![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রঙের দুনিয়ায় আমি এখনও ছাত্র,তবে শখের বশে লেখক, সাংবাদিক, অনুবাদক আবার কখনো আরও অনেক কিছু।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি আইনসভার প্রার্থী হয়েছেন। ভোট চাইছেন মানুষের কাছে। গিয়ে হাজির হলেন এক মৌলভীর বাড়িতে। কবিকে দেখে আঁতকে উঠলেন মৌলভী।
এ কি! আপনি তো কাফের! কাফেরকে তো ভোট দেয়া যায় না! মৌলভীর কথায় সায় দিচ্ছেন তার সাথীরা।
কবি এমন ভয়ানক কথা শুনেও শান্ত। তিনি স্থির গলায় বললেন, মৌলভী সাহেব! কাফির বলেছেন তাতে দুঃখ নেই। এর চেয়েও কঠিন কথা আমি শুনেছি। শুনতে হয়েছে অনেক জঘন্য কথাবার্তাও। তবে আপনার বাড়িতে যখন এসেছি, আপনাকে একটি কবিতা না শুনিয়ে চলে যাই কিভাবে?
কবি নজরুল তার আবৃত্তির ডালা খুলে বসলেন। তিনি শোনাচ্ছেন তার বিখ্যাত কবিতা ‘মহররম'। কবির ভরাট গলায় সে কি উচ্চারণ! এক অপার্থিব আবেগ ও হৃদয়ছোঁয়া বেদনার পরিবেশ তৈরী হলো সবার মনে। মৌলভী তমিজুদ্দীন এবং তার সাথীদের মাথা নত হয়ে এল। তার অবনত চোখে তাকিয়ে থাকলো কবির দিকে। এই কি নজরুল! কি অপূর্ব তার কবিতা। কত গভীরে এর বেদনা! আহা! এমন করে তো আর কেউ কবিতা শোনাতে পারে না। মৌলভী সাহেব এবং তার সাথীরা অভিভূত। তাদের বিস্ময়ের নীচে চাপা পড়ে গেল সব অভিমান ও সন্দেহ। তার অনুতপ্ত। কবিকে তারা বরণ করলেন পরম আদর যতেœ।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। বন্ধুদের জন্য পাগলপ্রাণ। এক হিন্দু বন্ধুর আমন্ত্রণে তার বিয়ের আসরে গিয়ে হাজির হলেন কবি। আহারের আয়োজন। কবিও খেতে বসলেন। কন্যাপক্ষের বাড়িতে অনেক বড় আয়োজন।
বরযাত্রীদের সবাই অপেক্ষায়। কিন্তু খাবার আসছে না। খবর এসেছে, বরপক্ষের সাথে একজন মুসলমান এসেছেন কেন? অন্দরমহলের মেয়েরা খাবার পরিবেশনে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। মুসলমানকে বিদায় করতে হবে। হোক তিনি কবি নজরুল। তাতে কি?
নজরুলকে সাথে নিয়ে যাওয়া বন্ধুরা লজ্জায় লাল হয়ে গেলেন। তারা তো কোনদিন নজরুলের ধর্ম দেখে বন্ধু হননি। অভিমানী নজরুল বেশ কষ্ট পেলেন মনে। হিন্দুদের এমন সংকীর্ণ আচরণ আর জাতের কদর্য রূপ দেখে ব্যথিত হলেন তিনি। মনের ক্ষোভ নিয়ে লিখে ফেললেন কবিতা, তারপর সেটি সবাইকে শুনিয়ে দিলেন। কবিতার সূচনা অংশ- জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত জালিয়াৎ খেলছে জুয়া/ ছুঁলেই তোর জাত যাবে? জাত ছেলের হাতের নয়তো মোয়া।’
মুসলমান কবি নজরুলের মুখে এমন অগ্নিজ্বালা প্রতিবাদ শুনে সবার মাথা নীচু হয়ে এল। অভিমানী নজরুল তার কবিতা শুনিয়ে চলে এলেন সেই বিয়েবাড়ী থেকে। মলিনমুখে তিনি পা বাড়ালেন বাসার উদ্দেশে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে দাওয়াত করে নোয়াখালী এনেছেন একজন হেডমাস্টার। নজরুলের সভায় মানুষ আসছে দলে দলে। চলে এসেছেন মৌলভী সাহেবরাও। যতদূর চোখ যায়, শুধু সাদা টুপির সারি। মানুষে ভরে গেছে সভাস্থলের চারপাশ।
এ বিরাট জনসমুদ্রে দল বেঁধে দাঁড়িয়ে গেলেন কয়েকজন মৌলভি। তাদের সম্মিলিত কন্ঠের এক দাবি, এ সভায় নজরুলকে গান করতে দেওয়া হবে না। কোনভাবেই এ সম্ভব না।’ আশেপাশের অনেক মানুষও তাদেরকে সমর্থন জানাচ্ছেন। কয়েকজন প্রভাবশালী লোক মৌলভী সাহেবদেরকে অনুরোধ করলেন, নজরুলকে কয়েকটি গান গাইতে দেয়ার জন্য। তারা কিছুতেই রাজি হচ্ছেন না। এলাকাবাসীর উপর মৌলভী সাহেবদের প্রভাব অনেক বেশি। তারাও মৌলভীদের পক্ষে। হেডমাস্টার সাহেব এমন পরিস্থিতিতে কেঁদে ফেললেন সবার সামনে। নিজের এলাকায় নজরুলকে নিয়ে এ অপমান তিনি মেনে নিতে পারছেন না।
কবি নজরুল ইসলাম বসে আছেন মঞ্চে। এবার তিনি উঠে দাঁড়ালেন। সুগঠিত দেহে বলিষ্ঠ চেহারা, চোখে মুখে তার ঝিলিক। তিনি সবাইকে থামালেন। নিরব হয়ে এল চারপাশ। তিনি তার ভরাট কন্ঠে সবাইকে বললেন, আমার অনুরোধ- একটি মাত্র গান গাইবো আমি। যদি তা ভালো না লাগে, যদি আমার গান আপনাদের মত ও পথের বিপরীত হয়, তবে নিজেকে তুলে দিবো আপনাদের হাতে, যা খুশি আপনারা করবেন তখন। ’
নজরুলের এমন কথায় থেমে গেল সবাই। মৌলভী সাহেবরা রাজি হলেন। একটা গান শোনা যেতে পারে। এর বেশি নয়। তারপর সভা শেষ করে ফেলতে হবে।
কবি তার পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে গান ধরলেন। মনের সবটুকু আবেগ ও তেজ ঢেলে দিলেন তার কন্ঠে। তিনি গাইলেন, বাজিছে দামামা বাঁধরে আমামা/শির উঁচু করি মুসলমান....’। উপস্থিত শ্রোতাদের ধ্বনিতে কেঁপে উঠলো সভার আশপাশ। কবির গানের তরঙ্গ ছড়িয়ে পড়লো আকাশে বাতাসে, ঢেউ উঠলো জনসমুদ্রে। গানটির শব্দ ও কথার যাদুতে বিমুগ্ধ মৌলভী সাহেবরাও উঠে দাঁড়িয়ে গেলেন। তাদের গলা থেকে ভেসে আসছে- মারহাবা! মারহাবা!! আরে, এতো গান নয়। গজল। গজল। এ গজলের সুর মানুষের রক্তে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে, এ গজল নাজায়েজ হয় কিভাবে? আমরা যে আরও শুনতে চাই। কবি সাব! আরও একখানা গাইতে হবে।
কবি নজরুল তো এরই অপেক্ষায় ছিলেন। জনতার চেহারা এবং আপত্তিকারীদের মনমর্জি তিনি বেশ ভালোভাবেই জানেন। তিনি বললেন, আর না। আমি ক্লান্ত। বিশ্রাম নিতে হবে।
বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো ভেসে আসছে আওয়াজ। অধৈর্য মৌলভী সাহেবদেরও নাছোড় দাবী- আর অন্তত একটি হলেও শোনাতে হবে। মরুভূমির পিপাসা তাদের বুকজুড়ে। মানুষের এ আবেগ আর মৌলভীদের এমন বিগলিত দাবীর কাছে হার মানলেন নজরুল।
তিনি বললেন, তবে তাই হবে। তারপর শুরু হল তার গান। সুরের তরঙ্গদোলায় ভাসছে শ্রোতারা। মাথা নেড়ে নেড়ে দুলছেন মৌলভী সাহেবরা। কবির শব্দঝংকারে উন্মাতাল হয়ে উঠলো পরিবেশ। নোয়াখালীর মানুষদের ভাবসাগরে জোয়ারের পর জোয়ার উঠেছে। গলা ছেড়ে কবি গাইছেন তার সব আবেগমাখা গান-গজল। একাধারে পাঁচ ঘন্টা কবি নজরুল গেয়ে শোনালেন তার অমর গানগুলো। হৃদয়ছোঁয়া তার সেইসব ছন্দ মোহিত করে ফেলেছে সবাইকে। ক্লান্ত পরিশ্রান্ত কবি যখন চলে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ালেন, বিমুগ্ধ শ্রোতারা সবাই মিলে দাঁড়িয়ে গেলেন কবির সম্মানে। কবি হেঁটে চললেন তার জন্য নির্ধারিত বিশ্রামখানায়। অনেক হয়েছে। আজ আর নয়।
অনেক অনেক দিন পর আবার জাতীয় কবিকে নিয়ে কিছু লিখলাম। কবির অজানা জীবন নিয়ে আমার আগের ১৩ পর্বের ঘটনাগুলো এবং এই ঘটনাগুলো একই সূত্র থেকে নেয়া। যাদের প্রয়োজন তারা সেসব পর্বে উল্লেখিত সূত্র থেকে দেখে নিতে পারেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
মানব ও মানবতা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। অডিওটার লিংক আছে?
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
মেলবোর্ন বলেছেন: কবি নজরুল বিষয়ে খুব সুন্দর লিখা এবং প্রিয় কবির কবিতার কিছু লাইন:
বিদ্রোহী' কবিতা হতে :
মহা- বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত,
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল, আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না -
বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত
আমি আমি সেই দিন হব শান্ত
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
পাগলামৃদুল বলেছেন: আমাদের এখন এমন মানুষের বড় প্রয়োজন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
মানব ও মানবতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। রাজনীতির বিষবাতাস সবাইকে নষ্ট করে দিচ্ছে্
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
বিডি আমিনুর বলেছেন: চমৎকার ++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
মানব ও মানবতা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
উৎস১৯৮৯ বলেছেন: দারুন হয়েছে। আপনার পোষ্টে প্লাস।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
মানব ও মানবতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: অসাধারণ +++++++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
মানব ও মানবতা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। নিয়মিত পড়ার আমন্ত্রণ।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
বাংলার অপরূপ বলেছেন: অসাধারন, অসাধারন, অনেক দিন পর একটি ভালো লেখা পড়লাম, মনটা জুরিয়ে গেল।
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ +++++++
সত্যি অসাধারণ।
কাজী নজরুল খালি তেজস্বী ই ছিলেন না, বুদ্ধিমান ও ছিলেন, বুঝতে পারতেন মানুষের মন কে।
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
অেসন বলেছেন: অসাধারণ
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
নন্দনপুরী বলেছেন: +++++++++++
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
ঐক্যতান বলেছেন: নজরুল ইসলাম জীবিত অবস্থায় আনেকবার নাস্তিক, মুরতাদ, কাফের উপাধি পেয়েছেন। তাঁর উপর আক্রমণও হয়েছে এজন্য। আজকে নজরুল বেঁচে থাকলে 'হেফাজতে ইসলাম' নিশ্চিত তাঁরও ফাঁসি দাবী করতো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
মানব ও মানবতা বলেছেন: এসব প্রসঙ্গ না টানলে ভালো হয়। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
rakibmbstu বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
কদমা বলেছেন: দারুন সব ঘটনা !
১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
ম্যানিলা নিশি বলেছেন:
কত সুন্দর পরিপাটি কবি কাজি নজরুল ইসলাম,
এখনকার কবিগণ ঘুম থেকেই ওঠেন সকাল এগারটায়, আবার কলকিতে টান ছাড়া নাকি তাদের মাথাই খোলেনা, আজব....
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
মানব ও মানবতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ছবিটির জন্য।
১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
নিজাম বলেছেন: ভাই, চোখে পানি এসে গেল।
১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার +++++++++++
গাহি সাম্যের গান–
মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান ,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
ঝরা সময়ের গান বলেছেন: অস্থির সময়ে একটা নির্ভেজাল লেখা পড়লাম। জাতীয় দুর্জুগে কবিরাই জনগনকে এক সুতাঁয় গাথত। আজ তেমন কেউ আর নেই
১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
একজন নিশাচর বলেছেন: অসম্ভব ভাল লেগেছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
+++
১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: সত্যি চোখ ভিজে গেল, উনি বেচে থাকলে আজ হয়তো ওনার কাছেই আবদার করতাম দেশকে এ চরম অবস্থা থেকে বাচাতে একটা "লেখার" জন্য।
ওনার কোন লেখা ই কি জাতীয় সঙ্গীত হতে পারে না?
২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০১
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: একটা ভালো মানের পোস্ট পড়লাম।ব্যাপারটা জানলাম।+++
২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩২
বৈরাম খাঁ বলেছেন: কোথায় যেন এটা পড়েছিলাম ভুলে গেছি খুব সম্ভবত "নজরুলের পত্রাবলি" তে।ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেয়ার জন্যএবং বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় নির্বাচনের জন্য।
২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৩
মেঘেরদেশ বলেছেন: আপনার লেখা অসাধারন
২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
ব্লগার রানা বলেছেন: জাতের নামে বজ্জাতি দূর করতে হবে বাঙগালীর।
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
লুঙ্গিম্যান বলেছেন: খুবই দুঃক্ষ লাগেরে ভাই, যখন দেখি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেভাবে আমাদের কাছে আদৃত সমাদৃত হচ্ছেন তার অর্ধেকও কি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হচ্ছেন?
তিনি যদি জানতেন যে, তার মৃত্যুর পর তাঁর দেহকে সমাহিত করার পর ধিরে ধিরে তাঁর সৃষ্টিকর্মও একে একে সমাহিত হতে থাকবে, তখন তিনি কি করতেন?? প্রবল আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন কবি কি তা মেন নিতে পারতেন??
২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
মোমের মানুষ বলেছেন: চমৎার হয়েছ, চোখে পানি এসে গেল,
জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত জালিয়াৎ খেলছে জুয়া/ ছুঁলেই তোর জাত যাবে? জাত ছেলের হাতের নয়তো মোয়া।’
এই অডিওটা প্রায় শুনি