![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরেকটু ভাল থাকার চিন্তায় আমাদের আর ভাল থাকাটাই হয়ে উঠে না
শেষ দুইটা ডাকসু নির্বাচনের কোনটাই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচিত কোন সরকারের আমলে হয় নাই। দুইটাই হইছিলো স্বৈরাচারের আমলে। এরশাদও পরপর দুইবার ডাকসু নির্বাচন দেয়। কিন্তু ৯১ এর গণতান্ত্রিক সরকার থেকে শুরু করে, পরে কোন সরকারই আর ডাকসু দেয় নাই। শেখ হাসিনা যখন স্বৈরাচারী রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করে তখনই দিয়েছিলো, যেটা বলা যায় খালেদা জিয়া আর শেখ হাসিনার মোট শাসনকালে অনুষ্ঠিত একমাত্র ডাকসু নির্বাচন।
তো এনারা কেউই কেন ডাকসু দেয় নাই? কেন স্বৈরাচার এরশাদের আমলেই ছিল শেষ ডাকসু ইলেকশন?
পরিবার কেন্দ্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা জারি রাখাই এর অন্যতম কারণ। যাতে যাদেরকে তারা ফকিন্নির বাচ্চা বলে গাল পাড়ে তারা নেতা হিসেবে উঠে না আসে। এক কথায় বললে রাষ্ট্র যাতে নতুন শিক্ষিত নেতৃত্ব দেখতে না পায়, যারা কিনা পরিবার তন্ত্রের বাইরে নতুন ক্ষমতা বলয় তৈরী করে ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
ডাকসুতে কম্পিট করা প্রত্যেকে যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সেন্ট্রালেও ছিল সবাই বলা চলে যে যার হায়গায় জাদরেল একটা অবস্থান নিয়েই ছিলো এবং এখনো আছে।
সব বাদ। হাসিনাশাহীর ফ্যাসিস্ট আমলে হওয়া নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করে উঠে আসা নুরু, আখতার, নাহিদ হইয়া উঠছে একেকটা ক্ষমতার নাম। যারা হাসিনার ফ্যাসিজ রাজত্বই গায়েব করে দিয়েছে।
সেই হিসেবে প্রতিনিয়ত ডাকসু হইতে থাকলে প্রতিনিয়ত শিক্ষিত নেতা সামনে উঠে আসবে।
এবারের ডাকসু ইলেকশন নিয়ে অনেক নাটকের পরে ডেট দিয়ে আবার নাটক। যদি এবার ডাকসু নির্বাচন হয়েই যায় তবে পরবর্তী ডাকসু নির্বাচন কবে হতে পারে? নাকি ইতিহাসের সিলসিলা মেনে এটা আর হতে দেয়াই হবে না? দুঃখজনক ভাবে যেই সিলসিলার শুরু হইছিলো ৯১ এ ক্ষমতায় আসা গণতান্ত্রিক সরকারের হাত ধরে!
যেহেতু লং টার্ম ভাবে সমগ্র রাষ্ট্র কাঠামো পরিবর্তনের কোন আভাস দেখা যাচ্ছে না, সেহেতু আবার ফ্যাসিজ রেজিম তৈয়ার হওয়ার সম্ভাবনা ফেলে দেয়া যায় না। পার্থক্য শুধু, জনগণ ঠিক কবে ধরতে পারবে যে রাষ্ট্র আবার ফ্যাসিবাদের ফাঁদে পড়েছে এবং ঠিক কখন থেকে জনগণ সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বুকে লাথি মারা শুরু করবে!
সেই হিসেবে কি আরেকটা ডাকসু নির্বাচন কি আরেকটা ফ্যাসিবাদ কায়েমের পর আসবে?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জাতীয় নির্বাচনের মত ইশতেহার ঘোষণা দেখতে সুন্দর হইলেও অনেক ক্ষেত্রে হাস্যকর। প্রশাসনের দ্বায়িত্ব ছাত্রদের কাঁধে তোলা হইলো একটা গুণে ধরা সিস্টেম এস্টাবলিশ করা এবং সেটা টিকিয়ে রাখা।
ঢাবির ছাত্রছাত্রীদের সম্মিলিত রাজনীতি একটাই হোক, সেটা হলো যে করেই হোক ডাকসুর ধারা চলমান রাখা।
শেষ দুইটা ডাকসু নির্বাচনের কোনটাই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচিত কোন সরকারের আমলে হয় নাই। দুইটাই হইছিলো স্বৈরাচারের আমলে। এরশাদও পরপর দুইবার ডাকসু নির্বাচন দেয়। কিন্তু ৯১ এর গণতান্ত্রিক সরকার থেকে শুরু করে, পরে কোন সরকারই আর ডাকসু দেয় নাই। শেখ হাসিনা যখন স্বৈরাচারী রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করে তখনই দিয়েছিলো, যেটা বলা যায় খালেদা জিয়া আর শেখ হাসিনার মোট শাসনকালে অনুষ্ঠিত একমাত্র ডাকসু নির্বাচন।
তো এনারা কেউই কেন ডাকসু দেয় নাই? কেন স্বৈরাচার এরশাদের আমলেই ছিল শেষ ডাকসু ইলেকশন?
পরিবার কেন্দ্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা জারি রাখাই এর অন্যতম কারণ। যাতে যাদেরকে তারা ফকিন্নির বাচ্চা বলে গাল পাড়ে তারা নেতা হিসেবে উঠে না আসে। এক কথায় বললে রাষ্ট্র যাতে নতুন শিক্ষিত নেতৃত্ব দেখতে না পায়, যারা কিনা পরিবার তন্ত্রের বাইরে নতুন ক্ষমতা বলয় তৈরী করে ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
ডাকসুতে কম্পিট করা প্রত্যেকে যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সেন্ট্রালেও ছিল সবাই বলা চলে যে যার হায়গায় জাদরেল একটা অবস্থান নিয়েই ছিলো এবং এখনো আছে।
সব বাদ। হাসিনাশাহীর ফ্যাসিস্ট আমলে হওয়া নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করে উঠে আসা নুরু, আখতার, নাহিদ হইয়া উঠছে একেকটা ক্ষমতার নাম। যারা হাসিনার ফ্যাসিজ রাজত্বই গায়েব করে দিয়েছে।
সেই হিসেবে প্রতিনিয়ত ডাকসু হইতে থাকলে প্রতিনিয়ত শিক্ষিত নেতা সামনে উঠে আসবে।
এবারের ডাকসু ইলেকশন নিয়ে অনেক নাটকের পরে ডেট দিয়ে আবার নাটক। যদি এবার ডাকসু নির্বাচন হয়েই যায় তবে পরবর্তী ডাকসু নির্বাচন কবে হতে পারে? নাকি ইতিহাসের সিলসিলা মেনে এটা আর হতে দেয়াই হবে না? দুঃখজনক ভাবে যেই সিলসিলার শুরু হইছিলো ৯১ এ ক্ষমতায় আসা গণতান্ত্রিক সরকারের হাত ধরে!
যেহেতু লং টার্ম ভাবে সমগ্র রাষ্ট্র কাঠামো পরিবর্তনের কোন আভাস দেখা যাচ্ছে না, সেহেতু আবার ফ্যাসিজ রেজিম তৈয়ার হওয়ার সম্ভাবনা ফেলে দেয়া যায় না। পার্থক্য শুধু, জনগণ ঠিক কবে ধরতে পারবে যে রাষ্ট্র আবার ফ্যাসিবাদের ফাঁদে পড়েছে এবং ঠিক কখন থেকে জনগণ সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বুকে লাথি মারা শুরু করবে!
সেই হিসেবে কি আরেকটা ডাকসু নির্বাচন কি আরেকটা ফ্যাসিবাদ কায়েমের পর আসবে?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জাতীয় নির্বাচনের মত ইশতেহার ঘোষণা দেখতে সুন্দর হইলেও অনেক ক্ষেত্রে হাস্যকর। প্রশাসনের দ্বায়িত্ব ছাত্রদের কাঁধে তোলা হইলো একটা গুণে ধরা সিস্টেম এস্টাবলিশ করা এবং সেটা টিকিয়ে রাখা।
ঢাবির ছাত্রছাত্রীদের সম্মিলিত রাজনীতি একটাই হোক, সেটা হলো যে করেই হোক ডাকসুর ধারা চলমান রাখা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০১
জাহিদ শাওন বলেছেন: কারণ এখান থেকেই ভবিষ্যত শিক্ষিত নেতৃত্ব উঠে আসে। আর টিপিক্যাল যে জায়গা গুলোতে রাজনৈতিক দলের নেতা পাওয়া যায় এখন সেসবের বেশির ভাগই পেশী শক্তি আর অবৈধ আর্থিক শক্তির আআউটকাম।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৩৯
মথিতস্বপ্ন বলেছেন: আপনার লেখায় বুঝলাম ক্যান্টনমেন্ট থেকে উঠে আসা দলই একমাত্র গণতান্ত্রিক দল।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ডাকসু নিয়ে যে হাইপ দেখছি
মনে হইতেসে জাতিয় ইলেকশন থেকে বড়ো কিছু হইতেসে।