নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এম এস টি জালাল

এম এস টি জালাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

খুচরা কথা

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

খুচরা কথা

বাংলাদেশের গ্রাম বা শহরে গ্রাম্য মোড়ল / ফটকাবাজ / চাদাবাজ / রাজনৈতিক ক্যাডার / নেতা নামধারী / প্রশাসন বা নানা সেবামূলক প্রতিস্ঠান গুলোতে নিয়োজিত জনগনের টাকায় বেতনভুক্ত কিছু কমচারী / বিচার কাজ সম্পাদনকারী কিছু সামাজিক ব্যক্তি আছে, যারা জিরো থেকে অনেক টাকা পয়সা ও ধন দৌলতের মালিক হয়ে যায়, এক পক্ষে থেকে অন্য পক্ষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সা খেয়ে নানা মানুষের জমি, বাড়ী, গাড়ী হতে টাকা পয়সার ক্ষতিসাধন করে, নিরহ মানুষদের দিনে দিনে রক্তচোষা প্রানীর মত চুষে, সমাজ ও রাস্ট্রে তাদের মাতাব্বরীর ছড়ি চালায় আর বাংলার ভুখা নাখান্দা বান্দারা শিকার হয়, গ্যাড়া কলে পরে নিজেদের জীবনকে বিপন্ন করে তুলে এই ধরনের পরিবেশ থেকে বাচতে হলে আমাদের সচেতনতা বাড়িয়ে চলতে হবে আর দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হলে অবশ্যই মিডিয়া / নিউজ পেপার ও দেশীয় চ্যানেল গুলোকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যেতে হবে। ব্লগ সেন্টার গুলোকে আরো সক্রিয় রাখতে হবে। যখনি অনিয়ম তখনি প্রতিবাদ ও প্রতিকার করে আগে বাড়তে হবে, দেশে আইন আছে কিন্তু তার বাস্তবায়ন হয় কম এটা আজ বিদ্যমান তাই আইনের বাস্তবায়ন জরুরী আর সেটা নিয়মে থেকেই। নারী যেমন নিযাতনের শিকার হয় পুরুষের দ্বারা তেমন পুরুষও শিকার হয় নারীর দ্বারা আর আইন শুধু যে নারীকেই সহায়তা দিবে আর পুরুষকে নয়, সেই মনোকামনা ত্যাগ করাই শ্রেয় আর প্রতিটি নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত করাই এখন মূখ্য বিষয়।কিন্তু করবে কে? শুধু সরকার? সমাজে বসবাস কারী বা জনগনের বেতনভুক্ত কমচারীরা কি কিছুই করবেনা? আজকে আমরা প্রায় নিউজ পড়লে জানতে পারি যে অমুকের মেয়েকে ওমুক এসিড মেরেছে আর সেটা সামাজিক ভাবে পয়সার বিনিময়ে বিচার করে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে, মেয়েটাকে বা পরিবারটাকে হুমকি বা প্রান নাশের কথা বলে সব দোষীদের বাচিয়ে দেওয়া হচ্ছে আর এর খবর যখন সাংবাদিকদের কাছে যায়, তখন তারা যায় প্রশাসনের দরজায় আর প্রশ্ন করে আপনারা কি কোন ব্যবস্হা নিয়েছেন? আর প্রশাসনের জবাব, কেহ অভিযোগ করেনি, কিন্তু প্রশাসনের কি এই দায়িত্ব? তার কি স্বপনোধিত হয়ে ঘটনাস্হল ঘুরে আসল দোষীদের আইনের হাতে নেওয়ার অধিকার নেই?যখন নিউজ চ্যানেল গুলো প্রকাশ করে দেয় অত্যাচারের নানা ঘটনা আর দেশের আদালত স্বপনোধিত হয়ে প্রশাসনকে আদেশ দেয়, তখন রাম বেচারারা (প্রশাসন) নড়ে চরে উঠে আর কয়েকদিন হাউকাউ হওয়ার পরে আপনা আপনি থেমে যায় সব। যাই হুউক আসল কথা হলো টাউট বাটপারে দেশের আনাচ কানাচ আজ ভরা আর তারাই রাস্তার পাশে জায়গা কিনে বাড়ি কিনবে এটাই নিয়ম আর ভূখা নাগান্দা বাংলার মেহনতি মানুষ গুলো মরছেতো মরবেই। দেশের রাজনীতির হাল আর দেশের হাল এক নয় এটা সত্য কিন্তু ধমের দোহাই আর স্বাধীনতার দোহাই আর রাজাকারদের দোহাই দিয়েই যে ভোটের রাজনীতিতে নামে নানা দলগুলো আর সেটার মূল হচ্ছে সরকার নিজেদের হওয়া বা ভোটে জিতা কিন্তু সেখানে ভুখা নাখান্দা বাংলার জনতার ভালোর ইচ্ছে তেমন থাকে না আর নাবালক বান্দা গুলোকে কলা দেখিয়ে মানে মূলা দেখিয়ে ভোটের রাজনীতিতে পালতোলা নৌকার মতো ভোটে জিতে সরকার গঠন করে দেশ সেবার কথা ভূলে চাচা আপনা জান বাচার জন্য সরকারের প্রতিটি কাজ করাই যে মূখ্য বিষয়, সেটা কিন্তু বহু বছর থেকেই আমরা দেখছি বাংলার রাজনীতিতে, গনতন্তের ভাওতা তুলে দেশের কোটি কোটি টাকার সম্পদ জ্বালিয়ে পুড়িয়ে আজ দেশটাকে অথনৈতিক ভাবে নস্টকরা যেমন ভাল নয় তেমন রাস্ট্রের উপর ভড় করে কোটি কোটি টাকা নিজেদের আপন সম্পদ মনে করে সরকারী নাম বেচে অপব্যয় ভাল নয়। অনেকতো হলো, এবার কিছু সত্য খুলে বলছি, সরকার আপনাদের এখন এতো শক্তি আর সংসদের বেশীর ভাগই আপনাদের, তো হরতাল নামের হাতিয়ারটাকে আইন করে বন্ধ করেন না? করবেন না কেন সেটা কিন্তু ভুখা নাগান্দা বাংলাদেশীরা ভাল করেই বুঝে, মানে আগে যদি বিরোধী দল হয়ে যান তাহলে কি দিয়ে সরকারকে ঠান্ডা করবেন তাইনা? স্কুল কলেজ গুলোকে রাজনীতির আওতামুক্ত রাখতে যে যে নিয়ম করা ও বাস্তবায়ন করা দরকার তা করুন না? না করবেন না কারন আজ না হয় কাল হয়তো আপনাদের ব্যবহারের চাবি হিসাবে দরকার হবে তাই না?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.