![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে ধিক্কারের আগে জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী সাহেব একটু যুক্তিতে আসুন।
জাতীয় সংসদে আলোচনাকালে যে কঠোর সমালোচনা করলেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর ব্ড় ভাই পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী তা অনেকাংশে যে বাহাবা পাবার জন্য তা উনার সমালোচনার আচরনেই বুঝা যায়। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী হলো উনার আপন ভাই আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বিরুদ্ধ আচরন করা মানেই বাহাবা কুড়ানোর প্রমান বহন করে আর যুক্তিতে আমাদের কাছে প্রতিয়মান হয় এটাই।
জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমি এখন যে কথাটি বলব সেটি কে কীভাবে নেবেন কাদের সিদ্দিকীর, তা উনি জানেন না। উনার জীবনের সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা ও ব্যর্থতার কথা উনি বলবেন আর এটা বলার মানেই হলো নিজেকে জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী একটু নিস্পাপ আকারে তুলে ধরা।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে উদ্দেশ করে জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘একজন স্বাধীনতাযোদ্ধাব ( কাদের সিদ্দিকী) বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে ঘোষণা করেছিলেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে তিনি লড়বেন। তিনি জীবিত আছেন। দিগন্ত টেলিভিশন এবং “নয়াদিগন্ত” পত্রিকায় লেখালেখির কারণে দেশবাসী তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেছে।এখন আমাদের কথা হলো যদি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী দিগন্ত টেলিভিশন এবং “নয়াদিগন্ত” পত্রিকায় লেখালেখি না করে অন্য কোন টেলিভিশন এবং পত্রিকায় লেখালেখি করতেন তাহলে কি জনাব জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী একই ভাবে সমালোচনা করতেন??হয়তো কাদের সিদ্দিকীকে ঐ দিগন্ত টেলিভিশন এবং “নয়াদিগন্ত” পত্রিকায় বেশী মূল্যায়ন করা হয়েছে তাই কাদের সিদ্দিকী ওখানেই বেশী লিখালিখি করছেন, জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেছেন নবপ্রজন্ম বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে ‘নব্য রাজাকার’ বলেছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বেসামাল হয়েছে গেছেন, কিন্তু যে নবপ্রজন্মের কথা বলছেন তারাও ভাল করে জানেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে আর কাদের সিদ্দিকী যে বঙ্গবীর আর এ দেশের মাটির জন্য উনিও কম খাটেননি স্বাধীনতার সংগ্রামে আর আমাদেরকে ইতিহাস তাই শিখিয়েছে, হয়তো টগবগে কিছু তরুন আজ উনাকে কিছু কারনে ভুল বুঝে কিছু কথা বলছে কিন্তু আপনারা মুরুব্বীরাতো জানেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর অবদান কি?
প্রসঙ্গত যে কথাটি এসেছে, সম্প্রতি এক জনসভায় কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘তিন বছর আগেও আমাকে রাজাকার আখ্যায়িত করা হয়েছিল। আমি (কাদের সিদ্দিকী) যদি রাজাকার হয়ে থাকি, তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজাকারদের কমান্ডার।’ কাদের সিদ্দিকীর এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘ধিক তোমাকে। ধিক তোমার এই ঔদ্ধত্যকে।’ এ সময় উপস্থিত সাংসদরা ‘শেম শেম’ বলে টেবিল চাপড়ান। কিন্তু জনাব লতিফ সিদ্দিকী যে ধিক দিলেন কাদের সিদ্দিকীকে আর যে সাংসদরা ‘শেম শেম’ বলে টেবিল চাপড়ালেন উনারা কি একবারও ভাবলেন না কাদের সিদ্দিকীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজাকারদের কমান্ডার বলার মানে কি??আমরা কে না জানি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান সেনাপতি যার রাজনীতির কারনেই বাংলাদেশ নামক দেশের সূচনার শুরু, যদিও উনি যুদ্ধ করেছেন উনার রাজনীতি দিয়ে আর বাংলাদেশের জন্য অবদান রেখেছেন?যেহেতু বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী একজন মুক্তিযোদ্ধা আর উনি এটাই বুঝাতে চেয়েছেন যে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী যদি রাজাকার হন তাহলে স্বাধীনতার প্রধান সেনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজাকারদের কমান্ডার, এখানে জনাব বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী একজন মানুষ আর মানুষের সাথে যুক্তি দেখিয়েছেন।তাই নয় কি?
লতিফ সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আজকে, এই সংসদে দাঁড়িয়ে আমি ঘোষণা দিচ্ছি, একাত্তরে তুমি (কাদের সিদ্দিকী) যে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলে, সেটা ছিল সশস্ত্র যুদ্ধ, জীবন রক্ষার যুদ্ধ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহণ করো নাই। তার মানে কি জনাব লতিফ সিদ্দিকী বলতে চাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর ডাক টা ভূল ছিল?? সেটা কি উনার আদর্শে পড়ে না?? আর বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য ছিল না??ঐ যে বঙ্গবন্ধুর বলেছিলেন *তোমরা আমার ভাই, তোমাদের যার কাছে যাই আছে তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড় আর এই ধরনের আহবানে সাড়া দিয়ে লাখ লাখ মানুষ ঝাপিয়ে পড়ে হানাদের বিরুদ্ধে লড়ে এদেশ স্বাধীন করে মানুষ কি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বা ডাক পালন করেন নি?? বাংলার মানুষকে মুক্ত করেনি?? আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী কি সেই লাখ যুদ্ধার একজন না?? লতিফ সিদ্দিকী বলেন ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে কাদের সিদ্দিকী যে অস্ত্রধারণ করেছিলো, সেই অস্ত্র বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধের জন্য নয়। প্রতিশোধের নামে কাদের সিদ্দিকী নিজের জীবন রক্ষা করতে গিয়েছিলো। আসলে কি তাই?? জনাব লতিফ সিদ্দিকীর পুরো কথায় এটাই প্রমান হয় যে উনি প্রতিটি কথাই বলেছেন শুধু একটু বাহাবা পাওয়ার জন্য তা না হলে বঙ্গবন্ধুর একজন সেনাকে এভাবে উনি বলতে পারতেন না আর এটাও জানা দরকার শুধু আওয়ামীলীগে নেই বলেই আজ বঙ্গবন্ধুর একজন সেনাকে নানা অপমান সহ্য করতে হচ্ছে।
তারিখ: ২৪-০২-২০১৩
Click This Link
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
এম এস টি জালাল বলেছেন: হা~হা হা~হা হা~হা হা~হা
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩০
ভোলার ডাইরী বলেছেন: প্রবাদ " তুই মানুষ না আওয়ামীলিগ "
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯
এম এস টি জালাল বলেছেন: হা~হা হা~হা হা~হা হা~হা
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫২
রাফা বলেছেন: কাদের সিদ্দিকি বাঘ থেকে বিড়ালে পরিনত হোয়েছেন।
কোন লোক পুর্বে একটি ভালো কাজ করেছিলো বলে বর্তমানে তার অন্যায় কাজগুলো জায়েজ হোয়ে যায়না।তথাকথিত গো. আজম নাকি ৫২-র ভাষা সৈনিক।তাহোলে ৭১- এর নর পিশাচ কি তার দ্বায় থেকে মুক্তি পেয়ে যেতে পারে।
মানুষ তার সম-সাময়িক কাজের মাধ্যমেই মূল্যায়ীত হয়। মানুষ যেমন নিজের জিবন বাচাতে আরেকজনকে খুন করতে পারে।ঠিক তেমনি সময় এবং পরিস্থিতী মানুষকে অনেক কিছু করতে বাধ্য করে।আশা করি আমার ঈঙ্গীত আপনি বুঝতে পেরেছেন।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
এম এস টি জালাল বলেছেন: দেখুন গোলাম আজম আর কাদের সিদ্দিকি দুই মেরুর মানুষ, গোলাম আজম ভাষার জন্য লড়াই করেছেন কিন্তু স্বাধীনতার সময় বাংলার বুকে থেকেও পাকিস্হানের পাশে থেকেছিলেন আর বাংলা যে স্বাধীনতা পাবে সেটা যদি উনি বুঝতেন তাহলে কোন দিনও বাংলার বিরুদ্ধে যেতেন কিনা সন্দেহ, তার পরও গোলাম আজম দীঘদিন এই বাংলার বুকে রাজনীতি করেছেন আর আওয়ামীলীগ ও বি এন পির সাথে সরকারও গঠন করেছিলেন আর রাজার হালেই চলেছিলেন, এটা আমাদের চোখেই দেখা, আজ গোলাম আজমের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধাঅপরাধীর বিচার হচ্ছে, সেটা যে রাজনীতির কারনেই তার প্রমান পূবে তাকালেই বুঝা যায়, তবুও বাংলার বুকে রাজাকারদের বিচার হউক এটা আমাদের কাম্য কারন পাপ বাপকেও ছাড়েনা কিন্তু যারা আজকে রাজাকারদের বিচার করছেন তারা পূবে কি করে সরকার গঠন করেছিলেন সেটার বিচার করার জন্য আমরা আবেদন করতে পারি কিন্তু যারা বিচার করবেন তারাই রাজাকারদের সাথে সরকার চালিয়েছিলেন, তাই আমাদের আবেদন করার মতো কোন জায়গা নেই। আর রাজনীতির গ্যড়াকলে আমরা পরতে চাই না।
আপনি বলেছেন কাদের সিদ্দিকি বাঘ থেকে বিড়ালে পরিনত হয়েছেন, আমার জানা মতে ও দেখা মতে বহু মুক্তিযোদ্ধা আজ না খেয়ে বেচে আছেন বা গরীবী হালে আছেন আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী একজন মুক্তিযোদ্ধা, উনি খেয়ে থাকলেও উনি যে শিকার আর প্রতিহিংসার বলি সেটা প্রমানিত, দেখছেন না আপন ভাই বাহাবা কুড়ানোর জন্য কিভাবে ভাইকে নিয়ে মহান জাতীয় সংসদে সমালোচনা করেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী যে বঙ্গবন্ধুর একজন খাটি ভক্ত সেটা অস্বিকার করার কোন ঝো দেখা কি যায়?
আপনাকে ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৭
মিশনারী বলেছেন: ভোলার ডাইরী বলেছেন: প্রবাদ " তুই মানুষ না আওয়ামীলিগ "
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৫
এম এস টি জালাল বলেছেন: হা~হা হা~হা হা~হা হা~হা
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৫
প্রাইমেট বলেছেন: মার্কেজের একটি বইয়ের নাম" কর্ণেলকে কেউ চিঠি লেখে না"।সএ কর্নেলের মতো যেন পরিণতি বরণ করতে চলেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাউকে ছাড় দেননি। পান থেকে চুন খসলেই তিনি নিজেই ঝাঁপিয়ে পড়ে এক হাত নেন। কখনো কখনো অশালীন ভাষায় াক্রমণ করতেও বাঁধে না। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন কাদের সিদ্দিকী। সেই তাকেও শেষ পর্যন্ত আক্রমণের শিকার হতে হলো।আর হতে হলো তার আপন ভাইয়ের মাধ্যমে। এর চেয়ে ট্রাজেডি আর কি হতে পারে? যে লোকটিকে তার বীরত্বের জন্য বীরউত্তম খেতাব দেয়া হয়েছে তাকে। আশ্চর্য এই দেশ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২
এম এস টি জালাল বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী যে স্বীকার সেটা আমাদের মানতেই হবে
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৭
১১স্টার বলেছেন: আমরা যারা মুক্তি যুদ্ধ দেখিনি শুনে জেনেছি তাদের কোন অধিকার নাই একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সমালোচনা করার। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী অবশ্যই বাঘ আর বাঘের লেজ দিয়ে যারা কান চুলকায় তারা আগেই খাচায় পুরে নিয়েছে সেই বাঘকে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩
এম এস টি জালাল বলেছেন: সহমত
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩
আদম_ বলেছেন: মেজর জলিলকেউ নাকি কারাবরণ করতে হয়েছিল উচিত কথা বলার কারণে। আজ কাদের সিদ্দিক রাজাকার হয়ে গেলেন।
এসব কি হচ্ছে?
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩০
এম এস টি জালাল বলেছেন: ঠোট ফাটা (সত্যবাদী) লোকদের অবস্হা এমনি হয়, বোবার কোন দুশমন নেই কিন্তু সত্য বললেই অত্যাচার অবিধায্য, শেখ হাছিনা পূবে প্রশ্ন তুলেছিলেন যারা বিচার করেন তারা যদি ভূল করেন তবে তাদের বিচার করবে কে, শেখ হাছিনা কিন্তু সত্য বলেছিলেন কিন্তু তার জন্য অনেক হইহল্লোড় হয়েছিলো দেশে, মিডিয়া বলেছিলো শেখ হাছিনা বিচার বিভাগের উপর হস্ত চালাচ্ছেন।
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
বন্ধুহারা বলেছেন: অদ্ভুদ এক গাধার পিটে চলছে এই দেশ।কিনা সম্ভব এখানে।
লতিফ যে বাহবা পাওয়ার জন্ন এই কাজ করছে তা বুঝা কঠিন কিছুনা।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩
এম এস টি জালাল বলেছেন: এটা যে শুধু বাহাবা পাবার জন্য আপন ভাই করেছিলেন তা কথাতেই বুঝা গেলো। ধন্যবাদ
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মিশনারী বলেছেন: @আদম_ আপনাকে ধন্যবাদ এইজন্য যে আমার নেতাকে স্বরণ করেছেন । বাংলার জমিনে আসল মুক্তিযোদ্ধারা এখন রাজাকার, আর মুক্তিযোদ্ধের সোল এজেন্ট আওয়ামীলীগ কাকে মুক্তিযোদ্ধা বানাবে তাদের হাতে । আবার কাদের বীরত্ব কেড়ে নিবে, তা ও তাদের হাতে ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮
এম এস টি জালাল বলেছেন: যেকোন মুক্তিযোদ্ধা আমাদের অহংকার আর আমরা অবশ্যই তাদের অবদান ভুলতে পারি না, তাদের কারনেই আজ স্বাধীন একটি দেশে মাথা উচু করে আমরা বাচার স্বপ্ন দেখি
১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৪
পাথ-ফাইন্ডার বলেছেন: রাফা বলেছেন: কাদের সিদ্দিকি বাঘ থেকে বিড়ালে পরিনত হোয়েছেন।
কোন লোক পুর্বে একটি ভালো কাজ করেছিলো বলে বর্তমানে তার অন্যায় কাজগুলো জায়েজ হোয়ে যায়না।
তাহলে বলা চলে, শেখ মুজিব ৭১ সালে ভাল কাজ করছে আর পরবর্তিতে রক্ষী বাহিনী ও বাকশাল করে জাতির সাথে বেইমানী করছে, সুতরাং আসুন তাকে ও কাদের সিদ্দিকির মত অসম্মান করি
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫
এম এস টি জালাল বলেছেন: যুক্তির কাছে মানলাম হার
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
ভোলার ডাইরী বলেছেন: আপনে আওয়ামীলিগ?
- জ্বি না।
দূর হো রাজাকার
অল টাইম দৌড়ের উপড়ে