্করের গল্পটির নাম তারিণী মাঝি, এই গল্প আমার এত প্রিয় এবং এত সময় কাটিয়েছি এই গল্পটা নিয়ে গল্প করে যে আমি আপনার গল্পটা শেষ করতে গিয়ে ধাক্কা খাছ্ছিলাম আরেকটু হলেই! তবে আপনি আপনার সততা ভোলেন নি, গল্পের শেষাংশ তার প্রমাণ বহন করছে।
কিন্তু গল্পে যে ভাষা আপনি ব্যবহার করেছেন তা আপনার নিজের এবং নি:সন্দেহে চমৎকার! সেজন্যই হয়ত বা মুগ্ধতার সাথেই পড়ে গেছি শেষ পর্যন্ত।
ভাল লেখা সবসময়ই আনন্দদায়ী। ভাল থাকুন মেঘুজী।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: মন্তব্যটা খুব সুন্দর।
৬০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৩০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: কি অবস্থা বুবুজান?আশা করি সব কুশল।।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৪৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন:
চোখের জলের হয় না কোনও রঙ
তবু কত রঙের ছবি আছে আঁকা
দেখতে গিয়ে হারিয়ে গেলাম গহীন আঁধার পথে আকাবাঁকা...
৬১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৫:১০
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন:
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ভালো থেকো সুপ্তি।
৬২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১১
জনৈক আরাফাত বলেছেন: অনেক কিছুই ঘটতে পারতো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: সে তো বটেই।
৬৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৯
রাজসোহান বলেছেন: কি অবসথা মেঘাপু?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমার সেই মা'টি চলে গেছেন পরপারে। দোয়া কোরো ওনার জন্য।
৬৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৩৮
পল্লী বাউল বলেছেন: মানুষ আসলেই নিজকেই সবচেয়ে ভালবাসে, জ্ঞাতে কিংবা অজ্ঞাতে। গল্পটা অবিশ্বাস্য কিন্তু বাস্তব।
(বহুবছর আগে একই ধরনের বিষয় নিয়ে অন্য একটা গল্প শুনেছিলাম মায়ের মুখে)
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৫২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ধন্যবাদ বাউলদা। অনেকদিন পরে দেখলাম আপনাকে। নিবিড়কে আমার ভালোবাসা জানাবেন।
৬৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৫৯
পল্লী বাউল বলেছেন: প্রশিক্ষণে ছিলাম? নিবিড়কে জানালাম আপনার ভালাবাসা। আপনারা আছেন কেমন?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: এই তো আছি।
৬৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০২
পল্লী বাউল বলেছেন: প্রশিক্ষণে ছিলাম। (?) চিহ্নটা ডিলিট করে পড়েন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আচ্ছা পড়লাম। এখন তো প্রশিক্ষণ শেষ। নতুন একটা পোস্ট দিন।
৬৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৯
সুবিদ্ বলেছেন: ভালো একটা আলোড়ন তুলে দিয়ে গেল গল্পটা আমার মধ্যে.......লেখা ভালো হইছে.......
আর তারাশংকরের গল্পের সাথে মেলা না মেলা নিয়ে চিন্তার কিছু নাই.......বরং তারাশংকর এটা জানতে পারলে হয়তো খুশিই হতেন যে এতদিন পরেও উনার লেখার প্রভাব কাউকে দিয়ে অবচেতনে অমন আরেকটি লেখা লিখিয়ে নিল.......উনি নিজের জন্যই গর্বিত হতেন হয়তোবা!!!!
২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ওরে সব্বোনাশ! এভাবে তো ভাবিনি ভাইজান।
৬৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৯
সোমহেপি বলেছেন: আচছা তারা বাবুর গল্পটা কি বানর আর বানরের বাচ্ছা নিয়ে লেখা
২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: উঁহু, স্বামী স্ত্রীর গল্প। স্বামীটি একেবারে মাছের মত সাঁতার কাটতে পারতো। বউকে খুব ভালোবাসতো, কিন্তু প্রবল বন্যার সময় ডুবন্ত স্ত্রী যখন তাকে আঁকড়ে বাঁচার চেষ্টা করছিলো তখন সে নিজের প্রাণের তাড়নায় তাকে গলা টিপে হত্যা করে। গল্পটার নাম হলো 'তারিণী মাঝি'।
৬৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৫০
সোমহেপি বলেছেন: আমার জানা গল্পটা এরকম-
এক বানর তার বাচ্চাকে খুব ভালোবাসে।তো এমন ভালোবাসা দেখে-একজন তার কাছের আর জনকে জিঙ্গেস করে-বলতো বানর টা বাচ্চাটাকে বেশি ভালোবাসে নাকি নিজেকে?
ঐলোক বলল-বাচ্চাটাকে অবশ্যই।
তারপর জ্বলন্ত কয়লার মধ্যে বাচ্চাসমেত বানরটাকে ফেললে
মা বানর বাচ্চাটাকে পায়ের নিচে রেখে দাড়িয়ে থাকে
তবে আপনার গল্পের আবহটা সুন্দর
২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার গল্পটা জানা ছিলো না আগে। মজার ব্যাপার, এই গল্পটা লেখার পরে দেখি একইরকম কনসেপ্টের আরও অনেকগুলো গল্প এবং বাস্তব ঘটনা আছে।
৭০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
রাজসোহান বলেছেন: ঢ্রিম
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন:
৭১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
টেকনলজী বলেছেন: ৩০+
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ইশ!
৭২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২১
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: আমার এরকম ঘটনা ঘটেছিল... আমার বাবা আমাকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে গিয়েছিল পুকুরে... হঠাৎ শ্যাওলায় পিছিল কেটে যাওয়ায় দুজনেই তলিয়ে যাচ্ছিলাম ... আমি প্রাণপনে বাবার গলা চেপে ধরেছিলাম... এ জীবনে আর সাঁতার শেখাই হল না আর
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আপনি কি আপনার বাবাকে টেনে নিচে নামিয়ে আনছিলেন? তখন আপনার বয়স কত ছিলো? ওজন কি অনেক ছিলো? খুব অল্প বয়সের কথা হলে কিন্তু এই কেসের সাথে মিলবে না প্রসূনবাবু
৭৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:২৩
ভাঙ্গন বলেছেন: হেলো মেঘু!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ভাঙ্গন স্যার
৭৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভাল লাগলো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২০
রু দ্র রা য় বলেছেন:
লেখাটি কোন একটা লেখার মতো মনে হলো
শুভকামণা লিখতে থাকুন
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ১ নং মন্তব্য আর ৬৮ নং মন্তব্যের রিপ্লাই দেখুন হে কবি সম্রাট।
৭৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ছোট সরকার বলেছেন: প্লাস২
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আরেকখান প্লাস কোন নিক থিকা দিসিলেন ভাইডি?
৭৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: ভাল লাগল
মানুষ মাত্রই আনপ্রেডিক্টেবল,সুতরাং শেষটা শুধু বেচে থাকার আদিম প্রেরণা না অন্য কিছু দিয়েও বোধহয় নির্ধারিত হতে পারে।
কেমন আছেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যান্কস। মানুষ এবং জীবন দু'টোই খুব আনপ্রেডিক্টেবল, শেষপর্যন্ত কোনও কিছুকেই অ্যাবসলিউট বলা যায় না।
আছি ভালোই। আপনি বোধহয় বুয়েটিয়ান, না? আপত্তি না থাকলে কি ব্যাচ + ডিপার্টমেন্ট জানানো যায়?
৭৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১৮
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: ব্যাচ ০৪, ডিপার্টমেন্ট সিভিল
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ব্যাচ '০১ ডিপার্টমেন্ট সিভিল (তবে বুয়েট নয় রুয়েট)
৭৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপা + নেন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হাত খুলে লিখে যান।
৮০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:১৪
বৃত্তবন্দী বলেছেন: যদিও জানি বাঁচবার ইন্সটিংক্টটা আদিম ও স্বাভাবিক, তবুও মন খারাপ হ'লো...
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তারাশঙ্করের একটা গান শুনেছো দাদু? মধুর মধুর বংশী বাজে কোথা কোন কদমতলীতে... আমি পথের মাঝে পথ হারালেম ব্রজে চলিতে... কোন মহাজন পারে বলিতে?
৮১| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১০:৫৩
দীপান্বিতা বলেছেন: ভাল লাগল......বাঁচার তাগিদ এমনই!
তারাশঙ্করের ‘বিচারক’-এ এ রকম পরিস্থিতি হয়েছিল দাদা-ভাইয়ের মধ্যে......
পড়তে পড়তে আমার নিজের একটা ঘটনা মনে পড়ল......আমি তখন সাঁতার শিখছি এখানকার একটা ক্লাবে...জলের মধ্যে একদিন খুব অসুস্থ হয়ে পড়ি, বলতেও পারছি না কাউকে! শেষে পাশ দিয়ে একটা বাচ্চা মেয়ে যাচ্ছিল(সাঁতার কেটে) খপ্ করে ধরি... দু’জনেই ডুবতাম! মাথা ঠিক রেখে মেয়েটার পা দুটো ঠেলে দিই রেলিং-এর দিকে, দু’জনেই বাঁচি! অনেকদিন পর মনে পরল ঘটনাটা!
.............................
মে দিবসের শুভেচ্ছা......আজ মান্না দেরও জন্মদিন!......
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১১:৪৮
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ধন্যবাদ দীপা দেবী। অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে। মান্না দে কে আমার পক্ষ থেকেও জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
৮২| ০২ রা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৩
দূর্ভাষী বলেছেন: কি খপর রে বুবু
০২ রা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমার আর খবর। আপনার খবর বলেন ভাইয়া। ঘোরাঘুরি কেমন চলছে?
৮৩| ০২ রা মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
দূর্ভাষী বলেছেন: ভালো, ঘোরাঘুরি আপাতত শেষ, আগামী ২৩ তারিখের আগে আর বের হচ্ছিনা।
০২ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: গুড। বিশ্রাম নিন ভালো করে। আর ভাবীকে একটু সময় দিন।
৮৪| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৪৯
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: Click This Link
০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:০১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: খুব সম্ভবতঃ এই লিঙ্কটা আমার প্রিয় পোস্টের তালিকায় আছে।
৮৫| ০৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০৯
সায়েম মুন বলেছেন:
আপু নতুন গল্প দ্যান্না ক্যানো
০৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: নতুন কিছু আর লিখতে ইচ্ছে করে না ওভাবে। কয়েকদিন আগে একটা ফেসবুক নোট লিখেছিলাম, কিন্তু ওটা ব্লগে দিতে ইচ্ছে করলো না। আমার আসলে সময় লাগবে লেখালিখিতে ফিরতে... থ্যাঙ্কস ফর দি ইন্সপিরেশন, সায়েম ভাই।
৮৬| ০৫ ই মে, ২০১০ রাত ২:৩৮
বাবুল হোসেইন বলেছেন: অনেক সুন্দর করে বলতে পারে কারা জানেন? যারা খুব সুন্দর মনের মানুষ।
প্লাসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসস
০৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৮৭| ০৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
রাজসোহান বলেছেন: নতুন নাই
০৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:০৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: লেখার ইচ্ছেটাই চলে গেছে আসলে। আবার ফিরে আসবে হয়তো। অপেক্ষায় আছি...
ফেসবুকে একটা নোট লিখেছিলাম, দেখতে পারো চাইলে।
৮৮| ০৬ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫
মেহেরুবা বলেছেন: আপু নতুন লেখা দেন না প্লিইজজ!
০৬ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আবার লিখতে অনেক সময় লেগে যাবে আপা। আপনার বাবুকে আমার আদর দেবেন।
৮৯| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৭
বাবুল হোসেইন বলেছেন: আজকে আবার এলাম আপনার গল্পে। অসম্ভব ভালো এবং চমৎকার বুননে এবং সুন্দর থিমের গল্প পড়ে মন সত্যিই ভালো হয়ে গেল।
১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে। অনেক ধন্যবাদ।
৯০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগলো আপু।
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: থ্যাঙ্কস কৃষ্ণচূড়া। গল্পটা তেমন একটা ভালো না আসলে।
৯১| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৬
ইনকগনিটো বলেছেন: গল্পটা তেমন একটা ভালো না, এটা আপনার মনে হল কেন? চমৎকার গল্পই তো!!
০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আমার নিজের লেখা গল্পগুলোর মধ্যে এটাই আমার সবচেয়ে কম ভালো লাগে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৪৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: গল্পটার আইডিয়া প্রথম যখন মাথায় আসে তখন বুঝিনি, কিন্তু পরে খুব অবাক হয়ে দেখি এর পরিণতি শ্রদ্ধেয় লেখক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি গল্পের সাথে মিলে যাচ্ছে। খুবই আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি অনিচ্ছাকৃত এই ভুলটির জন্য। আশা করি পাঠকরা ব্যাপারটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।