১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৬

আলস্যের আনন্দে আমি বলেছেন: কোটার ব্যাপারে জিরো টলারেন্স। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।তাদেরকে মাসিক ২৫০০-৭০০০টাকা ভাতা দিয়ে আর সন্তানদের কোটা দিয়ে সম্মানিত করা যায় না। বরং তাদের জন্য ক্লাস ওয়ান নাগেরিকের মর্যাদা দিয়ে একটি বিশেষ আই,ডি দেয়া যেতে পারে যার দ্বারা তারা রাষ্ট্রের যে কোন অফিস আদালত বা হসপিটাল ইত্যাদিতে সর্বোচ্চ সেবা পাবেন বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে।কিন্তু তাই বলে কোটার মত একটা বৈষম্য কোনক্রমেই মেনে নেয়া যায় না। অবিলম্বে সকল প্রকার কোটার অবসান চাই। আামাদের আন্দোলন চলবেই্। সবাইকে স্ববান্ধব আন্দোলনে যোগদানের আহবান জানাচ্ছি।

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১৯

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: সব মিলিয়ে ১০ - ১৫ % রাখা যেতে পারে।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেধাবী দাবিদারদের বলছি -

আপনারা এত কম বেতনে সরকারী চাকুরি করতে চাচ্ছেন কেন?
আপনাদের জন্য রয়েছে ৩ গুন বেশী বেতনে বিশাল খাত প্রাইভেট সেক্টর!

কোটা সিষ্টেম বাংলাদেশের শুরু থেকেই চলছে ৪২ বছর ধরে কোন বিতর্ক ছাড়াই।
কোটা ব্যাবস্থা পৃথিবীর অনেক দেশেই চালু আছে, আছে ধনাঢ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অষ্ট্রেলিয়াতেও আছে, পাসের দেশ ভারতেও ...
আমেরিকায় ২য় মহাযুদ্ধ ফেরত সৈনিক, ভিয়েতনাম ফেরত যোদ্ধাদের ও তাদের পোষ্যদের উচ্চহারে কোটা চালু আছে।

মুক্তিযোদ্ধারা ঘরবাড়ী ফেলে বিনা বেতনে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ না করলে আমাদের জন্য চাকরীর কোটা থাকত মাত্র ১০%
বাকী ৯০% থাকত উর্দূভাষীদের জন্য।

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

সোহেল সি এস ই বলেছেন: বর্তমানের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা মোট জনসংখ্যা ০.১২%। তাদের তিনজন করে সন্তান ধরলেও সে পার্সেন্টেজ দাঁড়ায় ০.৩৮%। এই অংশের জন্য ৩০% কোটা বরাদ্দ করা কতটুকু যৌক্তিক? বাকি ৯৯% এর জন্য ৪৫% ( নারী, উপজাতি, আঞ্চলিক আর প্রতিবন্ধী কোটা বাদে)। এটা তো র‍্যাশনাল হল না।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

জহির উদদীন বলেছেন: কয়দিন পর হয়তো দেখা যাবে নতুন কিছু কোটা যুক্ত হবে।..
১. মুক্তিযোদ্ধার নাতনীর বয়ফ্রেন্ড।
২. মুক্তিযোদ্ধার নাতির গার্লফ্রেন্ড।
৩.যারা মুক্তিযোদ্ধাদের দেখেছে।
৪.মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে বেড়াতে গেছে।
৪.মানসিক প্রতিবন্ধী।
৫.এইডস রুগি।
৬. সিফিলিস রুগী।
৭.চাকমা, মারগার পাশাপাশি রোহিঙ্গা কোটা।
৮. সাপুড়ে, সুইপার ও নাপিতদের কোটা।
৯. খাই খাই কোটা।
১০.মিয়া ভাই কোটা।
১১.রাজনৈতিক কোটা।
১২.নব্য মুক্তিযুদ্ধ কোটা।
আমি নতুন প্রজন্মের সকল শিক্ষার্থীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বিধ্বংসী কোটা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে প্রশাসন দলীয়করণ আর পুরো জাতিকে পঙ্গু করে দেয়ার হীন ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একাত্ম হোন। স্বাধীন বাংলাদেশ কারো বাপ দাদার করুণার দান নয়। এই দেশে বাস করার, নাগরিক হিসেবে সকল অধিকার লাভ
করবে প্রত্যেকটি মানুষ। কিন্তু শুধু কিছু বিশেষ অবস্থার দোহাই দিয়ে সিংহভাগ মানুষকে বঞ্চিত করা হচ্ছে কেনো। প্রতিবাদের সময় এখনি..।
জাগো তারুণ্য !!! হটাও হটকারীতা।
তোমাদের প্রতিবাদে বাঁচুক প্রিয় বাংলাদেশ।

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: কোটা পদ্ধতির উদ্দেশ্য ছিল কোনো পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে সেখেত্রে অবশ্যই দেশের মোট জনগোষ্ঠীর যত অংশ সেই পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী তার জন্য বরাদ্দ কোটা যেনো সেই অংশের বেশী না হয়। এইটাও তো মানা হয় না।

সরকারের সুমতি হোক। লেভেল প্লেইং ফিল্ড হোক । যে জেতার সে এমনি জিতবে ।

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

অপরাজিতা হিমু বলেছেন:
তোরা সারা বাংলায় খবর দিয়ে দে
তোরা দেয়ালে দেয়ালে চিকা মেরে দে
মোদের আবারো যুদ্ধে যেতে হবে............


এই যুদ্ধ অধিকার আদায়ের
কোটা প্রথার অভিশাপ থেকে মুক্তির যুদ্ধ

কোটা প্রথা নিপাত যাক................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................