![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরেকটু ভাল থাকার চিন্তায় আমাদের আর ভাল থাকাটাই হয়ে উঠে না
ছবিঃ ঢাকা টাইমস
ঐক্যমত কমিশনে যায়া ঐক্যমত হইছে নাকি দ্বিমত নাকি বারোমতারি?
গণতন্ত্রের নামে ঐক্যের নামে এসব আলাপসালাপ হুদাই। গণতন্ত্র মানলে এই ইন্টেরিম বিএনপির কথাই শুনতো, কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠের হিসেবে বিএনপি বাকী সবাই একদিকে থাকলেও এগিয়ে।
যদিও অনেক ব্যাপারেই সরকার বিএনপিকেই শুনছে।
আগের নির্বাচন গুলো সুষ্ঠু হইলে অন্তত প্রথম সুষ্ঠু নির্বাচনে বিএনপিই জিততো। সেই হিসেবে - ১৪ এর ভোট বিহীন, ১৮ এর রাইতের ভোট আর ২৪ এর ভোটার বিহীন নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করে বিএনপি কে অন্তত একটা সেশন ক্ষমতা দেয়া যাইতেই পারে। এক্ষেত্রে ভোটের নামে রাষ্ট্রের কাড়িকাড়ি টাকা বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে নির্বাচনী সহিংসতা থেকে।
যদিও একটা নির্বাচনের অবৈধতা নিয়ে ঘাপলা আছে। কারণ ২০১৮ সালের রাইতে ভোটের নির্বাচনে বিএনপি নেগোসিয়েশন করে ৭ টা আসন নিয়ে সংসদে যোগ দেয়। যার ফলে কার্যত নির্বাচন বৃহৎ দলগুলোর কাগুজে বৈধতা পায়।
তবে ২০১৮ সালে নেগোসিয়েশন করে বিএনপি কি পেয়েছে সেটা খুব একটা জানা যায় নাই। উপরন্তু একজন সাংসদ হিসেবে ঢাকা শহরে রুমিন ফারহানার কোনো জায়গা, ফ্ল্যাট বা জমি নেই বিদায় প্লট চাওয়ায় লীগ, বিএনপির একাংশ থেকে শুরু করে আপামর জনতা তাকে ধুয়ে দেয়। অথচ সংসদে যাইতে পারলে প্লট চাইতে কি সমস্যা ছিলো সেইটাও জানা যায় নাই।
তবে নেগোসিয়েশনে বিএনপি কি পেয়েছে জানা না গেলেও আওয়ামী লীগ যা পেয়েছে তা ছিল দৃশ্যমান। আর সেটা হইলো মোটামুটি ঝামেলহীন ভাবে একটা রাইতের ভোটের পরেও ৫ বছরের শোষণের প্রেষণ।
পাওয়ার হিসেবে যেটা বিএনপি পেয়েছে যেটা সেটা হচ্ছে কুখ্যাতি হাত থেকে রক্ষ্যা পাওয়া। কারণ এরশাদের বিতর্কিত নির্বাচনে অংস নিয়ে শেখ হাসিনা জাতীয় বেঈমান উপাধি পাইছিলো। আপামর জনগণের সাপোর্ট নিয়ে ২০১৮ সালের নির্বাচেনে যায় বিএনপি কিন্তু লীগের রাইতের ভোট আর দিনের ভায়োলেন্সের কারণে নামমাত্র নির্বাচন হয়। বিএনপিকে নামমাত্র ৭ টা আসন দেয়ার দয়া করে শেখ হাসিনা।
তো জনগণ সেই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করলেও জনগণের মাথায় বাড়ি মাইরা মাত্র ৭ টা আসন নিয়াই সংসদে যোগ দেয় বিএনপি। কিন্তু এখনকার মত তখনও ঐক্য আর একমাত্র অভিজ্ঞ বড় দল এই ভরসায় মানুষ বিএনপিকে জাতীয় বেঈমান আখ্যা দেয় নাই। এটাই বিএনপির পাওয়া ২০১৮ সালের ইলেকশনের নেগোসিয়েশন এ।
তাই ২০১৮ বাদ দিয়া, ২০১৩ আর ২০২৪ এর নির্বাচন তো অন্তত অবৈধ ঘোষণা করাই যায়। আর এই ব্যাপারে তরুণ তুর্কি ইঞ্জিনিয়ার ইশরাকের আইডিয়া ধার নেয়া যাইতে পারে। জনগণকে নিয়ে জনগণের গণতন্ত্র আর ক্ষমতা পুনরুদ্ধার করা যায় নির্বাচন ছাড়াই।
দেশের আর্থিক সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার কথা বিবেচনা কইরা, নির্বাচন না কইরা ক্ষমতা হস্তান্তর হবে এক ঐতিহাসিক অর্থনৈতিক বিজয়। বিএনপি থাকবে দেশচালকের আসনে। বিরোধীদল হিসেবে থাকলো বাকী সবাই।
তবে দীর্ঘদিনের পথচলার যুগল সঙ্গী হিসেবে বিএনপি চাইলে জামাতকেও সরকারে নিতে পারে। এতে বিএনপি-জামাতের পুরনো প্রেমের আবার ফিতা বান্ধাও হইবেক।
হ্যাশট্যাগ পুরনো সিস্টেমে ক্ষমতা অথবা মৃত্যু
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৬
জাহিদ শাওন বলেছেন: আপনি বুঝবেন না। না বুঝলে সবই গার্বেজ। আর রাজনৈতিক আলোচনা গার্বেজ নিয়েই হয়।
২| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চান?
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:০২
জাহিদ শাওন বলেছেন: প্রচুর বিনোদন নিতে হবে। স্যাটায়ার লিখে সেটা স্যাটায়ার বলে দেয়া অবশ্য ট্রেজেডি লাগে, আর এই ট্র্যাজেডিও অবশ্য একটা এন্টারটেইনমেন্ট।
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: গনতন্ত্রে নির্বাচন হতেই হবে। তাতে যতই অর্থনৈতিক পরাজয় হোক না কেন।
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২
জাহিদ শাওন বলেছেন: হ্যাঁ তা তো অবশ্যই। তবে দেশে যে হালচাল সবাই কোনমতে ক্ষমতা পাইলেই খুশি। যতটা নির্লজ্জ হওয়া লাগে তা হবে প্রয়োজনে।
৪| ০৫ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ রাত ২:৩৯
ফেনিক্স বলেছেন:
গার্বেজ