নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের দেশের শিক্ষকদের কাহিনি।। ছি ছি ছি লজ্জা লাগে!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে প্রাইভেট না পড়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ১০ম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায় ৪২জন শিক্ষার্থীকে গণিত বিষয়ে ফেল করিয়েছেন শিক্ষক। ফেলকৃত শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে অতিরিক্ত অর্থ দাবি করেছে কর্তৃপক্ষ। সরিষাবাড়ী পৌরসভার বাউসি বাঙালী স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা বুধবার এ অভিযোগ করে।

বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের সূত্র জানায়, বাউসি বাঙালী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৫৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসি’র নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ওই বিদ্যালয়ের গণিত শিক্ষক মশিউর রহমান ও হায়দার আলী শিক্ষার্থীদের গণিত বিষয়ে প্রাইভেট পড়তে চাপ দেন। অধিকাংশ শিক্ষার্থী প্রাইভেট পড়লেও ৪২ জন শিক্ষার্থী প্রাইভেট পড়েনি। সম্প্রতি নির্বাচনী পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হলে দেখা যায়, ওই ৪২ জনই গণিত বিষয়ে ফেল করেছে। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জ করলেও তা দেখানো হয়নি বলে শিক্ষার্থীরা জানায়।

শিক্ষার্থী সোলায়মান, হৃদয় আহম্মেদ, তামিম মাহমুদ, হৃদয় হাসান, চম্পা, মুক্তিরাণী ও সুইটিসহ শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে, ‘গণিতে প্রাইভেট না পড়ায় ফলাফল প্রকাশের আগে শিক্ষক মশিউর রহমান ও হায়দার তাদের কাছে টাকা চান। পরে ফলাফলের পর দেখা যায় গণহারে ফেল করানো হয়েছে।’ এদিকে তাদের এসএসসির ফরম পূরণের সুযোগ দিতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। প্রতিজন ১০ হাজার করে টাকা দিলে প্রধান শিক্ষক গোপনে ফরম পূরণ করতে দেবেন বলেও তারা অভিযোগ করে।

জানা গেছে, এবারের এসএসসি ফরম পূরণে বোর্ড নির্ধারিত ফি বিজ্ঞান বিভাগে এক হাজার ৮০০ টাকা এবং মানবিক ও বাণিজ্যিক বিভাগের এক হাজার ৬৮০টাকা। নিয়ম লঙ্ঘন করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে টাকা আদায় করছে। এতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

অভিভাবক সুজন মিয়া জানান, তাঁর মেয়েকে গণিতে এক নম্বর কম দিয়ে ফেল করানো হয়েছে। এখন ফরম পূরণ করতে উৎকোচ দাবি করছে।

অভিযোগ প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের গণিত শিক্ষক মশিউর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ ঠিক না। চ্যালেঞ্জ করা খাতা দেখলে তারা আরো কম নম্বর পাবে।’

বাউসি বাঙালী স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘নির্বাচনী পরীক্ষায় সব বিষয়ে যারা পাশ করেছে তাদের ফরম পূরণ করানো হচ্ছে। যারা একটি বিষয়েও ফেল করেছে তারা সে সুযোগ পাবে না। বখাটে শিক্ষার্থীরা বানোয়াট কথা বলছে।’

ওএফ

জামালপুর

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.