নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

পতিতারাই বোরকা পরে,এর সাথে আমিও সহমত দেই!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০০

স্বদেশবার্তা ডেস্কঃ গতো মঙ্গলবার(২৭ নভেম্বর) বিকেল ৩ টার সময় চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থানাধীন ৪১ নং ওয়ার্ড সংলগ্ন মাইজপারা মাহমুদুন্নবী চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রি সাদিয়া ফাতেমা ইসমা বোরকা পড়ে স্কুলে আসায় উক্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম এসব কথা বলেন। এরপর তার মা নুপুর বেগম ও মায়ের এক বান্ধবী তাকে স্কুলে নিয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম স্যার এর সাথে সাক্ষাত করে তার মেয়েকে বোরকা পরে স্কুলে প্রবেশের অনুমতি না দেয়ার ব্যপারে এবং এরুপ বাজে মন্তব্য করার কারন জানতে অফিস কক্ষে প্রবেশ করেন।

ছাত্রীর মা নুপুর বেগম তার মেয়ে সাদিয়া ফাতেমা ইসমা কে বোরকা পড়িয়ে স্কুলের অফিস কক্ষে প্রবেশ করলে প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম বলেন, “তুমি কেন এই কক্ষে প্রবেশ করেছো ?”

মেয়েটির মা এবং আন্টি প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম এর কক্ষে প্রবেশ করলে বসার জন্য চেয়ার নেয়, এমন সময় প্রধান শিক্ষক এর সহকারী বলেন, “তুমি অনুমতি না নিয়ে কেন এই চেয়ারে বসছো?” এবং সাথে সাথে চেয়ার থেকে তাকে উঠতে বাধ্য করে বিভিন্ন অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন এবং সেই মুহূর্তে লুকিয়ে ছাত্রীর আন্টি সেই ঘটনার ভিডিও ধারণ করতে চাইলে তার মোবাইল ফোন নিয়ে মাটিতে ছুড়ে ফেলে দেয়।

এ সময় বিশেষ সূত্রে খবর পায় চট্টগ্রামের সিপ্লাস টিভির রিপোর্টার মোঃ সাকিব। খবর পেয়ে মাইজপাড়ার উক্ত ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম’র কক্ষে প্রবেশ করলে তাকেও বিভিন্ন ভাষায় গালাগালি করেন এই শিক্ষক । এক পর্যায়ে ক্যামেরা বের করলে তাকে কলার ধরে ধাক্কা মারেন এবং বলেন, “তোমরা কোন বালের সাংবাদিক? এসব সাংবাদিক আমি গোনায় ধরিনা!” এরপরে সহকারী শিক্ষকসহ অফিস পিয়নরা ক্যামেরা নিয়ে মাটিতে ছুড়ে ভেঙ্গে ফেলে তাকে মারধর করেন এবং সিপ্লাস টিভির রিপোর্টার মুহম্মদ সাকিবকে এক পর্যায়ে কক্ষ থেকে বের করে দেন। পরে, স্কুল ছাত্রী ইসমার মা নুপুর বেগম কে ও তার আন্টি কলি আক্তার কে প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম বলেন, “তোদেরকে উলঙ্গ করে তোদের ছবি ফেইসবুক এ ছাড়লে কেমন হয়? যদি বেশি বাড়াবাড়ি করিস তাহলে এখন তোর গা থেকে শরীরে কোন পোষাক না রেখে বোরকা সহ সব খুলে ফেইসবুকে দিব এবং তিনি আরো বলেন এরা বোরকা পরে পতিতালয়ে বেশ্যাবৃত্তি করে বেড়ায়।

আর এখানেও সেই কারণে আসছে আমাদের সাথে রাত্রিযাপন এর প্রস্তাব দিতে। তৎক্ষনাৎ দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকার সহ-সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান এবং বিশেষ প্রতিবেদক রবিউল হোসেন এবং দৈনিক বিশ্বমানচিত্র পত্রিকার রিপোর্টার রানা লতিফ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং প্রধান শিক্ষকসহ সহকারী শিক্ষকদের হাত থেকে সিপ্লাস টিভির রিপোর্টার মোঃ সাকিব কে উদ্ধার করে। ততক্ষনাৎ প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম এবং সহকারী শিক্ষক ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

এলাকার লোকজন এর কাছে জানতে চাইলে তারা অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম.এ কাশেম এর নামে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তা সত্য বলে প্রমাণিত হয়।

এলাকাবাসী তাকে শিক্ষক হিসেবে নয় ” জঙ্গী” হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, “এইসব শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের উপর প্রায়ই অমানবিক নির্যাতন চালায় এবং কিছু বলতে গেলে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। মাইজপারার এলাকাবাসী উক্ত প্রধান শিক্ষককে উক্ত স্কুলে চায়না বলে জানান।

উক্ত স্কুলের একজন প্রাক্তন ছাত্রী জানায়, “এই শিক্ষক মেয়েদের সাথে প্রায়ই অশালীন আচরণ করে এবং কু প্রস্তাব দেয় এবং মেয়েদের গায়ে প্রায়ই হাত দেয়।”

আরেকজন প্রাক্তন ছাত্র মিজান(ছদ্মনাম) এর সাথে কথা বলার পর সে জানায়, “এই স্কুল গার্মেন্টস স্কুল বলে এলাকাবাসী চিনে শুধুমাত্র এরকম শিক্ষদের কারণে এবং সেই ছাত্র এই স্কুলের শিক্ষকগনদের গুন্ডা বলে আখ্যা দেয়।

এক পর্যায়ে এলাকাবাসী তাকে সহ উক্ত স্কুলের ছাত্রছাত্রী গন উক্ত শিক্ষক এর বিচার চেয়ে স্লোগান দের এবং এলাকাবাসী এহেন শিক্ষক এর বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.