![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন চাই তখন পাই না, যখন চাই না তখন পাই। তা হল বন্দু দেশ ভারত কাছ থেকে।
ভারতের গজল ডোবা ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দেয়ায় সোমবার সকাল থেকে আবারো লালমনিরহাটে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
লালমনিরহাটে তিস্তা নদীর পানি দোয়ানী পয়েন্টে বিপদ সীমার ১২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্রচন্ড গতিতে হু হু করে পানি বাংলাদেশের দিকে আসছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে বন্যা পরিস্থিতির আরো চরম অবনতি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ।
এছাড়া জেলার ছোট-বড় অন্য ১০টি নদীর পানিও অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলার ৫টি উপজেলার ২০ টি ইউনিয়নের শতাধিক গ্রামের অন্তত ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী। বন্যা দুর্গত
এলাকার রাস্তা-ঘাট তলিয়ে গেছে পানির নিচে। পানিবন্দী এলাকার মানুষজন সরকারি রাস্তা-ঘাটে আশ্রয় নিলেও তারা অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ভারতের গজলডোবা ব্যারেজের গেট বন্ধ করা না হলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আশঙ্কা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সোমবার সকাল ৬ টা থেকে তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ১২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । ব্যারেজের ৪৪ গেট খুলে দেয়া হলে পানি চাপ সামাল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে তিনি জানান ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: পত্রিকার কলামের তুলে না ধরে নিজের ভাষায় লিখলে আরো ভালো লাগত।