নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ কিছুদিন ধরে কোন পোস্ট করা হয় না তাই এক ঢিলে দুই পাখি মেরে ফেলি। তো চলুন কমেন্ট'টি পড়া যাক।

বেশ হাস্যরসাত্মক একটি পোস্ট (যদিও অনেকের কাছে গভীর জ্ঞান) এত কষ্ট করে এত বড় একটি পোস্ট লেখার তো কোন দরকার ছিল না, 'আল-কুরআন ও বিজ্ঞান' এ বিষয়ের একটি ওয়াজের ভিডিও পোস্ট করে দিলই তো হতো, ইউটিউবে এমন হাজার হাজার ওয়াজ প্রচার হচ্ছে প্রতিদিন।

প্রতিটি গ্রন্থের স্বকীয়তা রয়েছে, প্রতিটি লেখকের থাকে আলাদা আলাদা ধারা, ভিন্ন ভিন্ন চিন্তা চেতনা। এক গ্রন্থ কখনো আরেক গ্রন্থের মত হয় না। কুরআন মূলত আদি গ্রন্থ বাইবেল থেকে কপি করে বানানো হয়েছে অন্তত ৮০% ঘটনা প্রবাহ বাইবেলের সাথে মিল রয়েছে, তাহলে সেই আদি গ্রন্থ বাইবেল আরও না জানি কত বিজ্ঞানময় যে গ্রন্থটি বিশ্বের অধিকাংশ জনগন দুই হাজার বছর ধরে ফলো করে আসছে। আসলে যার যার গ্রন্থ তার তার কাছে অতুলনীয়।

সামহ্যয়ারইন ব্লগের মত দুনিয়ায় আর একটিও বাংলা ব্লগ নেই, গত ২০ বছর ধরে দুনিয়ার তবাৎ সব ডেভোলপারেরা গবেষণা করে সামুর মত আর একটিও বাংলা ব্লগ তৈরী করতে পারেনি, (আসলে মানুষের খেয়ে তো কোন কাজ নেই যে এই ব্লগ ক্লোন করতে যাবে) দুনিয়ার সমস্ত জ্ঞান রয়েছে এই ব্লগে, এ ব্লগ থেকেই মূলত দুনিয়ার যাবতীয় জ্ঞানের সূত্রপাত সুতরাং এই ব্লগটি স্রষ্টার তৈরী এ কথা বলা কি ঠিক হবে?

না,কুরআনে কোন ম্যাথম্যাটিকাল ফ্যাক্ট নেই, বর্তমান সময়ের অতি উৎসাহী কিছু ইসলামী স্কলারগণ গুজামিল দিয়ে এসব তৈরী করেছে, এসব ফলস ক্লেইম বহু আগেই খন্ডন করা হয়েছে। B-)

Modern Islamic apologists and du'aah often seek to bolster the claim that the Qur'an is a divine book by reference to "miracles" in the Qur'an. Recently, a novel strategy in this regard is to claim that the number of times certain words show up in the book constitute a "miracle." In point of fact though, there are exactly 0 word count miracles in the Qur'an. বিস্তারিত: Word Count Miracles in the Qur'an

বাই দ্যা ওয়ে: এসব ম্যথম্যাটিক্যাল ফ্যক্টস যে শুধু কুরআন থেকেই গুজামিল দিয়ে বের করা হয়েছে তা কিন্তু নয়, অন্যন্য ধর্মের বিজ্ঞানীগণও কম যায় না- বাইবেল, গীতা এবং অন্যন্য ধর্মের অনুসরীরাও এভাবে গুজামিল দিয়ে নিজ নিজ ধর্মগ্রন্ধ থেকে প্রচুর ম্যাথম্যাটিকাল ফ্যক্টস বের করেছে, যার সবই হচ্ছে ভিত্তিহীন, গুজামিল দিয়ে তিলকে তাল বানানো যায়, যদি কেউ তা করতে চায়। ;)

Math in the Bible

The Mathematical Precision of the Bible

The Mathematical Proof for Christianity Is Irrefutable

Bhagavat geeta in mathematical form- by prof. rishi tiwari

Mathematical Modeling of Bhagavat Gita: Algebraic Field of Human Resources

A Scientific Explanation of Chapter 13 of the Bhagavad Gita

আমি আগে মনে করতাম এসব সাইয়েন্স ফায়েন্স, মিরাকল, ফিরাকল বুঝি শুধু কুরআনেই আছে, কিন্তু একি!! এখন দেখি সবকটার লেজ এক জায়গায়। [/sb]আসলে সেই শুরু থেকেই কুরআন বাইবেলকে ফলো করে আসেছে যা এখনো চলছে, বর্তমানের ইসলামি স্কালারগণ বাইবেলের স্কালারদের ফলো করে কুরআন থেকে সায়েন্স, মিরাকল বের করছে। কোন সায়েন্স, ফায়েন্স বা মিরাকল সর্বপ্রথম বাইবেল থেকে বের হয় ঠিক তার মাসখানের মধ্যে তা কুরআন থেকেও বের করা হয়। কি এক আজিব খেলা শুরু করছে এরা!! আজকে বাইবেল থেকে নতুন কোন বিজ্ঞান বের হউক, আমি কথা দিচ্ছি ঠিক মাসখানের মধ্যে তা কুরআন থেকেও বের হবে।

তো একই বিষয় যদি সবাই দাবী করে তাহলে একটি আরেকটির উপর শ্রেষ্ঠ হয় কি করে? কুরআনও সাইন্টেফিক দাবী করে অন্য ধর্মগ্রন্থও তাই দাবী করে, কুরআনও স্রষ্টার গ্রন্থ হিসেবে দাবী করে অন্যন্য গ্রন্থও তাই দাবী করে, কুরআনেও মিরাকল আছে অন্যন্য ধর্মগ্রন্থেও মিরাকল আছে, কুরআন থেকেও ভ্রুণ তত্ব আবিষ্কার করা হয়, অন্যন্য ধর্মগ্রন্থ থেকেও তা আবিষ্কার করা হয়, তাহলে এখানে কুরআনের স্বকীয়তা বলতে তো আর কিছু থাকলো না।

আসলে আপনাদের এসব জাড়িজুড়ি বর্তমান প্রজন্ম সব ধরে ফেলেছে, এসব কল্পকাহিনী নির্ভর জীবন যাপন তারা চায় না।



ইসলাম ধর্ম দ্রুত বাড়ছে কারণ তাদের লাগামহীন জনসংখ্যা উৎপাদনের কারণে, দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করছে না। আজকাল প্রচুর মানুষ ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করছে। List of ex-Muslim organisations ;)

Ex-Muslims of India find the X factor online

Ex-Muslim Yasmine Mohammed speaks out

আবার অনেকেই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে অন্য ধর্মও গ্রহণ করছে। স্বয়ং ঢকারই একটি চার্চে গত ১৭ই এপ্রীল ৩ জন মুসলিম খ্রিস্ট্র ধর্ম গ্রহণ করেছে, তাছাড়া দেশে কয়েক লাখ মানুষ রয়েছে যারা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে খ্রিস্টান হয়েছে, এবং এটা প্রতিনিয়তই বাড়ছে।

A 2015 Baylor University study estimates that 10.2 million Muslims have converted to Christianity. List of converts to Christianity from Islam.

Former Muslim Explains Why He Converted to Christianity

Seeking Allah, Finding Jesus: The Christian Testimony of Nabeel Qureshi



অপর দিকে মুসলিম আধ্যুসিত এলাকায় কিছু ভিন্ন ধর্মের লোক মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করছে এটা সত্য কিন্তু তাই বলে তা যতটা প্রচার করা ততটা নয় যেমন- ওমুক বিজ্ঞানী ইসলাম গ্রহণ করলেন, ওমুক তারকা ইসলাম গ্রহণ করলেন.. ইত্যাদি কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা যায় এগুলো সব গুজব। :-B

এতসব বলার উদ্দ্যেশ হচ্ছে- ইসলাম মোটেও গর্বীত হওয়ার মত কোন ধর্ম নয়, বর্তমান সময়ে বিশ্বে ইসলাম একটি ভয়ঙ্কর ধর্মের নাম, হাজার হাজার মানুষ ইসলাম ধর্ম থেকে বের হয়ে আসছে, আর বাকি যারা আছে তাদের খুব কম সংখকই ইসলামী ভাবধারায় জীবন যাপন করে, এরা শুধু নামে মুসলিম বা বংশগত মুসলিমই বটে।


ইসলামের প্রথম দিকে শরীয়ত পরিপুর্ণ ছিলনা , অদৃশ্য জগতের খবর ছিল না , জীবন ও জগত সম্পর্কেও তেমন কিছু বলা হয়নি- - জীবন ও জগত সমন্ধে জানার জন্য মানুষকে কুরআন পড়তে হবে কেন? কুরআন নাজিল হওয়ার আগেও পৃথিবীতে মানুষ আজকের মতই স্বাভাবিক জীন যাপন করেছে, তাদেরও ছিল ভিন্ন ভিন্ন জীবন দর্শন, তারাও জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা করতেন। বর্তমানেও পৃথিবীর অধিক সংখ্যক (৭৫%) জনগন কুরআন ফলো করে না, এটাকে নকল একটি গ্রন্থ মনে করে, কিন্তু তাই বলে তাদের জীবন-দর্শন বলতে কিছু নেই, জ্ঞান-বিজ্ঞানের কোন খবরই তারা রাখে না? আপনার মত জ্ঞানী একজন ব্লগারের এমন হুজুর শ্রেণীর চিন্তাভাবনা দেখে আমার মনে মহা হস্যরস্যের উদয় হয়েছে। আপনার পোস্টে স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে, হুজুর শ্রেণী দ্বারা আপনি খুব ভালোভাবেই ব্রেইন ওয়াশ হয়েছেন।

মূল কথা হচ্ছে কুরআনে এমন কোন বিষয় নেই যা ওই সময়ের মানুষ জানতো না, কুরআনে নতুন জ্ঞান বলতে কিছু নেই এর সবই বইবেল (তাওরাত, জবুর, ইঞ্জিল শরফি ইত্যাদি গ্রন্থ) থেকে কপি করে একটা প্যাকেজ তৈরী করা হয়েছে মাত্র। ওই সময়ের মানুষ জানতো না কুরআন থেকেই মানুষ প্রথম নতুন কিছু জানতে পরেছে, এমন দাবী সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। উক্ত সময়ের সমাজ ব্যবস্থার বাইরে কুআনে নতুন কোন কিছুই নেই।



পোস্ট'টিতে আপনি মানব শরীরের বিভিন্ন অর্গ্যান, ভ্রণ তত্ব ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন, কিন্তু এসবের সাথে কুরআনের সম্পর্ক কি তা আমি বুঝতে পারিনি, কুরআন দিয়ে কেন এসব ব্যখ্যা করতে হবে? যারা কুরআন পড়ে না তারা কি এসব বুঝে না?
প্রকৃতিতে প্রতিটি বিষয়ই বেশ জটিল, আলু, পটল থেকে শুরু করে মশা, মাছি সহ প্রতিটি প্রাণী এবং উদ্ভিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়াই বেশ জটিল আর এসব জটিলতা বুঝতে হলে আমাদের ধর্মগ্রন্থের স্মরণাপন্ন হবার কোন প্রয়োজন নেই, ধর্মগ্রন্থ থেকে শুধু অজ্ঞতাই আসে জ্ঞান নয়। হাজার বছরের পুরোনো কল্পকাহীনি নির্ভর যে কোন আইডিওলজি থেকে বর্তমান সময়ের কোন জ্ঞান থাকতে পারে না, বড় জোর এসব ওয়াজ কল্প কাহিনী হিসেবেই শুনা যেতে পারে, এর বেশি কিছু নয়।



বিলিভ মি- সারাদিন চিল্লাইলেও কুরআন থেকে কোন বিজ্ঞান বের হবে না, কুরআনে বিজ্ঞানের লেশ মাত্র নেই এগুলো আপনাদের গুজামিল। কুরআন তথা যাবতীয় ধর্মের মূল বেইজই হচ্ছে কিচ্ছা কাহিনী, এসব কিচ্ছা কাহিনীকে সত্য মনে করার কোন কারণই নেই।



Scientific miracles in the Quran? Analysis of Zakir Naik's claims



শেষ কথা: পোস্ট'টি কোন ওয়াজ মাহফিলে প্রচার করলে, অথবা কোন মাদ্রসার ছাত্র অথবা হুজুর শ্রেণীর দ্বারা লিখা হলে তাহলে হয়তো যুতসই হতো, কিন্তু আপনার মত এমন বিজ্ঞ একজন ব্লগারের কাছ থেকে এমন ভুল ভাল পোস্ট সত্যিই হতাশ জনক। এমনিতেই প্রতিদিন ফেসবুক,ইউটিউবে হুজুর শ্রেণী মানুষকে ব্রেইনওয়াশ করে ছেড়ে দিচ্ছে আর আপনারা যদি ব্লগেও তাই করেন, তাহলে ব্লগ আর ফেসবুকের মধ্যে কোন পার্থক্যই আর থাকলো না।

ধন্যবাদ।

নোট: পোস্ট'টিতে অনেক বানান ভুল থাকতে পারে, পরে ঠিক করে দিবো।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনি প্রচুর পড়াশোনা করেন বোঝাই যায়।
আমাদের মমিন মোসলমানরা পড়াশোনা করতে চায় না।
একটা মাত্র বই তাও পড়তে চায় না।
আফসোস!

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আসলে এসব নিয়ে পরে থাকা মানে সময় নষ্ট, ধর্মের জাড়িজুড়ি বুঝার জন্য খুব বেশি পড়াশুনার দরকার নেই, সরল মনে একটু ঘাঁটাঘটিই যথেষ্ট।

এই একটি বই এরা ১৪০০ শত বছর ধরে পড়ে আসতেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত এটার কোন মর্মার্থ উদ্ধার করতে পারে নি, আসলে কিচ্ছা, কাহিনীর কোন মর্মার্থ হয় না, যে যা খুশি ভেবে নিতে পারে।

এক বই নিয়ে পরে থাকলে সমস্যা আছে, এদের আসলে আরও বই পড়া প্রয়োজন।



প্রথম মন্তব্য কারায় আপনাকে শুভেচ্ছা।

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মানের দিক দিয়েও সেরা বই।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কাজের দিক দিয়েও একদম খাঁটি, ওই বই যারা পড়ে তারা খুব খাঁটি খাঁটি কাজ করে, এরাই হচ্ছে বিশ্বের খাঁটি নাগরিক।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পোস্টের কাউন্টার জনৈক পোস্টের মতই বড় দেখছি। আপনাদের জয় সহসা আসবে না।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হা হা! জয় দিয়ে কি হবে? আসলে আমি কিছু তথ্য তুলে ধরেছি মাত্র।
কল্প কাহিনী নির্ভর পুরোনো কোন গ্রন্থ নয়, বরং মানুষ তার নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে শিখুক সেটাই চাই।

আপনার গবেষণা কেমন চলছে?

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনি কি জানেন, ইহুদী নাসারাগণ আল কোরআন নিয়ে সব সময় গবেষণা করে।
তারা গবেণষা করে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন সহ অসংখ্য আবিষ্কার করেছেন।

আপনি কি জানেন, নাসায় কোরআন নিয়ে গবেষণা করা হয়।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: গত রমজানেও এ ধরণের কথা আমাকে একজন বলেছে, তার ধারণা পশ্চিমারা গোপনে কুরআন গবেষণা করে জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে যাচ্ছে। :-B

আচ্ছা পুর্ব এশিয়াও তো বেশ উন্নত, তারাও কি লুকিয়ে লুকিয়ে কুরআান গবেষণা করে?

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

শায়মা বলেছেন: আমি একটু আগেই সেই কমেন্ট দেখে ভাবছিলাম যেমনই আলীভাইয়া তেমনই জ্যাক ভাইয়ু!!!

বাপরে এত বড় কমেন্ট কয় সেকেন্ডে লিখলে ভাইয়া!!

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ব্লগের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যত পরিমাণ লেখা পোস্ট, কমেন্ট হয়েছে সে পরিমাণ লেখা আমি মাত্র এক সেকেন্ডেই লিখতে পাড়ি। :-P

কি হাসতেছেন? বিলিভ মি, এর থেকেও হাস্যকর কল্প কাহিনী রয়েছে ওইসব গ্রন্থগুলোতে, এ যুগে আমাদের এসব বিশ্বাস করতে হবে কেন, যা কিনা ভেরিফাই করার কোন সুযোগই নেই?

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: পুরো কোরান তাফসির ধরে সারারাত ধইরা পইড়া মানবিক কিছু পাইলাম না, বিজ্ঞান ত দুর কি বাত।
পাইলাম শুধু আল্লাহর প্রশংসা, নবীর প্রশংসা।
বিধর্মীদের মারো কাটো, তাগো বিবিগো দাসী বাইনাইয়া খাটে তোলো।
নবীর বিবিদের ক্যাচাল, নবীর নিত্য নতুন বিবাহের খায়েশ।
আর আছে জান্নাতের হুরের লোভ আর জাহান্নামের ভয়।

তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই যে সৃষ্টিকর্তা কেউ আছে, তিনি আর যে কেউ হোক না কেন আল্লাহ বা ভগবান নন।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার অবজার্বেশনে বলে- ধর্মগুলেোতে যথেষ্ট পরিমাণে মানবিক কথা আছে, কিন্তু এসব হচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের ট্রিকস মাত্র, মানে দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথার মত আর কি।

ধর্মগুলো সমাজ নিয়ন্ত্রণের একটা হাতিয়ার মাত্র যা সৃষ্টিকর্তার নামে চালানো হয়েছে, অন্য কারো নামে চালালে এতটা ফলোয়ার পাওয়া যাবে না।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২

জ্যাকেল বলেছেন: কোরআন বিজ্ঞানের কোন রেফারেন্স বই নয় তবে প্রকৃতির ফেনোমেনন পরিস্কারভাবে বর্ণনা করার কারণেই কোরআন একটা মিরাকল হিসাবে ধরে নিতে হই। কোরআনে পারস্য সম্রাজ্য পতনের ভবিষ্যৎবানী করা হয়েছিল এমন সময়ে যখন তা কল্পনাতীত ছিল।
অকাল পন্ডিত বিদ্বেষীদের (আসলে মুর্খদের) জন্য পড়ার নিমন্তন রইল-
https://www.somewhereinblog.net/blog/Mohi86/29057929

এ ব্যতিত, কোরআনের কেবলমাত্র নিজের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ১৫০০ বছর ধরে কেহ করে দেখাতে পারেনি। পুরো বাইবেল মুখস্থ কয়জন পাবলিক আছে? পুরো বেদ কিংবা পুরান কিংবা তাওরাত মুখস্থ কয়জন পাবলিক আছে?

সবচেয়ে বড় কথা মরুচারী বেদুইন জাতিকে বিশ্ব শাসনের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া গ্রন্থ ছিল কোরআন, ইহা আর কোন গ্রন্থের আছে?

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তাহলে তো উক্ত আয়াতটিই বর্তমান সময়ের মানুষদের জন্য ইনভ্যালিড কারণ এখন রোম সম্রাজ্যও নেই, পারস্য সম্রাজও নেই এখন উহা পড়ে আমরা কি করবো? এ রকম কত হাজার হাজার আয়াত যে বর্তমান সময়ের মানুষের জন্য ইনভ্যালিড তার কোন খবর আছে?

এখন আমাদের প্রয়োজন ইউক্রেন-রাশিয়া, ইসরাইল-ফিলিস্তিন, ইরান, তৃতীয় বিশ্বুযুদ্ধ ইত্যাদি নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী, এ বিষয়ে কুরআন থেকে কিছু একটা বের করেন।

আচ্ছা আমাদের ৭১ এর যুদ্ধ নিয়ে কুরআনে কি বলা আছে?
কুরআনে বাংলাদেশের ঠিক কোন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার যদি একটু হদিস দিতেন?


নোট: কুরআনের চেয়ে আরও শতগুন বেশি ভবিষ্যৎ বাণী অন্যন্য ধর্মগ্রন্থগুলোতে রয়েছে, সুতরাং এখানে আপনার আল্লাহ বা কুরআনের কোন মাজেজা নেই, যাতীয় কারসাজি মানুষের।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: বুঝলাম আপনার কোরআনে বিশ্বাস নাই । আপনি হয়ত একজন বিধর্মী বা নাস্তিক। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়েই থাকুন না। আরেকজনের ধর্মীয় বিশ্বাসে আপনার আঘাত করার দরকার কি ? আপনি কি জানেন সভ্য দেশে এ ধরনের আচরনকে রেসিস্ট আচরন বলা হয়। আপনাদের আজেবাজে কথায় হাজার বছরেও ইসলাম ধর্মের কোন ক্ষতি হয়নি , ভবিষ্যতেও হবে না।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কমেন্ট'টি যথাযত জায়গায় করা হয়েছে, আলোচনার বিষয় বস্তুই ছিল এটা সুতরাং এটি রেসিস্ট আচরন কেন হবে?

বর্তমানে হাজার হাজার মানুষ ইসলম ধর্ম ত্যাগ করছে যার প্রমাণ পোস্টে দিয়েছি, দয়া করে একটু দেখে নিন।

ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭

জ্যাকেল বলেছেন: মুর্খামি ঢাকার জন্য মানুষ চেস্টা করে থাকে, এ তো দেখছি মুর্খতা প্রচারের জন্য উসখিয়ে আছে। :-< মুর্খদের সাথে তর্ক করা আমার মানায় না।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এছাড়া আপনার আর কি-ই বা বলার থাকতে পারে বলুন?
আপনার চেয়ে আমাদের মাহাজগতিকচিন্তা অনেক ভালো রেসপন্স করতে পারে, আপনি উনার কাছ থেকে তালিম নিয়ে আসুন।

ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০

নতুন বলেছেন: জ্যাকেল ভাই

এ ব্যতিত, কোরআনের কেবলমাত্র নিজের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ১৫০০ বছর ধরে কেহ করে দেখাতে পারেনি। পুরো বাইবেল মুখস্থ কয়জন পাবলিক আছে? পুরো বেদ কিংবা পুরান কিংবা তাওরাত মুখস্থ কয়জন পাবলিক আছে?

মানুষ ইচ্ছা করলেই মুখস্ত করতে পারে। ইসলামে বেহেস্তের লোভে মটিভেটিট হয়ে মানুষ কোরান মুখস্ত করে।

পুরাই অবান্তর একটা জিনিস। একজন মানুষ সারা জীবন ৬২৩৬ লাইন মুখস্ত করে বসে থাকে কিন্তু তার অর্থ জানেনা। আরেক জনকে শেখানো ছাড়া অন্য কোন কাজে লাগেনা। দুনিয়াতে মানবেতন জীবন জাপন করে।

কোরানেও কোথাও লক্ষ লক্ষ মানুষকে কোরানে হাফেজ বানাতে গিয়ে বাচ্চাদের এমন কঠিন নির্যাতন করতে বলা হয় নি।

মানুষ ইচ্ছা করলেই অনেক কিছু মুখস্ত করত েপারে।

https://www.youtube.com/watch?app=desktop&v=5fQroV54wtA



সবচেয়ে বড় কথা মরুচারী বেদুইন জাতিকে বিশ্ব শাসনের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া গ্রন্থ ছিল কোরআন, ইহা আর কোন গ্রন্থের আছে?

Genghis Khan মোটামুটি সাধারন পরিবার থেকে বিরাট সম্রাজ্যের সৃস্টি করেছিলেন সৃস্টিকর্তার সাহাজ্য ছাড়াই। কোন মিরাকেল লাগেনাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এ কথাগুলো এদের বুঝাবে কে? কোমলমতি শিশুদের ফাঁকা ব্রেইনে অমানুষিক পরিশ্রম করিয়ে তাদের মাথায় কুরআন ঢুকিয়ে দেয়, তারপরেও কেউ যদি নিয়মতি চর্চার মধ্যে না থাকে তাহলে সে আয়াতগুলো বেমালুম ভুলে যায়।

কোন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষকে যখন কুরআন মুখস্ত করতে দেয়া হবে, তখন বুঝা যাবে কুরআনের মিরাকলের দৌঁড় কতটুকু, বয়স ৪০ পার করার পর ১০ বছরেও কেউ কুরআন মুখস্ত করতে পারবে না।

যথাযথ মন্তব্যের জন্য আপনাকে সাদুবাদ জানাই।

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পুরানমানব বলেছেন: বলদামি পোস্ট।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুধু অসাধারণ বললে ভুল হবে, দারুণ যুক্তিপূর্ণ একটি মন্তব্য করেছেন, আপনার মন্তব্যটি এই পোস্ট'টিকে পুরোপুরি অসাড় প্রমাণিত করিয়া দিলো। ;)

ধন্যবাদ।

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: কোরানে একটা মাত্র অংক আছে।সেটা হলো উত্তারাধীকার আইন।সেটাই ভুল।তাই হুমায়ুন আহমেদ লিখেছিলেন,আল্লাহ অংকে কাঁচা।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যে কারণে মৌলবাদিরা হুমায়ুন আহাম্মেদকে দেখতে পারে না।

১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




জনৈক ব্যক্তি এক বালকের গালে চপেটাঘাত করলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে এভাবে গালে চপেটাঘাত করতে নিষেধ করলেন এবং বললেন, خَلَقَ اللهُ آدَمَ عَلَى صُوْرَتِهِ ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা আদমকে স্বীয় আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন’ (মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৮৪৬)

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসলামীয় গপ্পো থেকে স্পষ্ট বুজা যায় আল্লাহ তায়ালা মানুষের মতই কেউ একজন, কিন্তু তারাই আবার বিশ্বাস করে আল্লাহ নিরাকার।

১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক খাটাখাটুনি করেছিলেন একটা মন্তব্যের জন্য। পোস্ট আকারে দিয়ে ভাল করেছেন, মানুষের আলোচনা করার সুযোগ দিয়েছেন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ কিছুটা খাটুনি তো হয়েছেই, তবে এই ব্লগে মুসলিমদের পাশাপাশি অন্যন্য ধর্মের দুই একজন ধার্মীক লোক থাকলে আলোচনার জায়গাটা অনেক বড় হতো।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কোরআনকে নেতিবাচক ভাবে বুঝার চেষ্টা করেছেন সেভাবেই আপনি কোরআন বুঝেছেন। এ বিষয়ে মুমিনদের কোন টেনশন নাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সঙ্গত কারণেই আমি ধর্মগ্রন্থগুলোকে নেতিবাচক হিসেবে দেখি এটা অস্বীকার করছি না। আর কুরআনকে আঘাত করার উদ্দ্যেশ্যেও এই পোস্ট করা হয়নি, আমি শুধু কিছু তথ্য তুলে ধরেছি এবং অন্যন্য ধর্মগ্রন্থের দাবীগুলোও তুলে ধরেছি, ওগুলো যাচাই করে ভুল ধরিয়ে দেয়ার দায়িত্ব আপনাদের।

ভালো থাকবেন।

১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৩২

অহরহ বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: কোরআন বিজ্ঞানের কোন রেফারেন্স বই নয় তবে প্রকৃতির ফেনোমেনন পরিস্কারভাবে বর্ণনা করার কারণেই কোরআন একটা মিরাকল হিসাবে ধরে নিতে হই। কোরআনে পারস্য সম্রাজ্য পতনের ভবিষ্যৎবানী করা হয়েছিল এমন সময়ে যখন তা কল্পনাতীত ছিল।

আচ্ছা ভাইয়া, আপনার নবীর এত এত ভবিষ্যৎবানী, এত এত মিরাক্কল শুনলে terrific মনে হয়!! কিন্তু ভাইয়া, আপনার নবী খাইবারে ইহুদী নারীর বিষ-মাখনো বকরির মাংস খেয়ে দুঃখে দুঃখে মারা যাবেন সেই ভবিষ্যৎ তিনি জানতেন না??

সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫১/ মাগাযী (যুদ্ধাভিযান)
হাদিস নম্বরঃ (4094)
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পরিচ্ছদঃ ২২৪৭. নাবী (সাঃ) এর রোগ ও তাঁর ওফাত। মহান আল্লাহর বাণীঃ আপনিতো মরণশীল এবং তারাও মরণশীল। এরপর কিয়ামত দিবসে তোমরা পরস্পর তোমাদের প্রতিপালকের সম্মুখে বাক-বিতন্ডা করবে (৩৯ঃ ৩০,৩১) ইউনুস (রহঃ) যুহরী ও উরওয়া (রহঃ) সুত্রে বলেন, আয়শা (রাঃ) বলেছেন, নবী (সাঃ) যে রোগে ইন্তিকাল করেন সে সময় তিনি বলতেন, হে আয়শা! আমি খায়বারে (বিষযুক্ত) যে খাদ্য ভক্ষণ করেছিলাম, আমি সর্বদা তার যন্ত্রণা অনুভব করছি। আর এখন সেই সময় আগত, যখন সে বিষক্রিয়ার আমার প্রাণবায়ু বের হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এরা হজুর শ্রেণীর কাছ থেকে ওয়াজ শুনে যতটুকু জানতে পেরেছে ইসলাম সম্পর্কে এরা ততটুকুই জানে, যে কারণে নতুন কিছু শুনলেই এরা তেলে-বেগুজনে জ্বলে উঠে। আমি শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে কুরআনে কি বলা আছে তা জানতে চেয়েছি আর তাতেই তিনি তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছেন। =p~

আপনার মন্তব্যটি যথার্থ হয়েছে।

১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০৪

অহরহ বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কোরআনকে নেতিবাচক ভাবে বুঝার চেষ্টা করেছেন সেভাবেই আপনি কোরআন বুঝেছেন। এ বিষয়ে মুমিনদের কোন টেনশন নাই।

কিন্তু ভাইয়া, কোরান কে নেতিবাচক ভাবে নেয়া ছাড়া উপায় নেই। আমাদে কথা বাদ দিন, এই কোরাণ নিয়ে আমাদের মুসলমানদের মাঝেই শত বিভক্তি, শত মাজহাব, ৭২ কাতার, আহলে হাদিস, কোরান ওনলি, তারাবি নামাজ কত রাকাত, হাত কোথায় বাঁধবেন, আমিন আস্তে না জোরে, নবীর মল-মূত্র(মোবারক) পবিত্র, নাকি অপবিত্র............... এসব নিয়ে প্রতিদিনই মসজিদে মারামারি কোপাকুপি হয়। তো ভাইয়া, এসব নিয়ে কী বলবেন??

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কুরআন অবশ্যই নেতিবাচক একটি গ্রন্থ, যে ব্যক্তি বা জাতি যতবেশী বইটির বিধান অনুসারে জীনন যাপনে অভ্যস্ত হবে তাদের তত বেশী কমনসেন্স লোপ পাবে, উগ্র আচারণ করবে, মানসিক ভারসম্যহীনতায় ভুগবে।

ভাল-খারাপ নির্ধারন করতে যদি মানুষকে ঐশিগ্রন্থের উপর নির্ভরশীল হতে হয় তাহলে তা মানব জাতির জন্য এক কলঙ্ক, আর এ কলঙ্কই আমরা বয়ে বেড়াচ্ছি হাজার বছর ধরে।

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমাদের মমিন মোসলমানগণ যদি ভাল করে অর্থ বুঝে মহাপবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন পাঠ করতেন তাহলে তাদের অনেকেরই ধ্যান ভঙ্গ হতো বলে আমার মনে হয়।

আমি প্রচুর পরিমাণে কোরআন পাঠ করি। হাদিস আমার প্রিয় গ্রন্থ। আমি বড়ই বিমল আনন্দ লাভ করি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এসব কল্পকাহিনী পড়ে জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না, তারচেয়ে বরং কার্টুন দেখুন।

যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন।

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

আদিবাসী শামুক বলেছেন: জ্যাকেল, ঢাবিয়ান এরা টেলিসামাদের মতো এসে কমিক ক্যামিও করে চলে গেলো =p~

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিতে একটা হা হা রিয়্যাক্ট দিতে পারলে মজা পাইতাম। B-)

মিঃ জ্যাকেল অনেক উচু দরের একজন ব্লগার, মূর্খদের সাথে তর্ক করা উনার মানায় না, উনাকে আর বিরক্ত করবে না। =p~

আপনাকে স্বাগতম আমার পোস্টে।

২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: এন্টারটক মার্কা ওয়াজকারীরা যখন বিজ্ঞান কে গ্রন্হে খুজে পায় তখন হাসি-মসকরা করা যায় কিন্তু উক্তু পোস্ট দেখে আমি তবদা খেলাম...। তবদা কি জিনিস জানি না!!!! মনে হচ্ছে গত ১৫-২০ বছর ধরে ল্যাবে দিনে ১০-১২ ঘন্টা সময় লাগিয়ে 'রিসার্চ' করা টা যে কত বড় ভুল ছিল সেটাই উপলদ্ধি করলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ নিয়ে উচ্ছাস, আস্ফলন কখনোই জাতির জন্য ভালো কিছু হতে পারে না। এসব নিয়ে পরে থেকে এই জনগোষ্ঠী বিপুল পরিমাণ মুল্যবান সময়ই নাষ্ট করতে শুধু।



আপনার মন্তব্যে প্রিত হলাম, মিঃ কলাবাগান।

২১| ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৯

প্রামানিক বলেছেন: ধর্মকে ভয় করেই অনেক লোক অন্যায় কাজ থেকে দূরে থাকে।

০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:৫২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নীতি নৈতিকতার ভিত্তি হওয়া উচিৎ লজিক এবং এভিডেন্স নির্ভর, কল্প-কাহিনী নির্ভর নীতি নৈতিকতা কখনো ভালো কিছু হতে পারে না।

মন্তব্যের জন্য সাধুবাদ জানাই আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.