![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
..................বিশাল যন্ত্রণার অর্থ হচ্ছে বিশাল শুদ্ধতা ৷৷ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
বেশ কিছুদিন ধরে গোটা এ্যাপার্টমেন্টটি জুড়ে গম্ভীর নিস্তব্ধতা ৷ ছেলে-মেয়ের নিরব খেলাধুলা আর কোনও কথা নেই বাবা-মার মাঝে ৷ নিরাবতাখানি যেন তীক্ষ্ণ ও বিকট ভারী ৷ ছেলে ও মেয়েটি যখন মা-বাবার মাঝে কোন প্রশ্ন ফেলে দেয় ততক্ষণাৎ হয়ত দু’জনেই উত্তর দিয়ে ফেলে ৷ সেই সঙ্গে নৈঃশব্দ্যের প্রতিধ্বনির আচ্ছন্নে আবৃত করে ফেলে পরিবেশ ৷
একবার একদিন মা কাজ সেরে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে আসেন ৷ তখন ভাইটি ছিল না সেখানটায়, যদিও বাবা কাজ করছিলেন ৷ মেয়েটি একা একা নিজের সাথে কথা বলার খেলায় মত্ত ছিল ৷ সেটি ছিল প্রশ্ন ও ভিন্ন স্বরে উত্তরের ক্রিয়াশৈলী ৷
যখন সিলভা ও ক্যাটরিনা তাকে ‘আমেরিকা’ সম্পর্কে ধারণা দিল ৷ ঢালগুলো কেমন পিচ্ছিল যেন তাতে যে কেউ পড়ে গিয়ে মাঝ বরাবর প্রচণ্ড আঘাত পেতে পারে ৷ তা শুনে আলেঙ্কা তাদেরকে ভিন্নরকম কিছু বলতে বললো ৷
মা বললো- ‘আলেঙ্কা রান্নাঘরে আসো ৷’
খেলনাগুলোর কাছে মিনতি জানিয়ে অন্যস্বরে বলে গেল, সে দ্রুতই ফিরে আসবে ৷
এদিকে মা বলতেই লাগলো ‘আলেঙ্কা, তোমাকে আমার কিছু বলার ছিল’ ৷
মায়ের ক্রুদ্ধ অবয়ব দেখে সে আরো ভীতসন্তুস্ত হয়ে উঠলো ৷ খানিকটা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে বিভ্রান্ত চেহারা নিয়ে উৎকন্ঠায় রইল ৷
‘তুমি কি জানো বাবা একখানা জন্মদিনের উপহার নিয়ে এসেছেন ৷’
যদিও আলেঙ্কা এগারতম বর্ষে পদার্পন করবে শীঘ্রই ৷ কৈশরে উত্তীর্ণের চূড়ান্ত বছর এটা ৷ ফলে সে আর থাকবেই না ছোট্ট মিষ্টি মেয়ে হিসেবে ৷
‘বাবা তোমার জন্য একখানা সাইকেল নিয়ে এসেছে ৷ সেই রকম একটি রগ-পনি-ফল্ডিং সাইকেল ৷’
শোনে আলেঙ্কা কিছুই বললো না ৷ তবে কিছু একটা তার হৃদয়ে চেপে বসছিল তাতে ক্রমশঃ রাগ বাড়তে লাগলো ৷ অবশ্য দীর্ঘদিন যাবত একখানা পনি চেয়ে আসছিলো সে ৷ যাতে চড়ে সিলভা আর ক্যাটেরিনাকে নিয়ে পাশের রাস্তার ছোট্ট ‘অ্যামেরিকা’তে যেতে পারে ৷ সাইকেল বিহীন অবস্থায় যা ছিল তার কাছে বেশ দূরবর্তী ৷ তাদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত শুনতো ঢালগুলো কতটা পিচ্ছিল যাতে পড়ে যে কেউ ভাঙ্গতে পারে মাঝ বরাবর আঘাত পেতেই পারে যখন তখন ৷ তার অবশ্য ইচ্ছে হতো আরও অন্য কিছু শুনতে ৷
সেই ভুল মুখশ্রীর ঐ দৃষ্টি নিয়ে মা বলতে লাগলো, ‘তুমি কি জান আলেঙ্কা ? খুব খুশি খুশি ভাবে থাকো কারণ বাবা আসলেই বেশ ক্লান্ত ৷ সে সাইকেলের জন্য ধার নিতে বাধ্য হয়েছে ৷’
‘ঠিক আছে মা’ বলে জানালার ধারের তার খেলনাগুলোর কাছে চলে আসল ৷ আর তাদের বলতে লাগল ‘অবাক হবার মতন করে আমি একখানা সাইকেল পেয়ে গেছি ‘৷ তা শোনে তারা উপরে নিচে লাফালাফি শুরু করে দিল ৷
তারপর যথা সময়ে সমাগত তার জন্মদিন ৷ পেট ব্যাথা নিয়েই সে স্কুলে চলে গেল ৷ এরপর ক্লাশের মাঝ সময়ে সে অবাক হয়ে খেয়াল করল সব সাইকেলের রঙই নীল অথবা লাল ৷ সব পনি-ই নীল বা লাল রঙের শুধু সিলভা’টির রঙ গোলাপি যা তার বাবা করে দিয়েছে ৷
মধ্যাহ্নভোজের পর বাবা আসলেন ৷ কেমন অদ্ভূত অনুভূতি হতে লাগলো আলেঙ্কার সঙ্গে সে বোধের মতই তার চেহারাও বদলে যেতে লাগল, যা আদতে তার স্বাভাবিক চেহারার সাদৃশ্য ছিল না ৷ বাবা বেসমেন্টে নেমে আসতে বললো তাকে ৷ পরে নেমে আলেঙ্কা হালকা নীল রঙের সাইকেলটির কাছে চলে আসল ৷
সেদিকে তাকিয়ে রইল আলেঙ্কা, পরে এক ফাঁকে দেখে নিল বাবাকেও ৷ সে জানতো তার এখন খুশি হওয়া উচিত কিন্তু পেটের ব্যাথা আরো বাড়তে লাগল ৷ যখন সাইকেলটি স্পর্শ করল তখনই যেন শীতল ধাতবখানা ধীরে ধীরে তাকে মৃদু আঘাত দিতে লাগল ৷
ধন্যবাদ বলেই সে যেতে চাচ্ছিল যত তাড়াতাড়ি উপরে উঠে তাদেরকে বলবে তার চমক প্রাপ্তির কথা ৷
‘তুমি কি খানিকটা চড়ে বেড়াবে না ?’ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিল বাবা ৷ অল্প সময় ধরে কিংকর্তব্যমিমূঢ় আলেঙ্কা ৷ অতঃপর স্বগতোক্তি দিল ‘ঠিক আছে খানিকক্ষণ পর ৷’
বেসমেন্টটুকু ছিল খুব সরু আর মৃদু আলোয় ভরপুর ৷ বিশাল আকৃতির বাবা আর ক্ষুদ্রাকৃতি আলেঙ্কা ৷ মাথায় শুধু একটা শব্দই ভেসে আসল “ধার”৷ কিন্তু একটুও নড়তে পারছিল না সে ৷ বাবার পেছনে তার নতুন পনি-র পাশে দাঁড়িয়ে রইল সে ৷ অপেক্ষা করতে লাগল বাবার প্রস্থানের, যাতে সিলভা আর ক্যাটরিনা চলে আসতে পারে ৷ তাদেরকে নিয়ে তার ইচ্ছা ‘অ্যামেরিকা’র উদ্দেশ্যে পালিয়ে যেতে পারে অবশেষে ৷
**
স্লোভান থেকে ইংরেজি ভাষান্তর ক্রিস্টিনা জরাভিক রিয়েরডন ৷
==================================
[লেখিকা পরিচিতিঃ লিলি পোতপারা (জন্ম ১৯৬৫ সালে মারিবোর, স্লোভেনিয়ায় ) লেখক ও ফ্রিল্যান্স অনুবাদক যিনি বর্তমানে স্লোভেনিয়ায় Ljubljana শহরে কর্মরত আছেন ৷ বিভিন্ন সাহিত্য সাময়িকীতে তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে ৷ এর মধ্যে গল্প সংকলন Zgodbe na dusek (Bottoms Up Stories, LUD Literatura, 2002) and Prosim, preberi (Please, Read Me, LUD Literatura, 2006) অন্যতম ৷ যার মধ্যে Zgodbe na dusek জিতে নেয় ২০০২ সালের স্লোভেনিয়ান বইমেলার নতুন লেখকের সাহিত্য সম্মান পরে ২০০৬ সালে পুনর্মুদ্রণ হয় এর ৷ বহু ইংরেজী উপন্যাসের সফল অনুবাদক হিসেবে এদের মধ্যে অন্যতম করমাক ম্যাকার্থির The Road যার জন্য ২০০৮ সালে Slovenian Literary Translators' Association-এর সম্মাননা লাভ করেন ৷
দুই সন্তানের জননী লিলি ফ্রেন্চ আর ইংরেজি ভাষা এবং সাহিত্যের উপর ব্যাচলর ডিগ্রি লাভ করেন Ljubljana বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদ থেকে ৷ এছাড়াও স্কুল ও কলেজেই পারফর্মিং আর্টস্ (সংগীত)এর উপর দুটো ডিপ্লোমা লাভ করেন ৷ এদিকে সার্বিয়ান, সুইডিশ, ইংরেজি ও গায়েলিক ভাষায় তার ছোটগল্পের অনুবাদ হয়েছে ৷]
*উপরের ছবিতে গল্প সংকলন Zgodbe na dusek (Bottoms Up Stories, LUD Literatura, 2002)এর প্রচ্ছদ, যেখান থেকে The Surprise বা চমক গল্পটি সংগৃহীত ও পাশে লেখিকা ৷
০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৯
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
স্বাগত ৷
মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল ৷ মঙ্গল হোক ৷
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অভাবের সংসারে চমকটা 'ধার'এর ভারে ম্লান হয়ে গেলো। কিন্তু বুদ্ধিমতি আলেঙ্কা সেটা বুঝতে দেয় নাই। পরিবারকে ভারমুক্ত করার মানসেই হয়তো সিলভা আর ক্যাটরিনাকে নিয়ে 'অ্যামেরিকা'র পিচ্ছিল ঢালে হারিয়ে যাওয়ার চিন্তা করছে। সংসারের অভাব বোধটা এগারো বছরের একটা মেয়ের বুকেও ভালো একটা দাগ কেটেছে। লেখাটা পড়ে বিমর্ষ হয়ে গেলাম। সুন্দর এবং সাবলীল অনুবাদ করেছেন। অনেক ভালো লাগলো। এর আগে লিলি পোতপারার কোন লেখা পড়ি নাই।
দীর্ঘ তিন মাস পর পোস্ট দিয়েছেন। ব্যস্ত নাকি?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
একাবারে জাগতিক প্রেক্ষাপট না হয়ে মনে হয় গল্পটির অর্থের অনেক বহুমাত্রিকতা আছে নিঃসন্দেহে ৷ বেশি ব্যস্ত না হয়েও স্বস্তিতে নেই এখন তখন ৷
মঙ্গল হোক আপনাদের ৷
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৮
ডি মুন বলেছেন:
বাহ, দারুণ গল্প।
+++++
অনুবাদ খুব ভালো লেগেছে।
তা শোনে আলেঙ্কা তাদেরকে ভিন্নরকম কিছু বলতে বললো ৷ -------- শুনে
শোনে আলেঙ্কা কিছুই বললো না ৷ ----- শুনে
তার অবশ্য ইচ্ছে হতো আরও অন্য কিছু শোনতে ৷ ---- শুনতে
টাইপিং মিসটেক হয়েছে সম্ভবত। ঠিক করে নিতে পারেন সময় করে।
দারুণ একটি গল্পের সাথে পরিচিত করানোর জন্যে
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় জাহাঙ্গীর ভাই
ভালো থাকুন
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অভ্র আর বিজয়ের বিভ্রাটে ভ্রান্তি কিবোর্ডের ভ্রমে ৷
ধন্যবাদ রইল আর যথাশব্দ তথাস্থানে ৷
কাটুক সময় সৃজনে আর মঙ্গলে ৷
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই, চমৎকার সব লেখকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য। এর আগে লিলি পোতপারার কোন গল্প পড়া হয় নি মনে হয়।
গল্পটা সুন্দর। কেমন মন খারাপ করা অনুবাদও চমৎকার হয়েছে।
ভালো থাকুন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেক কিছুই রয়ে যাচ্ছে ভাবনা ও প্রকাশের অন্তরালে ৷
অজ্ঞমতাই হয়ত যথার্থ উত্তর ৷
মঙ্গল হোক ৷
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর গল্প ও অনুবাদ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
পাঠে ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ৷
ভাল থাকুন নির্ভাবনায় ৷
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১০
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লাগল। এই রকম আরো কিছু পোস্ট আমরা আপনার কাছে থেকে পেতে পারি।
শুভেচ্ছা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৯
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
প্রত্যাশা ও সক্ষমতায় হয়ত বিস্তর ব্যবধান সময়াবর্তে ৷
মঙ্গল হোক ৷
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
হামিদ আহসান বলেছেন: সুন্দর সাবলিল অনুবাদ ৷ গল্পটা হৃদয়ের গভীরে দাগ কেটে গেল ...
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০১
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
স্বাগত ৷
প্রেরণা ও প্রত্যাশা হয়ত উচ্চাশার জন্ম দেয় কখনও কখনও ৷
মঙ্গল হোক আপনাদের ৷
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৬
অক্টোপাস পল বলেছেন: সুন্দর অনুবাদ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
স্বাগত ৷
পাঠে ও মন্তব্যের উষ্ণতায় ঋদ্ধ মন ৷
হোক মঙ্গল আপনার সর্বদা ৷
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার একটি গল্পের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
পাঠে ও মন্তব্যের হৃদয়ের উঞ্চতা পেলাম ৷
মঙ্গল হোক আপনার সর্বাঙ্গীন ৷
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সুন্দর, সাবলীল!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৪
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেক মতামত হয়ত হৃদয়ঘেষা যা আপনা হতে প্রাপ্ত ৷
মঙ্গল হোক জীবনভূমি ৷
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনুবাদ সুন্দর, বরাবরের মতই।
আমার ভাল লেগেছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
সময়কে নিয়ে ভাল থাকুন ৷ আমাদেরও কিছু সময় দিতেই পারেন ৷
শুভ প্রত্যাবর্তন ৷
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ছায়শিল্পে গল্পটা নিয়ে দারুণ কাজ করা যেতো। স্মরণে রাখলুম। ধন্যবাদ রইলো, জাহাঙ্গীর। আপাতত আমার মাথায় শুধু একটা শব্দই ভেসে আসছে ---- আগুন ...
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
মনের শুদ্ধ দহন হয়ত জীবনহানিকর বাহ্যিক অনলকে চাপা দিতে সক্ষম ৷
সে সুদিনের প্রত্যাশায় মঙ্গল হোক প্রতিক্ষণ ৷
১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: অসাধারণ জীবন ঘনিষ্ট গল্প।অর্থবহ অনুবাদ গল্পটিকে সাবলীলভাবে উপস্থাপন করেছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ অাপনাকে।
শুভকামনা জানবেন।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
স্বাগত ৷
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা ৷
আপনার পোস্টগুলো জনহিতকর ও তথ্যবহুল ৷ তাই প্রায়ই গুলোই পিডিএফ করে সংরক্ষণ করা হয় সবার মঙ্গলার্থে ৷ ধন্যবাদ জানবেন ৷ আকৃতি কোন বিশেষ ঘাটতি করে না মনঃযোগ রক্ষায় প্রয়োজন যে জীবনের পরতে পরতে ৷
ভাল থাকবেন পরিজনে সকল সময়ে ৷
১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা ভাইয়া।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ধন্যবাদ রইল ৷
প্রাণবন্ত থাকুন সৃষ্টিসুখের উল্লাসে ৷
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো , অজানা এক লেখিকার কাজের সাথে পরিচিত হতে পারলাম। শুভকামনা। আরো লিখুন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
পাঠে ধন্যবাদ রইল ৷
সামর্থ্য ও সময় একযোগের প্রত্যাশায় ৷ মঙ্গল হোক ৷
১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এবারে বানাচ্ছি পান্তাবুড়ি।
কাজটা যত এগুচ্ছে ততই আনন্দে মন ভরে যাচ্ছে। ফিরে যাচ্ছি ছোট্টবেলায়।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৯
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
যদি ছোট্টবেলায় যেয়ে ফেরত না আসেন তবে কেমন হতো ৷ ভাবতেই আশায় দোলে মন ৷
সময় হয়ত নিষ্ঠুর কখনো কখনো ৷স্মৃতিটুকু বেচে থাক সযতনে ৷
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব জাহাঙ্গীর,
ব্লগটিতে আসলে আপনার লেখার খোঁজ করি। আপনি সামান্য পাঠক আমি’র কথা বিবেচনা করে নোতুন লেখা দিন গো ... অপেক্ষায় থাকলুম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩২
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
সম্ভাষণে লজ্জায় ফেলে দিলেন ৷অপেক্ষা হয়ত ভাল কিছুর আশায় ৷
পাঠক কিন্তু পাঠেই আনন্দিত হয় ৷ কম সময় অনেক অনেক অপঠন ভাষ্য ৷
১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:০২
এহসান সাবির বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
উৎসবের আনন্দে জড়িয়ে রাখুন পরিজনে ও নিরন্ন প্রতিবেশিরে ৷
সবার মঙ্গল হোক ৷
১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
সুমন কর বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
উৎসবের আনন্দে জড়িয়ে রাখুন পরিজনে ও নিরন্ন প্রতিবেশিরে ৷
সকলের মঙ্গল হোক ৷
২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাল লাগলো।
শুভকামনা জানবেন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেক কিছুই হচ্ছে না তবু আপনাদের সাথে অংশগ্রহণ মাত্র ৷
পাঠে ও আগমনে ধন্যবাদ রইল ৷ সুন্দর থাকবেন ৷
২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৬
জেন রসি বলেছেন: লিলি পোতপারার গল্প পড়া হয়নি।
আপনার অনুবাদে গল্পটি চমৎকার লেগেছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:২২
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
স্বাগত ৷
পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন ৷নিরন্তন সুন্দর থাকবেন ৷
২২| ২৭ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সুন্দর গল্প ও সাবলীল অনুবাদ। ভাল লাগলো । ভালো থাকুন জাহাঙ্গীর ভাই।
১২ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল ৷
ধীরে ধীরে পোস্টের অসঙ্গতি ও সংশোধন করার ইচ্ছা সময় করে ৷ আগে পাঠ পরে পর্যবেক্ষণ ৷
সুসময় ঘিরে থাকুক পরিজনে ৷
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: লাইক